Ajker Patrika

মধ্যরাতে ঘুমন্ত সাবেক ইউপি সদস্যকে হত্যার চেষ্টা

জগন্নাথপুর (সুনামগঞ্জ) প্রতিনিধি
আপডেট : ০৩ জুন ২০২৪, ১৬: ০০
মধ্যরাতে ঘুমন্ত সাবেক ইউপি সদস্যকে হত্যার চেষ্টা

সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুরে মধ্যরাতে ঘরে ঢুকে ঘুমন্ত সাবেক ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সদস্যকে বালিশ চাপা দিয়ে হত্যার চেষ্টা করছে দুর্বৃত্তরা। গতকাল রোববার রাত আড়াইটার দিকে উপজেলার পাইলগাঁও ইউনিয়নের আলাগদি (তেরাওতিয়া) গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। 

ভুক্তভোগী সাবেক ইউপি সদস্যের নাম আব্দুস শহীদ (৫৫)। তিনি একজন সালিসি ব্যক্তি। 

পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান, গতকাল রাতে আব্দুস শহীদ নিজ ঘরে ঘুমিয়ে পড়েন। ওই রাতে তিনি বাড়িতে একা ছিলেন। রাত আড়াইটার দিকে তিন-চার দুর্বৃত্ত রান্নাঘরের পেছনের দরজা কেটে ঘরে ঢুকে ঘুমন্ত ওই ব্যক্তিকে বালিশ চেপে হত্যার চেষ্টা চালায়। এ সময় তাঁর চিৎকারে পাশের বাড়ির লোকজন এগিয়ে আসলে আব্দুস শহীদকে মারধর করে দুর্বৃত্তরা পালিয়ে যায়। পরে ওই সাবেক ইউপি সদস্যকে গুরুতর আহত অবস্থায় সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। 

আব্দুস শহীদদের ভাতিজা আবু বকর বলেন, ‘আমার চাচার সঙ্গে কারও কোনো শত্রুতা নেই। তবে তিনি একজন সালিসি ব্যক্তি। এলাকার সব সালিসে তিনি বিচার করেন। সম্প্রতি তিনি এক ইংল্যান্ডপ্রবাসীর একটি বিষয়ে সালিস করেন।’ 

জগন্নাথপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আমিনুল ইসলাম বলেন, মারধর ওই ব্যক্তির একটি দাঁত ভেঙে গেছে এবং দুই পায়ে গুরুতর আঘাত রয়েছে। সন্দেহভাজনদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। মামলা প্রক্রিয়াধীন। 

এদিকে আজ সকালে সুনামগঞ্জের সহকারী পুলিশ সুপার (জগন্নাথপুর সার্কেল) সুভাশীষ ধর ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন। পরিদর্শনকালে তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কী কারণে এ ঘটনা ঘটেছে, তা এখনো জানা যায়নি। ব্যক্তিগত কোনো কারণেও হতে পারে। তবে আমরা কাজ করছি। দ্রুতই জড়িতদের গ্রেপ্তারসহ ঘটনার কারণ উদ্‌ঘাটন করা হবে।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

কার্গো ভিলেজে আগুন: বিমানবন্দরের ভল্ট ভেঙে চুরি হলো ৭ আগ্নেয়াস্ত্র

বিচার বিভাগ: পদোন্নতির প্যানেলে ১১ শতাধিক কর্মকর্তা

প্রধান উপদেষ্টাকে রেফারির ভূমিকায় চায় জামায়াত

জোটে নিজ দলীয় প্রতীকে নির্বাচনের বিধান রেখে আরপিও অধ্যাদেশ জারি

আজকের রাশিফল: ছবি পোস্ট করার আগে সাতবার ভাবুন, জ্ঞানের কথা চেপে রাখুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

সাতক্ষীরায় মনোনয়ন না পাওয়া প্রার্থীর সমর্থনে হরতাল

দেবহাটা ও সাতক্ষীরা প্রতিনিধি
সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিএনপির মনোনয়ন না পাওয়ায় অধ্যাপক মো. শহিদুল আলমের সমর্থকদের সড়ক অবরোধ। ছবি: আজকের পত্রিকা
সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিএনপির মনোনয়ন না পাওয়ায় অধ্যাপক মো. শহিদুল আলমের সমর্থকদের সড়ক অবরোধ। ছবি: আজকের পত্রিকা

সাতক্ষীরা-৩ (আশাশুনি-কালিগঞ্জ) আসনে বিএনপির মনোনয়ন না পাওয়ায় গরিবের ডাক্তার হিসেবে পরিচিত অধ্যাপক মো. শহিদুল আলমের সমর্থনে সড়ক অবরোধ ও হরতাল পালন করেছেন তাঁর সমর্থকেরা।

আজ মঙ্গলবার সকাল ৬টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত কালিগঞ্জ প্রধান মহাসড়কে স্থানীয় নেতা-কর্মী ও সমর্থকেরা টায়ার জ্বালিয়ে বিক্ষোভ, অবরোধ ও হরতাল পালন করেন। এতে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায় এবং সাধারণ মানুষ ভোগান্তিতে পড়ে।

বিক্ষোভকারীরা অভিযোগ করেন অধ্যাপক শহিদুল আলম দীর্ঘদিন ধরে সাধারণ মানুষের পাশে থেকে মানবিক সেবা দিয়ে আসছেন। কিন্তু তাঁকে মনোনয়ন না দিয়ে অন্যকে প্রার্থী করায় দলীয় নেতা-কর্মীদের মধ্যে ক্ষোভ সৃষ্টি হয়েছে।

এ সময় তাঁরা শহিদুল আলমকে পুনরায় মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে স্লোগান দেন এবং কেন্দ্রীয় নেতাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন। বিক্ষোভে উপস্থিত ছিলেন সাতক্ষীরা জেলা বিএনপির সদস্য শেখ নুরুজ্জামান, নলতা ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান মো. আজিজুর রহমান, নলতা ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি কেসমতুল বারি, সাধারণ সম্পাদক মিলন কুমার সরকার, কালিগঞ্জ উপজেলা বিএনপির সাবেক দপ্তর সম্পাদক শেখ খায়রুল আলম, সাবেক ছাত্রবিষয়ক সম্পাদক ও ইউপি চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর আলম প্রমুখ।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

কার্গো ভিলেজে আগুন: বিমানবন্দরের ভল্ট ভেঙে চুরি হলো ৭ আগ্নেয়াস্ত্র

বিচার বিভাগ: পদোন্নতির প্যানেলে ১১ শতাধিক কর্মকর্তা

প্রধান উপদেষ্টাকে রেফারির ভূমিকায় চায় জামায়াত

জোটে নিজ দলীয় প্রতীকে নির্বাচনের বিধান রেখে আরপিও অধ্যাদেশ জারি

আজকের রাশিফল: ছবি পোস্ট করার আগে সাতবার ভাবুন, জ্ঞানের কথা চেপে রাখুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

মারধরের ঘটনায় জাবি শিক্ষার্থীদের ৫ দাবি মেনে নিল সেনাবাহিনী

জাবি প্রতিনিধি 
সমস্যা সমাধানে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে বসেন সেনাবাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। ছবি: আজকের পত্রিকা
সমস্যা সমাধানে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে বসেন সেনাবাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। ছবি: আজকের পত্রিকা

সেনাবাহিনী কর্তৃক জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) এক শিক্ষার্থীকে মারধরের ঘটনায় শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে জানানো পাঁচ দফা দাবি মেনে নিয়েছেন সাভার অঞ্চলে দায়িত্বরত সেনাবাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীর নাম ইমদাদুল হক ইমন। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের মাইক্রোবায়োলজি বিভাগের ৫০তম (২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষ) ব্যাচের শিক্ষার্থী এবং শাখা ছাত্রদলের আহ্বায়ক কমিটির সদস্য।

জানা গেছে, গতকাল সোমবার বিকেলে টিউশনি শেষে বাইকে করে ক্যাম্পাসে ফিরছিলেন ইমন। এ সময় তাঁর হেলমেট না থাকায় সাভারের পাকিজা এলাকায় সেনাসদস্যরা তাঁকে আটকান। এ সময় তাঁর সঙ্গে গাড়ির কাগজপত্র ছিল না। এতে তাঁকে প্রায় ২ ঘণ্টা আটকে রাখা হয়। তিনি জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী এবং তাঁর এক ভাই সেনাবাহিনীতে কর্মরত আছেন বলে জানান সেনাসদস্যদের। একপর্যায়ে সেনাবাহিনীর সদস্যরা তাঁকে মারধর করেন এবং তাঁদের পা ধরে মাফ চাইতে বাধ্য করেন।

এই ঘটনার জেরে সোমবার রাত পৌনে ১০টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা প্রধান ফটকের সামনে ঢাকা-আরিচা মহাসড়কে অবস্থান নিয়ে অবরোধ করেন। এতে সড়কের উভয় পাশে যানজটের সৃষ্টি হয়। প্রায় আধা ঘণ্টা অবরোধ চলার পর সাভার অঞ্চলের দায়িত্বপ্রাপ্ত সেনাবাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ক্যাম্পাসে এসে সমস্যার সমাধান করতে চাইলে অবরোধ তুলে নেন শিক্ষার্থীরা।

রাত পৌনে ১১টার দিকে সেই সেনা কর্মকর্তাসহ সাভার অঞ্চলের দায়িত্বপ্রাপ্ত ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ক্যাম্পাসে এসে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসন ও জাকসুর মধ্যস্থতায় বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেট ভবনে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে আলোচনায় বসেন। এ সময় তাঁরা সেনাবাহিনীর সদস্য কর্তৃক সংঘটিত অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনার জন্য দুঃখ প্রকাশ করেন।

আলোচনা শেষে ভুক্তভোগী ইমনের পক্ষ থেকে পাঁচটি দাবি উত্থাপন করেন জাকসুর ভিপি আব্দুর রশিদ জিতু। দাবিগুলো হলো—অভিযুক্ত মেজর এহসান ও ওয়ারেন্ট অফিসার আলীকে ক্ষমা চাইতে হবে; ভুক্তভোগী ইমনের সম্পূর্ণ চিকিৎসার দায়ভার সেনাবাহিনীকে গ্রহণ করতে হবে; ভবিষ্যতে এই ঘটনার জের ধরে ইমন বা তাঁর পরিবার যেন কোনো ধরনের হয়রানির শিকার না হয়, তার নিশ্চয়তা দিতে হবে; দেশের কোনো সাধারণ নাগরিক যেন সেনাবাহিনীর দ্বারা এমন আচরণের শিকার না হন, তার নিশ্চয়তা দিতে হবে; ঘটনায় জড়িতদের বিরুদ্ধে ‘কোর্ট অব ইনকোয়ারি’ গঠন করে অভিযুক্ত ব্যক্তিদের বিচার করতে হবে।

আলোচনায় উপস্থিত সেনাবাহিনীর সাভার স্টেশন কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ইনতেখাব হায়দার খান শিক্ষার্থীদের পাঁচ দাবি মেনে নেন এবং তার অগ্রগতি সম্পর্কে বিশ্ববিদ্যালয়কে অবহিত করবেন বলে জানান। পাঁচ দফা দাবির পরিপ্রেক্ষিতে অভিযুক্ত দুই সেনা কর্মকর্তা মেজর এহসান ও ওয়ারেন্ট অফিসার আলী তাৎক্ষণিক তাঁদের ভুলের জন্য ক্ষমা চান।

