বালিয়াডাঙ্গী (ঠাকুরগাঁও) প্রতিনিধি
ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গীতে দুই দিন পার হলেও ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) গুলিতে নিহত বাংলাদেশি নুর জামালের (৪০) লাশ ফেরত দেয়নি ভারতের সোনামতি ক্যাম্পের বিএসএফ সদস্যরা।
গতকাল সোমবার দুপুরে দুই দেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনী বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) ও বিএসএফের মধ্যে পতাকা বৈঠকের পর লাশ ফেরতের দিনক্ষণ জানানোর কথা থাকলেও আজ মঙ্গলবার বিকেল পর্যন্ত লাশ ফেরতের বিষয়ে কিছু জানায়নি বিএসএফ।
নিহত নুর জামাল উপজেলার আমজানখোর ইউনিয়নের মৃত তসলিম উদ্দীনের ছেলে এবং আমজানখোর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সাবেক সদস্য নুর ইসলামের ছোট ভাই।
আমজানখোর ইউপি চেয়ারম্যান মো. আকাল (ডংগা) জানান, নিহত নুর জামালের স্ত্রী আলেফা বেগম ও তাঁর স্বজনেরা লাশ ফেরত পাওয়ার জন্য অপেক্ষা করছেন। কিন্তু বিএসএফের পক্ষ থেকে লাশ ফেরতের দিনক্ষণ এখন পর্যন্ত জানানো হয়নি।
নুর জামালের পরিবার ও স্থানীয়রা জানান, গত রোববার রাত ১টার দিকে বিএসএফের গুলিতে নিহত নুর জামালসহ পাঁচ-ছয়জন গরু আনার জন্য রত্নাই সীমান্ত দিয়ে ভারতে অনুপ্রবেশ করেন। এ সময় আমজানখোর ইউনিয়নের রত্নাই বিওপি সীমান্তের ৩৮২ / ৩ এস পিলার থেকে ২০০ গজ ভারতের ভেতরে গেলে ভারতের সোনামতি বিএসএফ ক্যাম্পের সদস্য তাঁদের লক্ষ্য করে গুলি ছোড়ে। এতে গুলিবিদ্ধ হয়ে ঘটনাস্থলে মারা যান নুর জামাল। নুর জামালের মৃত্যুর পর তার সঙ্গীরা পালিয়ে আসলে লাশ নিয়ে যায় ভারতের সোনামতি ক্যাম্পের বিএসএফের সদস্যরা।
সোমবার দুপুরে ভারতের সোনামতি বিএসএফ ক্যাম্পের কোম্পানি কমান্ডার সন্দীপ কুমারের সঙ্গে ৫০ বিজিবির কোম্পানি কমান্ডার সুবেদার মো. সামশুল আলমের পতাকা বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। সেখানে ঘটনার সত্যতা বিএসএফ স্বীকার করলে বিজিবির পক্ষ থেকে লাশ ফেরত চাওয়া হয়। পতাকা বৈঠক শেষে ৫০-বিজিবির কোম্পানি কমান্ডার সুবেদার মো. শামসুল আলম সাংবাদিকদের জানান, পরে লাশ ফেরতের বিষয়ে জানাবে বিএসএফ।
রত্নাই বিওপি ক্যাম্পের কোম্পানি কমান্ডার আব্দুল জলিলসহ কয়েকজন সীমান্তের টহলরত কয়েকজন বিজিবির সদস্যদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, শারদীয় দুর্গা পূজার কারণে ব্যস্ত থাকায় লাশ ফেরত চেয়ে পাঠানো বিজিবির চিঠির জবাব দেয়নি বিএসএফ। আশা করা হচ্ছে আগামীকাল বুধবার লাশ ফেরত দিতে পারে বিএসএফ।
ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গীতে দুই দিন পার হলেও ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) গুলিতে নিহত বাংলাদেশি নুর জামালের (৪০) লাশ ফেরত দেয়নি ভারতের সোনামতি ক্যাম্পের বিএসএফ সদস্যরা।
গতকাল সোমবার দুপুরে দুই দেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনী বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) ও বিএসএফের মধ্যে পতাকা বৈঠকের পর লাশ ফেরতের দিনক্ষণ জানানোর কথা থাকলেও আজ মঙ্গলবার বিকেল পর্যন্ত লাশ ফেরতের বিষয়ে কিছু জানায়নি বিএসএফ।
নিহত নুর জামাল উপজেলার আমজানখোর ইউনিয়নের মৃত তসলিম উদ্দীনের ছেলে এবং আমজানখোর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সাবেক সদস্য নুর ইসলামের ছোট ভাই।
