নিজেদের টেক্সটাইল ও গার্মেন্টস শিল্পকে আরও শক্তিশালী করতে আগামী বাজেটে আর্থিক সহায়তা, প্রধান উপকরণে শুল্ক হ্রাস এবং স্থানীয় উৎপাদনের জন্য উৎসাহ দেওয়ার পরিকল্পনা করছে ভারত। একটি সরকারি সূত্রের বরাত দিয়ে মঙ্গলবার এই তথ্য জানিয়েছে রয়টার্স।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশে চলমান রাজনৈতিক সংকটের কারণে বৈশ্বিক খুচরা বিক্রেতারা তাদের পণ্যের জন্য বিকল্প উৎস খুঁজছে। বিকল্প উৎসগুলোর মধ্যে ভারতও রয়েছে বলে রপ্তানিকারকেরা জানিয়েছেন।
এ বিষয়ে ভারতের পোশাক রপ্তানির প্রচার সংস্থার সেক্রেটারি জেনারেল মিথিলেশ্বর ঠাকুর বলেছেন, ‘গত কয়েক মাসে অনেক মার্কিন প্রতিষ্ঠান বিকল্প সরবরাহকারীর সন্ধান করছে। যার ফলে ভারতীয় রপ্তানিকারকেরা রপ্তানি আদেশ পূরণ করতে হিমশিম খাচ্ছেন।’
ভারতের টেক্সটাইল খাতে প্রায় সাড়ে চার কোটি মানুষের কর্মসংস্থান রয়েছে। দেশটির সরকার ২০২৫-২৬ অর্থবছরে এই খাতের বাজেট বরাদ্দ ১০ থেকে ১৫ শতাংশ বাড়ানোর পরিকল্পনা করছে। বর্তমান বাজেটে এই খাতের জন্য ভারত ৪৪.১৭ বিলিয়ন রুপি বরাদ্দ রেখেছে।
রয়টার্সের তথ্যমতে, প্রোডাকশন-লিঙ্কড ইনসেনটিভ (পিএলআই) স্কিমের আওতায় টেক্সটাইল খাতে প্রণোদনা ৪৫০ মিলিয়ন রুপি থেকে বাড়িয়ে ৬০০ মিলিয়ন রুপি করার কথা ভাবছে ভারত। এই স্কিমের আওতায় মূলত স্থানীয়ভাবে উৎপাদন করা কোম্পানিগুলোকে কর সুবিধা এবং অন্যান্য ছাড় দেওয়া হয়।
এ ছাড়াও দেশটি পলিয়েস্টার এবং ভিসকোজ স্ট্যাপল ফাইবারের মতো কাঁচামাল ও টেক্সটাইল যন্ত্রপাতিতে আমদানি শুল্ক হ্রাস করার কথাও বিবেচনা করছে। বর্তমানে ভারতে ফাইবার আমদানি করতে ১১ থেকে ২৭ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক লাগে। তবে বাংলাদেশে এই শুল্ক প্রায় শূন্য।
সূত্রগুলো জানিয়েছে, ফেব্রুয়ারির ১ তারিখে ভারতের বার্ষিক বাজেট ঘোষণার আগে এই আলোচনার বিষয়ে সরকার আনুষ্ঠানিক কোনো মন্তব্য করতে চায় না।
২০২৩ সালের জানুয়ারি থেকে নভেম্বর পর্যন্ত বাংলাদেশের মার্কিন রপ্তানি ০.৪৬ শতাংশ কমে ৬.৭ বিলিয়ন ডলারে দাঁড়ায়। একই সময়ে, ভারতের মার্কিন রপ্তানি ৪.২৫ শতাংশ বেড়ে ৪.৪ বিলিয়ন ডলার ছুঁয়েছে।
ঢাকা-ভিত্তিক পোশাক কারখানার মালিক শহীদুল্লাহ আজিমও রয়টার্সকে বলেছেন, ‘বাংলাদেশে চলমান সংকটের কারণে কিছু মার্কিন ক্রেতা তাদের অর্ডার ভারতে এবং ভিয়েতনামে সরিয়ে নিয়েছে।’
