প্রতিনিধি

কুড়িগ্রাম: কুড়িগ্রামে মেগা প্রকল্পের নামে তিস্তা নদীর ভাঙন রোধে জরুরি বরাদ্দ না থাকায় ক্ষুব্ধ তিস্তা পাড়ের মানুষ। বর্ষার আগেই পানি বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে তিস্তা নদী তার ভয়াল রূপ দেখাতে শুরু করেছে। তিস্তা নদীর ভাঙনে বিলীন হচ্ছে ঘরবাড়ি, ফসলি জমিসহ বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠান। আসন্ন বন্যার আগে ভাঙন রোধে পদক্ষেপ না নিলে ক্ষতি মুখে পড়বে দুই জেলার কয়েক হাজার মানুষ।
কুড়িগ্রামের রাজারহাট উপজেলার বিদ্যানন্দ ইউনিয়নের তৈয়ব খাঁ এলাকার ষাটোর্ধ্ব বৃদ্ধ বখত জামালের অশ্রুসিক্ত আর্তনাদ দেখলে তিস্তা নদীর ভাঙন রুদ্ররূপ সম্পর্কে ধারণ হবে। মাত্র এক যুগে তিস্তা নদীর করাল গ্রাসে ৪ বার ভাঙনে বসতভিটে সহ প্রায় আড়াই বিঘা ফসলি জমি বিলীন হয়েছে। বর্তমানে নদীর তীরেই মাথা গোঁজার শেষ সম্বল জমি টুকুও পড়েছে হুমকির মুখে। এটি বিলীন হয়ে গেলে অসুস্থ স্ত্রীকে নিয়ে বখত জামালের আশ্রয় হবে খোলা আকাশের নিচে। সন্তানরাও থাকে তাদের পরিবার নিয়ে আলাদা। খোঁজও রাখে না তারা। বখত জামালের মতো শত-শত পরিবার এখন তিস্তা নদীর ভাঙনের মুখে পড়েছে।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, ভারী বৃষ্টিপাত আর উজানে পানি বৃদ্ধির ফলে গত এক সপ্তাহে তিস্তার ভাঙনে বিলীন হয়ে গেছে শত শত বিঘা আবাদি জমি, গাছপালাসহ শতাধিক বাড়ি ঘর। ভেঙে গেছে মূল সড়কের ৪০ মিটার। প্রশাসন এবং পানি উন্নয়ন বোর্ড থেকে ভাঙন মোকাবিলায় নানান প্রতিশ্রুতি দেওয়া হলেও চোখের সামনে বাড়িঘর ভেঙে যেতে দেখে ক্ষুব্ধ তিস্তা পাড়ের মানুষ।
এ ছাড়া কুড়িগ্রামে উজানে ভারতীয় অঞ্চলে প্রচুর বৃষ্টিপাতের কারণে ব্রহ্মপুত্র, তিস্তা, ধরলার নদীর পানি বৃদ্ধি পেতে শুরু করেছে। ফলে দেখা দিয়েছে তীব্র নদী ভাঙন। বিশেষ করে তিস্তা নদীর পানি হু হু করে বৃদ্ধি পেতে শুরু করেছে। হঠাৎ করে পানি বৃদ্ধি এবং তীব্র স্রোতে কুড়িগ্রামের উলিপুর উপজেলার বজরা, রাজারহাটের বিদ্যানন্দ এবং পার্শ্ববর্তী গাইবান্ধা জেলার সুন্দরগঞ্জ উপজেলার হরিপুর ইউনিয়নের কাসিম বাজার এলাকায় তীব্র ভাঙন দেখা দিয়েছে। বিলীন হয়েছে পুকুর, ফসলি জমিসহ বাগান। হুমকির মুখে রয়েছে ঐতিহাসিক কাসিমবাজার হাটসহ সরকারি-বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। তীব্র ভাঙনে বসতবাড়ি বিলীন হয়ে গেলেও জনপ্রতিনিধি ও পানি উন্নয়ন বোর্ড থেকে কার্যকর কোন উদ্যোগ গ্রহণ না করায় সংশ্লিষ্টদের প্রতি হতাশ ও ক্ষুব্ধ এলাকার ভাঙন কবলিতরা।
ক্ষতিগ্রস্ত বখত জামাল অশ্রু ভেজা চোখে বলেন, `তিস্তা নদীর আমার সোগ খাইছে। এলা দুই শতক জমিও নাই থাকপার। যেটুকু সেটা বিলীন হলে আমার থাকপার কিচ্ছু নাই। আমি পথের ফকির হয়া গেছি। আল্লাহ আমাকে ফকির বানাইছে। বাবা তোমার গুলার হাত-পাও ধরি কই চাচা হই আমার বাড়িঘর অক্ষা করি দ্যাও আল্লাহ তোমার একালেও ভালো পরকালেও ভালো করবে।'
বজরার বাসিন্দা সহিদুর রহমান জানান, অব্যাহত নদী ভাঙনে ভিটে-মাটি, গাছপালা ও ফসলি জমি হারিয়ে সর্ব শান্ত হয়ে যাচ্ছে এখানকার মানুষ। নদী ভাঙন থেকে রক্ষা পেতে জনপ্রতিনিধি, প্রশাসন ও পানি উন্নয়ন বোর্ডের কাছে ধরনা দিয়েও কোন লাভ হচ্ছে না।
