দিনাজপুর প্রতিনিধি
শেখ হাসিনার পদত্যাগ এবং বোন শেখ রেহানাসহ দেশ ত্যাগের খবরে উচ্ছ্বসিত জনতার ঢল নেমেছে দিনাজপুরের সড়কে। কারও হাতে লাল–সবুজের পতাকা, কারও হাতে বাঁশি, কেউবা থালাবাসন বাজিয়ে করছেন উল্লাস, চলছে ভুয়া ভুয়া স্লোগান। ঘর থেকে পথে বের হয়ে আনন্দ মিছিলে অংশ নিয়েছেন হাজারো মানুষ।
৭ বছরের শিশু থেকে ৭০ বছরের বৃদ্ধ, সবাই সড়কে নেমে উল্লাস করছেন। এ সময় রাস্তায় সেনাসদস্যদের দেখতে পেয়ে তাঁদের স্যালুট ও করমর্দন করতে দেখা গেছে অনেককে। এর আগে শহরের বাসুনিয়াপট্টি এলাকায় ভাঙচুর ও আসবাবে অগ্নিসংযোগ করা হয়েছে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ে।
বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমের খবরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তাঁর বোন শেখ রেহানার দেশ ত্যাগের খবর ছড়িয়ে পড়লে রাস্তায় নেমে আসতে শুরু করেন দিনাজপুরের মানুষ। এর আগে সকাল থেকে দলবদ্ধ হয়ে শহরের ফুলবাড়ী বাসস্ট্যান্ড এলাকায় জড়ো হতে শুরু করেন আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে শহরের অলিতে–গলিতে মানুষের ভিড় বাড়তে থাকে। থেমে থেমে ১০-১৫টি মোটরসাইকেল নিয়ে বেলা ২টার পর থেকে শহরের বিভিন্ন স্থানে শুরু হয় মিষ্টি বিতরণ। এরই মধ্যে শহরের বুটিবাবুর মোড়, মালদহপট্টি হয়ে একদল আন্দোলনকারী শহরের বাসুনিয়াপট্টি এলাকায় আওয়ামী লীগ দলীয় কার্যালয়ে হামলা চালায়।
চারুবাবুর মোড় এলাকায় মৌরী নুর নামের এক শিক্ষার্থী বলেন, ‘আমরা এ প্রজন্ম অবাধ তথ্যপ্রযুক্তির যুগে বেড়ে উঠছি। রাষ্ট্র পরিচালনাকারীরা আমাদের পালস বোঝেননি। তারা তাদের মতো রাষ্ট্র চালিয়েছেন। আমাদের মতামতের গুরুত্ব দেননি।’
মনতাজুর রহমান নামের এক প্রৌঢ় বলেন, ‘ভাইরে দীর্ঘ ১৫টা বছর ভোট দিতে পারি নাই। এ দেশ মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে স্বাধীন হয়েছে। কিন্তু সুন্দর দেশটিকে লুটপাট করে শেষ করে দিয়েছে। আজকে শিক্ষার্থীরা আমাদের অধিকার আদায় করে দিয়েছে। এ যুগের শিক্ষার্থীদের সালাম জানাই।’
রশিদুল হাসান নামের এক শিক্ষক বলেন, ‘শিক্ষার্থীরা যেটা করে দেখাল আমরা তাদের কাছে কৃতজ্ঞ। নিশ্চয়ই দেশে আগামীতে ভালো কিছু হতে যাচ্ছে। তরুণদের হাতেই আগামীর বাংলাদেশের মজবুত ভিত্তি গড়ে উঠবে।’
শেখ হাসিনার পদত্যাগ এবং বোন শেখ রেহানাসহ দেশ ত্যাগের খবরে উচ্ছ্বসিত জনতার ঢল নেমেছে দিনাজপুরের সড়কে। কারও হাতে লাল–সবুজের পতাকা, কারও হাতে বাঁশি, কেউবা থালাবাসন বাজিয়ে করছেন উল্লাস, চলছে ভুয়া ভুয়া স্লোগান। ঘর থেকে পথে বের হয়ে আনন্দ মিছিলে অংশ নিয়েছেন হাজারো মানুষ।
৭ বছরের শিশু থেকে ৭০ বছরের বৃদ্ধ, সবাই সড়কে নেমে উল্লাস করছেন। এ সময় রাস্তায় সেনাসদস্যদের দেখতে পেয়ে তাঁদের স্যালুট ও করমর্দন করতে দেখা গেছে অনেককে। এর আগে শহরের বাসুনিয়াপট্টি এলাকায় ভাঙচুর ও আসবাবে অগ্নিসংযোগ করা হয়েছে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ে।
বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমের খবরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তাঁর বোন শেখ রেহানার দেশ ত্যাগের খবর ছড়িয়ে পড়লে রাস্তায় নেমে আসতে শুরু করেন দিনাজপুরের মানুষ। এর আগে সকাল থেকে দলবদ্ধ হয়ে শহরের ফুলবাড়ী বাসস্ট্যান্ড এলাকায় জড়ো হতে শুরু করেন আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে শহরের অলিতে–গলিতে মানুষের ভিড় বাড়তে থাকে। থেমে থেমে ১০-১৫টি মোটরসাইকেল নিয়ে বেলা ২টার পর থেকে শহরের বিভিন্ন স্থানে শুরু হয় মিষ্টি বিতরণ। এরই মধ্যে শহরের বুটিবাবুর মোড়, মালদহপট্টি হয়ে একদল আন্দোলনকারী শহরের বাসুনিয়াপট্টি এলাকায় আওয়ামী লীগ দলীয় কার্যালয়ে হামলা চালায়।
চারুবাবুর মোড় এলাকায় মৌরী নুর নামের এক শিক্ষার্থী বলেন, ‘আমরা এ প্রজন্ম অবাধ তথ্যপ্রযুক্তির যুগে বেড়ে উঠছি। রাষ্ট্র পরিচালনাকারীরা আমাদের পালস বোঝেননি। তারা তাদের মতো রাষ্ট্র চালিয়েছেন। আমাদের মতামতের গুরুত্ব দেননি।’
মনতাজুর রহমান নামের এক প্রৌঢ় বলেন, ‘ভাইরে দীর্ঘ ১৫টা বছর ভোট দিতে পারি নাই। এ দেশ মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে স্বাধীন হয়েছে। কিন্তু সুন্দর দেশটিকে লুটপাট করে শেষ করে দিয়েছে। আজকে শিক্ষার্থীরা আমাদের অধিকার আদায় করে দিয়েছে। এ যুগের শিক্ষার্থীদের সালাম জানাই।’
রশিদুল হাসান নামের এক শিক্ষক বলেন, ‘শিক্ষার্থীরা যেটা করে দেখাল আমরা তাদের কাছে কৃতজ্ঞ। নিশ্চয়ই দেশে আগামীতে ভালো কিছু হতে যাচ্ছে। তরুণদের হাতেই আগামীর বাংলাদেশের মজবুত ভিত্তি গড়ে উঠবে।’
রাজধানীর বিমানবন্দর রেলস্টেশন এলাকার নারীসহ সাত মাদক কারবারিকে গ্রেপ্তার করেছে সেনাবাহিনী। গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন— মো. জয় (২০), খাদিজা (২১), আম্বিয়া (৪০), ফাতেমা (২১), পরিমনি (১৯), নাছরিন (২১) এবং সুমাইয়া (১৯)।
৩ ঘণ্টা আগেরিফাতের বাবা দুলাল শরীফ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার শারীরিক অবস্থা খুবই খারাপ। আমার ছেলেকে যারা নির্মমভাবে হত্যা করেছে, জীবিত থাকতে এই হত্যাকাণ্ডের বিচার দেখে যেতে চাই। এত দিন হয়ে গেল, প্রধান আসামির ফাঁসির রায় এখনো কার্যকর করা হয়নি। আমি সরকারের কাছে প্রার্থনা জানাই, দ্রুত ফাঁসির রায় কার্যকর করার
৩ ঘণ্টা আগেপাহাড় ভ্রমণে পর্যটকদের মানতে হয় নানা নির্দেশনা। সঙ্গে জীবনরক্ষাকারী সামগ্রীর পাশাপাশি রাখতে হয় অভিজ্ঞ গাইড। আবহাওয়ার পূর্বাভাস জেনে ঘর থেকে বের হওয়ার দায়িত্ব সত্ত্বেও অনেকে তা না মেনেই পরিবার নিয়ে বের হন। এতে তাঁরা নিজেদের বিপদই ডেকে আনছেন, অনেক সময় হারাচ্ছেন প্রাণ। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, নিয়ম ন
৩ ঘণ্টা আগেজানা গেছে, মিয়ানমারের সরকারি বাহিনীর সঙ্গে সংঘাতের জন্য মিয়ানমারে বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলোর অস্ত্র কেনার জন্য টাকা দরকার। সেই টাকা জোগাড় করতে এপারে বাংলাদেশ সীমান্তে থাকা রোহিঙ্গা ও দেশি মাদক কারবারিদের কাছে অল্প দামে বিভিন্ন ধরনের মাদক বিক্রি করছে তারা। মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ অস্থিরতা বাড়ার সঙ্গে...
৩ ঘণ্টা আগে