মেহেরাজ হোসেন সুজন, নানিয়ারচর (রাঙামাটি)
রাঙামাটি জেলার নানিয়ারচর উপজেলার মডেল মসজিদের নির্মাণকাজ নিয়ে চরম অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন স্থানীয় মুসল্লিরা। কেউ কেউ বলছেন, ‘এ নির্মাণকাজ যেন পিঁপড়ার গতিকেও হার মানিয়েছে!’ কাজের ধীরগতি, গাফিলতি ও অমনোযোগিতার কারণে সাত বছরেও শেষ হয়নি প্রকল্পের কাজ।
মুসল্লিদের অভিযোগ, ২০১৯ সালের গোড়ার দিকে এই মডেল মসজিদের নির্মাণকাজ শুরু হলেও এখনো এক-দুজন শ্রমিক দিয়ে লোক দেখানো কাজ চালানো হচ্ছে।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, মসজিদের মিম্বার, বিদ্যুতের সংযোগ, রঙের কাজ, জানালার কাচ লাগানো—সবই এখনো অসমাপ্ত। ওপরতলা ও নিচতলার বিভিন্ন অংশে ফিনিশিংয়ের কাজও বাকি। কিছু দরজার রং উঠে গেছে, জানালার কাচ বাতাসেই ভেঙে পড়েছে, কোথাও কোথাও জমেছে জং। নির্মাণ সাইটে কোনো শ্রমিক, ম্যানেজার বা ঠিকাদারকে দেখা যায়নি।
স্থানীয় মুসল্লি মো. আজিজ বলেন, ‘মসজিদের দেয়ালের অনেক জায়গায় ফাটল ধরেছে। জানালার কাচ বাতাসেই ভেঙে পড়ে। নামাজ পড়তে এসে আতঙ্কে থাকি, কখন জানালার কাচ ভেঙে পড়ে!’
মো. নুরজামান বলেন, ‘২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।’
নানিয়ারচর উপজেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সাধারণ সম্পাদক মো. রহমান বলেন, ‘এভাবে বছরের পর বছর কাজ ফেলে রাখায় স্থানীয় মুসলমানদের মনে ক্ষোভ তৈরি হয়েছে।’
নানিয়ারচর বাজার কমিটির সম্পাদক মো. সানাউল্লাহ বলেন, ‘বিগত সরকারের আমলে তাদের ঘনিষ্ঠ একটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান দিয়ে এ কাজ শুরু হয়। কিন্তু যে মানের কাজ হওয়ার কথা, বাস্তবে তা হয়নি। বরং নিম্নমানের নির্মাণকাজ হয়েছে। অবিলম্বে এই ঠিকাদারের লাইসেন্স বাতিল করা উচিত।’
নির্মাণকাজটি করছেন ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানটির মালিক মো. জাফর। তাঁর সঙ্গে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তিনি ফোন রিসিভ করেননি।
এ বিষয়ে রাঙামাটি জেলা গণপূর্ত বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী শর্মি চাকমা জানান, ‘নানিয়ারচর মডেল মসজিদের কাজের গতি বাড়াতে ঠিকাদারকে বারবার তাগাদা দেওয়া হয়েছে। কিন্তু কাজের অগ্রগতি না হওয়ায় আমরা ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে দরপত্র বাতিল করে নতুনভাবে টেন্ডার আহ্বানের সুপারিশ করেছি।’
রাঙামাটি জেলার নানিয়ারচর উপজেলার মডেল মসজিদের নির্মাণকাজ নিয়ে চরম অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন স্থানীয় মুসল্লিরা। কেউ কেউ বলছেন, ‘এ নির্মাণকাজ যেন পিঁপড়ার গতিকেও হার মানিয়েছে!’ কাজের ধীরগতি, গাফিলতি ও অমনোযোগিতার কারণে সাত বছরেও শেষ হয়নি প্রকল্পের কাজ।
মুসল্লিদের অভিযোগ, ২০১৯ সালের গোড়ার দিকে এই মডেল মসজিদের নির্মাণকাজ শুরু হলেও এখনো এক-দুজন শ্রমিক দিয়ে লোক দেখানো কাজ চালানো হচ্ছে।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, মসজিদের মিম্বার, বিদ্যুতের সংযোগ, রঙের কাজ, জানালার কাচ লাগানো—সবই এখনো অসমাপ্ত। ওপরতলা ও নিচতলার বিভিন্ন অংশে ফিনিশিংয়ের কাজও বাকি। কিছু দরজার রং উঠে গেছে, জানালার কাচ বাতাসেই ভেঙে পড়েছে, কোথাও কোথাও জমেছে জং। নির্মাণ সাইটে কোনো শ্রমিক, ম্যানেজার বা ঠিকাদারকে দেখা যায়নি।
স্থানীয় মুসল্লি মো. আজিজ বলেন, ‘মসজিদের দেয়ালের অনেক জায়গায় ফাটল ধরেছে। জানালার কাচ বাতাসেই ভেঙে পড়ে। নামাজ পড়তে এসে আতঙ্কে থাকি, কখন জানালার কাচ ভেঙে পড়ে!’
