উত্তরা প্রতিনিধি, ঢাকা
ঈদুল আজহার আগমুহূর্তে তিন মাসের বেতন, ওভারটাইম ও ঈদ বোনাস না পেয়ে রাজধানীর উত্তরায় গার্মেন্টস পরিচালকের বাসার সামনে অবস্থান নিয়েছেন গাজীপুরের ‘টি অ্যান্ড জেড গ্রুপ’-এর পোশাক কারখানা ‘অ্যাপারেলস প্লাস ইকো’র কয়েক শ শ্রমিক।
বৃহস্পতিবার (৫ জুন) সন্ধ্যার পর থেকে উত্তরা ৪ নম্বর সেক্টরের ৯ নম্বর সড়কে অবস্থিত ৩০ নম্বর বাড়ির সামনে জড়ো হতে শুরু করেন তাঁরা। গার্মেন্টসটির পরিচালক শাহীন আহমেদ ওই ভবনের ছয়তলায় থাকেন। শ্রমিকদের ভাষ্য, তিনি প্রতিষ্ঠানটির দেখভাল করতেন। গ্রুপটির মালিক শাহাদাৎ হোসেন শামীম বর্তমানে দেশের বাইরে রয়েছেন।
শ্রমিকেরা জানান, প্রতিষ্ঠানে প্রায় ৫ হাজার ২০০ জন শ্রমিক কাজ করতেন। তবে বকেয়া পাওনার মধ্যে থাকা কয়েক শ শ্রমিক ছাড়া অন্য কেউ এখনো বেতন-বোনাস পাননি। তাঁদের ভাষায়, ২৯ মে’র মধ্যে সবার পাওনা পরিশোধের কথা ছিল। পরে ৫ জুনের আশ্বাস দেওয়া হয়, কিন্তু তা বাস্তবায়ন হয়নি।
গার্মেন্টসটির রক্ষণাবেক্ষণ শাখার ইনচার্জ মো. রবিউল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গত রমজানে কোনো নোটিশ ছাড়াই গার্মেন্টসটি বন্ধ করে দেওয়া হয়। তখন থেকেই বেতন বকেয়া। আমি ও আমার স্ত্রী দুজনেই এখানে চাকরি করি। গ্রামের বাড়িতে ঈদ করার কথা ছিল, এখন বসে আছি পরিচালকের বাড়ির সামনে।’
শ্রমিকেরা অভিযোগ করেন, প্রতিষ্ঠানটির প্রতিনিধি হিসেবে দায়িত্ব পালন করা কয়েকজনসহ প্রায় ২০০-২৫০ জনকে বেতন দেওয়া হলেও অধিকাংশ শ্রমিক এখনো বঞ্চিত। অপারেটর হিসেবে কাজ করা মো. হাসান বলেন, ‘আমার প্রায় ৩০ হাজার টাকা পাওনা। ঈদের আগে টাকা দেওয়ার কথা ছিল, কিন্তু এখনো অর্ধেকের বেশি বকেয়া পড়ে আছে।’
তাঁরা আরও জানান, এর আগেও শ্রম ভবন ও উপদেষ্টার বাড়িতে গিয়েছেন আন্দোলনের অংশ হিসেবে। তখনও প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছিল, কিন্তু কোনো কার্যকর ফল আসেনি।
এ বিষয়ে উত্তরা পূর্ব থানার পরিদর্শক (তদন্ত) আবু সাঈদ মিয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘শ্রমিকদের তিন মাসের বেতন, ওভারটাইম ও বোনাস বকেয়া। মালিকপক্ষ জানিয়েছে, ব্যাংক থেকে টাকা তুলতে সমস্যা হয়েছে। ব্যাংক খুললে টাকা পরিশোধ করা হবে।’
মধ্যরাত পর্যন্ত শ্রমিকদের সড়কে অবস্থান করতে দেখা গেছে। কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে বাড়ির সামনে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন রয়েছে।
ঈদুল আজহার আগমুহূর্তে তিন মাসের বেতন, ওভারটাইম ও ঈদ বোনাস না পেয়ে রাজধানীর উত্তরায় গার্মেন্টস পরিচালকের বাসার সামনে অবস্থান নিয়েছেন গাজীপুরের ‘টি অ্যান্ড জেড গ্রুপ’-এর পোশাক কারখানা ‘অ্যাপারেলস প্লাস ইকো’র কয়েক শ শ্রমিক।
বৃহস্পতিবার (৫ জুন) সন্ধ্যার পর থেকে উত্তরা ৪ নম্বর সেক্টরের ৯ নম্বর সড়কে অবস্থিত ৩০ নম্বর বাড়ির সামনে জড়ো হতে শুরু করেন তাঁরা। গার্মেন্টসটির পরিচালক শাহীন আহমেদ ওই ভবনের ছয়তলায় থাকেন। শ্রমিকদের ভাষ্য, তিনি প্রতিষ্ঠানটির দেখভাল করতেন। গ্রুপটির মালিক শাহাদাৎ হোসেন শামীম বর্তমানে দেশের বাইরে রয়েছেন।
