শ্রীবরদী (শেরপুর) প্রতিনিধি
ওষুধের হিসাব চাওয়া নিয়ে কথা-কাটাকাটির জেরে শেরপুরের শ্রীবরদীতে স্যাটেলাইট ক্লিনিক পরিচালনায় বাধা, কর্মীদের মারধর ও লাঞ্ছনার প্রতিবাদে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করা হয়েছে। আজ বুধবার বিকেলে পৌর শহরের চৌরাস্তা মোড়ে ঘণ্টাব্যাপি এই মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করা হয়। পরিবার পরিকল্পনা বিভাগের মাঠপর্যায়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা এর আয়োজন করেন।
মানববন্ধনে জানানো হয়, গতকাল মঙ্গলবার ভেলুয়া ইউনিয়নের বন্ধ ধাতুয়া গ্রামের সিরাজুল ইসলামের বাড়িতে স্যাটেলাইট ক্লিনিক পরিচালনা করা হয়। তখন স্যাটেলাইট ক্লিনিক পরিচালনার দায়িত্বে থাকা ভেলুয়া ইউনিয়নের পরিবার পরিকল্পনা পরিদর্শক আবু নেওয়াজ আজাদের কাছে স্থানীয় মো. সরোয়ার হোসেন ওষুধের হিসাব চান। তখন দুইজনে মধ্যে এ নিয়ে কথা-কাটাকাটি হয়।
এ সময় সরোয়ারের নেতৃত্বে স্থানীয় আলী আকবর ও স্বপন মিয়াসহ কয়েকজন স্যাটেলাইট ক্লিনিক পরিচালনাকারীদের ওপর হামলা চালায় এবং বন্ধ করে দেওয়া হয় স্যাটেলাইট ক্লিনিকের কার্যক্রম। এরই প্রতিবাদে এবং দোষীদের শাস্তির দাবিতে এই মানববন্ধনের আয়োজন করা হয়।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন উপসহকারী কমিউনিটি মেডিকেল অফিসার কামরুল হাসান খান, বেলায়েত হোসেন, মাহবুবা আক্তার, পরিবার পরিকল্পনা পরিদর্শক শফিকুল ইসলাম, আমিনুল ইসলাম, পরিবার কল্যাণ পরিদর্শ হাসিনা মমতাজ ও লাকী খাতুন প্রমুখ।
ভেলুয়া ইউনিয়নের পরিবার পরিকল্পনা পরিদর্শক আবু নেওয়াজ আজাদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘হামলাকারীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে জেলা প্রশাসক বরাবর স্মারকলিপি দিয়েছি। পাশাপাশি শ্রীবরদী থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছি। কিন্তু এখনো পর্যন্ত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। তাই দ্রুত সময়ের মধ্যে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি করছি।’
এ বিষয়ে মো. সরোয়ার হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মূলত ওষুধের কথা জিজ্ঞেস করতেই এ ঘটনায় ঘটে।’
শ্রীবরদী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (তদন্ত) নাঈম মোহাম্মদ নাহিদ হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘একটি অভিযোগ পেয়েছি। এ বিষয়ে আইনগত ব্যবস্থা চলছে।’
ওষুধের হিসাব চাওয়া নিয়ে কথা-কাটাকাটির জেরে শেরপুরের শ্রীবরদীতে স্যাটেলাইট ক্লিনিক পরিচালনায় বাধা, কর্মীদের মারধর ও লাঞ্ছনার প্রতিবাদে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করা হয়েছে। আজ বুধবার বিকেলে পৌর শহরের চৌরাস্তা মোড়ে ঘণ্টাব্যাপি এই মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করা হয়। পরিবার পরিকল্পনা বিভাগের মাঠপর্যায়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা এর আয়োজন করেন।
মানববন্ধনে জানানো হয়, গতকাল মঙ্গলবার ভেলুয়া ইউনিয়নের বন্ধ ধাতুয়া গ্রামের সিরাজুল ইসলামের বাড়িতে স্যাটেলাইট ক্লিনিক পরিচালনা করা হয়। তখন স্যাটেলাইট ক্লিনিক পরিচালনার দায়িত্বে থাকা ভেলুয়া ইউনিয়নের পরিবার পরিকল্পনা পরিদর্শক আবু নেওয়াজ আজাদের কাছে স্থানীয় মো. সরোয়ার হোসেন ওষুধের হিসাব চান। তখন দুইজনে মধ্যে এ নিয়ে কথা-কাটাকাটি হয়।
এ সময় সরোয়ারের নেতৃত্বে স্থানীয় আলী আকবর ও স্বপন মিয়াসহ কয়েকজন স্যাটেলাইট ক্লিনিক পরিচালনাকারীদের ওপর হামলা চালায় এবং বন্ধ করে দেওয়া হয় স্যাটেলাইট ক্লিনিকের কার্যক্রম। এরই প্রতিবাদে এবং দোষীদের শাস্তির দাবিতে এই মানববন্ধনের আয়োজন করা হয়।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন উপসহকারী কমিউনিটি মেডিকেল অফিসার কামরুল হাসান খান, বেলায়েত হোসেন, মাহবুবা আক্তার, পরিবার পরিকল্পনা পরিদর্শক শফিকুল ইসলাম, আমিনুল ইসলাম, পরিবার কল্যাণ পরিদর্শ হাসিনা মমতাজ ও লাকী খাতুন প্রমুখ।
ভেলুয়া ইউনিয়নের পরিবার পরিকল্পনা পরিদর্শক আবু নেওয়াজ আজাদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘হামলাকারীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে জেলা প্রশাসক বরাবর স্মারকলিপি দিয়েছি। পাশাপাশি শ্রীবরদী থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছি। কিন্তু এখনো পর্যন্ত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। তাই দ্রুত সময়ের মধ্যে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি করছি।’
এ বিষয়ে মো. সরোয়ার হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মূলত ওষুধের কথা জিজ্ঞেস করতেই এ ঘটনায় ঘটে।’
শ্রীবরদী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (তদন্ত) নাঈম মোহাম্মদ নাহিদ হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘একটি অভিযোগ পেয়েছি। এ বিষয়ে আইনগত ব্যবস্থা চলছে।’
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (চাকসু) নির্বাচনে অবশেষে ১০টি প্যানেল ঘোষণা করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার ছাত্রদল, বাম ছাত্রসংগঠন ও ছাত্রশিবিরসহ বিভিন্ন সংগঠনের পক্ষ থেকে এসব প্যানেল ঘোষণা করা হয়। তবে এই নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন না বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের চবির তিন আলোচিত সমন্বয়ক।
১ ঘণ্টা আগেআমনের ভরা মৌসুমে কুড়িগ্রামের কয়েকটি স্থানে সারসংকটের অভিযোগ তুলে বিক্ষোভ করছেন কৃষকেরা। তাঁদের অভিযোগ, ডাই-অ্যামোনিয়াম ফসফেট (ডিএপি) এবং ইউরিয়া সারের জন্য ডিলার পয়েন্ট ও খুচরা বিক্রেতাদের কাছে গিয়ে শূন্য হাতে ফিরছেন তাঁরা। এতে করে আমন খেতসহ রবিশস্যের আগাম আবাদ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগেভারতের আসাম থেকে কয়েক শ বছর আগে বাংলাদেশে এসে বসতি গড়ে খাসিয়া উপজাতির মানুষ। বসবাসের জন্য সিলেটের পাহাড়ি এলাকায় বন বিভাগের জমিতে নির্মাণ করে বসতঘর। তাদের পাড়াগুলো পুঞ্জি হিসেবে পরিচিত। মৌলভীবাজার জেলার ৭ উপজেলায় এমন ৬১টি পুঞ্জি রয়েছে খাসিয়াদের।
২ ঘণ্টা আগে২০০২ সালে বুয়েট শিক্ষার্থী সাবেকুন নাহার সনি হত্যা মামলার দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি মুশফিক উদ্দিন টগরকে (৫০) গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। তাঁর কাছ থেকে একটি রিভলবার ও ১৫৬ রাউন্ড গুলি উদ্ধার করা হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে