নিজস্ব প্রতিবেদক, সিলেট
সিলেটের কোম্পানীগঞ্জ সীমান্ত থেকে বাংলাদেশি যুবকের লাশ উদ্ধারের পর তাঁকে নির্যাতনের দুটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে। নিহত যুবক কোম্পানীগঞ্জের চিকাডহর গ্রামের মৃত হানিফ আলীর ছেলে নুরুজ্জামান (২৩)। তিনি ভাড়ায় মোটরসাইকেল চালাতেন। গত রোববার সকালে উপজেলার নারায়ণপুরের একটি খাল থেকে তাঁর লাশ উদ্ধার করা হয়।
ভাইরাল হওয়া ভিডিওতে দেখা যায়, নুরুজ্জামানকে খালি গায়ে বাঁশের সঙ্গে দুই হাত পিছমোড়া করে বেঁধে রাখা হয়েছে। কয়েকজনের হাতে লাঠি ও টর্চলাইট। বেঁধে রাখা বাঁশটি দুজন ধরে রেখেছেন। আরেক যুবক তাঁকে মারধর করছেন। তাতে নুরুজ্জামান চিৎকার করছেন। এ সময় ভাঙা বাংলায় তাঁকে বিভিন্ন প্রশ্ন করা হচ্ছে। গত রোববার রাত থেকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভিডিওটি ছড়িয়ে পড়ে। আরেকটি ভিডিওতে দুই হাত বেঁধে রড দিয়ে বেধড়ক পেটানো হয়। অমানুষিক, পৈশাচিক নির্যাতনে নুরুজ্জামান মারা গেলে লাশ খালে ভাসিয়ে দেওয়া হয় বলে ধারণা করা হচ্ছে।
প্রথম ভিডিওতে প্যান্ট পরা ছিলেন নুরুজ্জামান। তবে শরীরের ওপরের অংশে কাপড় ছিল না। এ সময় তাঁর দুই হাত পেছনে বাঁধা ছিল। বগলের নিচে একটি লম্বা রড। ৮-১০ জন লোক তাঁকে ঘিরে ধরে জিজ্ঞাসাবাদ করছে আর পেটাচ্ছেন। তাঁরা বাংলা ও হিন্দি ভাষার মিশেলে প্রশ্ন করছিলেন। কথা বলার ধরন ও উচ্চারণ ভারতীয় খাসিয়াদের মতো। দ্বিতীয় ভিডিওতে কোনো শব্দ শোনা যায়নি। বেধড়ক মারধরের শিকার হয়ে নুরুজ্জামান তখন নিস্তেজ হয়ে পড়েছেন। ওই ভিডিওতে মোবাইল ফোন দিয়ে আরও ভিডিও ধারণ করতে দেখা গেছে।
নিহত নুরুজ্জামানের ভাই আল-আমিন ভাইরাল হওয়া ভিডিও দুটি দেখেছেন। তাঁর দাবি, নুরুজ্জামানকে এপার থেকে ধরে ওপারে নিয়ে হত্যা করা হয়েছে। তিনি বলেন, ‘লাশের গায়ে জখমের চিহ্ন রয়েছে। তাতে এটি হত্যা বলে মনে হয়েছে। পুলিশের পরামর্শে পরিবারের পক্ষ থেকে হত্যা মামলা করা হয়েছে।’
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, গত রোববার সকালে স্থানীয় কয়েকজন নারায়ণপুর এলাকায় মাছ ধরতে যান। একপর্যায়ে তাঁরা খালে লাশটি ভাসতে দেখেন। বিষয়টি জানানো হলে পুলিশ গিয়ে লাশ উদ্ধার করে।
নিহত নুরুজ্জামানের বাবা মারা গেছেন। স্ত্রী, তিন ও দুই বছর বয়সী দুই সন্তান আর এক ভাই রয়েছে পরিবারে। তাঁর স্ত্রী স্মৃতি বেগম বলেন, ‘কোম্পানীগঞ্জের চিকাডহর গ্রামের কয়েকজন যুবক গত শনিবার রাত ৯টার দিকে ঘর থেকে তাঁর স্বামীকে ডেকে নিয়ে যান। এরপর রাতে আর বাড়ি ফেরেননি তিনি। তাঁকে ভারতে নিয়ে দুর্বৃত্তদের হাতে তুলে মেরে ফেলা হয়েছে।’
স্থানীয়রা বলেন, বাংলাদেশ ও ভারত সীমান্ত দিয়ে গরু, মোটরসাইকেল, টিভিসহ বিভিন্ন জিনিস অবৈধভাবে আমদানি-রপ্তানি করে কোম্পানীগঞ্জের নারায়ণপুর গ্রামের চিকাডহর এলাকার একটি দল। তারা ভারতীয় চোরাকারবারিদের সঙ্গে সক্রিয়। গত শনিবার রাতে তারা দলবেঁধে নারায়ণপুর সীমান্ত এলাকায় গেলে ভারতীয় খাসিয়া সম্প্রদায়ের লোকজন ধাওয়া করে। এ সময় নুরুজ্জামানকে তারা ধরে ফেলে।
৩৮ সেকেন্ডের একটি ভিডিওতে দেখা গেছে, নুরুজ্জামানকে মারধর করে তারা জানতে চায়, তাঁর সঙ্গে আর কারা ছিল। তিনি তাঁদের নাম বলেন এবং তিনি কেবল দলটির সঙ্গে ছিলেন আর কিছু জানেন না বলে জানান। এ সময় বাঁচার আকুতি জানাচ্ছিলেন নুরুজ্জামান। নির্যাতনকারীরা তখন তাঁকে বেধড়ক পেটাতে থাকে।
এ ঘটনায় নিহতের মা মোছা. নূরুন নেছা বাদী হয়ে অজ্ঞাতপরিচয় দুষ্কৃতকারীদের বিরুদ্ধে কোম্পানীগঞ্জ থানায় হত্যা মামলা করেছেন। মামলার এজাহারে বলা হয়, গত ২২ মে স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে শ্বশুরবাড়ি বেড়াতে যান নুরুজ্জামান। গত ১ জুন রাত সাড়ে ৯টার দিকে পাশের বাড়ির জুবেদ মিয়া (২১), লিয়াকত আলী (২২), হৃদয় মিয়া (২০), আশিক মিয়া (৩০), ইলিয়াছ আলীসহ (২৮) অজ্ঞাতপরিচয় আরও চার-পাঁচজন নুরুজ্জামানকে ডেকে নিয়ে যান। পরদিন নারায়ণপুর এলাকার ভারতীয় সীমানা ১২৪৭-এস ৫ পিলারের ৫০ গজ বাংলাদেশের সীমানার ভেতর কুত্তাখালী নদীতে নুরুজ্জামানের লাশ ভাসতে দেখা যায়। তাঁর মাথায়, কপালে ও মুখে ধারালো অস্ত্রের একাধিক আঘাতসহ শরীরের বিভিন্ন স্থানে ভোঁতা অস্ত্রের আঘাতের চিহ্ন রয়েছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে কোম্পানীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) গোলাম দস্তগীর আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, নিহত যুবকের মাথাসহ শরীরের বিভিন্ন স্থানে ধারালো অস্ত্রের আঘাত ছিল। ময়নাতদন্তের পর আইনি প্রক্রিয়া শেষে পরিবারের কাছে লাশ হস্তান্তর করা হয়েছে।
ওসি আরও বলেন, এ ঘটনায় নিহত যুবকের মা বাদী হয়ে রোববার রাতে অজ্ঞাতপরিচয় ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন। ভাইরাল হওয়া ভিডিও প্রসঙ্গে ওসি জানান, বিষয়টি পুলিশের নজরে এসেছে। মনে হচ্ছে, এরা ভারতীয় খাসিয়া, ঘটনাস্থলও ওপারে। তদন্ত সাপেক্ষে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশে পরবর্তী পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
সিলেটের কোম্পানীগঞ্জ সীমান্ত থেকে বাংলাদেশি যুবকের লাশ উদ্ধারের পর তাঁকে নির্যাতনের দুটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে। নিহত যুবক কোম্পানীগঞ্জের চিকাডহর গ্রামের মৃত হানিফ আলীর ছেলে নুরুজ্জামান (২৩)। তিনি ভাড়ায় মোটরসাইকেল চালাতেন। গত রোববার সকালে উপজেলার নারায়ণপুরের একটি খাল থেকে তাঁর লাশ উদ্ধার করা হয়।
ভাইরাল হওয়া ভিডিওতে দেখা যায়, নুরুজ্জামানকে খালি গায়ে বাঁশের সঙ্গে দুই হাত পিছমোড়া করে বেঁধে রাখা হয়েছে। কয়েকজনের হাতে লাঠি ও টর্চলাইট। বেঁধে রাখা বাঁশটি দুজন ধরে রেখেছেন। আরেক যুবক তাঁকে মারধর করছেন। তাতে নুরুজ্জামান চিৎকার করছেন। এ সময় ভাঙা বাংলায় তাঁকে বিভিন্ন প্রশ্ন করা হচ্ছে। গত রোববার রাত থেকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভিডিওটি ছড়িয়ে পড়ে। আরেকটি ভিডিওতে দুই হাত বেঁধে রড দিয়ে বেধড়ক পেটানো হয়। অমানুষিক, পৈশাচিক নির্যাতনে নুরুজ্জামান মারা গেলে লাশ খালে ভাসিয়ে দেওয়া হয় বলে ধারণা করা হচ্ছে।