২০২৩ সালের নভেম্বর পর্যন্ত প্রথম আট মাসে ভারতের টেক্সটাইল ও গার্মেন্টস রপ্তানি বছরে সাত শতাংশ বেড়ে ২৩ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে গেছে। বিশেষ করে, তৈরি পোশাক রপ্তানিতে দেশটির ১১ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হয়ে ১০ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছে এবং মার্চের মধ্যে এটি ১৬ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে যাবে বলে আশা করা হচ্ছে।
ভারতীয় পোশাক রপ্তানির এই উত্থান প্রমাণ করেছে, ভারত বাংলাদেশের বর্তমান পরিস্থিতিকে তার নিজস্ব টেক্সটাইল শিল্পের জন্য একটি সুযোগ হিসেবে কাজে লাগাতে প্রস্তুত।
নিজেদের টেক্সটাইল ও গার্মেন্টস শিল্পকে আরও শক্তিশালী করতে আগামী বাজেটে আর্থিক সহায়তা, প্রধান উপকরণে শুল্ক হ্রাস এবং স্থানীয় উৎপাদনের জন্য উৎসাহ দেওয়ার পরিকল্পনা করছে ভারত। একটি সরকারি সূত্রের বরাত দিয়ে মঙ্গলবার এই তথ্য জানিয়েছে রয়টার্স।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশে চলমান রাজনৈতিক সংকটের কারণে বৈশ্বিক খুচরা বিক্রেতারা তাদের পণ্যের জন্য বিকল্প উৎস খুঁজছে। বিকল্প উৎসগুলোর মধ্যে ভারতও রয়েছে বলে রপ্তানিকারকেরা জানিয়েছেন।
এ বিষয়ে ভারতের পোশাক রপ্তানির প্রচার সংস্থার সেক্রেটারি জেনারেল মিথিলেশ্বর ঠাকুর বলেছেন, ‘গত কয়েক মাসে অনেক মার্কিন প্রতিষ্ঠান বিকল্প সরবরাহকারীর সন্ধান করছে। যার ফলে ভারতীয় রপ্তানিকারকেরা রপ্তানি আদেশ পূরণ করতে হিমশিম খাচ্ছেন।’
ভারতের টেক্সটাইল খাতে প্রায় সাড়ে চার কোটি মানুষের কর্মসংস্থান রয়েছে। দেশটির সরকার ২০২৫-২৬ অর্থবছরে এই খাতের বাজেট বরাদ্দ ১০ থেকে ১৫ শতাংশ বাড়ানোর পরিকল্পনা করছে। বর্তমান বাজেটে এই খাতের জন্য ভারত ৪৪.১৭ বিলিয়ন রুপি বরাদ্দ রেখেছে।
রয়টার্সের তথ্যমতে, প্রোডাকশন-লিঙ্কড ইনসেনটিভ (পিএলআই) স্কিমের আওতায় টেক্সটাইল খাতে প্রণোদনা ৪৫০ মিলিয়ন রুপি থেকে বাড়িয়ে ৬০০ মিলিয়ন রুপি করার কথা ভাবছে ভারত। এই স্কিমের আওতায় মূলত স্থানীয়ভাবে উৎপাদন করা কোম্পানিগুলোকে কর সুবিধা এবং অন্যান্য ছাড় দেওয়া হয়।
এ ছাড়াও দেশটি পলিয়েস্টার এবং ভিসকোজ স্ট্যাপল ফাইবারের মতো কাঁচামাল ও টেক্সটাইল যন্ত্রপাতিতে আমদানি শুল্ক হ্রাস করার কথাও বিবেচনা করছে। বর্তমানে ভারতে ফাইবার আমদানি করতে ১১ থেকে ২৭ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক লাগে। তবে বাংলাদেশে এই শুল্ক প্রায় শূন্য।
সূত্রগুলো জানিয়েছে, ফেব্রুয়ারির ১ তারিখে ভারতের বার্ষিক বাজেট ঘোষণার আগে এই আলোচনার বিষয়ে সরকার আনুষ্ঠানিক কোনো মন্তব্য করতে চায় না।
২০২৩ সালের জানুয়ারি থেকে নভেম্বর পর্যন্ত বাংলাদেশের মার্কিন রপ্তানি ০.৪৬ শতাংশ কমে ৬.৭ বিলিয়ন ডলারে দাঁড়ায়। একই সময়ে, ভারতের মার্কিন রপ্তানি ৪.২৫ শতাংশ বেড়ে ৪.৪ বিলিয়ন ডলার ছুঁয়েছে।
