রংপুর প্রতিনিধি
রংপুরের পীরগঞ্জে বাস ডাকাতির ঘটনায় দায়ের করা মামলায় ১১ ঘণ্টার মধ্যে ৫ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় পীরগঞ্জ ও গাইবান্ধার পলাশবাড়ি এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়। আটক ৫ জনের মধ্যে ৪ জন ডাকাতির সঙ্গে সরাসরি জড়িত ও একজন ডাকাতির মালামাল ক্রয়কারী।
গ্রেপ্তারের পর আজ মঙ্গলবার দুপুরে পীরগঞ্জ থানায় একটি প্রেস ব্রিফিংয়ে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন পীরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আনোয়ারুল ইসলাম।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন—পীরগঞ্জের চতরা ইউনিয়নের আগা চতরা গ্রামের ফিরোজ মিয়া (২৮), জয়পুর গ্রামের মেহেদী হাসান (২৫), বড় আলমপুর ইউনিয়নের স্কুলপাড়া গ্রামের মোহাম্মদ আলী (৩৮), টুকুরিয়া ইউনিয়নের বড় গোপীনাথপুর গ্রামের শাহজাহান আলী (৩০) ও ডাকাতির স্বর্ণ ক্রয়কারী চতরা ইউনিয়নের মনোয়ার হোসেন (৩৮)।
পুলিশ জানায়, গত শুক্রবার (১২ জানুয়ারি) ডাকাতির উদ্দেশ্যে রাতে গাজীপুরের চান্দুরা বাসস্ট্যান্ডে রংপুরগামী একটি বাসে যাত্রী হিসেবে ছদ্মবেশে ওঠে ওই ডাকাত দল। পরদিন শনিবার (১৩ জানুয়ারি) রাত ১টায় বগুড়ার শেরপুর ফুড ভিলেজে যাত্রাবিরতিতে তাঁদের সঙ্গে আরও ৪ জন ডাকাত যোগ দেন। রাত ৩টার দিকে বাস পীরগঞ্জ থানার লালদীঘি ওভারব্রিজ পার হলে ডাকাত দলের সদস্যরা বাসের চালক ও সুপারভাইজারসহ যাত্রীদের ধারালো অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে।
এরপর বাসের চালককে স্টিয়ারিং থেকে উঠিয়ে ডাকাত মেহেদী বাসটি চালিয়ে রংপুর অভিমুখে যেতে থাকে। পথিমধ্যে ডাকাত ফিরোজ, মোহাম্মাদ আলী, শাহজাহানসহ অন্যান্য ডাকাতেরা ধারালো অস্ত্র দিয়ে বাসের যাত্রীদের অনেককে আঘাত করে। এতে অনেক যাত্রী আহত হয়। ডাকাতেরা ধারালো অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে ৮টি স্মার্টফোন, নগদ ৪২ হাজার টাকা ও স্বর্ণালংকার লুণ্ঠন করে নিয়ে যায়।
এ ঘটনায় সোমবার (১৫ জানুয়ারি) রাত ২টা ৩০ মিনিটের দিকে পীরগঞ্জ থানায় একটি মামলা দায়ের হয়। এরপর পুলিশ অভিযান শুরু করে। তথ্য প্রযুক্তির সহায়তায় ১১ ঘণ্টার মধ্যে রংপুরের পীরগঞ্জ ও গাইবান্ধার পলাশবাড়ি এলাকা থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় তাঁদের কাছ থেকে ডাকাতির সময় ব্যবহৃত ৬টি ধারালো চাকু,৩টি স্মার্ট ফোন,৫টি বাটন ফোন, লুণ্ঠিত স্বর্ণ ও এক জোড়া কানের দুল উদ্ধার করা হয়। গ্রেপ্তার ডাকাতদের মঙ্গলবার বেলা দেড়টার দিকে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।
পীরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আনোয়ারুল ইসলাম বলেন, ‘বাস ডাকাতির ঘটনায় মামলা রুজু হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই অভিযান শুরু করা হয়। পুলিশ সুপার ও অতিরিক্ত পুলিশ সুপারের (ক্রাইম) নেতৃত্বে মাত্র ১১ ঘণ্টার ব্যবধানে ডাকাতির সঙ্গে জড়িত ডাকাত দলের সদস্যদের গ্রেপ্তার ও মালামাল উদ্ধার করা হয়। ফিরোজ মিয়ার বিরুদ্ধে পীরগঞ্জ থানায় ৩টি ডাকাতির মামলা, মেহেদীর বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় দুটি ডাকাতির মামলা ও দুটি ডাকাতির মামলায় গ্রেপ্তারি পরোয়ানা মুলতবি আছে। গ্রেপ্তার ডাকাতদের আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে। অন্যদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।’
রংপুরের পীরগঞ্জে বাস ডাকাতির ঘটনায় দায়ের করা মামলায় ১১ ঘণ্টার মধ্যে ৫ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় পীরগঞ্জ ও গাইবান্ধার পলাশবাড়ি এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়। আটক ৫ জনের মধ্যে ৪ জন ডাকাতির সঙ্গে সরাসরি জড়িত ও একজন ডাকাতির মালামাল ক্রয়কারী।
গ্রেপ্তারের পর আজ মঙ্গলবার দুপুরে পীরগঞ্জ থানায় একটি প্রেস ব্রিফিংয়ে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন পীরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আনোয়ারুল ইসলাম।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন—পীরগঞ্জের চতরা ইউনিয়নের আগা চতরা গ্রামের ফিরোজ মিয়া (২৮), জয়পুর গ্রামের মেহেদী হাসান (২৫), বড় আলমপুর ইউনিয়নের স্কুলপাড়া গ্রামের মোহাম্মদ আলী (৩৮), টুকুরিয়া ইউনিয়নের বড় গোপীনাথপুর গ্রামের শাহজাহান আলী (৩০) ও ডাকাতির স্বর্ণ ক্রয়কারী চতরা ইউনিয়নের মনোয়ার হোসেন (৩৮)।
পুলিশ জানায়, গত শুক্রবার (১২ জানুয়ারি) ডাকাতির উদ্দেশ্যে রাতে গাজীপুরের চান্দুরা বাসস্ট্যান্ডে রংপুরগামী একটি বাসে যাত্রী হিসেবে ছদ্মবেশে ওঠে ওই ডাকাত দল। পরদিন শনিবার (১৩ জানুয়ারি) রাত ১টায় বগুড়ার শেরপুর ফুড ভিলেজে যাত্রাবিরতিতে তাঁদের সঙ্গে আরও ৪ জন ডাকাত যোগ দেন। রাত ৩টার দিকে বাস পীরগঞ্জ থানার লালদীঘি ওভারব্রিজ পার হলে ডাকাত দলের সদস্যরা বাসের চালক ও সুপারভাইজারসহ যাত্রীদের ধারালো অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে।
এরপর বাসের চালককে স্টিয়ারিং থেকে উঠিয়ে ডাকাত মেহেদী বাসটি চালিয়ে রংপুর অভিমুখে যেতে থাকে। পথিমধ্যে ডাকাত ফিরোজ, মোহাম্মাদ আলী, শাহজাহানসহ অন্যান্য ডাকাতেরা ধারালো অস্ত্র দিয়ে বাসের যাত্রীদের অনেককে আঘাত করে। এতে অনেক যাত্রী আহত হয়। ডাকাতেরা ধারালো অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে ৮টি স্মার্টফোন, নগদ ৪২ হাজার টাকা ও স্বর্ণালংকার লুণ্ঠন করে নিয়ে যায়।
এ ঘটনায় সোমবার (১৫ জানুয়ারি) রাত ২টা ৩০ মিনিটের দিকে পীরগঞ্জ থানায় একটি মামলা দায়ের হয়। এরপর পুলিশ অভিযান শুরু করে। তথ্য প্রযুক্তির সহায়তায় ১১ ঘণ্টার মধ্যে রংপুরের পীরগঞ্জ ও গাইবান্ধার পলাশবাড়ি এলাকা থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় তাঁদের কাছ থেকে ডাকাতির সময় ব্যবহৃত ৬টি ধারালো চাকু,৩টি স্মার্ট ফোন,৫টি বাটন ফোন, লুণ্ঠিত স্বর্ণ ও এক জোড়া কানের দুল উদ্ধার করা হয়। গ্রেপ্তার ডাকাতদের মঙ্গলবার বেলা দেড়টার দিকে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।
পীরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আনোয়ারুল ইসলাম বলেন, ‘বাস ডাকাতির ঘটনায় মামলা রুজু হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই অভিযান শুরু করা হয়। পুলিশ সুপার ও অতিরিক্ত পুলিশ সুপারের (ক্রাইম) নেতৃত্বে মাত্র ১১ ঘণ্টার ব্যবধানে ডাকাতির সঙ্গে জড়িত ডাকাত দলের সদস্যদের গ্রেপ্তার ও মালামাল উদ্ধার করা হয়। ফিরোজ মিয়ার বিরুদ্ধে পীরগঞ্জ থানায় ৩টি ডাকাতির মামলা, মেহেদীর বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় দুটি ডাকাতির মামলা ও দুটি ডাকাতির মামলায় গ্রেপ্তারি পরোয়ানা মুলতবি আছে। গ্রেপ্তার ডাকাতদের আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে। অন্যদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।’
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
২ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
২ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
২ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
৩ ঘণ্টা আগে