কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি
কুড়িগ্রামে শীতের তীব্রতা আরও বেড়েছে। গত দুই দিন মৃদু শৈত্যপ্রবাহের কবলে থাকা উত্তরের এই জেলায় এখন মাঝারি শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। আজ মঙ্গলবার জেলার রাজারহাটে দিনের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৭ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে।
রাজারহাট কৃষি আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সুবল চন্দ্র সরকার বলেন, মঙ্গলবার জেলায় দিনের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৭ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে। মাঝারি শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। আরও দুই-এক দিন এই অবস্থা বিরাজ করতে পারে।
এদিকে মাঝারি শৈত্যপ্রবাহের মধ্যে সূর্যের দেখা মেলায় জনমনে কিছুটা স্বস্তি দেখা দিয়েছে। জড়তা ছেড়ে মানুষ প্রয়োজন মেটাতে ঘরের বাইরে বের হচ্ছে। কয়েক দিন পর সূর্যালোকের উত্তাপ ছড়িয়ে পড়ায় নদীতীরের মানুষের মধ্যে যেন উৎসবের আমেজ দেখা দিয়েছে।
উলিপুরের ব্রহ্মপুত্র ও ধরলা অববাহিকার বেগমগঞ্জ ইউনিয়নের বাসিন্দা মিজানুর রহমান বলেন, ‘গতকালও কুয়াশার দাপট ছিল। ঠান্ডায় মানুষ জড়সড় হয়ে পড়েছিল। আজ সকাল থেকে রোদ। মানুষ রোদ পোহাচ্ছে, অনেকে আনন্দে কাজে ছুটছে। মনে হচ্ছে উৎসবের আমেজ।’
নদীতীরের এই বাসিন্দা আরও বলেন, ‘ঠান্ডায় গত কয়েক দিন ধরে আমাদের মোল্লারহাট বাজারে লোকজন কম আসত। আজ রোদ ওঠায় সকাল থেকে লোকজন বাজারে এসে আড্ডা দিচ্ছে। মানুষ কাজে বের হচ্ছে।’
এদিকে শহরেও সকাল থেকে সূর্যের দেখা মেলে। সাড়ে ৮টা থেকে কুয়াশা ভেদ করে সূর্যের আলো জনপদে পড়তে শুরু করেছে। শ্রমজীবী মানুষ কাজে যাচ্ছেন। সবার মাঝে স্বস্তির ছাপ।
সদরের পৌর এলাকার দিনমজুর বিপ্লব বলেন, ‘আইজ কয়েক দিন পর সকাল থাকি রইদ দেখা গেল। কাইল ঠান্ডাতে কাজে করি নাই। আইজ রইদ দেখি কাজত বেড়াচি।’
জেলা প্রশাসনের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা শাখা জানায়, চলমান শীতে এ পর্যন্ত প্রায় ৬৭ হাজারেরও বেশি কম্বল বিতরণ করা হয়েছে। নতুন করে আরও বরাদ্দ চাওয়া হয়েছে। এ ছাড়া শীতে কর্মহীন হয়ে পড়া মানুষদের খাদ্য সহায়তা দেওয়া চলমান রয়েছে।
জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সাইদুল আরীফ বলেন, ‘মানুষের শীতকষ্ট লাঘবে আমাদের তৎপরতা অব্যাহত রয়েছে। কম্বল ও খাদ্যসহায়তা বিতরণ চলমান রয়েছে। এ ছাড়া শিশুদের জন্য আলাদা করে শীতবস্ত্র বিতরণের ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।’
কুড়িগ্রামে শীতের তীব্রতা আরও বেড়েছে। গত দুই দিন মৃদু শৈত্যপ্রবাহের কবলে থাকা উত্তরের এই জেলায় এখন মাঝারি শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। আজ মঙ্গলবার জেলার রাজারহাটে দিনের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৭ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে।
রাজারহাট কৃষি আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সুবল চন্দ্র সরকার বলেন, মঙ্গলবার জেলায় দিনের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৭ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে। মাঝারি শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। আরও দুই-এক দিন এই অবস্থা বিরাজ করতে পারে।
এদিকে মাঝারি শৈত্যপ্রবাহের মধ্যে সূর্যের দেখা মেলায় জনমনে কিছুটা স্বস্তি দেখা দিয়েছে। জড়তা ছেড়ে মানুষ প্রয়োজন মেটাতে ঘরের বাইরে বের হচ্ছে। কয়েক দিন পর সূর্যালোকের উত্তাপ ছড়িয়ে পড়ায় নদীতীরের মানুষের মধ্যে যেন উৎসবের আমেজ দেখা দিয়েছে।
উলিপুরের ব্রহ্মপুত্র ও ধরলা অববাহিকার বেগমগঞ্জ ইউনিয়নের বাসিন্দা মিজানুর রহমান বলেন, ‘গতকালও কুয়াশার দাপট ছিল। ঠান্ডায় মানুষ জড়সড় হয়ে পড়েছিল। আজ সকাল থেকে রোদ। মানুষ রোদ পোহাচ্ছে, অনেকে আনন্দে কাজে ছুটছে। মনে হচ্ছে উৎসবের আমেজ।’
নদীতীরের এই বাসিন্দা আরও বলেন, ‘ঠান্ডায় গত কয়েক দিন ধরে আমাদের মোল্লারহাট বাজারে লোকজন কম আসত। আজ রোদ ওঠায় সকাল থেকে লোকজন বাজারে এসে আড্ডা দিচ্ছে। মানুষ কাজে বের হচ্ছে।’
এদিকে শহরেও সকাল থেকে সূর্যের দেখা মেলে। সাড়ে ৮টা থেকে কুয়াশা ভেদ করে সূর্যের আলো জনপদে পড়তে শুরু করেছে। শ্রমজীবী মানুষ কাজে যাচ্ছেন। সবার মাঝে স্বস্তির ছাপ।
সদরের পৌর এলাকার দিনমজুর বিপ্লব বলেন, ‘আইজ কয়েক দিন পর সকাল থাকি রইদ দেখা গেল। কাইল ঠান্ডাতে কাজে করি নাই। আইজ রইদ দেখি কাজত বেড়াচি।’
জেলা প্রশাসনের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা শাখা জানায়, চলমান শীতে এ পর্যন্ত প্রায় ৬৭ হাজারেরও বেশি কম্বল বিতরণ করা হয়েছে। নতুন করে আরও বরাদ্দ চাওয়া হয়েছে। এ ছাড়া শীতে কর্মহীন হয়ে পড়া মানুষদের খাদ্য সহায়তা দেওয়া চলমান রয়েছে।
জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সাইদুল আরীফ বলেন, ‘মানুষের শীতকষ্ট লাঘবে আমাদের তৎপরতা অব্যাহত রয়েছে। কম্বল ও খাদ্যসহায়তা বিতরণ চলমান রয়েছে। এ ছাড়া শিশুদের জন্য আলাদা করে শীতবস্ত্র বিতরণের ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।’
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
৩ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
৪ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
৪ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
৪ ঘণ্টা আগে