প্রথম ভিডিওতে প্যান্ট পরা ছিলেন নুরুজ্জামান। তবে শরীরের ওপরের অংশে কাপড় ছিল না। এ সময় তাঁর দুই হাত পেছনে বাঁধা ছিল। বগলের নিচে একটি লম্বা রড। ৮-১০ জন লোক তাঁকে ঘিরে ধরে জিজ্ঞাসাবাদ করছে আর পেটাচ্ছেন। তাঁরা বাংলা ও হিন্দি ভাষার মিশেলে প্রশ্ন করছিলেন। কথা বলার ধরন ও উচ্চারণ ভারতীয় খাসিয়াদের মতো। দ্বিতীয় ভিডিওতে কোনো শব্দ শোনা যায়নি। বেধড়ক মারধরের শিকার হয়ে নুরুজ্জামান তখন নিস্তেজ হয়ে পড়েছেন। ওই ভিডিওতে মোবাইল ফোন দিয়ে আরও ভিডিও ধারণ করতে দেখা গেছে।
নিহত নুরুজ্জামানের ভাই আল-আমিন ভাইরাল হওয়া ভিডিও দুটি দেখেছেন। তাঁর দাবি, নুরুজ্জামানকে এপার থেকে ধরে ওপারে নিয়ে হত্যা করা হয়েছে। তিনি বলেন, ‘লাশের গায়ে জখমের চিহ্ন রয়েছে। তাতে এটি হত্যা বলে মনে হয়েছে। পুলিশের পরামর্শে পরিবারের পক্ষ থেকে হত্যা মামলা করা হয়েছে।’
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, গত রোববার সকালে স্থানীয় কয়েকজন নারায়ণপুর এলাকায় মাছ ধরতে যান। একপর্যায়ে তাঁরা খালে লাশটি ভাসতে দেখেন। বিষয়টি জানানো হলে পুলিশ গিয়ে লাশ উদ্ধার করে।
নিহত নুরুজ্জামানের বাবা মারা গেছেন। স্ত্রী, তিন ও দুই বছর বয়সী দুই সন্তান আর এক ভাই রয়েছে পরিবারে। তাঁর স্ত্রী স্মৃতি বেগম বলেন, ‘কোম্পানীগঞ্জের চিকাডহর গ্রামের কয়েকজন যুবক গত শনিবার রাত ৯টার দিকে ঘর থেকে তাঁর স্বামীকে ডেকে নিয়ে যান। এরপর রাতে আর বাড়ি ফেরেননি তিনি। তাঁকে ভারতে নিয়ে দুর্বৃত্তদের হাতে তুলে মেরে ফেলা হয়েছে।’
স্থানীয়রা বলেন, বাংলাদেশ ও ভারত সীমান্ত দিয়ে গরু, মোটরসাইকেল, টিভিসহ বিভিন্ন জিনিস অবৈধভাবে আমদানি-রপ্তানি করে কোম্পানীগঞ্জের নারায়ণপুর গ্রামের চিকাডহর এলাকার একটি দল। তারা ভারতীয় চোরাকারবারিদের সঙ্গে সক্রিয়। গত শনিবার রাতে তারা দলবেঁধে নারায়ণপুর সীমান্ত এলাকায় গেলে ভারতীয় খাসিয়া সম্প্রদায়ের লোকজন ধাওয়া করে। এ সময় নুরুজ্জামানকে তারা ধরে ফেলে।
৩৮ সেকেন্ডের একটি ভিডিওতে দেখা গেছে, নুরুজ্জামানকে মারধর করে তারা জানতে চায়, তাঁর সঙ্গে আর কারা ছিল। তিনি তাঁদের নাম বলেন এবং তিনি কেবল দলটির সঙ্গে ছিলেন আর কিছু জানেন না বলে জানান। এ সময় বাঁচার আকুতি জানাচ্ছিলেন নুরুজ্জামান। নির্যাতনকারীরা তখন তাঁকে বেধড়ক পেটাতে থাকে।
এ ঘটনায় নিহতের মা মোছা. নূরুন নেছা বাদী হয়ে অজ্ঞাতপরিচয় দুষ্কৃতকারীদের বিরুদ্ধে কোম্পানীগঞ্জ থানায় হত্যা মামলা করেছেন। মামলার এজাহারে বলা হয়, গত ২২ মে স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে শ্বশুরবাড়ি বেড়াতে যান নুরুজ্জামান। গত ১ জুন রাত সাড়ে ৯টার দিকে পাশের বাড়ির জুবেদ মিয়া (২১), লিয়াকত আলী (২২), হৃদয় মিয়া (২০), আশিক মিয়া (৩০), ইলিয়াছ আলীসহ (২৮) অজ্ঞাতপরিচয় আরও চার-পাঁচজন নুরুজ্জামানকে ডেকে নিয়ে যান। পরদিন নারায়ণপুর এলাকার ভারতীয় সীমানা ১২৪৭-এস ৫ পিলারের ৫০ গজ বাংলাদেশের সীমানার ভেতর কুত্তাখালী নদীতে নুরুজ্জামানের লাশ ভাসতে দেখা যায়। তাঁর মাথায়, কপালে ও মুখে ধারালো অস্ত্রের একাধিক আঘাতসহ শরীরের বিভিন্ন স্থানে ভোঁতা অস্ত্রের আঘাতের চিহ্ন রয়েছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে কোম্পানীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) গোলাম দস্তগীর আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, নিহত যুবকের মাথাসহ শরীরের বিভিন্ন স্থানে ধারালো অস্ত্রের আঘাত ছিল। ময়নাতদন্তের পর আইনি প্রক্রিয়া শেষে পরিবারের কাছে লাশ হস্তান্তর করা হয়েছে।
ওসি আরও বলেন, এ ঘটনায় নিহত যুবকের মা বাদী হয়ে রোববার রাতে অজ্ঞাতপরিচয় ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন। ভাইরাল হওয়া ভিডিও প্রসঙ্গে ওসি জানান, বিষয়টি পুলিশের নজরে এসেছে। মনে হচ্ছে, এরা ভারতীয় খাসিয়া, ঘটনাস্থলও ওপারে। তদন্ত সাপেক্ষে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশে পরবর্তী পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
নিজস্ব প্রতিবেদক, সিলেট
সিলেটের কোম্পানীগঞ্জ সীমান্ত থেকে বাংলাদেশি যুবকের লাশ উদ্ধারের পর তাঁকে নির্যাতনের দুটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে। নিহত যুবক কোম্পানীগঞ্জের চিকাডহর গ্রামের মৃত হানিফ আলীর ছেলে নুরুজ্জামান (২৩)। তিনি ভাড়ায় মোটরসাইকেল চালাতেন। গত রোববার সকালে উপজেলার নারায়ণপুরের একটি খাল থেকে তাঁর লাশ উদ্ধার করা হয়।
ভাইরাল হওয়া ভিডিওতে দেখা যায়, নুরুজ্জামানকে খালি গায়ে বাঁশের সঙ্গে দুই হাত পিছমোড়া করে বেঁধে রাখা হয়েছে। কয়েকজনের হাতে লাঠি ও টর্চলাইট। বেঁধে রাখা বাঁশটি দুজন ধরে রেখেছেন। আরেক যুবক তাঁকে মারধর করছেন। তাতে নুরুজ্জামান চিৎকার করছেন। এ সময় ভাঙা বাংলায় তাঁকে বিভিন্ন প্রশ্ন করা হচ্ছে। গত রোববার রাত থেকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভিডিওটি ছড়িয়ে পড়ে। আরেকটি ভিডিওতে দুই হাত বেঁধে রড দিয়ে বেধড়ক পেটানো হয়। অমানুষিক, পৈশাচিক নির্যাতনে নুরুজ্জামান মারা গেলে লাশ খালে ভাসিয়ে দেওয়া হয় বলে ধারণা করা হচ্ছে।
প্রথম ভিডিওতে প্যান্ট পরা ছিলেন নুরুজ্জামান। তবে শরীরের ওপরের অংশে কাপড় ছিল না। এ সময় তাঁর দুই হাত পেছনে বাঁধা ছিল। বগলের নিচে একটি লম্বা রড। ৮-১০ জন লোক তাঁকে ঘিরে ধরে জিজ্ঞাসাবাদ করছে আর পেটাচ্ছেন। তাঁরা বাংলা ও হিন্দি ভাষার মিশেলে প্রশ্ন করছিলেন। কথা বলার ধরন ও উচ্চারণ ভারতীয় খাসিয়াদের মতো। দ্বিতীয় ভিডিওতে কোনো শব্দ শোনা যায়নি। বেধড়ক মারধরের শিকার হয়ে নুরুজ্জামান তখন নিস্তেজ হয়ে পড়েছেন। ওই ভিডিওতে মোবাইল ফোন দিয়ে আরও ভিডিও ধারণ করতে দেখা গেছে।
নিহত নুরুজ্জামানের ভাই আল-আমিন ভাইরাল হওয়া ভিডিও দুটি দেখেছেন। তাঁর দাবি, নুরুজ্জামানকে এপার থেকে ধরে ওপারে নিয়ে হত্যা করা হয়েছে। তিনি বলেন, ‘লাশের গায়ে জখমের চিহ্ন রয়েছে। তাতে এটি হত্যা বলে মনে হয়েছে। পুলিশের পরামর্শে পরিবারের পক্ষ থেকে হত্যা মামলা করা হয়েছে।’
