রংপুর প্রতিনিধি
রংপুরের বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে (বেরোবি) ময়লার বিভিন্ন ডাস্টবিনে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছবি লাগিয়ে দিয়েছেন শিক্ষার্থীরা। আজ শুক্রবার বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক ও প্রশাসনিক ভবন, প্রধান ফটক, ক্যাফেটেরিয়াসহ বিভিন্ন স্থানে শেখ হাসিনার ছবিসহ নতুন ১০টি ডাস্টবিন দেখা যায়। কেউ কেউ ময়লাও ফেলছেন। তুলছেন সেলফিও।
শিক্ষার্থীরা জানান, নানান অপকর্মের ও স্বৈরাচারী কর্মকাণ্ডের ফলে শেখ হাসিনা ও তাঁর সহযোগীরা দেশের মানুষের কাছে ঘৃণিত। তাঁদের আবর্জনার মতো ছুড়ে ফেলে দিয়েছে দেশের মানুষ। সমাজে তাঁদের অবস্থান এখন নর্দমা নয়তো ডাস্টবিনে। এই ডাস্টবিনগুলোই তাঁদের সঠিক স্থান।
বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী সিয়াম মণ্ডল বলেন, ফ্যাসিস্ট হাসিনা বাংলাদেশকে ধ্বংসের দিকে নিয়ে যাচ্ছিল। বিপ্লবী ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থানে পালিয়ে যাওয়া ফ্যাসিস্টের স্থান যে ময়লার স্তূপে, আজ বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা সেটা প্রমাণ করে দিলেন। খুনি হাসিনার প্রতিকৃতি সংবলিত ডাস্টবিন স্থাপন করে। সাধারণ শিক্ষার্থীদের মাঝে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার সচেতনতা বৃদ্ধি এবং ফ্যাসিস্টের প্রতি তাঁদের যে ঘৃণা, সেটির প্রতিফলন হয়ে থাকবে এই খুনি হাসিনার প্রতিকৃতি সংবলিত ডাস্টবিন।
অ্যাকাউন্টিং অ্যান্ড ইনফরমেশন সিস্টেমস বিভাগের শিক্ষার্থী আলভীর বলেন, ইতিহাসের পাতায় যুগে যুগে স্থান করে নেন বিখ্যাত এবং কুখ্যাত লোকেরা। বিখ্যাতদের জায়গা হয় মনের মধ্যে এবং কুখ্যাতদের স্থান ঘৃণার অতল গহ্বরে। এখন পর্যন্ত শেখ হাসিনা বাংলাদেশের ঘৃণিতদের অন্যতম। ১৭ বছরের শাসন আমলে বাংলাদেশকে একটি উন্মুক্ত কারাগারে পরিণত করেছিল তিনি। সর্বশেষ জুলাই আন্দোলনে এই নরপিশাচ একটা গণহত্যা চালিয়ে এখন ভারতে পালিয়ে আছে। তাঁর মতো নরপিশাচের স্থান তো ডাস্টবিনে হবে, এটাই স্বাভাবিক। আবু সাঈদের বিশ্ববিদ্যালয় যেখান থেকে আন্দোলনের স্ফুলিঙ্গের শুরু, সেখান থেকে হোক নরপিশাচ হাসিনাকে ডাস্টবিনে ফেলা।
এর আগে ৫ ফেব্রুয়ারি রাতে শেখ হাসিনা লাইভে এসে বক্তব্য দেওয়ার প্রতিবাদে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা জড়ো হয়ে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের নাম মুছে দিয়ে বিজয়-২৪ হল নামকরণ করেন এবং বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হলের নাম মুছে ফেলেন ফেলা হয়। এরপর শেখ হাসিনার ব্যঙ্গচিত্র দাহ করেন তাঁরা। ওই রাতেই বিশ্ববিদ্যালয়ে অবস্থিত ‘বঙ্গবন্ধু ম্যুরাল’ বুলডোজার দিয়ে ভেঙে ফেলা হয়।
রংপুরের বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে (বেরোবি) ময়লার বিভিন্ন ডাস্টবিনে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছবি লাগিয়ে দিয়েছেন শিক্ষার্থীরা। আজ শুক্রবার বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক ও প্রশাসনিক ভবন, প্রধান ফটক, ক্যাফেটেরিয়াসহ বিভিন্ন স্থানে শেখ হাসিনার ছবিসহ নতুন ১০টি ডাস্টবিন দেখা যায়। কেউ কেউ ময়লাও ফেলছেন। তুলছেন সেলফিও।