ঢাকা-ভিত্তিক পোশাক কারখানার মালিক শহীদুল্লাহ আজিমও রয়টার্সকে বলেছেন, ‘বাংলাদেশে চলমান সংকটের কারণে কিছু মার্কিন ক্রেতা তাদের অর্ডার ভারতে এবং ভিয়েতনামে সরিয়ে নিয়েছে।’
২০২৩ সালের নভেম্বর পর্যন্ত প্রথম আট মাসে ভারতের টেক্সটাইল ও গার্মেন্টস রপ্তানি বছরে সাত শতাংশ বেড়ে ২৩ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে গেছে। বিশেষ করে, তৈরি পোশাক রপ্তানিতে দেশটির ১১ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হয়ে ১০ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছে এবং মার্চের মধ্যে এটি ১৬ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে যাবে বলে আশা করা হচ্ছে।
ভারতীয় পোশাক রপ্তানির এই উত্থান প্রমাণ করেছে, ভারত বাংলাদেশের বর্তমান পরিস্থিতিকে তার নিজস্ব টেক্সটাইল শিল্পের জন্য একটি সুযোগ হিসেবে কাজে লাগাতে প্রস্তুত।
জনসংখ্যায় ক্ষুদ্র, কিন্তু প্রভাবের বিচারে বিশাল নর্ডিক দেশগুলো যেন এক অর্থনৈতিক বিস্ময়। সুইডেন, ডেনমার্ক, নরওয়ে ও ফিনল্যান্ড—এই চার দেশের জনসংখ্যা ও অর্থনৈতিক আকার যতই ছোট হোক না কেন, এখান থেকেই জন্ম নিয়েছে আইকিয়া, লেগো, স্পটিফাই, নোভো নর্ডিস্ক, নোকিয়া ও কার্লসবার্গের মতো বিশ্বখ্যাত কোম্পানিগুলো।
৬ ঘণ্টা আগেহজ মৌসুমে সম্মানিত হজযাত্রীদের জন্য উন্নত ও নিরবচ্ছিন্ন সেবা প্রদানের লক্ষ্যে আশকোনায় অবস্থিত হজ ক্যাম্পে সেবা বুথ উদ্বোধন করেছে এক্সিম ব্যাংক। ২৮ এপ্রিল হজ ক্যাম্পে এক্সিম ব্যাংকের সেবা বুথে আয়োজিত উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
৮ ঘণ্টা আগেইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসি ও ওয়েস্টার্ন ইউনিয়নের ‘স্পেশাল ঈদ রেমিট্যান্স ক্যাম্পেইন’ শীর্ষক মাসব্যাপী ক্যাম্পেইন আজ মঙ্গলবার ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে উদ্বোধন করা হয়েছে। ক্যাম্পেইন চলাকালে ওয়েস্টার্ন ইউনিয়নের মাধ্যমে ইসলামী ব্যাংকে রেমিট্যান্স প্রেরণকারীদের ডিজিটাল ড্রর মাধ্যমে প্রতি সপ্তাহে ৩টি করে
৯ ঘণ্টা আগেএনসিসি ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের এক সভায় সম্প্রতি আবদুস সালাম (উদ্যোক্তা পরিচালক) সর্বসম্মতিক্রমে ব্যাংকের ভাইস চেয়ারম্যান হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন। ইঞ্জিনিয়ার আবদুস সালাম দেশের একজন স্বনামধন্য প্রকৌশলী এবং প্রতিষ্ঠিত ব্যবসায়ী। প্রতিষ্ঠানের খবর, করপোরেট, ব্যাংক, বিজ্ঞপ্তি, এনসিসি ব্যাংক
৯ ঘণ্টা আগে