শ্রমিকেরা জানান, প্রতিষ্ঠানে প্রায় ৫ হাজার ২০০ জন শ্রমিক কাজ করতেন। তবে বকেয়া পাওনার মধ্যে থাকা কয়েক শ শ্রমিক ছাড়া অন্য কেউ এখনো বেতন-বোনাস পাননি। তাঁদের ভাষায়, ২৯ মে’র মধ্যে সবার পাওনা পরিশোধের কথা ছিল। পরে ৫ জুনের আশ্বাস দেওয়া হয়, কিন্তু তা বাস্তবায়ন হয়নি।
গার্মেন্টসটির রক্ষণাবেক্ষণ শাখার ইনচার্জ মো. রবিউল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গত রমজানে কোনো নোটিশ ছাড়াই গার্মেন্টসটি বন্ধ করে দেওয়া হয়। তখন থেকেই বেতন বকেয়া। আমি ও আমার স্ত্রী দুজনেই এখানে চাকরি করি। গ্রামের বাড়িতে ঈদ করার কথা ছিল, এখন বসে আছি পরিচালকের বাড়ির সামনে।’
শ্রমিকেরা অভিযোগ করেন, প্রতিষ্ঠানটির প্রতিনিধি হিসেবে দায়িত্ব পালন করা কয়েকজনসহ প্রায় ২০০-২৫০ জনকে বেতন দেওয়া হলেও অধিকাংশ শ্রমিক এখনো বঞ্চিত। অপারেটর হিসেবে কাজ করা মো. হাসান বলেন, ‘আমার প্রায় ৩০ হাজার টাকা পাওনা। ঈদের আগে টাকা দেওয়ার কথা ছিল, কিন্তু এখনো অর্ধেকের বেশি বকেয়া পড়ে আছে।’
তাঁরা আরও জানান, এর আগেও শ্রম ভবন ও উপদেষ্টার বাড়িতে গিয়েছেন আন্দোলনের অংশ হিসেবে। তখনও প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছিল, কিন্তু কোনো কার্যকর ফল আসেনি।
এ বিষয়ে উত্তরা পূর্ব থানার পরিদর্শক (তদন্ত) আবু সাঈদ মিয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘শ্রমিকদের তিন মাসের বেতন, ওভারটাইম ও বোনাস বকেয়া। মালিকপক্ষ জানিয়েছে, ব্যাংক থেকে টাকা তুলতে সমস্যা হয়েছে। ব্যাংক খুললে টাকা পরিশোধ করা হবে।’
মধ্যরাত পর্যন্ত শ্রমিকদের সড়কে অবস্থান করতে দেখা গেছে। কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে বাড়ির সামনে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন রয়েছে।
দায়িত্ব নেওয়ার আট মাস পূর্তিতে বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা) ও বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষের (বেজা) নির্বাহী চেয়ারম্যান চৌধুরী আশিক মাহমুদ বিন হারুন ‘আমাদের আমলনামা’ শিরোনামে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে একটি পোস্ট দিয়েছেন।
৫ ঘণ্টা আগেট্রাম্পের প্রস্তাব অনুযায়ী, গ্রিন কার্ডধারী ও অস্থায়ী ভিসাধারী— যেমন; এইচ-ওয়ান বি কর্মীদের পাঠানো অর্থেও এই কর আরোপিত হবে। বিশ্বে সবচেয়ে বেশি রেমিট্যান্স পাওয়া দেশ ভারত। তাই এর প্রভাব ভারতের জন্য হবে ব্যাপক, বলছেন বিশ্লেষকেরা। অন্যান্য বড় রেমিট্যান্স নির্ভর দেশগুলোর মধ্যে রয়েছে— মেক্সিকো, চীন
৭ ঘণ্টা আগেটেসলার শেয়ার শুক্রবার ঘুরে দাঁড়িয়েছে, ইলন মাস্ক ও প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের মধ্যকার উত্তেজনা প্রশমিত হওয়ার ইঙ্গিত পাওয়ার পর। হোয়াইট হাউস উভয়পক্ষকে আলোচনায় আনতে উদ্যোগী হয়েছে। এর আগের দিন শেয়ারে ব্যাপক দরপতনের ফলে টেসলা হারিয়েছিল প্রায় ১৫০ বিলিয়ন ডলারের বাজারমূল্য।
১০ ঘণ্টা আগেনিউ ইয়র্ক ভিত্তিক ফাইন্যান্সিয়াল অ্যালায়েন্স ফর উইমেন থেকে ডেটা চ্যাম্পিয়ন অ্যাওয়ার্ড জিতেছে নিয়েছে ব্র্যাক ব্যাংক। এ নিয়ে সপ্তমবারের মতো ফাইন্যান্সিয়াল অ্যালায়েন্স ফর উইমেন এর কাছ থেকে সম্মাননা পেল ব্র্যাক ব্যাংক।
১ দিন আগে