আসনগুলোতে তরুণ ও নবীন প্রার্থীদের সম্ভাবনা উজ্জ্বল হলেও আলোচনায় আছেন প্রবীণেরাও।
বিশ্বজিত রায়, সুনামগঞ্জ
নির্বাচনী হাওয়া বইছে হাওর-ভাটির জেলা সুনামগঞ্জে। আগামী ফেব্রুয়ারির ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন আয়োজনের সম্ভাবনা ঘিরে সরগরম জেলার পাঁচটি সংসদীয় আসন। মনোনয়নপ্রত্যাশীরা দিচ্ছেন নানান প্রতিশ্রুতি। সদ্য শেষ হওয়া দুর্গাপূজায় মন্দিরে মন্দিরে গিয়ে সম্প্রীতি ভাগাভাগি করতে দেখা যায় তাঁদের। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, জেলার আসনগুলোতে তরুণ ও নবীন প্রার্থীদের সম্ভাবনা উজ্জ্বল। আলোচনায় আছেন প্রবীণেরাও।
বিএনপির নীতিনির্ধারণী পর্যায় থেকে এখনো এসব আসনে কাউকে কোনো সংকেত দেওয়া হয়নি। তবে জামায়াতে ইসলামী, খেলাফত মজলিস একক প্রার্থী ঘোষণা করেছে। তবে দিনভর প্রচার চালাচ্ছেন সব মনোনয়নপ্রত্যাশী।
ধান, মাছ, খনিজ সম্পদ ও পর্যটনে সমৃদ্ধ সুনামগঞ্জ-১ আসন (জামালগঞ্জ, তাহিরপুর, ধর্মপাশা, মধ্যনগর)। এখানে আছে বাগলি, বড়ছড়া, চারাগাঁওসহ তিন শুল্ক স্টেশন। দেশের দ্বিতীয় রামসার সাইট টাঙ্গুয়া ছাড়াও জেলার সবচেয়ে বেশি হাওর, জলমহাল ও বালুমহাল আছে আসনটিতে। এ আসনে ধানের শীষ প্রতীক চাইছেন কেন্দ্রীয় যুবদল নেতা মাহবুবুর রহমান, প্রয়াত সংসদ সদস্য নজির হোসেনের স্ত্রী সালমা নজির, কেন্দ্রীয় কৃষক দলের সহসাধারণ সম্পাদক আনিসুল হক, তাহিরপুর উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান কামরুজ্জামান কামরুল, ধর্মপাশা উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান মোতালেব খান, যুক্তরাজ্য বিএনপির সাবেক যুগ্ম সম্পাদক ব্যারিস্টার হামিদুল হক আফিন্দী, ছাত্রদল কেন্দ্রীয় কমিটির সহসভাপতি নিজাম উদ্দিন ও জেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক ডা. রফিকুল ইসলাম চৌধুরী। জামায়াতে ইসলামীর মনোনীত প্রার্থী জেলা আমির তুফায়েল আহমদ খান, খেলাফত মজলিসের মনোনীত প্রার্থী ফজর আলী, কমিউনিস্ট পার্টির অধ্যাপক চিত্তরঞ্জন তালুকদার চালাচ্ছেন প্রচার।
দিরাই-শাল্লা উপজেলা নিয়ে ‘হেভিওয়েট’ আসন সুনামগঞ্জ-২। এখানে ভোটের মাঠে সক্রিয় নতুন মুখ। আলোচনার শীর্ষে আছেন জামায়াত মনোনীত ছাত্রসংগঠন ইসলামী ছাত্রশিবিরের সাবেক কেন্দ্রীয় সেক্রেটারি ও সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের আইনজীবী শিশির মনির ও নতুন দল এসসিপির কেন্দ্রীয় যুগ্ম আহ্বায়ক ও জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে প্রথম সারির ছাত্রনেতা অনিক রায়। বিএনপির সাবেক সংসদ সদস্য নাছির উদ্দিন চৌধুরী, অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি মিফতা উদ্দিন চৌধুরী, জেলা ছাত্রদলের সাবেক সহসভাপতি যুক্তরাজ্যপ্রবাসী তাহির রায়হান চৌধুরী পাবেলও দলীয় মনোনয়ন চাইছেন। এ ছাড়া জমিয়তে উলামায়ে ইসলামের নেতা ড. শুয়াইব আহমদ, খেলাফত মজলিস মনোনীত সাখাওয়াত হোসেন মোহনও গণসংযোগ করছেন।
সুনামগঞ্জ-৩ (জগন্নাথপুর-শান্তিগঞ্জ) আসনে বিএনপির মনোনয়ন পেতে সক্রিয় যুক্তরাজ্য বিএনপির সাধারণ সম্পাদক কয়ছর এম আহমেদ। তাঁর মনোনয়ন ঠেকাতে এককাট্টা যুক্তরাজ্যের সুইন্ডন বিএনপির সভাপতি এম এ কাহারের নেতৃত্বাধীন জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য নাদির আহমদ, জেলা বিএনপির সাবেক সহসভাপতি ব্যারিস্টার আনোয়ার হোসেন, মেজর (অব.) সৈয়দ আলী আশফাক সামী বলয়। জামায়াতে ইসলামীর মনোনীত সিলেট মহানগরীর পেশাজীবী শাখার আমির ইয়াসিন খান, খেলাফত মজলিস মনোনীত শেখ মুশতাক আহমদ, জমিয়তে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নেতা হাম্মাদ আহমদ গাজীনগরী, সাবেক এমপি মাওলানা শাহীনুর পাশা চৌধুরী ভোটের মাঠে আছেন।
সদর-বিশ্বম্ভরপুর নিয়ে সুনামগঞ্জ-৪ আসন। এ আসনে গণসংযোগে অংশ নেওয়া প্রার্থীদের নজরদারিতে রাখছেন ৩ লাখ ৪১ হাজার ৮৩৩ জন ভোটার। আসনে ধানের শীষ প্রত্যাশীরা হলেন জেলা বিএনপির সাবেক সহসভাপতি ও সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান দেওয়ান জয়নুল জাকেরিন, প্রয়াত সাবেক সংসদ সদস্য ফজলুল হক আছপিয়ার ছেলে ব্যারিস্টার আবিদুল হক আবিদ, জেলা বিএনপির স্বাক্ষর ক্ষমতাপ্রাপ্ত সদস্য আব্দুল হক, জেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক নূরুল ইসলাম নূরুল, জেলা যুবদলের সাবেক সভাপতি আবুল মনসুর শওকত। জামায়াতের মনোনীত প্রার্থী আইনজীবী মুহাম্মদ শামস উদদীন, খেলাফত মজলিস মনোনীত মাওলানা আমিরুল ইসলামও আছেন আলোচনায়।
শিল্পনগরী খ্যাত ছাতক, সীমান্তবর্তী উপজেলা দোয়ারাবাজার নিয়ে সুনামগঞ্জ-৫ আসনের অবস্থান। এখানে বিএনপির মনোনয়ন চাইছেন জেলা বিএনপির আহ্বায়ক ও সাবেক সাংসদ কলিম উদ্দিন আহমদ মিলন, কেন্দ্রীয় বিএনপির সদস্য মিজানুর রহমান চৌধুরী। প্রচারে আছেন জামায়াতের প্রার্থী আব্দুস সালাম আল মাদানী, খেলাফত মজলিসের আবদুল কাদির, ইসলামী আন্দোলন জেলা শাখার সংখ্যালঘু সম্পাদক হাবিবুল্লাহ আশরাফী, খেলাফত মজলিসের (মামুনুল হক) সাদিক সালিম, স্বতন্ত্র প্রার্থী জাহাঙ্গীর আলম।
নির্বাচনী হাওয়া বইছে হাওর-ভাটির জেলা সুনামগঞ্জে। আগামী ফেব্রুয়ারির ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন আয়োজনের সম্ভাবনা ঘিরে সরগরম জেলার পাঁচটি সংসদীয় আসন। মনোনয়নপ্রত্যাশীরা দিচ্ছেন নানান প্রতিশ্রুতি। সদ্য শেষ হওয়া দুর্গাপূজায় মন্দিরে মন্দিরে গিয়ে সম্প্রীতি ভাগাভাগি করতে দেখা যায় তাঁদের। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, জেলার আসনগুলোতে তরুণ ও নবীন প্রার্থীদের সম্ভাবনা উজ্জ্বল। আলোচনায় আছেন প্রবীণেরাও।
বিএনপির নীতিনির্ধারণী পর্যায় থেকে এখনো এসব আসনে কাউকে কোনো সংকেত দেওয়া হয়নি। তবে জামায়াতে ইসলামী, খেলাফত মজলিস একক প্রার্থী ঘোষণা করেছে। তবে দিনভর প্রচার চালাচ্ছেন সব মনোনয়নপ্রত্যাশী।