শিক্ষার্থীরা জানান, নানান অপকর্মের ও স্বৈরাচারী কর্মকাণ্ডের ফলে শেখ হাসিনা ও তাঁর সহযোগীরা দেশের মানুষের কাছে ঘৃণিত। তাঁদের আবর্জনার মতো ছুড়ে ফেলে দিয়েছে দেশের মানুষ। সমাজে তাঁদের অবস্থান এখন নর্দমা নয়তো ডাস্টবিনে। এই ডাস্টবিনগুলোই তাঁদের সঠিক স্থান।
বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী সিয়াম মণ্ডল বলেন, ফ্যাসিস্ট হাসিনা বাংলাদেশকে ধ্বংসের দিকে নিয়ে যাচ্ছিল। বিপ্লবী ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থানে পালিয়ে যাওয়া ফ্যাসিস্টের স্থান যে ময়লার স্তূপে, আজ বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা সেটা প্রমাণ করে দিলেন। খুনি হাসিনার প্রতিকৃতি সংবলিত ডাস্টবিন স্থাপন করে। সাধারণ শিক্ষার্থীদের মাঝে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার সচেতনতা বৃদ্ধি এবং ফ্যাসিস্টের প্রতি তাঁদের যে ঘৃণা, সেটির প্রতিফলন হয়ে থাকবে এই খুনি হাসিনার প্রতিকৃতি সংবলিত ডাস্টবিন।
অ্যাকাউন্টিং অ্যান্ড ইনফরমেশন সিস্টেমস বিভাগের শিক্ষার্থী আলভীর বলেন, ইতিহাসের পাতায় যুগে যুগে স্থান করে নেন বিখ্যাত এবং কুখ্যাত লোকেরা। বিখ্যাতদের জায়গা হয় মনের মধ্যে এবং কুখ্যাতদের স্থান ঘৃণার অতল গহ্বরে। এখন পর্যন্ত শেখ হাসিনা বাংলাদেশের ঘৃণিতদের অন্যতম। ১৭ বছরের শাসন আমলে বাংলাদেশকে একটি উন্মুক্ত কারাগারে পরিণত করেছিল তিনি। সর্বশেষ জুলাই আন্দোলনে এই নরপিশাচ একটা গণহত্যা চালিয়ে এখন ভারতে পালিয়ে আছে। তাঁর মতো নরপিশাচের স্থান তো ডাস্টবিনে হবে, এটাই স্বাভাবিক। আবু সাঈদের বিশ্ববিদ্যালয় যেখান থেকে আন্দোলনের স্ফুলিঙ্গের শুরু, সেখান থেকে হোক নরপিশাচ হাসিনাকে ডাস্টবিনে ফেলা।
এর আগে ৫ ফেব্রুয়ারি রাতে শেখ হাসিনা লাইভে এসে বক্তব্য দেওয়ার প্রতিবাদে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা জড়ো হয়ে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের নাম মুছে দিয়ে বিজয়-২৪ হল নামকরণ করেন এবং বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হলের নাম মুছে ফেলেন ফেলা হয়। এরপর শেখ হাসিনার ব্যঙ্গচিত্র দাহ করেন তাঁরা। ওই রাতেই বিশ্ববিদ্যালয়ে অবস্থিত ‘বঙ্গবন্ধু ম্যুরাল’ বুলডোজার দিয়ে ভেঙে ফেলা হয়।
ভবন নির্মাণের পর আর তেমন কোনো সংস্কার না হওয়ায় বর্তমানে ভবনগুলো ভেঙে পড়ার মতো ঝুঁকিতে রয়েছে। একাডেমিক ভবনের তৃতীয় তলায় অবস্থিত ছাত্রদের আবাসিক হোস্টেলে বড় বড় ফাটল থাকায় পরিত্যক্ত ঘোষণা করা হয়েছে। শ্রেণিকক্ষে পাঠদানের সময় পলেস্তারা খসে পড়ে, কোথাও কোথাও রড বের হয়ে গেছে।
৭ মিনিট আগে২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
৪০ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
৪৩ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগে