সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি
টানা বৃষ্টি ও পাহাড়ি ঢলে সিরাজগঞ্জ ও কাজীপুর পয়েন্টে যমুনা নদীর পানি বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে। একই সঙ্গে অভ্যন্তরীণ নদ-নদীর পানিও বাড়ছে। এতে তলিয়ে যাচ্ছে ফসলি মাঠ। নতুন করে পানি বাড়ায় জেলার কাজীপুর, সদর, বেলকুচি, শাহজাদপুর ও চৌহালী উপজেলার পানিবন্দী লোকজনের দুর্ভোগ বেড়েছে।
জানা যায়, গত ২৪ ঘণ্টায় যমুনা নদীর পানি সিরাজগঞ্জ শহররক্ষা বাঁধের হার্ড পয়েন্টে ২ সেন্টিমিটার বেড়ে বিপৎসীমার ৫৭ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে ও কাজীপুর পয়েন্টে এক সেন্টিমিটার বেড়ে বিপৎসীমার ৪৮ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। গত তিন দিন ধরে যমুনার পানি পুনরায় বাড়তে শুরু করেছে। এতে চরাঞ্চলের নিম্নাঞ্চল এলাকা আবারও প্লাবিত হতে শুরু করেছে। ফলে নতুন করে পানিবন্দী লোকজনের দুর্ভোগ বেড়েছে। যমুনার পানি বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে শুরু হয়েছে নদীভাঙন। গত দুই দিনে শাহজাদপুর উপজেলার গালা ইউনিয়নে ১৫টি ঘরবাড়ি নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। ভাঙনের মুখে রয়েছে আরও অনেক ঘরবাড়ি। ভাঙনরোধে পানি উন্নয়ন বোর্ডের পক্ষ থেকে বালুর বস্তা ফেলা হচ্ছে।
এদিকে, চলতি বন্যায় সিরাজগঞ্জে ৭ হাজার ৭৪১ দশমিক ৫০ হেক্টর জমির ফসল নষ্ট হয়ে গেছে। এতে প্রায় ৬৫ হাজার কৃষকের ১৪০ কোটি টাকারও বেশি ক্ষতি হয়েছে।
শাহজাদপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) মো. তরিকুল ইসলাম বলেন, দুই দফায় গালা এলাকায় ১৫টি ঘরবাড়ি নদীতে বিলীন হয়ে গেছে। পানি উন্নয়ন বোর্ডের পক্ষ থেকে এর আগে ২০ হাজার বস্তা বালুর বস্তা ফেলা হয়েছিল। নতুন করে আবারও ফেলা হচ্ছে। ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের মাঝে দেড় টন চাল বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।
এ বিষয়ে সিরাজগঞ্জ জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক বাবলু কুমার সূত্রধর বলেন, চলতি বন্যায় জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়ে ১২ হাজার ৫৯৯ হেক্টর জমির ফসল তলিয়ে যায়। এর মধ্যে ৭ হাজার ৭৪১ দশমিক ৫০ হেক্টর জমির ফসল নষ্ট হয়ে গেছে। এতে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন ৬৫ হাজার ৪৫০ কৃষক। এবারের বন্যায় ১৪০ কোটি ৫০ লাখ ৬৬ হাজার টাকার ফসল নষ্ট হয়েছে। নষ্ট হওয়া ফসলের মধ্যে রয়েছে-আউশ ধান, তিল, আখ, গ্রীষ্মকালীন সবজি, পাট, ভুট্টা, পেঁপে, কাউন, মরিচ, বোনা আমন ও রোপা আমনের বীজতলা। এর মধ্যে পাটচাষিদের বেশি ক্ষতি হয়েছে।
সিরাজগঞ্জ পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী শফিকুল ইসলাম বলেন, যমুনার পানি বাড়লেও বন্যার সম্ভাবনা নেই।
টানা বৃষ্টি ও পাহাড়ি ঢলে সিরাজগঞ্জ ও কাজীপুর পয়েন্টে যমুনা নদীর পানি বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে। একই সঙ্গে অভ্যন্তরীণ নদ-নদীর পানিও বাড়ছে। এতে তলিয়ে যাচ্ছে ফসলি মাঠ। নতুন করে পানি বাড়ায় জেলার কাজীপুর, সদর, বেলকুচি, শাহজাদপুর ও চৌহালী উপজেলার পানিবন্দী লোকজনের দুর্ভোগ বেড়েছে।
জানা যায়, গত ২৪ ঘণ্টায় যমুনা নদীর পানি সিরাজগঞ্জ শহররক্ষা বাঁধের হার্ড পয়েন্টে ২ সেন্টিমিটার বেড়ে বিপৎসীমার ৫৭ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে ও কাজীপুর পয়েন্টে এক সেন্টিমিটার বেড়ে বিপৎসীমার ৪৮ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। গত তিন দিন ধরে যমুনার পানি পুনরায় বাড়তে শুরু করেছে। এতে চরাঞ্চলের নিম্নাঞ্চল এলাকা আবারও প্লাবিত হতে শুরু করেছে। ফলে নতুন করে পানিবন্দী লোকজনের দুর্ভোগ বেড়েছে। যমুনার পানি বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে শুরু হয়েছে নদীভাঙন। গত দুই দিনে শাহজাদপুর উপজেলার গালা ইউনিয়নে ১৫টি ঘরবাড়ি নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। ভাঙনের মুখে রয়েছে আরও অনেক ঘরবাড়ি। ভাঙনরোধে পানি উন্নয়ন বোর্ডের পক্ষ থেকে বালুর বস্তা ফেলা হচ্ছে।
এদিকে, চলতি বন্যায় সিরাজগঞ্জে ৭ হাজার ৭৪১ দশমিক ৫০ হেক্টর জমির ফসল নষ্ট হয়ে গেছে। এতে প্রায় ৬৫ হাজার কৃষকের ১৪০ কোটি টাকারও বেশি ক্ষতি হয়েছে।
শাহজাদপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) মো. তরিকুল ইসলাম বলেন, দুই দফায় গালা এলাকায় ১৫টি ঘরবাড়ি নদীতে বিলীন হয়ে গেছে। পানি উন্নয়ন বোর্ডের পক্ষ থেকে এর আগে ২০ হাজার বস্তা বালুর বস্তা ফেলা হয়েছিল। নতুন করে আবারও ফেলা হচ্ছে। ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের মাঝে দেড় টন চাল বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।
এ বিষয়ে সিরাজগঞ্জ জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক বাবলু কুমার সূত্রধর বলেন, চলতি বন্যায় জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়ে ১২ হাজার ৫৯৯ হেক্টর জমির ফসল তলিয়ে যায়। এর মধ্যে ৭ হাজার ৭৪১ দশমিক ৫০ হেক্টর জমির ফসল নষ্ট হয়ে গেছে। এতে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন ৬৫ হাজার ৪৫০ কৃষক। এবারের বন্যায় ১৪০ কোটি ৫০ লাখ ৬৬ হাজার টাকার ফসল নষ্ট হয়েছে। নষ্ট হওয়া ফসলের মধ্যে রয়েছে-আউশ ধান, তিল, আখ, গ্রীষ্মকালীন সবজি, পাট, ভুট্টা, পেঁপে, কাউন, মরিচ, বোনা আমন ও রোপা আমনের বীজতলা। এর মধ্যে পাটচাষিদের বেশি ক্ষতি হয়েছে।
সিরাজগঞ্জ পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী শফিকুল ইসলাম বলেন, যমুনার পানি বাড়লেও বন্যার সম্ভাবনা নেই।
টাঙ্গাইলের সখীপুরে ডেঙ্গুর প্রকোপ বেড়েছে। গতকাল মঙ্গলবার একদিনেই পাঁচজন রোগী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি হয়েছেন। এদের মধ্যে একজনকে উন্নত চিকিৎসার জন্যে ঢাকায় পাঠানো হয়েছে। এ নিয়ে চলতি বছর উপজেলায় মোট ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৩৫ জনে। আজ বুধবার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের পরিসংখ্যান কর্মকর
১ ঘণ্টা আগেসংসদীয় আসন পুনর্বিন্যাসে দুই ইউনিয়ন বিচ্ছিন্ন করার প্রতিবাদে ফরিদপুরের ভাঙ্গা উপজেলায় আজ বুধবার তৃতীয় দিনের অবরোধ কর্মসূচি চলছে। আজকের কর্মসূচিকে ঘিরে উপজেলা পরিষদ কার্যালয়ের নিরাপত্তার ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। মোতায়েন করা হয়েছে সেনাবাহিনী, পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পর্যাপ্ত সদস্য।
১ ঘণ্টা আগেপটুয়াখালীর বাউফলে এখন মাঠজুড়ে কৃষকের আমন ধান রোপণের ব্যস্ততা চলছে। বর্ষার পানি নেমে আসায় উপজেলার কৃষকরা জমিতে আমন রোপণের কাজে লেগে পড়েছেন। সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত কৃষক-শ্রমিকেরা হাটু পানিতে দাঁড়িয়ে চারা রোপণ করছেন।
২ ঘণ্টা আগেকর্ণফুলী নদীতে প্রবল স্রোতের কারণে গতকাল মঙ্গলবার দিবাগত রাত থেকে চন্দ্রঘোনা-রাইখালী নৌ রুটে ফেরি চলাচল বন্ধ রয়েছে। এতে নদীর দুই পাশে যাত্রী সাধারণ দুর্ভোগে পড়েছেন। গতকাল দিবাগত রাত ৩ টা থেকে রাঙামাটির কাপ্তাই লেক থেকে কর্ণফুলী পানি বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্রের ১৬টি জলকপাট দিয়ে নদীতে পানি ছাড়া হচ্ছে।
২ ঘণ্টা আগে