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, গত রোববার সকালে স্থানীয় কয়েকজন নারায়ণপুর এলাকায় মাছ ধরতে যান। একপর্যায়ে তাঁরা খালে লাশটি ভাসতে দেখেন। বিষয়টি জানানো হলে পুলিশ গিয়ে লাশ উদ্ধার করে।
নিহত নুরুজ্জামানের বাবা মারা গেছেন। স্ত্রী, তিন ও দুই বছর বয়সী দুই সন্তান আর এক ভাই রয়েছে পরিবারে। তাঁর স্ত্রী স্মৃতি বেগম বলেন, ‘কোম্পানীগঞ্জের চিকাডহর গ্রামের কয়েকজন যুবক গত শনিবার রাত ৯টার দিকে ঘর থেকে তাঁর স্বামীকে ডেকে নিয়ে যান। এরপর রাতে আর বাড়ি ফেরেননি তিনি। তাঁকে ভারতে নিয়ে দুর্বৃত্তদের হাতে তুলে মেরে ফেলা হয়েছে।’
স্থানীয়রা বলেন, বাংলাদেশ ও ভারত সীমান্ত দিয়ে গরু, মোটরসাইকেল, টিভিসহ বিভিন্ন জিনিস অবৈধভাবে আমদানি-রপ্তানি করে কোম্পানীগঞ্জের নারায়ণপুর গ্রামের চিকাডহর এলাকার একটি দল। তারা ভারতীয় চোরাকারবারিদের সঙ্গে সক্রিয়। গত শনিবার রাতে তারা দলবেঁধে নারায়ণপুর সীমান্ত এলাকায় গেলে ভারতীয় খাসিয়া সম্প্রদায়ের লোকজন ধাওয়া করে। এ সময় নুরুজ্জামানকে তারা ধরে ফেলে।
৩৮ সেকেন্ডের একটি ভিডিওতে দেখা গেছে, নুরুজ্জামানকে মারধর করে তারা জানতে চায়, তাঁর সঙ্গে আর কারা ছিল। তিনি তাঁদের নাম বলেন এবং তিনি কেবল দলটির সঙ্গে ছিলেন আর কিছু জানেন না বলে জানান। এ সময় বাঁচার আকুতি জানাচ্ছিলেন নুরুজ্জামান। নির্যাতনকারীরা তখন তাঁকে বেধড়ক পেটাতে থাকে।
এ ঘটনায় নিহতের মা মোছা. নূরুন নেছা বাদী হয়ে অজ্ঞাতপরিচয় দুষ্কৃতকারীদের বিরুদ্ধে কোম্পানীগঞ্জ থানায় হত্যা মামলা করেছেন। মামলার এজাহারে বলা হয়, গত ২২ মে স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে শ্বশুরবাড়ি বেড়াতে যান নুরুজ্জামান। গত ১ জুন রাত সাড়ে ৯টার দিকে পাশের বাড়ির জুবেদ মিয়া (২১), লিয়াকত আলী (২২), হৃদয় মিয়া (২০), আশিক মিয়া (৩০), ইলিয়াছ আলীসহ (২৮) অজ্ঞাতপরিচয় আরও চার-পাঁচজন নুরুজ্জামানকে ডেকে নিয়ে যান। পরদিন নারায়ণপুর এলাকার ভারতীয় সীমানা ১২৪৭-এস ৫ পিলারের ৫০ গজ বাংলাদেশের সীমানার ভেতর কুত্তাখালী নদীতে নুরুজ্জামানের লাশ ভাসতে দেখা যায়। তাঁর মাথায়, কপালে ও মুখে ধারালো অস্ত্রের একাধিক আঘাতসহ শরীরের বিভিন্ন স্থানে ভোঁতা অস্ত্রের আঘাতের চিহ্ন রয়েছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে কোম্পানীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) গোলাম দস্তগীর আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, নিহত যুবকের মাথাসহ শরীরের বিভিন্ন স্থানে ধারালো অস্ত্রের আঘাত ছিল। ময়নাতদন্তের পর আইনি প্রক্রিয়া শেষে পরিবারের কাছে লাশ হস্তান্তর করা হয়েছে।
ওসি আরও বলেন, এ ঘটনায় নিহত যুবকের মা বাদী হয়ে রোববার রাতে অজ্ঞাতপরিচয় ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন। ভাইরাল হওয়া ভিডিও প্রসঙ্গে ওসি জানান, বিষয়টি পুলিশের নজরে এসেছে। মনে হচ্ছে, এরা ভারতীয় খাসিয়া, ঘটনাস্থলও ওপারে। তদন্ত সাপেক্ষে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশে পরবর্তী পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
সিলেটের কোম্পানীগঞ্জ সীমান্ত থেকে বাংলাদেশি যুবকের লাশ উদ্ধারের পর তাঁকে নির্যাতনের দুটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে। নিহত যুবক কোম্পানীগঞ্জের চিকাডহর গ্রামের মৃত হানিফ আলীর ছেলে নুরুজ্জামান (২৩)। তিনি ভাড়ায় মোটরসাইকেল চালাতেন। গত রোববার সকালে উপজেলার নারায়ণপুরের একটি খাল থেকে তাঁর লাশ উদ্ধার করা হয়।
ভাইরাল হওয়া ভিডিওতে দেখা যায়, নুরুজ্জামানকে খালি গায়ে বাঁশের সঙ্গে দুই হাত পিছমোড়া করে বেঁধে রাখা হয়েছে। কয়েকজনের হাতে লাঠি ও টর্চলাইট। বেঁধে রাখা বাঁশটি দুজন ধরে রেখেছেন। আরেক যুবক তাঁকে মারধর করছেন। তাতে নুরুজ্জামান চিৎকার করছেন। এ সময় ভাঙা বাংলায় তাঁকে বিভিন্ন প্রশ্ন করা হচ্ছে। গত রোববার রাত থেকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভিডিওটি ছড়িয়ে পড়ে। আরেকটি ভিডিওতে দুই হাত বেঁধে রড দিয়ে বেধড়ক পেটানো হয়। অমানুষিক, পৈশাচিক নির্যাতনে নুরুজ্জামান মারা গেলে লাশ খালে ভাসিয়ে দেওয়া হয় বলে ধারণা করা হচ্ছে।
প্রথম ভিডিওতে প্যান্ট পরা ছিলেন নুরুজ্জামান। তবে শরীরের ওপরের অংশে কাপড় ছিল না। এ সময় তাঁর দুই হাত পেছনে বাঁধা ছিল। বগলের নিচে একটি লম্বা রড। ৮-১০ জন লোক তাঁকে ঘিরে ধরে জিজ্ঞাসাবাদ করছে আর পেটাচ্ছেন। তাঁরা বাংলা ও হিন্দি ভাষার মিশেলে প্রশ্ন করছিলেন। কথা বলার ধরন ও উচ্চারণ ভারতীয় খাসিয়াদের মতো। দ্বিতীয় ভিডিওতে কোনো শব্দ শোনা যায়নি। বেধড়ক মারধরের শিকার হয়ে নুরুজ্জামান তখন নিস্তেজ হয়ে পড়েছেন। ওই ভিডিওতে মোবাইল ফোন দিয়ে আরও ভিডিও ধারণ করতে দেখা গেছে।
নিহত নুরুজ্জামানের ভাই আল-আমিন ভাইরাল হওয়া ভিডিও দুটি দেখেছেন। তাঁর দাবি, নুরুজ্জামানকে এপার থেকে ধরে ওপারে নিয়ে হত্যা করা হয়েছে। তিনি বলেন, ‘লাশের গায়ে জখমের চিহ্ন রয়েছে। তাতে এটি হত্যা বলে মনে হয়েছে। পুলিশের পরামর্শে পরিবারের পক্ষ থেকে হত্যা মামলা করা হয়েছে।’
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, গত রোববার সকালে স্থানীয় কয়েকজন নারায়ণপুর এলাকায় মাছ ধরতে যান। একপর্যায়ে তাঁরা খালে লাশটি ভাসতে দেখেন। বিষয়টি জানানো হলে পুলিশ গিয়ে লাশ উদ্ধার করে।
নিহত নুরুজ্জামানের বাবা মারা গেছেন। স্ত্রী, তিন ও দুই বছর বয়সী দুই সন্তান আর এক ভাই রয়েছে পরিবারে। তাঁর স্ত্রী স্মৃতি বেগম বলেন, ‘কোম্পানীগঞ্জের চিকাডহর গ্রামের কয়েকজন যুবক গত শনিবার রাত ৯টার দিকে ঘর থেকে তাঁর স্বামীকে ডেকে নিয়ে যান। এরপর রাতে আর বাড়ি ফেরেননি তিনি। তাঁকে ভারতে নিয়ে দুর্বৃত্তদের হাতে তুলে মেরে ফেলা হয়েছে।’
স্থানীয়রা বলেন, বাংলাদেশ ও ভারত সীমান্ত দিয়ে গরু, মোটরসাইকেল, টিভিসহ বিভিন্ন জিনিস অবৈধভাবে আমদানি-রপ্তানি করে কোম্পানীগঞ্জের নারায়ণপুর গ্রামের চিকাডহর এলাকার একটি দল। তারা ভারতীয় চোরাকারবারিদের সঙ্গে সক্রিয়। গত শনিবার রাতে তারা দলবেঁধে নারায়ণপুর সীমান্ত এলাকায় গেলে ভারতীয় খাসিয়া সম্প্রদায়ের লোকজন ধাওয়া করে। এ সময় নুরুজ্জামানকে তারা ধরে ফেলে।
৩৮ সেকেন্ডের একটি ভিডিওতে দেখা গেছে, নুরুজ্জামানকে মারধর করে তারা জানতে চায়, তাঁর সঙ্গে আর কারা ছিল। তিনি তাঁদের নাম বলেন এবং তিনি কেবল দলটির সঙ্গে ছিলেন আর কিছু জানেন না বলে জানান। এ সময় বাঁচার আকুতি জানাচ্ছিলেন নুরুজ্জামান। নির্যাতনকারীরা তখন তাঁকে বেধড়ক পেটাতে থাকে।
এ ঘটনায় নিহতের মা মোছা. নূরুন নেছা বাদী হয়ে অজ্ঞাতপরিচয় দুষ্কৃতকারীদের বিরুদ্ধে কোম্পানীগঞ্জ থানায় হত্যা মামলা করেছেন। মামলার এজাহারে বলা হয়, গত ২২ মে স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে শ্বশুরবাড়ি বেড়াতে যান নুরুজ্জামান। গত ১ জুন রাত সাড়ে ৯টার দিকে পাশের বাড়ির জুবেদ মিয়া (২১), লিয়াকত আলী (২২), হৃদয় মিয়া (২০), আশিক মিয়া (৩০), ইলিয়াছ আলীসহ (২৮) অজ্ঞাতপরিচয় আরও চার-পাঁচজন নুরুজ্জামানকে ডেকে নিয়ে যান। পরদিন নারায়ণপুর এলাকার ভারতীয় সীমানা ১২৪৭-এস ৫ পিলারের ৫০ গজ বাংলাদেশের সীমানার ভেতর কুত্তাখালী নদীতে নুরুজ্জামানের লাশ ভাসতে দেখা যায়। তাঁর মাথায়, কপালে ও মুখে ধারালো অস্ত্রের একাধিক আঘাতসহ শরীরের বিভিন্ন স্থানে ভোঁতা অস্ত্রের আঘাতের চিহ্ন রয়েছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে কোম্পানীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) গোলাম দস্তগীর আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, নিহত যুবকের মাথাসহ শরীরের বিভিন্ন স্থানে ধারালো অস্ত্রের আঘাত ছিল। ময়নাতদন্তের পর আইনি প্রক্রিয়া শেষে পরিবারের কাছে লাশ হস্তান্তর করা হয়েছে।
ওসি আরও বলেন, এ ঘটনায় নিহত যুবকের মা বাদী হয়ে রোববার রাতে অজ্ঞাতপরিচয় ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন। ভাইরাল হওয়া ভিডিও প্রসঙ্গে ওসি জানান, বিষয়টি পুলিশের নজরে এসেছে। মনে হচ্ছে, এরা ভারতীয় খাসিয়া, ঘটনাস্থলও ওপারে। তদন্ত সাপেক্ষে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশে পরবর্তী পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
রাজধানীর পিলখানায় তৎকালীন বাংলাদেশ রাইফেলসের (বিডিআর) সদর দপ্তরে বিদ্রোহের ঘটনায় হত্যাকাণ্ড ও বিস্ফোরকদ্রব্য আইনের মামলায় বরখাস্ত ১৪ সদস্য গাজীপুরের কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে মুক্তি পেয়েছেন। আজ বুধবার তাঁদের মুক্তি দেওয়া হয়।
৩ মিনিট আগেরাজধানীর মিরপুরের রূপনগরে রাসায়নিক গুদাম ও পোশাক কারখানায় লাগা আগুনে ১৬ জনের মৃত্যুর ঘটনায় ছয়টি মরদেহের ময়নাতদন্ত হয়েছে। তাদের ময়নাতদন্ত ছাড়াও ডিএনএ নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে। এসব মরদেহ আগামীকাল বৃহস্পতিবার হস্তান্তর করা হবে।
২৪ মিনিট আগেচট্টগ্রামের হাটহাজারীতে দুর্বৃত্তদের ছুরিকাঘাতে ইউনিয়ন ছাত্রদলের সভাপতি অপি দাশের পর তাঁর সঙ্গে থাকা ছাত্রদলের কর্মী তানিমও মারা গেছেন। আজ বুধবার সকালে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালের আইসিইউতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তানিম (২০) মারা যান।
১ ঘণ্টা আগেসুনামগঞ্জের যাদুকাটা নদীর তীর কেটে বালু লুটের অভিযোগে ৮১ জনের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। এতে ৫১ জনের নামোল্লেখ ও ৩০ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়। গতকাল মঙ্গলবার তাহিরপুর থানায় যাদুকাটা নদী-১-এর ইজারাদার মো. নাছির মিয়ার পক্ষে মোশারফ হোসেন নামের এক ব্যক্তি মামলাটি করেন। এজাহারে ইজারার বাইরের স্থান থেকে
১ ঘণ্টা আগেগাজীপুর প্রতিনিধি
রাজধানীর পিলখানায় তৎকালীন বাংলাদেশ রাইফেলসের (বিডিআর) সদর দপ্তরে বিদ্রোহের ঘটনায় হত্যাকাণ্ড ও বিস্ফোরকদ্রব্য আইনের মামলায় বরখাস্ত ১৪ সদস্য গাজীপুরের কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে মুক্তি পেয়েছেন। আজ বুধবার তাঁদের মুক্তি দেওয়া হয়।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার-২-এর সিনিয়র জেল সুপার আল মামুন। তিনি জানান, জামিনের কাগজপত্র কারাগারে পৌঁছার পর যাচাই-বাছাই শেষে আজ দুপুরে প্রথম দফায় ৯ জন এবং বিকেলে আরও ৪ জনসহ মোট ১৩ সাবেক বিডিআর সদস্যকে কারাগার-২ থেকে মুক্তি দেওয়া হয়। এ ছাড়া কাশিমপুর কারাগার-১ থেকে আরও ১ জন সাবেক বিডিআর সদস্যকে মুক্তি দেওয়া হয়।
কারা কর্তৃপক্ষ সূত্রে জানা গেছে, ২০০৯ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি ঢাকার পিলখানায় বিডিআর সদর দপ্তরে বিদ্রোহের ঘটনা ঘটে। ২৫ ও ২৬ ফেব্রুয়ারি সংঘটিত ওই ঘটনায় ৫৭ সেনা কর্মকর্তা নিহত হন। সেখান থেকে মোট ৭৪ জনের লাশ উদ্ধার করা হয়। বিদ্রোহের ঘটনায় ২৮ ফেব্রুয়ারি হত্যার অভিযোগে একটি ও বিস্ফোরকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে দুটি পৃথক মামলা হয়। পরে বিডিআরের নাম পরিবর্তন করে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) করা হয়।
জানা গেছে, ওই মামলায় ৮৫০ জনকে আসামি করা হয়। ২০১৩ সালের ৫ নভেম্বর বিচারিক আদালত ১৫২ জনকে মৃত্যুদণ্ড, ১৬০ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড এবং ২৫৬ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দেন। খালাস পান ২৭৮ জন। মামলার চূড়ান্ত নিষ্পত্তির জন্য আপিল বিভাগে শুনানি চলছে। বিস্ফোরকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনের মামলায় এর আগে ২১৮ জন সাবেক বিডিআর সদস্য বিভিন্ন কারাগার থেকে জামিনে মুক্তি পেয়েছেন।
রাজধানীর পিলখানায় তৎকালীন বাংলাদেশ রাইফেলসের (বিডিআর) সদর দপ্তরে বিদ্রোহের ঘটনায় হত্যাকাণ্ড ও বিস্ফোরকদ্রব্য আইনের মামলায় বরখাস্ত ১৪ সদস্য গাজীপুরের কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে মুক্তি পেয়েছেন। আজ বুধবার তাঁদের মুক্তি দেওয়া হয়।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার-২-এর সিনিয়র জেল সুপার আল মামুন। তিনি জানান, জামিনের কাগজপত্র কারাগারে পৌঁছার পর যাচাই-বাছাই শেষে আজ দুপুরে প্রথম দফায় ৯ জন এবং বিকেলে আরও ৪ জনসহ মোট ১৩ সাবেক বিডিআর সদস্যকে কারাগার-২ থেকে মুক্তি দেওয়া হয়। এ ছাড়া কাশিমপুর কারাগার-১ থেকে আরও ১ জন সাবেক বিডিআর সদস্যকে মুক্তি দেওয়া হয়।
কারা কর্তৃপক্ষ সূত্রে জানা গেছে, ২০০৯ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি ঢাকার পিলখানায় বিডিআর সদর দপ্তরে বিদ্রোহের ঘটনা ঘটে। ২৫ ও ২৬ ফেব্রুয়ারি সংঘটিত ওই ঘটনায় ৫৭ সেনা কর্মকর্তা নিহত হন। সেখান থেকে মোট ৭৪ জনের লাশ উদ্ধার করা হয়। বিদ্রোহের ঘটনায় ২৮ ফেব্রুয়ারি হত্যার অভিযোগে একটি ও বিস্ফোরকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে দুটি পৃথক মামলা হয়। পরে বিডিআরের নাম পরিবর্তন করে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) করা হয়।
জানা গেছে, ওই মামলায় ৮৫০ জনকে আসামি করা হয়। ২০১৩ সালের ৫ নভেম্বর বিচারিক আদালত ১৫২ জনকে মৃত্যুদণ্ড, ১৬০ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড এবং ২৫৬ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দেন। খালাস পান ২৭৮ জন। মামলার চূড়ান্ত নিষ্পত্তির জন্য আপিল বিভাগে শুনানি চলছে। বিস্ফোরকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনের মামলায় এর আগে ২১৮ জন সাবেক বিডিআর সদস্য বিভিন্ন কারাগার থেকে জামিনে মুক্তি পেয়েছেন।
ভাইরাল হওয়া ভিডিওতে দেখা যায়, নুরুজ্জামানকে খালি গায়ে বাঁশের সঙ্গে দুই হাত পিছমোড়া করে বেঁধে রাখা হয়েছে। কয়েকজনের হাতে লাঠি ও টর্চলাইট। বেঁধে রাখা বাঁশটি দুজন ধরে রেখেছেন। আরেক যুবক তাঁকে মারধর করছেন। তাতে নুরুজ্জামান চিৎকার করছেন। এ সময় ভাঙা বাংলায় তাঁকে বিভিন্ন প্রশ্ন করা হচ্ছে। গত রোববার রাত থেকে
০৪ জুন ২০২৪রাজধানীর মিরপুরের রূপনগরে রাসায়নিক গুদাম ও পোশাক কারখানায় লাগা আগুনে ১৬ জনের মৃত্যুর ঘটনায় ছয়টি মরদেহের ময়নাতদন্ত হয়েছে। তাদের ময়নাতদন্ত ছাড়াও ডিএনএ নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে। এসব মরদেহ আগামীকাল বৃহস্পতিবার হস্তান্তর করা হবে।
২৪ মিনিট আগেচট্টগ্রামের হাটহাজারীতে দুর্বৃত্তদের ছুরিকাঘাতে ইউনিয়ন ছাত্রদলের সভাপতি অপি দাশের পর তাঁর সঙ্গে থাকা ছাত্রদলের কর্মী তানিমও মারা গেছেন। আজ বুধবার সকালে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালের আইসিইউতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তানিম (২০) মারা যান।
১ ঘণ্টা আগেসুনামগঞ্জের যাদুকাটা নদীর তীর কেটে বালু লুটের অভিযোগে ৮১ জনের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। এতে ৫১ জনের নামোল্লেখ ও ৩০ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়। গতকাল মঙ্গলবার তাহিরপুর থানায় যাদুকাটা নদী-১-এর ইজারাদার মো. নাছির মিয়ার পক্ষে মোশারফ হোসেন নামের এক ব্যক্তি মামলাটি করেন। এজাহারে ইজারার বাইরের স্থান থেকে
১ ঘণ্টা আগেঢামেক প্রতিবেদক
রাজধানীর মিরপুরের রূপনগরে রাসায়নিক গুদাম ও পোশাক কারখানায় লাগা আগুনে ১৬ জনের মৃত্যুর ঘটনায় ছয়টি মরদেহের ময়নাতদন্ত হয়েছে। তাদের ময়নাতদন্ত ছাড়াও ডিএনএ নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে। এসব মরদেহ আগামীকাল বৃহস্পতিবার হস্তান্তর করা হবে।
আজ বুধবার (১৫ অক্টোবর) সন্ধ্যার দিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের মর্গে ময়নাতদন্ত সম্পন্ন হয়। ময়নাতদন্ত করেন ফরেনসিক মেডিসিনের প্রভাষক ফারহানা ইয়াসমিন। এ সময় সঙ্গে ছিলেন সিআইডির ফরেনসিকের ল্যাব পরীক্ষক মো. মাসুদ রাব্বী।
মাসুদ রাব্বী বলেন, ছয়টি মরদেহের ময়নাতদন্ত সম্পন্ন হয়েছে। তাদের ডিএনএ পরীক্ষার জন্য হাড় ও টিস্যু সংগ্রহ করা হয়েছে। অন্য মরদেহগুলো থেকে আগামীকাল নমুনা সংগ্রহ করা হবে। এ ছাড়া মরদেহ দাবিদারদের আগামীকাল সকাল ৯টায় মালিবাগ সিআইডি ল্যাবে গিয়ে নমুনা দিতে বলা হয়েছে।
এর আগে মরদেহের সুরতহাল প্রতিবেদন করেন রূপনগর থানার উপপরিদর্শক (এমআই) মুখলেসুর রহমান লস্কর। তিনি বলেন, ১৬টি মরদেহের সুরতহাল প্রস্তুত করা হয়েছে। এর মধ্যে ১১টি নামসহ ও পাঁচটি অজ্ঞাতনামা। আবার দুই-তিনটি মরদেহের একাধিক দাবিদার পাওয়া গেছে। সব মরদেহের সঙ্গে দাবিদারদের ডিএনএ নমুনা সংগ্রহ ও মেলানো হবে।
এসআই বলেন, আজ ছয়টি মরদেহ শনাক্তের পর ময়নাতদন্ত ও ডিএনএ নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে। তারা হলো বরগুনা জেলার বামনা উপজেলার মৃত ওমর ফারুকের মেয়ে মাহিরা আক্তার (১৪), ভোলা জেলার লালমোহন উপজেলার দলিগর নগর গ্রামের ওয়াজি উল্লাহর মেয়ে নার্গিস আক্তার (১৮), শেরপুর জেলার নালিতাবাড়ী উপজেলার নিজপাড়া গ্রামের মিজানুর রহমানের ছেলে ছানোয়ার হোসেন (২৫), গাইবান্ধা সদর উপজেলার ভবানীপুর গ্রামের আমিনুল ইসলামের ছেলে নূরে আলম সরকার (২৩), বরগুনা জেলার আমতলী উপজেলার দাড়িকাটা গ্রামের মৃত মজিবুর রহমানের ছেলে আল মামুন (৩৮), ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বাঞ্ছারামপুর থানার তিলকনগর গ্রামের নজু মিয়ার ছেলে রবিউল ইসলাম রবিন (২০)। তাদের মরদেহ আগামীকাল হস্তান্তর করা হবে।
এদিকে নিখোঁজ থাকা ব্যক্তিরা হলো সুনামগঞ্জের ধর্মপাশা উপজেলার গোল্লা রাজাপুর গ্রামের রতন মিয়ার মেয়ে ফারজানা আক্তার (১৫); বরগুনা সদর উপজেলার ইসলামপুর গ্রামের মনিরুল ইসলামের ছেলে খালিদ হাসান সাব্বির (২৯); নাটোরের সিংড়া উপজেলার কৃষ্ণপুর গ্রামের নুর ইসলামের ছেলে আব্দুল আলিম (১৪); নেত্রকোনার বারহাট্টা উপজেলার নুরুল্লা গ্রামের সবুজ মিয়ার ছেলে জয় মিয়া (২০) ও তাঁর স্ত্রী মার্জিয়া সুলতানা (১৮)।
এ তালিকায় আরও রয়েছে নেত্রকোনার মোহনগঞ্জ উপজেলার সাউথখালী গ্রামের নয়ন মিয়ার মেয়ে আসমা আক্তার (১৩); নেত্রকোনার মদন উপজেলার কদমশ্রী গ্রামের সনু মিয়ার মেয়ে মুনা আক্তার সামিয়া (১৬); লালমনিরহাটের হাতীবান্ধা উপজেলার পশ্চিম নওদাবাস গ্রামের আব্দুল মান্নানের মেয়ে মৌসুমী খাতুন (২২); শরিয়তপুরের নড়িয়া উপজেলার সুরেশ্বর গ্রামের মুছা দেওয়ানের মেয়ে মুক্তা বেগম (৩৬); নেত্রকোনার মোহনগঞ্জ উপজেলার জয়পুর গ্রামের জজ মিয়ার ছেলে তোফায়েল আহমেদ (১৮) ও কুষ্টিয়া জেলার কুমারখালী উপজেলার পান্টি গ্রামের নাজমুল ইসলাম রিয়াজ (৪০)।
