আনোয়ার হোসেন শামীম, গাইবান্ধা
গাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলায় সেতু নির্মাণে পুরোনো রড ব্যবহারের অভিযোগ উঠছে ঠিকাদারের বিরুদ্ধে। বিষয়টি স্থানীয়রা জানার পর সেতু নির্মাণকাজে বাধা দিলে চাঁদাবাজির মামলার হুমকি দেওয়া হয় বলে জানা গেছে।
উপজেলা এলজিইডি সূত্রে জানা গেছে, গাইবান্ধা জেলার সঙ্গে বগুড়ার যোগাযোগব্যবস্থা আরও বেগবান করতে গাইবান্ধার বাদিয়াখালী থেকে সাঘাটা উপজেলার বোনারপাড়া হয়ে সোনাতলা উপজেলার মাধ্যমে বগুড়ার সংযোগ সড়কটি সম্প্রসারণ প্রায় শেষ দিকে। কিন্তু সাঘাটার হাফানিয়া-বটতলা সড়কের ২০ মিটার সেতুটি সরু হওয়ায় এলজিইডি এটি প্রশস্ত করার উদ্যোগ নেয়। এতে ব্যয় ধরা হয় ২ কোটি ১২ লাখ ৮২ হাজার ৮০২ টাকা। কাজ পায় নওগাঁর ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মেসার্স বসুন্ধরা হাউস বিল্ডার্স অ্যান্ড দোয়েল এন্টারপ্রাইজ।
স্থানীয় বাসিন্দা ও কাজে নিয়োজিত শ্রমিকদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, সেতু নির্মাণে পুরোনো লোহার বিম, পোস্ট ও অন্যান্য লোহার মালপত্র জোড়াতালি দিয়ে কাজ করছেন ঠিকাদার। বিষয়টি নজরে এলে স্থানীয়রা কাজ বন্ধ করে দেন।
সম্প্রতি সরেজমিনে দেখা যায়, তিন-চারজন শ্রমিক কাজ করছেন। তাঁরা পিলার নির্মাণে পুরোনো লোহা ব্যবহার করছেন। এ ছাড়া কোনো ধরনের যন্ত্রপাতির সাহায্য ছাড়াই ঝুঁকি নিয়ে সনাতন পদ্ধতিতে পিলার মাটির নিচে দিচ্ছেন শ্রমিকেরা। এ সময় পুরোনা লোহা দিয়ে নির্মাণকাজ ও শিডিউল অনুযায়ী কাজ না করায় ক্ষোভ প্রকাশ করেন স্থানীয়রা।
স্থানীয় যুবক নুর আলম বলেন, ‘সেতু নির্মাণে পুরোনো রড ব্যবহার করা হচ্ছে। আমরা এটি মেনে নিতে পারব না। আমরা চাই সরকারি নিয়ম অনুযায়ী সেতুটি নির্মাণ করা হোক।’ বটতলা বাজারের বাসিন্দা ইসমাইল হোসেন বলেন, ‘ঠিকাদার যেন আমাদের চোখ ফাঁকি দিয়ে সেতু নির্মাণ করতে না পারেন, তাই আমার মাঝেমধ্যে খোঁজখবর নেই। আমরা কয়েক দিন থেকে লক্ষ্য করছি, এই সেতু নির্মাণে নিম্নমানের রড ব্যবহার করা হচ্ছে। রডগুলো জুমাবাড়ির একটি সেতু থেকে কম দামে নেওয়া হয়েছে।’
মথরপাড়া গ্রামের বাসিন্দা জামান মিয়া বলেন, ‘ভাঙারির দোকান থেকে পুরোনো রড কিনে সেতুর গার্ডার তৈরি করা হয়েছে। আমরা বাধা দিলেও ঠিকাদার কথা শুনতেছেন না। ইঞ্জিনিয়ারকে বললে শুধু বলেন, বিষয়টি দেখছি। আমরা এর প্রতিকার চাই।’
জানতে চাইলে ঠিকাদার মো. শফিকুল ইসলাম বলেন, ‘সেতু নির্মাণে পুরোনো রড ব্যবহার করা হচ্ছে না। রডগুলো দীর্ঘদিন একটি সিমেন্টের গোডাউনে রাখা ছিল। তাই কালার পরিবর্তন হয়ে মরিচা ধরেছে।’
এ বিষয়ে সাঘাটা উপজেলার স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের প্রকৌশলী নয়ন রায় বলেন, সেতুতে পুরোনো রড ব্যবহারের কোনো সুযোগ নেই।’ বিষয়টি সরেজমিনে দেখে ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দেন তিনি।
গাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলায় সেতু নির্মাণে পুরোনো রড ব্যবহারের অভিযোগ উঠছে ঠিকাদারের বিরুদ্ধে। বিষয়টি স্থানীয়রা জানার পর সেতু নির্মাণকাজে বাধা দিলে চাঁদাবাজির মামলার হুমকি দেওয়া হয় বলে জানা গেছে।
উপজেলা এলজিইডি সূত্রে জানা গেছে, গাইবান্ধা জেলার সঙ্গে বগুড়ার যোগাযোগব্যবস্থা আরও বেগবান করতে গাইবান্ধার বাদিয়াখালী থেকে সাঘাটা উপজেলার বোনারপাড়া হয়ে সোনাতলা উপজেলার মাধ্যমে বগুড়ার সংযোগ সড়কটি সম্প্রসারণ প্রায় শেষ দিকে। কিন্তু সাঘাটার হাফানিয়া-বটতলা সড়কের ২০ মিটার সেতুটি সরু হওয়ায় এলজিইডি এটি প্রশস্ত করার উদ্যোগ নেয়। এতে ব্যয় ধরা হয় ২ কোটি ১২ লাখ ৮২ হাজার ৮০২ টাকা। কাজ পায় নওগাঁর ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মেসার্স বসুন্ধরা হাউস বিল্ডার্স অ্যান্ড দোয়েল এন্টারপ্রাইজ।
স্থানীয় বাসিন্দা ও কাজে নিয়োজিত শ্রমিকদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, সেতু নির্মাণে পুরোনো লোহার বিম, পোস্ট ও অন্যান্য লোহার মালপত্র জোড়াতালি দিয়ে কাজ করছেন ঠিকাদার। বিষয়টি নজরে এলে স্থানীয়রা কাজ বন্ধ করে দেন।
সম্প্রতি সরেজমিনে দেখা যায়, তিন-চারজন শ্রমিক কাজ করছেন। তাঁরা পিলার নির্মাণে পুরোনো লোহা ব্যবহার করছেন। এ ছাড়া কোনো ধরনের যন্ত্রপাতির সাহায্য ছাড়াই ঝুঁকি নিয়ে সনাতন পদ্ধতিতে পিলার মাটির নিচে দিচ্ছেন শ্রমিকেরা। এ সময় পুরোনা লোহা দিয়ে নির্মাণকাজ ও শিডিউল অনুযায়ী কাজ না করায় ক্ষোভ প্রকাশ করেন স্থানীয়রা।
স্থানীয় যুবক নুর আলম বলেন, ‘সেতু নির্মাণে পুরোনো রড ব্যবহার করা হচ্ছে। আমরা এটি মেনে নিতে পারব না। আমরা চাই সরকারি নিয়ম অনুযায়ী সেতুটি নির্মাণ করা হোক।’ বটতলা বাজারের বাসিন্দা ইসমাইল হোসেন বলেন, ‘ঠিকাদার যেন আমাদের চোখ ফাঁকি দিয়ে সেতু নির্মাণ করতে না পারেন, তাই আমার মাঝেমধ্যে খোঁজখবর নেই। আমরা কয়েক দিন থেকে লক্ষ্য করছি, এই সেতু নির্মাণে নিম্নমানের রড ব্যবহার করা হচ্ছে। রডগুলো জুমাবাড়ির একটি সেতু থেকে কম দামে নেওয়া হয়েছে।’
মথরপাড়া গ্রামের বাসিন্দা জামান মিয়া বলেন, ‘ভাঙারির দোকান থেকে পুরোনো রড কিনে সেতুর গার্ডার তৈরি করা হয়েছে। আমরা বাধা দিলেও ঠিকাদার কথা শুনতেছেন না। ইঞ্জিনিয়ারকে বললে শুধু বলেন, বিষয়টি দেখছি। আমরা এর প্রতিকার চাই।’
জানতে চাইলে ঠিকাদার মো. শফিকুল ইসলাম বলেন, ‘সেতু নির্মাণে পুরোনো রড ব্যবহার করা হচ্ছে না। রডগুলো দীর্ঘদিন একটি সিমেন্টের গোডাউনে রাখা ছিল। তাই কালার পরিবর্তন হয়ে মরিচা ধরেছে।’
এ বিষয়ে সাঘাটা উপজেলার স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের প্রকৌশলী নয়ন রায় বলেন, সেতুতে পুরোনো রড ব্যবহারের কোনো সুযোগ নেই।’ বিষয়টি সরেজমিনে দেখে ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দেন তিনি।
নীলফামারীর ডিমলা উপজেলার বাবুরহাট বাজারে নির্মাণকাজ শেষ হওয়ার এক মাস যেতে না যেতেই উঠে যাচ্ছে সড়কের আরসিসি ঢালাই। এ ছাড়া সড়কটির সম্প্রসারণ জয়েন্টগুলোতে আঁকাবাঁকা ফাটল দেখা দিয়েছে। বিষয়টি বুঝতে পেরে সংশ্লিষ্টরা তাড়াহুড়া করে বিটুমিন দিয়ে ফাটল বন্ধের চেষ্টা চালিয়েছেন বলে জানা গেছে।
৫ ঘণ্টা আগেতিন পার্বত্য জেলার মধ্যে আগে থেকেই চিকিৎসাসেবায় পিছিয়ে খাগড়াছড়ি। তার ওপর বছরের পর বছর চিকিৎসক, নার্স, কর্মচারী ও প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতির সংকট থাকায় খাগড়াছড়ি আধুনিক সদর হাসপাতালে কাঙ্ক্ষিত সেবা পাচ্ছেন না রোগীরা।
৫ ঘণ্টা আগেনেত্রকোনার দুর্গাপুরে এক কলেজ ছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে ফয়সাল আহমেদ ওরফে দুর্জয় (২৪) নামে এক ছাত্রদল নেতাকে আটক করেছে পুলিশ। আটক ফয়সাল আহমেদ ওরফে দুর্জয় দুর্গাপুর উপজেলা ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক। মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) রাতে দুর্গাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহমুদুল হাসান...
৫ ঘণ্টা আগেরাজধানীর খিলগাঁওয়ে একটি নির্মাণাধীন ভবনে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৭টায় এ অগ্নিকাণ্ড ঘটে। তবে ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট ঘটনাস্থলে যাওয়ার আগেই আগুন নিভে গেছে। এতে কোনো ধরনের ক্ষয়ক্ষতি হয়নি।
৬ ঘণ্টা আগে