সিলেট প্রতিনিধি
সিলেটের জেলা প্রশাসক মো. সারোয়ার আলম বলেছেন, ‘আজকের (মঙ্গলবার) পরে কারও কাছে যদি পাথর পাওয়া যায়, তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা আগামীকাল থেকে শুরু হবে। যদি কারও কাছে এখনো থেকে থাকে, তাহলে তাকে আইনের আওতায় আমরা নিয়ে আসব।’
আজ দুপুরে সিলেটের কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার সাদাপাথর এলাকা পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের জেলা প্রশাসক এসব কথা বলেন।
সারোয়ার আলম বলেন, ‘পাথরটাকে আমরা প্রতিস্থাপনে জোর দিয়েছি। একই সঙ্গে যারা এটার মূল হোতা বা যারা এটার সঙ্গে জড়িত ছিল, তাদের বেশ কিছু লোকজনকে ইতিমধ্যে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বাকিদের গ্রেপ্তারে পুলিশ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে এবং আমরা আশা করছি, তারা শিগগিরই গ্রেপ্তার হবে। একই সঙ্গে এটাও বলতে চাই, যারা নিরীহ-নিরপরাধ, তারা যাতে কোনো অবস্থাতেই ক্ষতিগ্রস্ত না হন, সেটাও খেয়াল রাখছি। আমরা সম্মিলিত প্রয়াসে কাজ করছি। এখানে পুলিশ রয়েছে, বিজিবি রয়েছে, যৌথ বাহিনীসহ সবাই মিলে কাজ করছি একসঙ্গে। সবাই কাজ করতে পারছি বলেই, আমরা ২৬ লাখ ঘনফুট পাথর উদ্ধার করেছি। আমরা আশা করছি, এই পাথরগুলো প্রতিস্থাপন করলে মোটামুটি আগের অবস্থায় যেতে পারব।’
সাদাপাথরে ক্ষয়ক্ষতির ব্যাপারে জেলা প্রশাসক বলেন, ‘এক্সাক্টলি কতটুকু ক্ষতি হয়েছে সেটা বলা মুশকিল। তবে আমার ব্যক্তিগত ধারণা, আমরা যতটুকু পাথর জব্দ করতে পেরেছি, তারপরও থার্টি পার্সেন্ট পাথর চলে গেছে। যেগুলো আসলে ভেঙে ফেলেছে এবং ভেঙে পিলেট করে ফেলেছে, সিলেটের বাইরে নিয়ে গেছে, সেটাও আমরা খোঁজখবর নিচ্ছি। যেগুলো ভেঙে ফেলেছে, সেগুলো রিপ্লেস করা যাচ্ছে না। আমার ধারণা, আমরা থার্টি পার্সেন্ট পাথর হয়তো মিস করেছি। আমরা সেভেন্টি পার্সেন্ট যেটা আছে, সেটা জব্দ করতে পেরেছি। ’
তদন্ত প্রতিবেদন সম্পর্কে জেলা প্রশাসক বলেন, ‘তদন্ত প্রতিবেদন সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে পাঠানো হয়েছে। সেটার যে রিকমেন্ডেশন আসবে, সে অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকেও তদন্ত কমিটি করা হয়েছে। ওই কমিটিও কাজ করছে। সুতরাং, এই দুটি প্রতিবেদন নিয়েই হয়তো সরকার নির্দেশনা দেবে। প্রকৃতি যেভাবে পাথরগুলো সাজিয়ে রেখেছিল, সেভাবে পাথর প্রতিস্থাপন করা তো খুবই মুশকিল। আমরা আশা করছি, পরবর্তী সময়ে কোনো ঢল আসলে বা পানি আসলে সেটা নেচারিলি ঠিক হবে। কিন্তু, এটা বলা মুশকিল যে যেভাবে পাথর বিছানো ছিল, সেভাবে বিছানো আসলে সম্ভব না। তারপরও এখানে পরিবেশবিদরা রয়েছেন, তাদের পরামর্শ নিয়ে সমন্বয় করেই কাজ করা হচ্ছে।’
এদিকে আজ দুপুরে সাদাপাথর পর্যটনকেন্দ্র পরিদর্শন করতে যান মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সমন্বয় ও সংস্কার বিভাগের সচিব জাহেদা পারভিনের নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যের মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের তদন্ত কমিটি। এ সময় তাঁরা সাদাপাথর পর্যটনকেন্দ্র ও রেলওয়ে বাংকারসহ আশপাশের এলাকা পরিদর্শন করেন। তাঁরা পাথর লুটের ঘটনা নিয়ে স্থানীয় লোকজন ও বিভিন্ন পেশার লোকজনের সঙ্গে কথা বলেন।
সিলেটের জেলা প্রশাসক মো. সারোয়ার আলম বলেছেন, ‘আজকের (মঙ্গলবার) পরে কারও কাছে যদি পাথর পাওয়া যায়, তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা আগামীকাল থেকে শুরু হবে। যদি কারও কাছে এখনো থেকে থাকে, তাহলে তাকে আইনের আওতায় আমরা নিয়ে আসব।’
আজ দুপুরে সিলেটের কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার সাদাপাথর এলাকা পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের জেলা প্রশাসক এসব কথা বলেন।
