ভূরুঙ্গামারী (কুড়িগ্রাম) প্রতিনিধি
কুড়িগ্রামের ভূরুঙ্গামারীতে নিরাপদ পানি সরবরাহের জন্য সরকারি অর্থায়নে ৯৫টি গভীর নলকূপ স্থাপন করা হয়েছে। জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের তিনটি প্রকল্পের আওতায় স্থাপন করা এসব গভীর নলকূপ থেকে প্রায় ২ হাজার ১০৫টি পরিবার নিরাপদ পানি পাবে।
উপজেলা জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, ২০২২-২০২৩ অর্থবছরে ভূরুঙ্গামারীতে প্রায় ৯ কোটি ২৫ লাখ টাকা ব্যয়ে সারা দেশে নিরাপদ পানি সরবরাহ প্রকল্পের আওতায় ৫৮টি, মানবসম্পদ উন্নয়নে পানি সরবরাহ, স্যানিটেশন ও স্বাস্থ্যবিধি প্রকল্পের আওতায় ৩৫টি এবং আশ্রয়ণ প্রকল্পের জন্য ২টিসহ মোট ৯৫টি গভীর নলকূপ স্থাপন করা হয়েছে।
সারা দেশে নিরাপদ পানি সরবরাহ প্রকল্পের আওতায় স্থাপন করা গভীর নলকূপ থেকে ৫৮০টি পরিবারে নিরাপদ পানি সরবরাহ করা হবে। প্রতিটি নলকূপ থেকে পাইপের মাধ্যমে ১০টি বাড়িতে পানি সরবরাহ করা হবে।
মানবসম্পদ উন্নয়নে পানি সরবরাহ, স্যানিটেশন ও স্বাস্থ্যবিধি প্রকল্পের আওতায় স্থাপন করা গভীর নলকূপ থেকে ১ হাজার ৪০০ পরিবার সুপেয় পানি পাবে। প্রতিটি নলকূপ থেকে পাইপের মাধ্যমে ৪০টি বাড়িতে পানি সরবরাহ করা হবে।
এ ছাড়া বঙ্গ সোনাহাট ও পাইকেরছড়া ইউনিয়নের আশ্রয়ণ প্রকল্পের জন্য স্থাপন করা গভীর নলকূপ থেকে পাইপের মাধ্যমে সেখানকার প্রায় ১২৫টি পরিবারকে নিরাপদ পানি সরবরাহ করা হবে।
প্রতিটি নলকূপের ১ দশমিক ৫ অশ্বশক্তির বৈদ্যুতিক মোটর মাটির ৬০০ ফুট গভীর থেকে পানি উত্তোলন করবে। পানি সংরক্ষণের জন্য ১৫ ও ২৫ ফুট উচ্চতার কংক্রিটের কাঠামোর ওপর ৩ হাজার লিটার ধারণক্ষমতার একটি করে ট্যাংক বসানো হয়েছে।
কমিউনিটিভিত্তিক ক্ষুদ্র সরবরাহ প্রকল্পের পাইকেরছড়া ইউনিয়নের গছিডাঙ্গা গ্রামের ফেডারেশন এলাকার কয়েকজন সুফলভোগী বলেন, গভীর নলকূপের পানি নিরাপদ। সরকারি খরচে গভীর নলকূপ করে দেওয়ায় খুশি।
জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর ভূরুঙ্গামারীর উপসহকারী প্রকৌশলী আরিফুল ইসলাম লাভলু বলেন, গভীর নলকূপ স্থাপনের সময় মাটির গভীরে পাথরের স্তর পড়ে। এতে ব্যয় বেড়ে যায়। সবার পক্ষে নিরাপদ পানির উৎস স্থাপন করা সম্ভব হয় না। তবে গভীর নলকূপের প্রচুর চাহিদা ও প্রয়োজন থাকা সত্ত্বেও নতুন করে বরাদ্দ পাওয়া যায়নি।
কুড়িগ্রামের ভূরুঙ্গামারীতে নিরাপদ পানি সরবরাহের জন্য সরকারি অর্থায়নে ৯৫টি গভীর নলকূপ স্থাপন করা হয়েছে। জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের তিনটি প্রকল্পের আওতায় স্থাপন করা এসব গভীর নলকূপ থেকে প্রায় ২ হাজার ১০৫টি পরিবার নিরাপদ পানি পাবে।
উপজেলা জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, ২০২২-২০২৩ অর্থবছরে ভূরুঙ্গামারীতে প্রায় ৯ কোটি ২৫ লাখ টাকা ব্যয়ে সারা দেশে নিরাপদ পানি সরবরাহ প্রকল্পের আওতায় ৫৮টি, মানবসম্পদ উন্নয়নে পানি সরবরাহ, স্যানিটেশন ও স্বাস্থ্যবিধি প্রকল্পের আওতায় ৩৫টি এবং আশ্রয়ণ প্রকল্পের জন্য ২টিসহ মোট ৯৫টি গভীর নলকূপ স্থাপন করা হয়েছে।
সারা দেশে নিরাপদ পানি সরবরাহ প্রকল্পের আওতায় স্থাপন করা গভীর নলকূপ থেকে ৫৮০টি পরিবারে নিরাপদ পানি সরবরাহ করা হবে। প্রতিটি নলকূপ থেকে পাইপের মাধ্যমে ১০টি বাড়িতে পানি সরবরাহ করা হবে।
মানবসম্পদ উন্নয়নে পানি সরবরাহ, স্যানিটেশন ও স্বাস্থ্যবিধি প্রকল্পের আওতায় স্থাপন করা গভীর নলকূপ থেকে ১ হাজার ৪০০ পরিবার সুপেয় পানি পাবে। প্রতিটি নলকূপ থেকে পাইপের মাধ্যমে ৪০টি বাড়িতে পানি সরবরাহ করা হবে।
এ ছাড়া বঙ্গ সোনাহাট ও পাইকেরছড়া ইউনিয়নের আশ্রয়ণ প্রকল্পের জন্য স্থাপন করা গভীর নলকূপ থেকে পাইপের মাধ্যমে সেখানকার প্রায় ১২৫টি পরিবারকে নিরাপদ পানি সরবরাহ করা হবে।
প্রতিটি নলকূপের ১ দশমিক ৫ অশ্বশক্তির বৈদ্যুতিক মোটর মাটির ৬০০ ফুট গভীর থেকে পানি উত্তোলন করবে। পানি সংরক্ষণের জন্য ১৫ ও ২৫ ফুট উচ্চতার কংক্রিটের কাঠামোর ওপর ৩ হাজার লিটার ধারণক্ষমতার একটি করে ট্যাংক বসানো হয়েছে।
কমিউনিটিভিত্তিক ক্ষুদ্র সরবরাহ প্রকল্পের পাইকেরছড়া ইউনিয়নের গছিডাঙ্গা গ্রামের ফেডারেশন এলাকার কয়েকজন সুফলভোগী বলেন, গভীর নলকূপের পানি নিরাপদ। সরকারি খরচে গভীর নলকূপ করে দেওয়ায় খুশি।
জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর ভূরুঙ্গামারীর উপসহকারী প্রকৌশলী আরিফুল ইসলাম লাভলু বলেন, গভীর নলকূপ স্থাপনের সময় মাটির গভীরে পাথরের স্তর পড়ে। এতে ব্যয় বেড়ে যায়। সবার পক্ষে নিরাপদ পানির উৎস স্থাপন করা সম্ভব হয় না। তবে গভীর নলকূপের প্রচুর চাহিদা ও প্রয়োজন থাকা সত্ত্বেও নতুন করে বরাদ্দ পাওয়া যায়নি।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকসহ ১৯ জন কর্মকর্তাকে অবসর দেওয়া হয়েছে। তাঁদের চাকরিকাল ২৫ বছর হওয়ায় বিশ্ববিদ্যালয়ের সংশোধিত চাকরিবিধি অনুযায়ী এই অবসর দেওয়া হয়।
২৩ মিনিট আগেবিষয়টি নিশ্চিত করে শিক্ষক মাহমুদুল হকের আইনজীবী শামীম আল মামুন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘জেলখানা থেকে মহানগর দায়রা জজকে জানানো হয়, মাহমুদুল হক খুব অসুস্থ। তারপর আমরা পুনরায় আবেদন করেছিলাম। পরে যুগ্ম মহানগর দায়রা জজ আদালত-১-এর বিচারক মোছা. মার্জিয়া খাতুন জামিন আবেদন মঞ্জুর করেন।’
৩৫ মিনিট আগেনাটোরের নলডাঙ্গায় একটি হোটেলে মরা মুরগি রাখার দায়ে হোটেলের মালিককে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত।
৪০ মিনিট আগেচট্টগ্রাম মহানগর আদালতের হাজতখানায় আসামিদের অবাধে মোবাইল ফোনে কথা বলার অভিযোগ তদন্তে নেমেছে পুলিশ। গতকাল শনিবার চট্টগ্রাম মহানগর পুলিশের (সিএমপি) কমিশনার হাসিব আজিজ এ বিষয়ে তদন্তের জন্য নির্দেশ দিয়েছেন। এরই মধ্যে তদন্তকাজ শুরু করেছে পুলিশ।
১ ঘণ্টা আগে