এ ছাড়া ১৪ নম্বর ব্যাগের মরদেহটি দাবি করেছে আব্দুল আলিম (১৪) ও তোফায়েল আহমেদের (১৮) পৃথক দুই পরিবার।
রাজধানীর মিরপুরের রূপনগরে রাসায়নিক গুদাম ও পোশাক কারখানায় লাগা আগুনে ১৬ জনের মৃত্যুর ঘটনায় ছয়টি মরদেহের ময়নাতদন্ত হয়েছে। তাদের ময়নাতদন্ত ছাড়াও ডিএনএ নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে। এসব মরদেহ আগামীকাল বৃহস্পতিবার হস্তান্তর করা হবে।
আজ বুধবার (১৫ অক্টোবর) সন্ধ্যার দিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের মর্গে ময়নাতদন্ত সম্পন্ন হয়। ময়নাতদন্ত করেন ফরেনসিক মেডিসিনের প্রভাষক ফারহানা ইয়াসমিন। এ সময় সঙ্গে ছিলেন সিআইডির ফরেনসিকের ল্যাব পরীক্ষক মো. মাসুদ রাব্বী।
মাসুদ রাব্বী বলেন, ছয়টি মরদেহের ময়নাতদন্ত সম্পন্ন হয়েছে। তাদের ডিএনএ পরীক্ষার জন্য হাড় ও টিস্যু সংগ্রহ করা হয়েছে। অন্য মরদেহগুলো থেকে আগামীকাল নমুনা সংগ্রহ করা হবে। এ ছাড়া মরদেহ দাবিদারদের আগামীকাল সকাল ৯টায় মালিবাগ সিআইডি ল্যাবে গিয়ে নমুনা দিতে বলা হয়েছে।
এর আগে মরদেহের সুরতহাল প্রতিবেদন করেন রূপনগর থানার উপপরিদর্শক (এমআই) মুখলেসুর রহমান লস্কর। তিনি বলেন, ১৬টি মরদেহের সুরতহাল প্রস্তুত করা হয়েছে। এর মধ্যে ১১টি নামসহ ও পাঁচটি অজ্ঞাতনামা। আবার দুই-তিনটি মরদেহের একাধিক দাবিদার পাওয়া গেছে। সব মরদেহের সঙ্গে দাবিদারদের ডিএনএ নমুনা সংগ্রহ ও মেলানো হবে।
এসআই বলেন, আজ ছয়টি মরদেহ শনাক্তের পর ময়নাতদন্ত ও ডিএনএ নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে। তারা হলো বরগুনা জেলার বামনা উপজেলার মৃত ওমর ফারুকের মেয়ে মাহিরা আক্তার (১৪), ভোলা জেলার লালমোহন উপজেলার দলিগর নগর গ্রামের ওয়াজি উল্লাহর মেয়ে নার্গিস আক্তার (১৮), শেরপুর জেলার নালিতাবাড়ী উপজেলার নিজপাড়া গ্রামের মিজানুর রহমানের ছেলে ছানোয়ার হোসেন (২৫), গাইবান্ধা সদর উপজেলার ভবানীপুর গ্রামের আমিনুল ইসলামের ছেলে নূরে আলম সরকার (২৩), বরগুনা জেলার আমতলী উপজেলার দাড়িকাটা গ্রামের মৃত মজিবুর রহমানের ছেলে আল মামুন (৩৮), ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বাঞ্ছারামপুর থানার তিলকনগর গ্রামের নজু মিয়ার ছেলে রবিউল ইসলাম রবিন (২০)। তাদের মরদেহ আগামীকাল হস্তান্তর করা হবে।
এদিকে নিখোঁজ থাকা ব্যক্তিরা হলো সুনামগঞ্জের ধর্মপাশা উপজেলার গোল্লা রাজাপুর গ্রামের রতন মিয়ার মেয়ে ফারজানা আক্তার (১৫); বরগুনা সদর উপজেলার ইসলামপুর গ্রামের মনিরুল ইসলামের ছেলে খালিদ হাসান সাব্বির (২৯); নাটোরের সিংড়া উপজেলার কৃষ্ণপুর গ্রামের নুর ইসলামের ছেলে আব্দুল আলিম (১৪); নেত্রকোনার বারহাট্টা উপজেলার নুরুল্লা গ্রামের সবুজ মিয়ার ছেলে জয় মিয়া (২০) ও তাঁর স্ত্রী মার্জিয়া সুলতানা (১৮)।
এ তালিকায় আরও রয়েছে নেত্রকোনার মোহনগঞ্জ উপজেলার সাউথখালী গ্রামের নয়ন মিয়ার মেয়ে আসমা আক্তার (১৩); নেত্রকোনার মদন উপজেলার কদমশ্রী গ্রামের সনু মিয়ার মেয়ে মুনা আক্তার সামিয়া (১৬); লালমনিরহাটের হাতীবান্ধা উপজেলার পশ্চিম নওদাবাস গ্রামের আব্দুল মান্নানের মেয়ে মৌসুমী খাতুন (২২); শরিয়তপুরের নড়িয়া উপজেলার সুরেশ্বর গ্রামের মুছা দেওয়ানের মেয়ে মুক্তা বেগম (৩৬); নেত্রকোনার মোহনগঞ্জ উপজেলার জয়পুর গ্রামের জজ মিয়ার ছেলে তোফায়েল আহমেদ (১৮) ও কুষ্টিয়া জেলার কুমারখালী উপজেলার পান্টি গ্রামের নাজমুল ইসলাম রিয়াজ (৪০)।
এ ছাড়া ১৪ নম্বর ব্যাগের মরদেহটি দাবি করেছে আব্দুল আলিম (১৪) ও তোফায়েল আহমেদের (১৮) পৃথক দুই পরিবার।
ভাইরাল হওয়া ভিডিওতে দেখা যায়, নুরুজ্জামানকে খালি গায়ে বাঁশের সঙ্গে দুই হাত পিছমোড়া করে বেঁধে রাখা হয়েছে। কয়েকজনের হাতে লাঠি ও টর্চলাইট। বেঁধে রাখা বাঁশটি দুজন ধরে রেখেছেন। আরেক যুবক তাঁকে মারধর করছেন। তাতে নুরুজ্জামান চিৎকার করছেন। এ সময় ভাঙা বাংলায় তাঁকে বিভিন্ন প্রশ্ন করা হচ্ছে। গত রোববার রাত থেকে
০৪ জুন ২০২৪রাজধানীর পিলখানায় তৎকালীন বাংলাদেশ রাইফেলসের (বিডিআর) সদর দপ্তরে বিদ্রোহের ঘটনায় হত্যাকাণ্ড ও বিস্ফোরকদ্রব্য আইনের মামলায় বরখাস্ত ১৪ সদস্য গাজীপুরের কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে মুক্তি পেয়েছেন। আজ বুধবার তাঁদের মুক্তি দেওয়া হয়।
৩ মিনিট আগেচট্টগ্রামের হাটহাজারীতে দুর্বৃত্তদের ছুরিকাঘাতে ইউনিয়ন ছাত্রদলের সভাপতি অপি দাশের পর তাঁর সঙ্গে থাকা ছাত্রদলের কর্মী তানিমও মারা গেছেন। আজ বুধবার সকালে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালের আইসিইউতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তানিম (২০) মারা যান।
১ ঘণ্টা আগেসুনামগঞ্জের যাদুকাটা নদীর তীর কেটে বালু লুটের অভিযোগে ৮১ জনের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। এতে ৫১ জনের নামোল্লেখ ও ৩০ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়। গতকাল মঙ্গলবার তাহিরপুর থানায় যাদুকাটা নদী-১-এর ইজারাদার মো. নাছির মিয়ার পক্ষে মোশারফ হোসেন নামের এক ব্যক্তি মামলাটি করেন। এজাহারে ইজারার বাইরের স্থান থেকে
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম ও হাটহাজারী (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
চট্টগ্রামের হাটহাজারীতে দুর্বৃত্তদের ছুরিকাঘাতে ইউনিয়ন ছাত্রদলের সভাপতি অপি দাশের পর তাঁর সঙ্গে থাকা ছাত্রদলের কর্মী তানিমও মারা গেছেন। আজ বুধবার সকালে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালের আইসিইউতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তানিম (২০) মারা যান।
নিহত তানিম উপজেলার মির্জাপুর ইউনিয়নের সরকারহাটের চৌধুরী বাড়ির জাহাঙ্গীর আলমের ছেলে।
হাটহাজারী মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনজুর কাদের ভূঁইয়া জানান, আইসিইউতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সকালে তানিম মারা যান।
এদিকে হামলার ঘটনার পর সিসিটিভি ফুটেজ দেখে গতকাল মঙ্গলবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে মো. আফসার উদ্দিন (১৮) নামের একজনকে আটক করেছে হাটহাজারী পুলিশ।
পুলিশ জানায়, গতকাল রাত সাড়ে ৮টায় হাটহাজারী উপজেলার চৌধুরী হাটের দাতারাম সড়ক এলাকার কয়েকজন দুর্বৃত্ত চিকনদন্ডী ইউনিয়নের ছাত্রদলের সভাপতি অপি দাশের ওপর ছুরি নিয়ে হামলা চালায়। একই সময় ছুরিকাঘাতে আহত হয়েছিলেন তানিমও।
স্থানীয়রা তাঁদের উদ্ধার করে প্রথমে স্থানীয় একটি হাসপাতালে পরে চমেক হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক অপি দাশকে মৃত ঘোষণা করেন। আর তানিমকে আইসিইউতে নেওয়া হয়। আজ সকালে আইসিইউতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তামিম মারা যান।
চট্টগ্রামের হাটহাজারীতে দুর্বৃত্তদের ছুরিকাঘাতে ইউনিয়ন ছাত্রদলের সভাপতি অপি দাশের পর তাঁর সঙ্গে থাকা ছাত্রদলের কর্মী তানিমও মারা গেছেন। আজ বুধবার সকালে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালের আইসিইউতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তানিম (২০) মারা যান।
নিহত তানিম উপজেলার মির্জাপুর ইউনিয়নের সরকারহাটের চৌধুরী বাড়ির জাহাঙ্গীর আলমের ছেলে।
হাটহাজারী মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনজুর কাদের ভূঁইয়া জানান, আইসিইউতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সকালে তানিম মারা যান।
এদিকে হামলার ঘটনার পর সিসিটিভি ফুটেজ দেখে গতকাল মঙ্গলবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে মো. আফসার উদ্দিন (১৮) নামের একজনকে আটক করেছে হাটহাজারী পুলিশ।
পুলিশ জানায়, গতকাল রাত সাড়ে ৮টায় হাটহাজারী উপজেলার চৌধুরী হাটের দাতারাম সড়ক এলাকার কয়েকজন দুর্বৃত্ত চিকনদন্ডী ইউনিয়নের ছাত্রদলের সভাপতি অপি দাশের ওপর ছুরি নিয়ে হামলা চালায়। একই সময় ছুরিকাঘাতে আহত হয়েছিলেন তানিমও।
স্থানীয়রা তাঁদের উদ্ধার করে প্রথমে স্থানীয় একটি হাসপাতালে পরে চমেক হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক অপি দাশকে মৃত ঘোষণা করেন। আর তানিমকে আইসিইউতে নেওয়া হয়। আজ সকালে আইসিইউতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তামিম মারা যান।
ভাইরাল হওয়া ভিডিওতে দেখা যায়, নুরুজ্জামানকে খালি গায়ে বাঁশের সঙ্গে দুই হাত পিছমোড়া করে বেঁধে রাখা হয়েছে। কয়েকজনের হাতে লাঠি ও টর্চলাইট। বেঁধে রাখা বাঁশটি দুজন ধরে রেখেছেন। আরেক যুবক তাঁকে মারধর করছেন। তাতে নুরুজ্জামান চিৎকার করছেন। এ সময় ভাঙা বাংলায় তাঁকে বিভিন্ন প্রশ্ন করা হচ্ছে। গত রোববার রাত থেকে
০৪ জুন ২০২৪রাজধানীর পিলখানায় তৎকালীন বাংলাদেশ রাইফেলসের (বিডিআর) সদর দপ্তরে বিদ্রোহের ঘটনায় হত্যাকাণ্ড ও বিস্ফোরকদ্রব্য আইনের মামলায় বরখাস্ত ১৪ সদস্য গাজীপুরের কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে মুক্তি পেয়েছেন। আজ বুধবার তাঁদের মুক্তি দেওয়া হয়।
৩ মিনিট আগেরাজধানীর মিরপুরের রূপনগরে রাসায়নিক গুদাম ও পোশাক কারখানায় লাগা আগুনে ১৬ জনের মৃত্যুর ঘটনায় ছয়টি মরদেহের ময়নাতদন্ত হয়েছে। তাদের ময়নাতদন্ত ছাড়াও ডিএনএ নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে। এসব মরদেহ আগামীকাল বৃহস্পতিবার হস্তান্তর করা হবে।
২৪ মিনিট আগেসুনামগঞ্জের যাদুকাটা নদীর তীর কেটে বালু লুটের অভিযোগে ৮১ জনের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। এতে ৫১ জনের নামোল্লেখ ও ৩০ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়। গতকাল মঙ্গলবার তাহিরপুর থানায় যাদুকাটা নদী-১-এর ইজারাদার মো. নাছির মিয়ার পক্ষে মোশারফ হোসেন নামের এক ব্যক্তি মামলাটি করেন। এজাহারে ইজারার বাইরের স্থান থেকে
১ ঘণ্টা আগেসুনামগঞ্জ প্রতিনিধি
সুনামগঞ্জের যাদুকাটা নদীর তীর কেটে বালু লুটের অভিযোগে ৮১ জনের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। এতে ৫১ জনের নামোল্লেখ ও ৩০ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়।
গতকাল মঙ্গলবার তাহিরপুর থানায় যাদুকাটা নদী-১-এর ইজারাদার মো. নাছির মিয়ার পক্ষে মোশারফ হোসেন নামের এক ব্যক্তি মামলাটি করেন। এজাহারে ইজারার বাইরের স্থান থেকে অবৈধভাবে বালু তুলে নেওয়ার অভিযোগ করা হয়। তাহিরপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. দেলোয়ার হোসেন মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
মামলার আসামিরা হলেন তাহিরপুর উপজেলার লাউড়েরগড় গ্রামের আব্দুল হান্নানের ছেলে আলহাজ মিয়া (৪৫); জাহিদ মিয়ার ছেলে শাহজাহান মিয়া (৪০); বিল্লাল আমিনের ছেলে হেনাজ মিয়া (৪২); জালাল মিয়ার ছেলে আলমগীর মিয়া (৩৯); সুলতান আমিনের ছেলে নোরাঙ্গীর আলম (৩৮) ও শাহাদুল আলম (৩৪); আফজল উদ্দিনের ছেলে নারজুল হোসেন (৩৫), পারভেজ (৩০) ও কবির মিয়া (৩৪); জাহিদ মিয়ার ছেলে শাহিন আলম (৩৫); ফানা উদ্দিনের ছেলে এহিবুল আলম (২৯); আবুল হোসেনের ছেলে সুর আলম (৪০); হজ্জিল মিয়ার ছেলে নজির হোসেন (৩৩); সাইতু মিয়ার ছেলে শফিকুল মিয়া (৫৫); তাজুল উদ্দিনের ছেলে রুস্তম মিয়া (৫০); আমু মিয়ার ছেলে আব্দুল মন্নান (৪৪); হেদায়েত আলীর ছেলে মোহাম্মদ আলী (৫০) ও হুমায়ুন মিয়া (৪৫); কিবরিয়া মিয়ার ছেলে আব্দুল কাইয়ুম খেলু মাস্টার (৬০); আবুল কাসেমের ছেলে খাজা মাইনুদ্দিন (৬৫); কাছম আলীর ছেলে আব্দুর রহমান (৫০); আব্দুল খালেকের ছেলে মজিবুর (৫৫); মনর উদ্দিনের ছেলে হৃদয় মিয়া (২৭); জুনায়েদ (পিতা অজ্ঞাতনামা); ময়দর আলীর ছেলে রফিকুল (৫৫) এবং মকবুল মিয়ার ছেলে আবু বক্কর (৪৫)।
আরও রয়েছেন পুরান লাউড় গ্রামের রহম আলীর ছেলে মোস্তফা মিয়া (৫০) ও তাঁর ছেলে মাইনুদ্দিন (২২); উসমান গনির ছেলে অমর গনি (৪০); সুরুজ মিয়ার ছেলে শাহ আরফিন (৪০); খুরশিদ মিয়ার ছেলে আজগর আলী (৪২); মমিন মেম্বারের ছেলে বাচ্চু মিয়া (৪৫); শুক্কুর মাসুদের ছেলে শিপন, শোভন ও শাহান শাহ।