ধান, মাছ, খনিজ সম্পদ ও পর্যটনে সমৃদ্ধ সুনামগঞ্জ-১ আসন (জামালগঞ্জ, তাহিরপুর, ধর্মপাশা, মধ্যনগর)। এখানে আছে বাগলি, বড়ছড়া, চারাগাঁওসহ তিন শুল্ক স্টেশন। দেশের দ্বিতীয় রামসার সাইট টাঙ্গুয়া ছাড়াও জেলার সবচেয়ে বেশি হাওর, জলমহাল ও বালুমহাল আছে আসনটিতে। এ আসনে ধানের শীষ প্রতীক চাইছেন কেন্দ্রীয় যুবদল নেতা মাহবুবুর রহমান, প্রয়াত সংসদ সদস্য নজির হোসেনের স্ত্রী সালমা নজির, কেন্দ্রীয় কৃষক দলের সহসাধারণ সম্পাদক আনিসুল হক, তাহিরপুর উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান কামরুজ্জামান কামরুল, ধর্মপাশা উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান মোতালেব খান, যুক্তরাজ্য বিএনপির সাবেক যুগ্ম সম্পাদক ব্যারিস্টার হামিদুল হক আফিন্দী, ছাত্রদল কেন্দ্রীয় কমিটির সহসভাপতি নিজাম উদ্দিন ও জেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক ডা. রফিকুল ইসলাম চৌধুরী। জামায়াতে ইসলামীর মনোনীত প্রার্থী জেলা আমির তুফায়েল আহমদ খান, খেলাফত মজলিসের মনোনীত প্রার্থী ফজর আলী, কমিউনিস্ট পার্টির অধ্যাপক চিত্তরঞ্জন তালুকদার চালাচ্ছেন প্রচার।
দিরাই-শাল্লা উপজেলা নিয়ে ‘হেভিওয়েট’ আসন সুনামগঞ্জ-২। এখানে ভোটের মাঠে সক্রিয় নতুন মুখ। আলোচনার শীর্ষে আছেন জামায়াত মনোনীত ছাত্রসংগঠন ইসলামী ছাত্রশিবিরের সাবেক কেন্দ্রীয় সেক্রেটারি ও সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের আইনজীবী শিশির মনির ও নতুন দল এসসিপির কেন্দ্রীয় যুগ্ম আহ্বায়ক ও জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে প্রথম সারির ছাত্রনেতা অনিক রায়। বিএনপির সাবেক সংসদ সদস্য নাছির উদ্দিন চৌধুরী, অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি মিফতা উদ্দিন চৌধুরী, জেলা ছাত্রদলের সাবেক সহসভাপতি যুক্তরাজ্যপ্রবাসী তাহির রায়হান চৌধুরী পাবেলও দলীয় মনোনয়ন চাইছেন। এ ছাড়া জমিয়তে উলামায়ে ইসলামের নেতা ড. শুয়াইব আহমদ, খেলাফত মজলিস মনোনীত সাখাওয়াত হোসেন মোহনও গণসংযোগ করছেন।
সুনামগঞ্জ-৩ (জগন্নাথপুর-শান্তিগঞ্জ) আসনে বিএনপির মনোনয়ন পেতে সক্রিয় যুক্তরাজ্য বিএনপির সাধারণ সম্পাদক কয়ছর এম আহমেদ। তাঁর মনোনয়ন ঠেকাতে এককাট্টা যুক্তরাজ্যের সুইন্ডন বিএনপির সভাপতি এম এ কাহারের নেতৃত্বাধীন জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য নাদির আহমদ, জেলা বিএনপির সাবেক সহসভাপতি ব্যারিস্টার আনোয়ার হোসেন, মেজর (অব.) সৈয়দ আলী আশফাক সামী বলয়। জামায়াতে ইসলামীর মনোনীত সিলেট মহানগরীর পেশাজীবী শাখার আমির ইয়াসিন খান, খেলাফত মজলিস মনোনীত শেখ মুশতাক আহমদ, জমিয়তে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নেতা হাম্মাদ আহমদ গাজীনগরী, সাবেক এমপি মাওলানা শাহীনুর পাশা চৌধুরী ভোটের মাঠে আছেন।
