সুন্দরগঞ্জ (গাইবান্ধা) প্রতিনিধি
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) শিক্ষার্থী ফুয়াদ আল খতিবের (২২) আকস্মিক মৃত্যু মেনে নিতে পারছেন না তাঁর পরিবারের স্বজনেরা ও এলাকাবাসী। মৃত্যুর আসল কারণও জানতে চেয়েছেন তাঁরা।
আজ সোমবার সকাল ১১টার দিকে উপজেলার ধোপাডাঙ্গা ইউনিয়নের উত্তর রাজিবপুর পারিবারিক গোরস্থানে ফুয়াদকে দাফন করা হয়। এর আগে, গতকাল রোববার দুপুর ৩টার দিকে তাঁর কক্ষ থেকে মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।
ফুয়াদ আল খতিব পশ্চিম রাজিবপুর গ্রামের মাওলানা মো. আমিনুল ইসলাম সাজুর ছেলে। তিনি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজকর্ম বিভাগের মাস্টার্সের শিক্ষার্থী ছিলেন। শহীদ শামসুজ্জোহা হলের ১৮৪ নম্বর কক্ষে একা থাকতেন। তাঁর মাস্টার্সের পরীক্ষা চলছে বলেও জানা যায়।
জানাজা শেষে তাঁর বাবা মো. আমিনুল ইসলাম সাজু বলেন, ‘আমার ভবিষ্যৎ শেষ। পরিবারের তিন ছেলে ও এক মেয়ের মধ্যে সে ছিল মেধাবী। এ পরিবারের ভরসাস্থল ছিল সে। তার আকস্মিক এ মৃত্যু কোনোভাবেই মেনে নিতে পারছি না। আমার ছেলেকে আর ফিরে পাব না জানি। তবে কী কারণে মারা গেল, সেটি জানতে চাই।’
ফুয়াদের মা মোছা. ফাতেমা বেগম বলেন, ‘আমার ছেলে পরীক্ষা দেওয়ার জন্য শুক্রবার বাড়ি এসেছিল। সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক পদে পরীক্ষা দিয়ে পরদিন শনিবার দুপুর ১২টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্দেশ্যে ফিরে যায়।’
হঠাৎ মৃত্যুর খবর শুনে আঁতকে ওঠে শরীর। এই বলেই হাউমাউ করে কেঁদে ফেলেন ফুয়াদের মা।
ফুয়াদের চাচা মো. রুহুল আমিন বলেন, ‘ভাতিজার আকস্মিক মৃত্যুতে আমরা অবাক ও শোকাহত। সম্পূর্ণ সুস্থ ছেলে গত শনিবার বাড়ি থেকে রাজশাহী গিয়েছে। পর দিন মৃত্যুর খবর এল। বিষয়টি রহস্যজনক মনে হচ্ছে।’ মৃত্যুর প্রকৃত কারণও জানতে চেয়েছেন তিনি।
ফুয়াদের কয়েকজন বন্ধু বলেন, ফুয়াদ অত্যন্ত ভদ্র, নরম ও শান্ত স্বভাবের ছিলেন। তার মধ্যে কখনো কোনো অস্বাভাবিকতা দেখা যায়নি। সে আত্মহত্যা করার মতো ছেলেও না।
উল্লেখ্য, প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য ফুয়াদ গ্রামের বাড়ি যান। গত শনিবার দিবাগত রাত ৩টার দিকে তিনি তাঁর কক্ষে প্রবেশ করেন। গতকাল রোববার দুপুর ৩টা পর্যন্ত তাঁর সহপাঠীরা তাঁকে মোবাইল ফোনে না পেয়ে তাঁর কক্ষে আসেন। তাঁরা বিছানায় তাঁকে অচেতন অবস্থায় পড়ে দেখতে পান। পরে হল প্রশাসনের সহায়তায় অ্যাম্বুলেন্সে করে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
শিক্ষার্থীরা জানিয়েছিল, ফুয়াদের মুখ দিয়ে রক্ত বের হয়েছিল এবং বুকের ওপর থেকে মুখ পর্যন্ত নীল হয়েছিল।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) শিক্ষার্থী ফুয়াদ আল খতিবের (২২) আকস্মিক মৃত্যু মেনে নিতে পারছেন না তাঁর পরিবারের স্বজনেরা ও এলাকাবাসী। মৃত্যুর আসল কারণও জানতে চেয়েছেন তাঁরা।
আজ সোমবার সকাল ১১টার দিকে উপজেলার ধোপাডাঙ্গা ইউনিয়নের উত্তর রাজিবপুর পারিবারিক গোরস্থানে ফুয়াদকে দাফন করা হয়। এর আগে, গতকাল রোববার দুপুর ৩টার দিকে তাঁর কক্ষ থেকে মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।
ফুয়াদ আল খতিব পশ্চিম রাজিবপুর গ্রামের মাওলানা মো. আমিনুল ইসলাম সাজুর ছেলে। তিনি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজকর্ম বিভাগের মাস্টার্সের শিক্ষার্থী ছিলেন। শহীদ শামসুজ্জোহা হলের ১৮৪ নম্বর কক্ষে একা থাকতেন। তাঁর মাস্টার্সের পরীক্ষা চলছে বলেও জানা যায়।
জানাজা শেষে তাঁর বাবা মো. আমিনুল ইসলাম সাজু বলেন, ‘আমার ভবিষ্যৎ শেষ। পরিবারের তিন ছেলে ও এক মেয়ের মধ্যে সে ছিল মেধাবী। এ পরিবারের ভরসাস্থল ছিল সে। তার আকস্মিক এ মৃত্যু কোনোভাবেই মেনে নিতে পারছি না। আমার ছেলেকে আর ফিরে পাব না জানি। তবে কী কারণে মারা গেল, সেটি জানতে চাই।’
ফুয়াদের মা মোছা. ফাতেমা বেগম বলেন, ‘আমার ছেলে পরীক্ষা দেওয়ার জন্য শুক্রবার বাড়ি এসেছিল। সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক পদে পরীক্ষা দিয়ে পরদিন শনিবার দুপুর ১২টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্দেশ্যে ফিরে যায়।’
হঠাৎ মৃত্যুর খবর শুনে আঁতকে ওঠে শরীর। এই বলেই হাউমাউ করে কেঁদে ফেলেন ফুয়াদের মা।
ফুয়াদের চাচা মো. রুহুল আমিন বলেন, ‘ভাতিজার আকস্মিক মৃত্যুতে আমরা অবাক ও শোকাহত। সম্পূর্ণ সুস্থ ছেলে গত শনিবার বাড়ি থেকে রাজশাহী গিয়েছে। পর দিন মৃত্যুর খবর এল। বিষয়টি রহস্যজনক মনে হচ্ছে।’ মৃত্যুর প্রকৃত কারণও জানতে চেয়েছেন তিনি।
ফুয়াদের কয়েকজন বন্ধু বলেন, ফুয়াদ অত্যন্ত ভদ্র, নরম ও শান্ত স্বভাবের ছিলেন। তার মধ্যে কখনো কোনো অস্বাভাবিকতা দেখা যায়নি। সে আত্মহত্যা করার মতো ছেলেও না।
উল্লেখ্য, প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য ফুয়াদ গ্রামের বাড়ি যান। গত শনিবার দিবাগত রাত ৩টার দিকে তিনি তাঁর কক্ষে প্রবেশ করেন। গতকাল রোববার দুপুর ৩টা পর্যন্ত তাঁর সহপাঠীরা তাঁকে মোবাইল ফোনে না পেয়ে তাঁর কক্ষে আসেন। তাঁরা বিছানায় তাঁকে অচেতন অবস্থায় পড়ে দেখতে পান। পরে হল প্রশাসনের সহায়তায় অ্যাম্বুলেন্সে করে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
শিক্ষার্থীরা জানিয়েছিল, ফুয়াদের মুখ দিয়ে রক্ত বের হয়েছিল এবং বুকের ওপর থেকে মুখ পর্যন্ত নীল হয়েছিল।
গত ২৮ জুলাই নাট্যকলা বিভাগের শিক্ষক নিয়োগের লিখিত, মৌখিক ও প্রেজেন্টেশন পরীক্ষায় তারা উত্তীর্ণ হন। পরে নিয়ম অনুযায়ী ডোপ টেস্টে অংশ নিলে দুজনের শরীরে গাঁজা জাতীয় মাদকের উপস্থিতি মেলে।
৪ মিনিট আগেমুফিজুল হক সিকদার দীর্ঘদিন ধরে শারীরিক নানা জটিলতায় ভুগছিলেন। শুক্রবার (৮ আগস্ট) আসরের নামাজের পর রাউজান উপজেলার নোয়াজিশপুর ইউনিয়নের ফতেহনগর গ্রামের ফতেহ মোহাম্মদ সিকদার বাড়ি জামে মসজিদ প্রাঙ্গণে জানাজা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে তাকে দাফন করা হবে।
৯ মিনিট আগেসুনামগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় ২ শিক্ষার্থীসহ ৩ জনের প্রাণ কেড়ে নেওয়া ঘাতক বাসচালককে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে গ্রেপ্তার করেছে র্যাপিড এ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব। বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে সিলেটের বিশ্বনাথ উপজেলার লামাকাজি এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারকৃত জাকির আলম (৩৫) সিলেটের বিশ্বনাথের...
১ ঘণ্টা আগেমাদারীপুর সদর, রাজৈর, কালকিনি, শিবচর ও ডাসার উপজেলায় কাগজে-কলমে ১৭টি নদনদী থাকলেও বর্তমানে দৃশ্যমান ১০টি। এর মধ্যে পদ্মা, পালরদী, আড়িয়াল খাঁ, ময়নাকাটা, বিষারকান্দি ও কুমার নদ উল্লেখযোগ্য। এসব নদনদী ঘিরে জেলার ৫ উপজেলায় ৩৪টি স্লুইস গেট নির্মাণ করা হয়েছিল। এর মধ্যে ২৯টি পুরোপুরি অকেজো, আর বাকি ৫টিও
১ ঘণ্টা আগে