আবদুল মান্নান, মানিকছড়ি (খাগড়াছড়ি)
খাগড়াছড়ির মানিকছড়িতে টানা বৃষ্টি ও পাহাড়ি খরস্রোতে অভ্যন্তরীণ সড়ক যোগাযোগ মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। জুনের শুরুতে পাহাড়ি ঢলে সড়ক, ব্রিজ, কালভার্ট ও চলমান উন্নয়ন প্রকল্প ভেঙে পড়েছে। তিন সপ্তাহ পার হলেও অধিকাংশ সড়ক এখনো চলাচলের উপযোগী হয়নি।
স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি) সূত্রে জানা যায়, উপজেলার বড়বিল-তুলাবিল-কালাপানি সড়কের পান্নাবিল এলাকায় একটি ব্রিজ সম্পূর্ণভাবে দেবে গেছে। এ ছাড়া একসত্যাপাড়া-বড়বিল, যোগ্যাছোলা-আছারতলী ও গচ্ছাবিল-চইক্যাবিল সড়কে চলমান কার্পেটিং প্রকল্পের ৪০-৫০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কংক্রিট-বালু দিয়ে প্রস্তুত সড়ক অংশ খরস্রোতে ভেসে গেছে।
বৃষ্টি কিছুটা কমলে কিছু এলাকায় সংস্কারের কাজ শুরু হলেও আবারও বৃষ্টিপাত শুরু হওয়ায় পরিস্থিতি আরও জটিল হয়ে ওঠে। এতে স্থানীয় বাসিন্দারা নিজ উদ্যোগে ভাঙা ব্রিজে মাটি ফেলে চলাচল স্বাভাবিক রাখার চেষ্টা করছেন।
গত ২০ জুন সাবেক ইউপি সদস্য চহ্লাপ্রু মারমা ও উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সাধারণ সম্পাদক মো. ইকবাল হোসেনের নেতৃত্বে পান্নাবিল এলাকার দেবে যাওয়া ব্রিজে স্কাভেটরের মাধ্যমে মাটি ভরাট করা হয়। ৩০ সিএফটি দীর্ঘ ব্রিজটির অন্তত ৬ সিএফটি দেবে যায়। তবে আঠালো পাহাড়ি মাটি বৃষ্টিতে কাদা হয়ে আবারও চলাচলে বিঘ্ন ঘটায়।
সড়কে চলাচলরত মো. রবিউল হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘টানা ও ভারী বৃষ্টিতে পান্নাবিল এলাকায় ধসে যাওয়া ব্রিজটি ব্যক্তি উদ্যোগে মাটি ভরাটের মাধ্যমে অস্থায়ীভাবে স্বাভাবিক চলাচলে কাজ করা হয়েছিল। কিন্তু গতকাল (শনিবার) বৃষ্টিতে মাটি কাদা হয়ে ভোগান্তি কয়েক গুণ বাড়িয়েছে। কারণ গতকাল শনিবার উপজেলায় সাপ্তাহিক হাটবার থাকায় শত শত মোটরসাইকেলে, লোকজন, মালামাল আনা-নেওয়ায় সেটির অবস্থা বেহাল হয়ে পড়ে। একপর্যায়ে লোকজনকে তিন-চার কিলোমিটার ঘুরে বাজার ও বাড়িতে আসা-যাওয়া করতে হয়েছে। বৃষ্টি কমে গেলে সেটি হয়তো উপকারে আসবে।’
একাধিক চলমান প্রকল্পের ঠিকাদার শাহরিয়ার বেলাল বলেন, ‘এবারের বৃষ্টিতে আমার কোটি টাকার মালামাল ভেসে গেছে। কীভাবে এই ক্ষতি পুষিয়ে উঠব, বুঝতে পারছি না।’
এ বিষয়ে মানিকছড়ি উপজেলা প্রকৌশলী মো. মহব্বত আলী বলেন, ‘বড়বিল-তুলাবিল-ছদুরখীল সড়কের ধসে যাওয়া ব্রিজ পুনর্নির্মাণে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। ইতিমধ্যে ক্ষতিগ্রস্ত উন্নয়ন প্রকল্পগুলোয় সংশ্লিষ্ট ঠিকাদারেরা কাজ শুরু করেছেন।’
খাগড়াছড়ির মানিকছড়িতে টানা বৃষ্টি ও পাহাড়ি খরস্রোতে অভ্যন্তরীণ সড়ক যোগাযোগ মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। জুনের শুরুতে পাহাড়ি ঢলে সড়ক, ব্রিজ, কালভার্ট ও চলমান উন্নয়ন প্রকল্প ভেঙে পড়েছে। তিন সপ্তাহ পার হলেও অধিকাংশ সড়ক এখনো চলাচলের উপযোগী হয়নি।
স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি) সূত্রে জানা যায়, উপজেলার বড়বিল-তুলাবিল-কালাপানি সড়কের পান্নাবিল এলাকায় একটি ব্রিজ সম্পূর্ণভাবে দেবে গেছে। এ ছাড়া একসত্যাপাড়া-বড়বিল, যোগ্যাছোলা-আছারতলী ও গচ্ছাবিল-চইক্যাবিল সড়কে চলমান কার্পেটিং প্রকল্পের ৪০-৫০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কংক্রিট-বালু দিয়ে প্রস্তুত সড়ক অংশ খরস্রোতে ভেসে গেছে।
বৃষ্টি কিছুটা কমলে কিছু এলাকায় সংস্কারের কাজ শুরু হলেও আবারও বৃষ্টিপাত শুরু হওয়ায় পরিস্থিতি আরও জটিল হয়ে ওঠে। এতে স্থানীয় বাসিন্দারা নিজ উদ্যোগে ভাঙা ব্রিজে মাটি ফেলে চলাচল স্বাভাবিক রাখার চেষ্টা করছেন।
গত ২০ জুন সাবেক ইউপি সদস্য চহ্লাপ্রু মারমা ও উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সাধারণ সম্পাদক মো. ইকবাল হোসেনের নেতৃত্বে পান্নাবিল এলাকার দেবে যাওয়া ব্রিজে স্কাভেটরের মাধ্যমে মাটি ভরাট করা হয়। ৩০ সিএফটি দীর্ঘ ব্রিজটির অন্তত ৬ সিএফটি দেবে যায়। তবে আঠালো পাহাড়ি মাটি বৃষ্টিতে কাদা হয়ে আবারও চলাচলে বিঘ্ন ঘটায়।
সড়কে চলাচলরত মো. রবিউল হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘টানা ও ভারী বৃষ্টিতে পান্নাবিল এলাকায় ধসে যাওয়া ব্রিজটি ব্যক্তি উদ্যোগে মাটি ভরাটের মাধ্যমে অস্থায়ীভাবে স্বাভাবিক চলাচলে কাজ করা হয়েছিল। কিন্তু গতকাল (শনিবার) বৃষ্টিতে মাটি কাদা হয়ে ভোগান্তি কয়েক গুণ বাড়িয়েছে। কারণ গতকাল শনিবার উপজেলায় সাপ্তাহিক হাটবার থাকায় শত শত মোটরসাইকেলে, লোকজন, মালামাল আনা-নেওয়ায় সেটির অবস্থা বেহাল হয়ে পড়ে। একপর্যায়ে লোকজনকে তিন-চার কিলোমিটার ঘুরে বাজার ও বাড়িতে আসা-যাওয়া করতে হয়েছে। বৃষ্টি কমে গেলে সেটি হয়তো উপকারে আসবে।’
একাধিক চলমান প্রকল্পের ঠিকাদার শাহরিয়ার বেলাল বলেন, ‘এবারের বৃষ্টিতে আমার কোটি টাকার মালামাল ভেসে গেছে। কীভাবে এই ক্ষতি পুষিয়ে উঠব, বুঝতে পারছি না।’
এ বিষয়ে মানিকছড়ি উপজেলা প্রকৌশলী মো. মহব্বত আলী বলেন, ‘বড়বিল-তুলাবিল-ছদুরখীল সড়কের ধসে যাওয়া ব্রিজ পুনর্নির্মাণে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। ইতিমধ্যে ক্ষতিগ্রস্ত উন্নয়ন প্রকল্পগুলোয় সংশ্লিষ্ট ঠিকাদারেরা কাজ শুরু করেছেন।’
ইঞ্জিনের হেডলাইট নষ্ট হয়ে যাওয়ায় ব্রাহ্মণবাড়িয়ার তালশহর থেকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া স্টেশন পর্যন্ত প্রায় ৮ কিলোমিটার পথ মোবাইল ফোনের টর্চের আলোতে পাড়ি দিয়েছে তিতাস কমিউটার ট্রেন। গতকাল শনিবার (২১ জুন) রাতে এ ঘটনা ঘটে।
১৬ মিনিট আগেকুষ্টিয়ার দৌলতপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে হাসেম আলী (৩৫) নামে এক নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে। আজ রোববার সকাল ৯টার দিকে উপজেলার মথুরাপুর ইউনিয়নের হোসেনাবাদ গোড়ের পাড়া গ্রামে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
১৮ মিনিট আগেসম্প্রতি জেলা স্বাস্থ্য বিভাগে নিয়োগের বিষয়ে নাহিদ রাব্বি নামের একজন চাকরি পাইয়ে দেওয়ার আশ্বাস দিয়ে ১০ লাখ টাকা ঘুষ দাবি করেন। বিষয়টি নিয়ে ২ মিনিট ৩৮ সেকেন্ডের একটি কল রেকর্ড সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে, যেখানে ঘুষ লেনদেনের কথা স্পষ্টভাবে উঠে আসে।
২৫ মিনিট আগেময়মনসিংহের তারাকান্দায় নিয়ন্ত্রণ হারানো একটি বাসে অটোরিকশা, পিকআপ ভ্যান ও লরিসহ চারটি গাড়ির ধাক্কায় তিনজন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও কয়েকজন।
১ ঘণ্টা আগে