সদর-বিশ্বম্ভরপুর নিয়ে সুনামগঞ্জ-৪ আসন। এ আসনে গণসংযোগে অংশ নেওয়া প্রার্থীদের নজরদারিতে রাখছেন ৩ লাখ ৪১ হাজার ৮৩৩ জন ভোটার। আসনে ধানের শীষ প্রত্যাশীরা হলেন জেলা বিএনপির সাবেক সহসভাপতি ও সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান দেওয়ান জয়নুল জাকেরিন, প্রয়াত সাবেক সংসদ সদস্য ফজলুল হক আছপিয়ার ছেলে ব্যারিস্টার আবিদুল হক আবিদ, জেলা বিএনপির স্বাক্ষর ক্ষমতাপ্রাপ্ত সদস্য আব্দুল হক, জেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক নূরুল ইসলাম নূরুল, জেলা যুবদলের সাবেক সভাপতি আবুল মনসুর শওকত। জামায়াতের মনোনীত প্রার্থী আইনজীবী মুহাম্মদ শামস উদদীন, খেলাফত মজলিস মনোনীত মাওলানা আমিরুল ইসলামও আছেন আলোচনায়।
শিল্পনগরী খ্যাত ছাতক, সীমান্তবর্তী উপজেলা দোয়ারাবাজার নিয়ে সুনামগঞ্জ-৫ আসনের অবস্থান। এখানে বিএনপির মনোনয়ন চাইছেন জেলা বিএনপির আহ্বায়ক ও সাবেক সাংসদ কলিম উদ্দিন আহমদ মিলন, কেন্দ্রীয় বিএনপির সদস্য মিজানুর রহমান চৌধুরী। প্রচারে আছেন জামায়াতের প্রার্থী আব্দুস সালাম আল মাদানী, খেলাফত মজলিসের আবদুল কাদির, ইসলামী আন্দোলন জেলা শাখার সংখ্যালঘু সম্পাদক হাবিবুল্লাহ আশরাফী, খেলাফত মজলিসের (মামুনুল হক) সাদিক সালিম, স্বতন্ত্র প্রার্থী জাহাঙ্গীর আলম।
শিল্পপতি হিসেবে পরিচিত শওকত হাসান মিঞা ইসলামপুর উপজেলার পাথর্শী ইউনিয়নের বাসিন্দা। তিনি ২০১৫ সালে ‘নতুন ধারার রাজনীতি’ স্লোগানে ‘বাংলাদেশ জাতীয় বঙ্গলীগ’ নামে একটি রাজনৈতিক দল প্রতিষ্ঠা করেন। যদিও নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইটে দলটি এখনো নিবন্ধিত নয়।
১ ঘণ্টা আগেআওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (যবিপ্রবি) ১৫ জনকে বহিষ্কার করা হয়েছে। তাঁদের মধ্যে ৪ জন করে শিক্ষক ও কর্মকর্তা রয়েছেন। বিগত ভিসির মদদপুষ্ট হয়ে ক্যাম্পাসে বিশৃঙ্খলা কিংবা আওয়ামী লীগের এমপি-মন্ত্রীর প্রভাবে জালিয়াতি করে নিয়োগ নেওয়া এসব ব্যক্তিদের...
২ ঘণ্টা আগেঅতিরিক্ত পুলিশ সুপার আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, আসামি শামীম আশরাফকে আদালতে নেওয়ার সময় তাঁর হাতে ফিলিস্তিনের পতাকা দেখা যাওয়ার ঘটনাটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সমালোচিত হলে এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়। অভ্যন্তরীণ কারণে এবং দায়িত্ব পালনে অবহেলার অভিযোগে কোতোয়ালি মডেল থানায় কর্মরত পাঁচ পুলিশ সদস্যকে
২ ঘণ্টা আগেঅভিযোগে বলা হয়েছে, পরিষদ কর্মকর্তারা পরিবহন খরচ বাবদ প্রত্যেক জেলের কাছ থেকে ৫০ টাকা আদায় করেছেন। এতে প্রায় ৮ হাজার ৮৫০ টাকা আদায় করা হয়। এ ছাড়া নিয়মানুযায়ী ২৫ কেজি চাল দেওয়ার কথা থাকলেও প্রত্যেক জেলেকে ২০ কেজি চাল দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
২ ঘণ্টা আগে