সার্বিক বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক এ কে এম রাশিদুল আলম বলেন, ‘আমাদের শিক্ষার্থীর সঙ্গে যা ঘটেছে, সেটা অত্যন্ত দুঃখজনক ঘটনা। ঘটনাটি জানার সঙ্গে সঙ্গে আমরা সাভারে সেনাবাহিনীর দায়িত্বরত ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করেছি এবং তাঁদেরকে ক্যাম্পাসে এসে সমস্যাটি সমাধানের অনুরোধ করেছি। এর পরিপ্রেক্ষিতে রাতে তাঁরা ক্যাম্পাসে আসেন এবং শিক্ষার্থীদের জানানো পাঁচটি দাবি মেনে নেওয়ার আশ্বাস দেন।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

কার্গো ভিলেজে আগুন: বিমানবন্দরের ভল্ট ভেঙে চুরি হলো ৭ আগ্নেয়াস্ত্র

বিচার বিভাগ: পদোন্নতির প্যানেলে ১১ শতাধিক কর্মকর্তা

প্রধান উপদেষ্টাকে রেফারির ভূমিকায় চায় জামায়াত

জোটে নিজ দলীয় প্রতীকে নির্বাচনের বিধান রেখে আরপিও অধ্যাদেশ জারি

আজকের রাশিফল: ছবি পোস্ট করার আগে সাতবার ভাবুন, জ্ঞানের কথা চেপে রাখুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

বগুড়ায় বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে কুপিয়ে হত্যা

বগুড়া প্রতিনিধি
ধানখেত থেকে লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। ছবি: সংগৃহীত
ধানখেত থেকে লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। ছবি: সংগৃহীত

বগুড়ায় বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে জহুরুল ইসলাম (৪৫) নামের এক ব্যক্তিকে কুপিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। গতকাল সোমবার রাতে সদর উপজেলার হাজরাদীঘি গ্রামে এই ঘটনা ঘটে।

আজ মঙ্গলবার সকালে পুলিশ গ্রামের একটি ধানখেত থেকে তাঁর লাশ উদ্ধার করে। নিহত জহুরুল ইসলাম ওই এলাকার শ্বশুরবাড়িতে দীর্ঘদিন ধরে বসবাস করছিলেন। তিনি পেশায় বেকারি সামগ্রী পরিবহনের ভ্যান চালাতেন। বগুড়া সদর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোস্তফা মঞ্জুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, সোমবার রাত ১১টার দিকে কে বা কারা ফোন করে জহুরুলকে বাড়ি থেকে ডেকে নেয়। এরপর তিনি আর বাড়ি ফেরেননি। পরদিন ভোরে স্থানীয় বাসিন্দারা ধানখেতে তাঁর লাশ পড়ে থাকতে দেখে পুলিশে খবর দেন।

খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে লাশ উদ্ধার করে বগুড়ার শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজের মর্গে পাঠায়।

এ বিষয়ে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোস্তফা মঞ্জুর বলেন, নিহত ব্যক্তির মাথায় ধারালো অস্ত্রের একাধিক আঘাতের চিহ্ন পাওয়া গেছে। প্রাথমিকভাবে হত্যার কারণ জানা যায়নি। ঘটনাটির সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের শনাক্ত ও গ্রেপ্তারের জন্য পুলিশ কাজ করছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

কার্গো ভিলেজে আগুন: বিমানবন্দরের ভল্ট ভেঙে চুরি হলো ৭ আগ্নেয়াস্ত্র

বিচার বিভাগ: পদোন্নতির প্যানেলে ১১ শতাধিক কর্মকর্তা

প্রধান উপদেষ্টাকে রেফারির ভূমিকায় চায় জামায়াত

জোটে নিজ দলীয় প্রতীকে নির্বাচনের বিধান রেখে আরপিও অধ্যাদেশ জারি

আজকের রাশিফল: ছবি পোস্ট করার আগে সাতবার ভাবুন, জ্ঞানের কথা চেপে রাখুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

কক্সবাজার-৪ আসন: বিএনপির মনোনয়নবঞ্চিত সমর্থকদের প্রতীকী কলাগাছ রোপণ করে প্রতিবাদ

 টেকনাফ (কক্সবাজার) প্রতিনিধি
কক্সবাজারে মনোনয়ন না পাওয়ায় মোহাম্মদ আবদুল্লাহর সমর্থকেরা সড়ক অবরোধ ও কলাগাছ রোপণ করে প্রতীকী প্রতিবাদ করেন। ছবি: আজকের পত্রিকা
কক্সবাজারে মনোনয়ন না পাওয়ায় মোহাম্মদ আবদুল্লাহর সমর্থকেরা সড়ক অবরোধ ও কলাগাছ রোপণ করে প্রতীকী প্রতিবাদ করেন। ছবি: আজকের পত্রিকা

কক্সবাজার-৪ (উখিয়া-টেকনাফ) আসনে বিএনপির দলীয় মনোনয়ন না পাওয়ায় বিক্ষোভ করেছেন মোহাম্মদ আবদুল্লাহর সমর্থকেরা। টায়ার জ্বালিয়ে সড়ক অবরোধের পাশাপাশি প্রতীকী প্রতিবাদ হিসেবে তাঁরা সড়কের পাশে কলাগাছ রোপণ করেন।

গতকাল সোমবার বিএনপি ২৩৭টি আসনের সম্ভাব্য প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করে। এতে কক্সবাজার-৪ আসনে মোহাম্মদ আবদুল্লাহর নাম না থাকায় তাঁর সমর্থকেরা ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানান। এরপর দিবাগত রাত ১টা থেকে ৪টা পর্যন্ত টেকনাফ পৌর শহরের বিভিন্ন স্থানে টায়ার জ্বালিয়ে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেন তাঁরা।

এ সময় বিক্ষোভকারীরা ‘অবৈধ মনোনয়ন মানি না, মানব না’—এমন স্লোগান দেন। টেকনাফের পুরাতন বাজার, হোয়াইক্যং মোড় ও বাসস্ট্যান্ড এলাকায় কয়েকটি স্থানে প্রতীকী প্রতিবাদ হিসেবে কলাগাছ রোপণ করেন তাঁরা।

কক্সবাজারে মনোনয়ন না পাওয়ায় মোহাম্মদ আবদুল্লাহর সমর্থকেরা সড়ক অবরোধ ও কলাগাছ রোপণ করে প্রতীকী প্রতিবাদ করেন। ছবি: আজকের পত্রিকা
কক্সবাজারে মনোনয়ন না পাওয়ায় মোহাম্মদ আবদুল্লাহর সমর্থকেরা সড়ক অবরোধ ও কলাগাছ রোপণ করে প্রতীকী প্রতিবাদ করেন। ছবি: আজকের পত্রিকা

অন্যদিকে মোহাম্মদ আবদুল্লাহর ছোট ভাই ও টেকনাফ সদর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জিয়াউর রহমান জিহাদ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে এক স্ট্যাটাসে নেতা-কর্মীদের শান্ত থাকার আহ্বান জানান। তিনি বলেন, ‘দলের সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত। সবাইকে ধৈর্য ধরে দলের প্রতি আনুগত্য বজায় রাখতে হবে।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

কার্গো ভিলেজে আগুন: বিমানবন্দরের ভল্ট ভেঙে চুরি হলো ৭ আগ্নেয়াস্ত্র

বিচার বিভাগ: পদোন্নতির প্যানেলে ১১ শতাধিক কর্মকর্তা

প্রধান উপদেষ্টাকে রেফারির ভূমিকায় চায় জামায়াত

জোটে নিজ দলীয় প্রতীকে নির্বাচনের বিধান রেখে আরপিও অধ্যাদেশ জারি

আজকের রাশিফল: ছবি পোস্ট করার আগে সাতবার ভাবুন, জ্ঞানের কথা চেপে রাখুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত