প্রতিনিধি, রংপুর সদর (রংপুর)
বর্তমানে রংপুর মেডিকেল কলেজ (রমেক) হাসপাতালের পাঁচটি মেডিসিন ইউনিটে রোগী ভর্তি রয়েছে ৩১৯ জন। এসব রোগীর ৭০ ভাগেরই করোনার উপসর্গ রয়েছে। এ ছাড়া প্রতিদিনই নতুন রোগী ভর্তি হচ্ছে। নতুন ভর্তি হওয়া অধিকাংশ রোগীই করোনার উপসর্গ নিয়ে ভর্তি হচ্ছে বলে জানিয়েছে মেক হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।
সূত্রে জানা যায়, গত এক সপ্তাহে মেডিসিন বিভাগের পাঁচটি ইউনিটে মারা গেছে ৬০ জন রোগী। এদের অনেকেরই অন্যান্য রোগের সঙ্গে করোনার উপসর্গ ছিল।
দায়িত্বরত চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন, হাসপাতালে তাৎক্ষণিকভাবে শ্বাসকষ্ট, জ্বর নিয়ে ভর্তি হওয়া রোগীদের শুরুতেই করোনার চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। পরে তাঁদের পরীক্ষা–নিরীক্ষা করে করোনা পজিটিভ ধরা পড়ছে।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, প্রতিটি রোগীর সঙ্গেই একাধিক স্বজন রয়েছেন। যাঁরা রোগীকে ঘিরে বসে বা শুয়ে আছেন। এসব ওয়ার্ডে চিকিৎসকেরা ঝুঁকি নিয়ে চিকিৎসা দিচ্ছেন। শুধু সার্জিক্যাল মাস্ক পরিধান করে রোগীদের খুব কাছাকাছি থেকে চিকিৎসা দিচ্ছেন তাঁরা। নার্সদের ক্ষেত্রেও একই অবস্থা। তাঁরাও ঝুঁকি নিয়ে সেবা দিচ্ছেন।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে মেডিসিন ওয়ার্ডে ইন্টার্ন চিকিৎসক বলেন, এখানে যাঁরা ভর্তি হন তাঁদের আরটিপিসিআর টেস্ট করালে করোনা নেগেটিভ আসে ৪০ শতাংশ। এইচআরসিটি পরীক্ষা করালে সঠিক রিপোর্ট পাওয়া যায়। সেখানে করোনায় শনাক্ত হন। অনেকেই আবার সিজনাল জ্বরে আক্রান্ত হয়ে আসছেন। এ ক্ষেত্রে চিকিৎসা নেওয়ার সাত বা দশ দিন পরেই সুস্থ হয়ে উঠছেন তাঁরা।
নীলফামারীর সৈয়দপুর থেকে আসা সাবিনা ইয়াসমিন এবং গাইবান্ধার পলাশবাড়ী থেকে আসা ফিরোজা বেগম দুজনই নিজ নিজ স্বামীকে জ্বর নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি করিয়েছেন। তাঁরা জানান, সাত দিন ধরে স্বামী জ্বরে ভুগছেন। ওষুধ খাওয়াচ্ছেন কিন্তু জ্বর ভালো হচ্ছে না। কী করবেন এ নিয়ে দিশেহারা তাঁরা।
রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ডা. মো. রেজাউল করিম জানান, এখন জ্বর–সর্দি–কাশির রোগীর সংখ্যা তুলনামূলকভাবে অনেক বেশি। এর মধ্যে কারও সিজনাল জ্বর, আবার কারও করোনা। এ ক্ষেত্রে প্রথমেই তাঁদের প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। পরীক্ষার পর যাদের করোনা পজিটিভ হচ্ছে, তাঁদের আলাদা চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
বর্তমানে রংপুর মেডিকেল কলেজ (রমেক) হাসপাতালের পাঁচটি মেডিসিন ইউনিটে রোগী ভর্তি রয়েছে ৩১৯ জন। এসব রোগীর ৭০ ভাগেরই করোনার উপসর্গ রয়েছে। এ ছাড়া প্রতিদিনই নতুন রোগী ভর্তি হচ্ছে। নতুন ভর্তি হওয়া অধিকাংশ রোগীই করোনার উপসর্গ নিয়ে ভর্তি হচ্ছে বলে জানিয়েছে মেক হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।