ছড়ারপাড় গ্রামের মছন আলীর ছেলে আব্দুল মান্নান (৪৫); আরব আলীর ছেলে এখলাছুর (৪২); মাতু মিয়ার ছেলে আক্কাছ আলী (৩৯) এবং রহম আলীর ছেলে হেলাল মিয়া। সাহিদাবাদ গ্রামের মৃত নোয়াজ আলীর ছেলে মহরম আলী (৬০); মো. রুপ আলীর ছেলে মোবারক হোসেন (৩৮); মমিন মেম্বারের ছেলে আসাদ মিয়া (৫৫) ও সাবিকুল (৪২)। শিমুলতলা গ্রামের মৃত নূরুল ইসলামের ছেলে সোহান মিয়া (৩২), আলাল উদ্দিনের ছেলে সুমন মিয়া (৩৪) ও জুয়েল মিয়া (২৭)। ঘাগটিয়া গ্রামের নূর কালামের ছেলে আন্তারুল (৪৫) ও আব্দুল মান্নানের ছেলে মাসুদ রানা (৪০)। ঢালারপার গ্রামের আলী নূরের ছেলে বিল্লাল মিয়া (৫০)। এ ছাড়া রয়েছেন বিশ্বম্ভরপুর উপজেলার মিয়ারচর গ্রামের তোতা মিয়ার ছেলে জাকির হোসেন ডালিম (৩৮) ও মনোয়ার হোসেন অলিম (২৮)।
মামলা সূত্রে জানা গেছে, যাদুকাটা নদী-১ ইজারা করা জায়গা লাউড়েরগড় বিজিবি ক্যাম্পের পার্শ্ববর্তী ইজারাবহির্ভূত স্থানে সরকারি খাস জলাভূমি ও নদীর পাড় কেটে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের দায়ে এ মামলা হয়েছে।
তাহিরপুর থানার ওসি মো. দেলোয়ার হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নদীর তীর কাটার বিরুদ্ধে ইজারাদারের পক্ষ থেকে গতকাল মঙ্গলবার মামলা হয়েছে। একই দিনে চারজনের বিরুদ্ধে আরেকটা মামলা হয়। যাদুকাটা নদীর পরিবেশ এখন শান্ত। অভিযুক্ত ব্যক্তিদের ধরতে আমাদের আইনি কার্যক্রম চলমান আছে।’
সুনামগঞ্জের যাদুকাটা নদীর তীর কেটে বালু লুটের অভিযোগে ৮১ জনের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। এতে ৫১ জনের নামোল্লেখ ও ৩০ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়।
গতকাল মঙ্গলবার তাহিরপুর থানায় যাদুকাটা নদী-১-এর ইজারাদার মো. নাছির মিয়ার পক্ষে মোশারফ হোসেন নামের এক ব্যক্তি মামলাটি করেন। এজাহারে ইজারার বাইরের স্থান থেকে অবৈধভাবে বালু তুলে নেওয়ার অভিযোগ করা হয়। তাহিরপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. দেলোয়ার হোসেন মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
মামলার আসামিরা হলেন তাহিরপুর উপজেলার লাউড়েরগড় গ্রামের আব্দুল হান্নানের ছেলে আলহাজ মিয়া (৪৫); জাহিদ মিয়ার ছেলে শাহজাহান মিয়া (৪০); বিল্লাল আমিনের ছেলে হেনাজ মিয়া (৪২); জালাল মিয়ার ছেলে আলমগীর মিয়া (৩৯); সুলতান আমিনের ছেলে নোরাঙ্গীর আলম (৩৮) ও শাহাদুল আলম (৩৪); আফজল উদ্দিনের ছেলে নারজুল হোসেন (৩৫), পারভেজ (৩০) ও কবির মিয়া (৩৪); জাহিদ মিয়ার ছেলে শাহিন আলম (৩৫); ফানা উদ্দিনের ছেলে এহিবুল আলম (২৯); আবুল হোসেনের ছেলে সুর আলম (৪০); হজ্জিল মিয়ার ছেলে নজির হোসেন (৩৩); সাইতু মিয়ার ছেলে শফিকুল মিয়া (৫৫); তাজুল উদ্দিনের ছেলে রুস্তম মিয়া (৫০); আমু মিয়ার ছেলে আব্দুল মন্নান (৪৪); হেদায়েত আলীর ছেলে মোহাম্মদ আলী (৫০) ও হুমায়ুন মিয়া (৪৫); কিবরিয়া মিয়ার ছেলে আব্দুল কাইয়ুম খেলু মাস্টার (৬০); আবুল কাসেমের ছেলে খাজা মাইনুদ্দিন (৬৫); কাছম আলীর ছেলে আব্দুর রহমান (৫০); আব্দুল খালেকের ছেলে মজিবুর (৫৫); মনর উদ্দিনের ছেলে হৃদয় মিয়া (২৭); জুনায়েদ (পিতা অজ্ঞাতনামা); ময়দর আলীর ছেলে রফিকুল (৫৫) এবং মকবুল মিয়ার ছেলে আবু বক্কর (৪৫)।
আরও রয়েছেন পুরান লাউড় গ্রামের রহম আলীর ছেলে মোস্তফা মিয়া (৫০) ও তাঁর ছেলে মাইনুদ্দিন (২২); উসমান গনির ছেলে অমর গনি (৪০); সুরুজ মিয়ার ছেলে শাহ আরফিন (৪০); খুরশিদ মিয়ার ছেলে আজগর আলী (৪২); মমিন মেম্বারের ছেলে বাচ্চু মিয়া (৪৫); শুক্কুর মাসুদের ছেলে শিপন, শোভন ও শাহান শাহ।
ছড়ারপাড় গ্রামের মছন আলীর ছেলে আব্দুল মান্নান (৪৫); আরব আলীর ছেলে এখলাছুর (৪২); মাতু মিয়ার ছেলে আক্কাছ আলী (৩৯) এবং রহম আলীর ছেলে হেলাল মিয়া। সাহিদাবাদ গ্রামের মৃত নোয়াজ আলীর ছেলে মহরম আলী (৬০); মো. রুপ আলীর ছেলে মোবারক হোসেন (৩৮); মমিন মেম্বারের ছেলে আসাদ মিয়া (৫৫) ও সাবিকুল (৪২)। শিমুলতলা গ্রামের মৃত নূরুল ইসলামের ছেলে সোহান মিয়া (৩২), আলাল উদ্দিনের ছেলে সুমন মিয়া (৩৪) ও জুয়েল মিয়া (২৭)। ঘাগটিয়া গ্রামের নূর কালামের ছেলে আন্তারুল (৪৫) ও আব্দুল মান্নানের ছেলে মাসুদ রানা (৪০)। ঢালারপার গ্রামের আলী নূরের ছেলে বিল্লাল মিয়া (৫০)। এ ছাড়া রয়েছেন বিশ্বম্ভরপুর উপজেলার মিয়ারচর গ্রামের তোতা মিয়ার ছেলে জাকির হোসেন ডালিম (৩৮) ও মনোয়ার হোসেন অলিম (২৮)।
মামলা সূত্রে জানা গেছে, যাদুকাটা নদী-১ ইজারা করা জায়গা লাউড়েরগড় বিজিবি ক্যাম্পের পার্শ্ববর্তী ইজারাবহির্ভূত স্থানে সরকারি খাস জলাভূমি ও নদীর পাড় কেটে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের দায়ে এ মামলা হয়েছে।
তাহিরপুর থানার ওসি মো. দেলোয়ার হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নদীর তীর কাটার বিরুদ্ধে ইজারাদারের পক্ষ থেকে গতকাল মঙ্গলবার মামলা হয়েছে। একই দিনে চারজনের বিরুদ্ধে আরেকটা মামলা হয়। যাদুকাটা নদীর পরিবেশ এখন শান্ত। অভিযুক্ত ব্যক্তিদের ধরতে আমাদের আইনি কার্যক্রম চলমান আছে।’
ভাইরাল হওয়া ভিডিওতে দেখা যায়, নুরুজ্জামানকে খালি গায়ে বাঁশের সঙ্গে দুই হাত পিছমোড়া করে বেঁধে রাখা হয়েছে। কয়েকজনের হাতে লাঠি ও টর্চলাইট। বেঁধে রাখা বাঁশটি দুজন ধরে রেখেছেন। আরেক যুবক তাঁকে মারধর করছেন। তাতে নুরুজ্জামান চিৎকার করছেন। এ সময় ভাঙা বাংলায় তাঁকে বিভিন্ন প্রশ্ন করা হচ্ছে। গত রোববার রাত থেকে
০৪ জুন ২০২৪রাজধানীর পিলখানায় তৎকালীন বাংলাদেশ রাইফেলসের (বিডিআর) সদর দপ্তরে বিদ্রোহের ঘটনায় হত্যাকাণ্ড ও বিস্ফোরকদ্রব্য আইনের মামলায় বরখাস্ত ১৪ সদস্য গাজীপুরের কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে মুক্তি পেয়েছেন। আজ বুধবার তাঁদের মুক্তি দেওয়া হয়।
৩ মিনিট আগেরাজধানীর মিরপুরের রূপনগরে রাসায়নিক গুদাম ও পোশাক কারখানায় লাগা আগুনে ১৬ জনের মৃত্যুর ঘটনায় ছয়টি মরদেহের ময়নাতদন্ত হয়েছে। তাদের ময়নাতদন্ত ছাড়াও ডিএনএ নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে। এসব মরদেহ আগামীকাল বৃহস্পতিবার হস্তান্তর করা হবে।
২৪ মিনিট আগেচট্টগ্রামের হাটহাজারীতে দুর্বৃত্তদের ছুরিকাঘাতে ইউনিয়ন ছাত্রদলের সভাপতি অপি দাশের পর তাঁর সঙ্গে থাকা ছাত্রদলের কর্মী তানিমও মারা গেছেন। আজ বুধবার সকালে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালের আইসিইউতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তানিম (২০) মারা যান।
১ ঘণ্টা আগে