আমজানখোর ইউপি চেয়ারম্যান মো. আকাল (ডংগা) জানান, নিহত নুর জামালের স্ত্রী আলেফা বেগম ও তাঁর স্বজনেরা লাশ ফেরত পাওয়ার জন্য অপেক্ষা করছেন। কিন্তু বিএসএফের পক্ষ থেকে লাশ ফেরতের দিনক্ষণ এখন পর্যন্ত জানানো হয়নি।
নুর জামালের পরিবার ও স্থানীয়রা জানান, গত রোববার রাত ১টার দিকে বিএসএফের গুলিতে নিহত নুর জামালসহ পাঁচ-ছয়জন গরু আনার জন্য রত্নাই সীমান্ত দিয়ে ভারতে অনুপ্রবেশ করেন। এ সময় আমজানখোর ইউনিয়নের রত্নাই বিওপি সীমান্তের ৩৮২ / ৩ এস পিলার থেকে ২০০ গজ ভারতের ভেতরে গেলে ভারতের সোনামতি বিএসএফ ক্যাম্পের সদস্য তাঁদের লক্ষ্য করে গুলি ছোড়ে। এতে গুলিবিদ্ধ হয়ে ঘটনাস্থলে মারা যান নুর জামাল। নুর জামালের মৃত্যুর পর তার সঙ্গীরা পালিয়ে আসলে লাশ নিয়ে যায় ভারতের সোনামতি ক্যাম্পের বিএসএফের সদস্যরা।
সোমবার দুপুরে ভারতের সোনামতি বিএসএফ ক্যাম্পের কোম্পানি কমান্ডার সন্দীপ কুমারের সঙ্গে ৫০ বিজিবির কোম্পানি কমান্ডার সুবেদার মো. সামশুল আলমের পতাকা বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। সেখানে ঘটনার সত্যতা বিএসএফ স্বীকার করলে বিজিবির পক্ষ থেকে লাশ ফেরত চাওয়া হয়। পতাকা বৈঠক শেষে ৫০-বিজিবির কোম্পানি কমান্ডার সুবেদার মো. শামসুল আলম সাংবাদিকদের জানান, পরে লাশ ফেরতের বিষয়ে জানাবে বিএসএফ।
রত্নাই বিওপি ক্যাম্পের কোম্পানি কমান্ডার আব্দুল জলিলসহ কয়েকজন সীমান্তের টহলরত কয়েকজন বিজিবির সদস্যদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, শারদীয় দুর্গা পূজার কারণে ব্যস্ত থাকায় লাশ ফেরত চেয়ে পাঠানো বিজিবির চিঠির জবাব দেয়নি বিএসএফ। আশা করা হচ্ছে আগামীকাল বুধবার লাশ ফেরত দিতে পারে বিএসএফ।
দুর্ভাগ্য পিছু ছাড়ছে না এই শিক্ষার্থীর। দুই বছর আগে বাবা মারা যান। শিক্ষকদের সহযোগিতায় কোনোরকমে পড়াশোনা চালিয়ে যাচ্ছিলেন। বিপত্তি বাধে এইচএসসি পরীক্ষার প্রথম দিন। গত বৃহস্পতিবার তিনি যখন পরীক্ষাকেন্দ্রে যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন, তখনই হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়েন তাঁর মা। এ অবস্থায় মাকে নিয়ে ছুটতে হয়
২ ঘণ্টা আগেমৌলভীবাজার শহর থেকে ৬৫ কিলোমিটার এবং কমলগঞ্জের ঘনবসতি এলাকা থেকে প্রায় ১২ কিলোমিটার দূরে ভারতের সীমান্ত এলাকায় সুনছড়া চা-বাগান। এর একটি টিলার ওপর টিনের জীর্ণ ঘর। বাইরে হেলে পড়া বাঁশে ঝুলে আছে জাতীয় পতাকা। ছোট্ট কক্ষে বাঁশের বেড়া দিয়ে দুটি কক্ষ তৈরি হয়েছে। ছোট ছোট খুপরি ঘরে চলছে পাঠদান। জীর্ণ ঘরের মত
২ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে সাবেক বিমান ও পর্যটনমন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেনের নাম ভাঙিয়ে দুটি খাবারের দোকান বসান তাঁর চাচাতো ভাই মোসাদ্দেক হোসেন নয়ন। ২০০৮ সাল থেকে দোকান দুটির ভাড়া বকেয়া ২ কোটি ১১ লাখ টাকা।
২ ঘণ্টা আগেরংপুর মেডিকেল কলেজ (রমেক) হাসপাতালে ১৩ বছর আগে ১০ শয্যার নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্র (আইসিইউ) চালু করা হয়। এর মধ্যে একটি শয্যা দীর্ঘদিন ধরে নষ্ট। এখন ৯ শয্যার ইউনিটই পুরো রংপুর বিভাগের দুই কোটির বেশি মানুষের একমাত্র সরকারি আশ্রয়স্থল।
২ ঘণ্টা আগে