সারোয়ার আলম বলেন, ‘পাথরটাকে আমরা প্রতিস্থাপনে জোর দিয়েছি। একই সঙ্গে যারা এটার মূল হোতা বা যারা এটার সঙ্গে জড়িত ছিল, তাদের বেশ কিছু লোকজনকে ইতিমধ্যে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বাকিদের গ্রেপ্তারে পুলিশ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে এবং আমরা আশা করছি, তারা শিগগিরই গ্রেপ্তার হবে। একই সঙ্গে এটাও বলতে চাই, যারা নিরীহ-নিরপরাধ, তারা যাতে কোনো অবস্থাতেই ক্ষতিগ্রস্ত না হন, সেটাও খেয়াল রাখছি। আমরা সম্মিলিত প্রয়াসে কাজ করছি। এখানে পুলিশ রয়েছে, বিজিবি রয়েছে, যৌথ বাহিনীসহ সবাই মিলে কাজ করছি একসঙ্গে। সবাই কাজ করতে পারছি বলেই, আমরা ২৬ লাখ ঘনফুট পাথর উদ্ধার করেছি। আমরা আশা করছি, এই পাথরগুলো প্রতিস্থাপন করলে মোটামুটি আগের অবস্থায় যেতে পারব।’
সাদাপাথরে ক্ষয়ক্ষতির ব্যাপারে জেলা প্রশাসক বলেন, ‘এক্সাক্টলি কতটুকু ক্ষতি হয়েছে সেটা বলা মুশকিল। তবে আমার ব্যক্তিগত ধারণা, আমরা যতটুকু পাথর জব্দ করতে পেরেছি, তারপরও থার্টি পার্সেন্ট পাথর চলে গেছে। যেগুলো আসলে ভেঙে ফেলেছে এবং ভেঙে পিলেট করে ফেলেছে, সিলেটের বাইরে নিয়ে গেছে, সেটাও আমরা খোঁজখবর নিচ্ছি। যেগুলো ভেঙে ফেলেছে, সেগুলো রিপ্লেস করা যাচ্ছে না। আমার ধারণা, আমরা থার্টি পার্সেন্ট পাথর হয়তো মিস করেছি। আমরা সেভেন্টি পার্সেন্ট যেটা আছে, সেটা জব্দ করতে পেরেছি। ’
তদন্ত প্রতিবেদন সম্পর্কে জেলা প্রশাসক বলেন, ‘তদন্ত প্রতিবেদন সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে পাঠানো হয়েছে। সেটার যে রিকমেন্ডেশন আসবে, সে অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকেও তদন্ত কমিটি করা হয়েছে। ওই কমিটিও কাজ করছে। সুতরাং, এই দুটি প্রতিবেদন নিয়েই হয়তো সরকার নির্দেশনা দেবে। প্রকৃতি যেভাবে পাথরগুলো সাজিয়ে রেখেছিল, সেভাবে পাথর প্রতিস্থাপন করা তো খুবই মুশকিল। আমরা আশা করছি, পরবর্তী সময়ে কোনো ঢল আসলে বা পানি আসলে সেটা নেচারিলি ঠিক হবে। কিন্তু, এটা বলা মুশকিল যে যেভাবে পাথর বিছানো ছিল, সেভাবে বিছানো আসলে সম্ভব না। তারপরও এখানে পরিবেশবিদরা রয়েছেন, তাদের পরামর্শ নিয়ে সমন্বয় করেই কাজ করা হচ্ছে।’
এদিকে আজ দুপুরে সাদাপাথর পর্যটনকেন্দ্র পরিদর্শন করতে যান মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সমন্বয় ও সংস্কার বিভাগের সচিব জাহেদা পারভিনের নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যের মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের তদন্ত কমিটি। এ সময় তাঁরা সাদাপাথর পর্যটনকেন্দ্র ও রেলওয়ে বাংকারসহ আশপাশের এলাকা পরিদর্শন করেন। তাঁরা পাথর লুটের ঘটনা নিয়ে স্থানীয় লোকজন ও বিভিন্ন পেশার লোকজনের সঙ্গে কথা বলেন।
বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি বলেছেন, ‘হেফাজতে ইসলাম কথা বললেও রাজনৈতিক একটা কথা চলে আসে। হেফাজতের পক্ষে অনেকে আছেন নির্বাচন করতে চান—এ প্রশ্ন উঠেছে। উঠতে পারে, কারণ, হেফাজতে ইসলাম তো কোনো রাজনৈতিক দল নয়।
২ ঘণ্টা আগেরাজশাহী জেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগ নেতা মোহাম্মদ আলী সরকারের হিমাগারে তিনজনকে ডেকে নিয়ে নির্যাতনের মামলা তুলে নেওয়ার জন্য হুমকি দেওয়া হচ্ছে। এতে নিরাপত্তাহীনতায় পড়েছেন মামলার বাদী। নিরাপত্তা চেয়ে তিনি থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেছেন।
৩ ঘণ্টা আগেগাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জে সোনালী পরিবহনের বাসের ধাক্কায় মো. রাজু মিয়া (৪০) নামের এক ভ্যানযাত্রী নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও দুজন। আজ শুক্রবার রাত ৯টার দিকে সুন্দরগঞ্জ-গাইবান্ধা সড়কের সদর মহিলা দাখিল মাদ্রাসার দক্ষিণে এ সড়ক দুর্ঘটনা ঘটে।
৩ ঘণ্টা আগেনারায়ণগঞ্জের ফতুল্লায় নয়ন হত্যার পর ড্রামে গুম করার ঘটনায় করা মামলায় গ্রেপ্তার হওয়া নিহতের দ্বিতীয় স্ত্রী সাবিনা ও তাঁর মেয়ে হত্যার দায় স্বীকার করে আদালতে জবানবন্দি প্রদান করেছেন। ঘটনার সঙ্গে নিজেদের যুক্ত থাকার কথা স্বীকার করার পাশাপাশি বাকি জড়িতদের নাম ও লাশ গুমের পুরো ঘটনা তুলে ধরেছে সাবিনা।
৪ ঘণ্টা আগে