সূত্রে জানা যায়, গত এক সপ্তাহে মেডিসিন বিভাগের পাঁচটি ইউনিটে মারা গেছে ৬০ জন রোগী। এদের অনেকেরই অন্যান্য রোগের সঙ্গে করোনার উপসর্গ ছিল।
দায়িত্বরত চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন, হাসপাতালে তাৎক্ষণিকভাবে শ্বাসকষ্ট, জ্বর নিয়ে ভর্তি হওয়া রোগীদের শুরুতেই করোনার চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। পরে তাঁদের পরীক্ষা–নিরীক্ষা করে করোনা পজিটিভ ধরা পড়ছে।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, প্রতিটি রোগীর সঙ্গেই একাধিক স্বজন রয়েছেন। যাঁরা রোগীকে ঘিরে বসে বা শুয়ে আছেন। এসব ওয়ার্ডে চিকিৎসকেরা ঝুঁকি নিয়ে চিকিৎসা দিচ্ছেন। শুধু সার্জিক্যাল মাস্ক পরিধান করে রোগীদের খুব কাছাকাছি থেকে চিকিৎসা দিচ্ছেন তাঁরা। নার্সদের ক্ষেত্রেও একই অবস্থা। তাঁরাও ঝুঁকি নিয়ে সেবা দিচ্ছেন।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে মেডিসিন ওয়ার্ডে ইন্টার্ন চিকিৎসক বলেন, এখানে যাঁরা ভর্তি হন তাঁদের আরটিপিসিআর টেস্ট করালে করোনা নেগেটিভ আসে ৪০ শতাংশ। এইচআরসিটি পরীক্ষা করালে সঠিক রিপোর্ট পাওয়া যায়। সেখানে করোনায় শনাক্ত হন। অনেকেই আবার সিজনাল জ্বরে আক্রান্ত হয়ে আসছেন। এ ক্ষেত্রে চিকিৎসা নেওয়ার সাত বা দশ দিন পরেই সুস্থ হয়ে উঠছেন তাঁরা।
নীলফামারীর সৈয়দপুর থেকে আসা সাবিনা ইয়াসমিন এবং গাইবান্ধার পলাশবাড়ী থেকে আসা ফিরোজা বেগম দুজনই নিজ নিজ স্বামীকে জ্বর নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি করিয়েছেন। তাঁরা জানান, সাত দিন ধরে স্বামী জ্বরে ভুগছেন। ওষুধ খাওয়াচ্ছেন কিন্তু জ্বর ভালো হচ্ছে না। কী করবেন এ নিয়ে দিশেহারা তাঁরা।
রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ডা. মো. রেজাউল করিম জানান, এখন জ্বর–সর্দি–কাশির রোগীর সংখ্যা তুলনামূলকভাবে অনেক বেশি। এর মধ্যে কারও সিজনাল জ্বর, আবার কারও করোনা। এ ক্ষেত্রে প্রথমেই তাঁদের প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। পরীক্ষার পর যাদের করোনা পজিটিভ হচ্ছে, তাঁদের আলাদা চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
আলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
৪ মিনিট আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
২৪ মিনিট আগেইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেডের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মুহাম্মদ মুনিরুল মওলাকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।
১ ঘণ্টা আগেসিরাজগঞ্জের তাড়াশে মুদিদোকানির ১ মাসের বিদ্যুৎ বিল এসেছে ১৩ লাখ ৫৩ হাজার ১৯৩ টাকা। এই অস্বাভাবিক বিল দেখে হতবাক হন তিনি। ঘটনাটি ঘটেছে উপজেলার তালম ইউনিয়নের তালম খাসপাড়া গ্রামে।
৩ ঘণ্টা আগে