সুনামগঞ্জ প্রতিনিধি
যুদ্ধের অর্থনৈতিক প্রভাব দেখতে আরও কিছুদিন অপেক্ষা করতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন পরিকল্পনা মন্ত্রী এম এ মান্নান। আজ শনিবার বেলা ১টায় সুনামগঞ্জ জেলা শিল্পকলা একাডেমির হাছন রাজা মিলনায়তনে উচ্চ রক্তচাপ প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণ সংক্রান্ত আলোচনা সভায় যোগদান করেন মন্ত্রী। এ সময় সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এমন মন্তব্য করেন তিনি।
ইউক্রেন-রাশিয়ার যুদ্ধ প্রসঙ্গে প্রশ্ন করা হলে মন্ত্রী বলেন, ‘আমি যেকোনো যুদ্ধের বিরুদ্ধে। এটা আমার ব্যক্তিগত মত। ইউক্রেনের সঙ্গে বাংলাদেশের তেমন বাণিজ্য নেই যে ধস পড়ে যাবে। যুদ্ধের অর্থনৈতিক প্রভাব দেখতে আরও কিছুদিন অপেক্ষা করতে হবে। তৈরি পোশাক ও খাদ্যপণ্য রপ্তানিতে ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও যুক্তরাষ্ট্রে যে বাজার রয়েছে সেখানে বাংলাদেশের পণ্য যাবেই। এতে কোনো সমস্যা নেই। আমাদের বন্ধু রাষ্ট্র রাশিয়া তাদের সঙ্গে বাংলাদেশের কিছু ব্যবসা রয়েছে। রাশিয়া বাংলাদেশের রূপপুরে পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ করছে। এ জন্য রাশিয়া বাংলাদেশকে ঋণ দিয়েছে। কোভিডের সময় এই প্রকল্পের কাজ বন্ধ ছিল না, এখনো থাকবে না।’
পরিকল্পনা মন্ত্রী আরও বলেন, নির্দেশ দিয়ে বাজার নিয়ন্ত্রণ করা যায় না, কেউ পারে না। দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি একটি উদ্বেগের বিষয়। টিসিবির উদ্যোগে পণ্য বিক্রয় চলছে। আমদানি করা পণ্যে শুল্ক না নেওয়ার ব্যবস্থা হচ্ছে। ব্যবসায়ীরা যাতে ব্যবসা করতে গিয়ে কোনো অসুবিধার শিকার না হন, সে ব্যাপারে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। পণ্য পরিবহনের ক্ষেত্রে সড়ক গুলো পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে। চাঁদাবাজি রুখতে পারলে দাম কিছুটা কমতে পারে।
এ সময় মন্ত্রী মজুতদারদের উদ্দেশ্যে বলেন, কেউ যদি অবৈধ মজুত করেন, তাহলে তাঁদের মাল গুদামে পচবে বাজারে বিক্রি করতে পারবেন না।
এ সময় উপস্থিত জেলা প্রশাসক মো. জাহাঙ্গীর হোসেন।
যুদ্ধের অর্থনৈতিক প্রভাব দেখতে আরও কিছুদিন অপেক্ষা করতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন পরিকল্পনা মন্ত্রী এম এ মান্নান। আজ শনিবার বেলা ১টায় সুনামগঞ্জ জেলা শিল্পকলা একাডেমির হাছন রাজা মিলনায়তনে উচ্চ রক্তচাপ প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণ সংক্রান্ত আলোচনা সভায় যোগদান করেন মন্ত্রী। এ সময় সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এমন মন্তব্য করেন তিনি।
ইউক্রেন-রাশিয়ার যুদ্ধ প্রসঙ্গে প্রশ্ন করা হলে মন্ত্রী বলেন, ‘আমি যেকোনো যুদ্ধের বিরুদ্ধে। এটা আমার ব্যক্তিগত মত। ইউক্রেনের সঙ্গে বাংলাদেশের তেমন বাণিজ্য নেই যে ধস পড়ে যাবে। যুদ্ধের অর্থনৈতিক প্রভাব দেখতে আরও কিছুদিন অপেক্ষা করতে হবে। তৈরি পোশাক ও খাদ্যপণ্য রপ্তানিতে ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও যুক্তরাষ্ট্রে যে বাজার রয়েছে সেখানে বাংলাদেশের পণ্য যাবেই। এতে কোনো সমস্যা নেই। আমাদের বন্ধু রাষ্ট্র রাশিয়া তাদের সঙ্গে বাংলাদেশের কিছু ব্যবসা রয়েছে। রাশিয়া বাংলাদেশের রূপপুরে পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ করছে। এ জন্য রাশিয়া বাংলাদেশকে ঋণ দিয়েছে। কোভিডের সময় এই প্রকল্পের কাজ বন্ধ ছিল না, এখনো থাকবে না।’
পরিকল্পনা মন্ত্রী আরও বলেন, নির্দেশ দিয়ে বাজার নিয়ন্ত্রণ করা যায় না, কেউ পারে না। দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি একটি উদ্বেগের বিষয়। টিসিবির উদ্যোগে পণ্য বিক্রয় চলছে। আমদানি করা পণ্যে শুল্ক না নেওয়ার ব্যবস্থা হচ্ছে। ব্যবসায়ীরা যাতে ব্যবসা করতে গিয়ে কোনো অসুবিধার শিকার না হন, সে ব্যাপারে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। পণ্য পরিবহনের ক্ষেত্রে সড়ক গুলো পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে। চাঁদাবাজি রুখতে পারলে দাম কিছুটা কমতে পারে।
এ সময় মন্ত্রী মজুতদারদের উদ্দেশ্যে বলেন, কেউ যদি অবৈধ মজুত করেন, তাহলে তাঁদের মাল গুদামে পচবে বাজারে বিক্রি করতে পারবেন না।
এ সময় উপস্থিত জেলা প্রশাসক মো. জাহাঙ্গীর হোসেন।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
৪ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
৪ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
৪ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
৪ ঘণ্টা আগে