কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি
কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরী উপজেলায় ভালনারেবল গ্রুপ ফিডিং (ভিজিএফ) কর্মসূচির ৩ হাজার ৮০০ কেজি (৩ দশমিক ৮ টন) চাল উদ্ধার করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। আজ শনিবার দুপুরে উপজেলার কালিগঞ্জ বাজার মসজিদের ইমাম পরিচালিত একটি মক্তবের অফিস কক্ষ থেকে এসব চাল উদ্ধার করা হয়।
নাগেশ্বরী উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মাহমুদুল হাসান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
চাল উদ্ধারের ঘটনায় সরকারপক্ষকে বাদী হয়ে নিয়মিত মামলার আদেশ দিয়েছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। এ ঘটনায় আসামি হিসেবে কাউকে পাওয়া না গেলেও মসজিদের ইমাম ইসমাইল হোসেনকে সাক্ষী হিসেবে পুলিশ হেফাজতে দিয়েছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত।
অভিযান সূত্রে জানা গেছে, আজ দুপুরে স্থানীয় জনতা মক্তবের অফিস কক্ষে এসব চাল আটক করে প্রশাসনকে খবর দেন। পরে সহকারী কমিশনার মাহমুদুল হাসানের নেতৃত্বে ভ্রাম্যমাণ আদালত অভিযান চালিয়ে এসব চাল উদ্ধার করা হয়।
কালিগঞ্জ ইউনিয়ন পরিষদ সূত্রে জানা গেছে, আসন্ন ঈদুল ফিতর উপলক্ষে অতি দরিদ্র ও অসহায় মানুষের জন্য ইউনিয়নটিতে ৪৭ দশমিক ২৬ টন চাল বরাদ্দ দেওয়া হয়। এসব চাল দরিদ্র ও অসহায় মানুষদের মধ্যে ১০ কেজি হারে বিতরণের কথা।
তবে অভিযোগ উঠেছে, পরিষদের চেয়ারম্যান ও মেম্বারেরা এসব চালের একটি বড় অংশ সুবিধাভোগীদের না দিয়ে পাইকার ও ব্যবসায়ীদের কাছে বিক্রি করে দিয়েছেন। সুবিধাভোগীদের নামে কার্ড না দিয়ে ফাঁকা কার্ড বিতরণ করেছেন, যাতে যে কেউ এসে চাল তুলে নিতে পারে। এর ফলে চাল ব্যবসায়ীরা তাঁদের নিজস্ব লোক দিয়ে চাল তুলে নিয়েছেন।
স্থানীয় লোকজনের অভিযোগ, স্থানীয় চাল ব্যবসায়ীরা কয়েক শ কার্ডের বিপরীতে এসব চাল উত্তোলন করে বাজার মসজিদের ইমাম ইসমাইল হোসেনের মক্তবের অফিসে রেখেছেন। স্থানীয় লোকজন টের পেয়ে তা আটক করে প্রশাসনে খবর দেয়।
কালিগঞ্জ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান রিয়াজুল ইসলাম কার্ড বা চাল বিক্রি করার কথা অস্বীকার করেছেন। তিনি বলেন, ‘কিছু কার্ড নাম ছাড়া ফাঁকা বিতরণ করা হয়েছে, এটা সত্য, তবে তা সাধারণ মানুষ পেয়েছেন। ভিজিএফের সুবিধাভোগীরাই চাল বিক্রি করে থাকতে পারে। আমার এখানে কোনো দায় নেই।’
সহকারী কমিশনার মাহমুদুল হাসান জানান, চাল উদ্ধার ও জব্দ করে থানায় নেওয়া হয়েছে। এ ঘটনায় নিয়মিত মামলা করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। সাক্ষী হিসেবে ইমামকে থানায় নেওয়া হয়েছে। বিপুল চাল কীভাবে তাঁর পরিচালিত মক্তবের কক্ষে মজুত করা হলো, সে বিষয়ে তাঁর সাক্ষ্য নেবে পুলিশ। মামলার সুষ্ঠু তদন্ত হলে প্রকৃত অপরাধী শনাক্ত করা সম্ভব হবে।
কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরী উপজেলায় ভালনারেবল গ্রুপ ফিডিং (ভিজিএফ) কর্মসূচির ৩ হাজার ৮০০ কেজি (৩ দশমিক ৮ টন) চাল উদ্ধার করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। আজ শনিবার দুপুরে উপজেলার কালিগঞ্জ বাজার মসজিদের ইমাম পরিচালিত একটি মক্তবের অফিস কক্ষ থেকে এসব চাল উদ্ধার করা হয়।
নাগেশ্বরী উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মাহমুদুল হাসান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
চাল উদ্ধারের ঘটনায় সরকারপক্ষকে বাদী হয়ে নিয়মিত মামলার আদেশ দিয়েছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। এ ঘটনায় আসামি হিসেবে কাউকে পাওয়া না গেলেও মসজিদের ইমাম ইসমাইল হোসেনকে সাক্ষী হিসেবে পুলিশ হেফাজতে দিয়েছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত।