মো. নুরজামান বলেন, ‘২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।’
নানিয়ারচর উপজেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সাধারণ সম্পাদক মো. রহমান বলেন, ‘এভাবে বছরের পর বছর কাজ ফেলে রাখায় স্থানীয় মুসলমানদের মনে ক্ষোভ তৈরি হয়েছে।’
নানিয়ারচর বাজার কমিটির সম্পাদক মো. সানাউল্লাহ বলেন, ‘বিগত সরকারের আমলে তাদের ঘনিষ্ঠ একটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান দিয়ে এ কাজ শুরু হয়। কিন্তু যে মানের কাজ হওয়ার কথা, বাস্তবে তা হয়নি। বরং নিম্নমানের নির্মাণকাজ হয়েছে। অবিলম্বে এই ঠিকাদারের লাইসেন্স বাতিল করা উচিত।’
নির্মাণকাজটি করছেন ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানটির মালিক মো. জাফর। তাঁর সঙ্গে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তিনি ফোন রিসিভ করেননি।
এ বিষয়ে রাঙামাটি জেলা গণপূর্ত বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী শর্মি চাকমা জানান, ‘নানিয়ারচর মডেল মসজিদের কাজের গতি বাড়াতে ঠিকাদারকে বারবার তাগাদা দেওয়া হয়েছে। কিন্তু কাজের অগ্রগতি না হওয়ায় আমরা ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে দরপত্র বাতিল করে নতুনভাবে টেন্ডার আহ্বানের সুপারিশ করেছি।’
রাজধানীর মিরপুরের পল্লবীতে মেট্রোরেল স্টেশনের পিলারে মোটরসাইকেলের ধাক্কা লেগে ইমন মোল্লা (২৬) নামে এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। গতকাল রোববার রাত ১২টার দিকে পল্লবীতে মেট্রোরেল স্টেশনের নিচে এ দুর্ঘটনা ঘটে। গুরুতর আহত অবস্থায় স্বজনেরা তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক রাত ২টার...
৪ মিনিট আগেবিজিবি ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, এই ১০ বাংলাদেশি অবৈধভাবে ভারতে অনুপ্রবেশ করলে সে দেশের তুরা জেলা পুলিশ তাদের আটক করে। পরে রোববার বিকেলে নাকুগাঁও আইসিপি দিয়ে তাদের বিজিবির কাছে হস্তান্তর করে বিএসএফ। রাত সাড়ে ১০টার দিকে বিজিবি তাদের নালিতাবাড়ী থানা পুলিশের কাছে সোপর্দ করে।
৩২ মিনিট আগে৯৬ ঘণ্টা পর আজ (১১ আগস্ট) সকাল ৭ টা থেকে চন্দ্রঘোনা-রাইখালী নৌ রুটে ফেরি চলাচল পুনরায় শুরু হয়েছে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন রাঙামাটি সড়ক ও জনপদ বিভাগের উপ-সহকারী প্রকৌশলী কীর্তি নিশান চাকমা।
৩৭ মিনিট আগেনিহত রুপলালের স্ত্রী ভারতী রানী বাদী হয়ে ৭০০ জন অজ্ঞাতনামা আসামি দিয়ে গতকাল রোববার দুপুরে তারাগঞ্জ থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। এরপর পুলিশ ভিডিও ফুটেজ বিশ্লেষণ করে রাতে অভিযান চালিয়ে ঘটনার সঙ্গে জড়িত চারজনকে গ্রেপ্তার করেন।
৪১ মিনিট আগে