অভিযান সূত্রে জানা গেছে, আজ দুপুরে স্থানীয় জনতা মক্তবের অফিস কক্ষে এসব চাল আটক করে প্রশাসনকে খবর দেন। পরে সহকারী কমিশনার মাহমুদুল হাসানের নেতৃত্বে ভ্রাম্যমাণ আদালত অভিযান চালিয়ে এসব চাল উদ্ধার করা হয়।
কালিগঞ্জ ইউনিয়ন পরিষদ সূত্রে জানা গেছে, আসন্ন ঈদুল ফিতর উপলক্ষে অতি দরিদ্র ও অসহায় মানুষের জন্য ইউনিয়নটিতে ৪৭ দশমিক ২৬ টন চাল বরাদ্দ দেওয়া হয়। এসব চাল দরিদ্র ও অসহায় মানুষদের মধ্যে ১০ কেজি হারে বিতরণের কথা।
তবে অভিযোগ উঠেছে, পরিষদের চেয়ারম্যান ও মেম্বারেরা এসব চালের একটি বড় অংশ সুবিধাভোগীদের না দিয়ে পাইকার ও ব্যবসায়ীদের কাছে বিক্রি করে দিয়েছেন। সুবিধাভোগীদের নামে কার্ড না দিয়ে ফাঁকা কার্ড বিতরণ করেছেন, যাতে যে কেউ এসে চাল তুলে নিতে পারে। এর ফলে চাল ব্যবসায়ীরা তাঁদের নিজস্ব লোক দিয়ে চাল তুলে নিয়েছেন।
স্থানীয় লোকজনের অভিযোগ, স্থানীয় চাল ব্যবসায়ীরা কয়েক শ কার্ডের বিপরীতে এসব চাল উত্তোলন করে বাজার মসজিদের ইমাম ইসমাইল হোসেনের মক্তবের অফিসে রেখেছেন। স্থানীয় লোকজন টের পেয়ে তা আটক করে প্রশাসনে খবর দেয়।
কালিগঞ্জ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান রিয়াজুল ইসলাম কার্ড বা চাল বিক্রি করার কথা অস্বীকার করেছেন। তিনি বলেন, ‘কিছু কার্ড নাম ছাড়া ফাঁকা বিতরণ করা হয়েছে, এটা সত্য, তবে তা সাধারণ মানুষ পেয়েছেন। ভিজিএফের সুবিধাভোগীরাই চাল বিক্রি করে থাকতে পারে। আমার এখানে কোনো দায় নেই।’
সহকারী কমিশনার মাহমুদুল হাসান জানান, চাল উদ্ধার ও জব্দ করে থানায় নেওয়া হয়েছে। এ ঘটনায় নিয়মিত মামলা করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। সাক্ষী হিসেবে ইমামকে থানায় নেওয়া হয়েছে। বিপুল চাল কীভাবে তাঁর পরিচালিত মক্তবের কক্ষে মজুত করা হলো, সে বিষয়ে তাঁর সাক্ষ্য নেবে পুলিশ। মামলার সুষ্ঠু তদন্ত হলে প্রকৃত অপরাধী শনাক্ত করা সম্ভব হবে।
টানা বৃষ্টি আর উজানের ঢলে পদ্মা নদীতে বৃদ্ধি পাচ্ছে পানি। এতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর ও শিবগঞ্জ উপজেলার চরাঞ্চল ডুবে পানিবন্দী হয়ে পড়েছে পাঁচটি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলের সাড়ে ৬ হাজার পরিবার। অন্যদিকে কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের পদ্মার চরের নিম্নাঞ্চলের আবাদি জমি ও চলাচলের রাস্তা ডুবে গেছে। ইতিমধ্যে রামকৃষ্ণপুর
১৫ মিনিট আগেরংপুরের তারাগঞ্জে গণপিটুনিতে শ্বশুর রূপলাল দাস (৪৫) ও জামাই প্রদীপ লালের (৩৫) প্রাণহানির পেছনে আইনশৃঙ্খলাহীনতাকে দুষছেন স্থানীয় লোকজন। তাঁরা বলছেন, গত কয়েক দিনের চুরি, ছিনতাই ও হত্যাকাণ্ড-সংশ্লিষ্ট অপরাধের কারণে স্থানীয় জনতার ভেতর মবের মনোভাব তৈরি হয়েছে। পাশাপাশি পুলিশও সেভাবে তৎপর নয়। এসব কারণেই শ্
২৩ মিনিট আগেশেরপুরের গারো পাহাড়ে মানুষের বিচরণ বাড়ার পাশাপাশি কমতে শুরু করেছে বন-জঙ্গল। এতে সেখানে বন্য হাতির জীবন সংকটে পড়েছে। প্রায়ই নানা ঘটনায় প্রাণ হারিয়ে গারো পাহাড় থেকে বিলুপ্তের পথে বিশালাকৃতির এই প্রাণী। এদিকে হাতি-মানুষের দ্বন্দ্বে প্রাণ হারাচ্ছে মানুষও। গত ৩০ বছরে শেরপুরে হাতি-মানুষের দ্বন্দ্বে জেলায়
২৭ মিনিট আগে২০২০ সালের ২৪ নভেম্বর একনেক সভায় পাস হয় যশোর-ঝিনাইদহ মহাসড়কের ৪৭ দশমিক ৪৮ কিলোমিটার সড়ক ছয় লেনে উন্নীতকরণের প্রকল্প। ৪ হাজার ১৮৭ কোটি ৭০ লাখ টাকার এ প্রকল্পের মেয়াদ নির্ধারিত হয় ২০২১ সালের জানুয়ারি থেকে ২০২৩ সালের ডিসেম্বর। কিন্তু ভূমি অধিগ্রহণ জটিলতায় বাড়ানো হয়েছে প্রকল্পের মেয়াদ ও মূল্য।
৩১ মিনিট আগে