তৈয়ব খাঁ এলাকার মোশাররফ বলেন, `তিস্তা নদীর মেগা প্রকল্পের নামে জরুরি বরাদ্দ না থাকায় ভাঙন রোধে কোন পদক্ষেপ নেই পানি উন্নয়ন বোর্ডের। আমরা প্রধানমন্ত্রীর কাছে দাবি জানাই তিনি যেন তিস্তার ভাঙন রোধে দ্রুত ব্যবস্থা নেন।'
বজরা ইউপি চেয়ারম্যান রেজাউল করিম আমিন বাবলু জানান, গত কয়েক দিনে ইউনিয়নের পশ্চিম বজরা এলাকায় ব্যাপক ভাঙন শুরু হয়েছে। ইতিমধ্যেই নদীগর্ভে বিলীন হয়েছে এলজিইডি’র পাকা সড়কসহ পুরান বজরা জামে মসজিদ এবং বেশ কিছু ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, বাড়িঘর বিলীন হয়ে গেছে। ভাঙনের মুখে পশ্চিম বজরা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের অবকাঠামো ভেঙে নেওয়া হচ্ছে। ৫০-৬০টি বাড়ি নদী গর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। হুমকির মুখে রয়েছে পুরান বজরাহাট, পশ্চিম বজরা দাখিল মাদ্রাসা, চর বজরা পূর্বপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়। এ ছাড়া চর বজরা পূর্ব বেড়ি বাঁধ ভেঙে যাওয়ায় তিস্তা নদীর পানি বৃদ্ধি অব্যাহত থাকলে বজরা ইউনিয়নের ব্যাপক ক্ষতি হবে।
কুড়িগ্রাম পানি উন্নয়ন বোর্ড নির্বাহী প্রকৌশলী আরিফুল ইসলাম জানান, তিস্তা নদীর ভাঙন রোধ এবং সৌন্দর্য বৃদ্ধি নামক প্রায় ৮ হাজার ২০০ কোটি টাকার প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য সরকার পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে। এটি বাস্তবায়ন হলেও তিস্তা নদীর ভাঙন রোধে স্থায়ীভাবে সমস্যা সমাধান হবে। বর্তমানে তিস্তার ভাঙন রোধে অস্থায়ীভাবে জিও ব্যাগ এবং জিও টিউব দিয়ে রোধ করার চেষ্টা করছে পানি উন্নয়ন বোর্ড। এ ছাড়াও স্থায়ীভাবে কাজ করার জন্য প্রকল্প পরিকল্পনা কমিশনে প্রক্রিয়াধীন রয়েছে বলে জানান তিনি।

কুড়িগ্রাম: কুড়িগ্রামে মেগা প্রকল্পের নামে তিস্তা নদীর ভাঙন রোধে জরুরি বরাদ্দ না থাকায় ক্ষুব্ধ তিস্তা পাড়ের মানুষ। বর্ষার আগেই পানি বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে তিস্তা নদী তার ভয়াল রূপ দেখাতে শুরু করেছে। তিস্তা নদীর ভাঙনে বিলীন হচ্ছে ঘরবাড়ি, ফসলি জমিসহ বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠান। আসন্ন বন্যার আগে ভাঙন রোধে পদক্ষেপ না নিলে ক্ষতি মুখে পড়বে দুই জেলার কয়েক হাজার মানুষ।
কুড়িগ্রামের রাজারহাট উপজেলার বিদ্যানন্দ ইউনিয়নের তৈয়ব খাঁ এলাকার ষাটোর্ধ্ব বৃদ্ধ বখত জামালের অশ্রুসিক্ত আর্তনাদ দেখলে তিস্তা নদীর ভাঙন রুদ্ররূপ সম্পর্কে ধারণ হবে। মাত্র এক যুগে তিস্তা নদীর করাল গ্রাসে ৪ বার ভাঙনে বসতভিটে সহ প্রায় আড়াই বিঘা ফসলি জমি বিলীন হয়েছে। বর্তমানে নদীর তীরেই মাথা গোঁজার শেষ সম্বল জমি টুকুও পড়েছে হুমকির মুখে। এটি বিলীন হয়ে গেলে অসুস্থ স্ত্রীকে নিয়ে বখত জামালের আশ্রয় হবে খোলা আকাশের নিচে। সন্তানরাও থাকে তাদের পরিবার নিয়ে আলাদা। খোঁজও রাখে না তারা। বখত জামালের মতো শত-শত পরিবার এখন তিস্তা নদীর ভাঙনের মুখে পড়েছে।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, ভারী বৃষ্টিপাত আর উজানে পানি বৃদ্ধির ফলে গত এক সপ্তাহে তিস্তার ভাঙনে বিলীন হয়ে গেছে শত শত বিঘা আবাদি জমি, গাছপালাসহ শতাধিক বাড়ি ঘর। ভেঙে গেছে মূল সড়কের ৪০ মিটার। প্রশাসন এবং পানি উন্নয়ন বোর্ড থেকে ভাঙন মোকাবিলায় নানান প্রতিশ্রুতি দেওয়া হলেও চোখের সামনে বাড়িঘর ভেঙে যেতে দেখে ক্ষুব্ধ তিস্তা পাড়ের মানুষ।
এ ছাড়া কুড়িগ্রামে উজানে ভারতীয় অঞ্চলে প্রচুর বৃষ্টিপাতের কারণে ব্রহ্মপুত্র, তিস্তা, ধরলার নদীর পানি বৃদ্ধি পেতে শুরু করেছে। ফলে দেখা দিয়েছে তীব্র নদী ভাঙন। বিশেষ করে তিস্তা নদীর পানি হু হু করে বৃদ্ধি পেতে শুরু করেছে। হঠাৎ করে পানি বৃদ্ধি এবং তীব্র স্রোতে কুড়িগ্রামের উলিপুর উপজেলার বজরা, রাজারহাটের বিদ্যানন্দ এবং পার্শ্ববর্তী গাইবান্ধা জেলার সুন্দরগঞ্জ উপজেলার হরিপুর ইউনিয়নের কাসিম বাজার এলাকায় তীব্র ভাঙন দেখা দিয়েছে। বিলীন হয়েছে পুকুর, ফসলি জমিসহ বাগান। হুমকির মুখে রয়েছে ঐতিহাসিক কাসিমবাজার হাটসহ সরকারি-বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। তীব্র ভাঙনে বসতবাড়ি বিলীন হয়ে গেলেও জনপ্রতিনিধি ও পানি উন্নয়ন বোর্ড থেকে কার্যকর কোন উদ্যোগ গ্রহণ না করায় সংশ্লিষ্টদের প্রতি হতাশ ও ক্ষুব্ধ এলাকার ভাঙন কবলিতরা।
ক্ষতিগ্রস্ত বখত জামাল অশ্রু ভেজা চোখে বলেন, `তিস্তা নদীর আমার সোগ খাইছে। এলা দুই শতক জমিও নাই থাকপার। যেটুকু সেটা বিলীন হলে আমার থাকপার কিচ্ছু নাই। আমি পথের ফকির হয়া গেছি। আল্লাহ আমাকে ফকির বানাইছে। বাবা তোমার গুলার হাত-পাও ধরি কই চাচা হই আমার বাড়িঘর অক্ষা করি দ্যাও আল্লাহ তোমার একালেও ভালো পরকালেও ভালো করবে।'
বজরার বাসিন্দা সহিদুর রহমান জানান, অব্যাহত নদী ভাঙনে ভিটে-মাটি, গাছপালা ও ফসলি জমি হারিয়ে সর্ব শান্ত হয়ে যাচ্ছে এখানকার মানুষ। নদী ভাঙন থেকে রক্ষা পেতে জনপ্রতিনিধি, প্রশাসন ও পানি উন্নয়ন বোর্ডের কাছে ধরনা দিয়েও কোন লাভ হচ্ছে না।
তৈয়ব খাঁ এলাকার মোশাররফ বলেন, `তিস্তা নদীর মেগা প্রকল্পের নামে জরুরি বরাদ্দ না থাকায় ভাঙন রোধে কোন পদক্ষেপ নেই পানি উন্নয়ন বোর্ডের। আমরা প্রধানমন্ত্রীর কাছে দাবি জানাই তিনি যেন তিস্তার ভাঙন রোধে দ্রুত ব্যবস্থা নেন।'
বজরা ইউপি চেয়ারম্যান রেজাউল করিম আমিন বাবলু জানান, গত কয়েক দিনে ইউনিয়নের পশ্চিম বজরা এলাকায় ব্যাপক ভাঙন শুরু হয়েছে। ইতিমধ্যেই নদীগর্ভে বিলীন হয়েছে এলজিইডি’র পাকা সড়কসহ পুরান বজরা জামে মসজিদ এবং বেশ কিছু ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, বাড়িঘর বিলীন হয়ে গেছে। ভাঙনের মুখে পশ্চিম বজরা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের অবকাঠামো ভেঙে নেওয়া হচ্ছে। ৫০-৬০টি বাড়ি নদী গর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। হুমকির মুখে রয়েছে পুরান বজরাহাট, পশ্চিম বজরা দাখিল মাদ্রাসা, চর বজরা পূর্বপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়। এ ছাড়া চর বজরা পূর্ব বেড়ি বাঁধ ভেঙে যাওয়ায় তিস্তা নদীর পানি বৃদ্ধি অব্যাহত থাকলে বজরা ইউনিয়নের ব্যাপক ক্ষতি হবে।
কুড়িগ্রাম পানি উন্নয়ন বোর্ড নির্বাহী প্রকৌশলী আরিফুল ইসলাম জানান, তিস্তা নদীর ভাঙন রোধ এবং সৌন্দর্য বৃদ্ধি নামক প্রায় ৮ হাজার ২০০ কোটি টাকার প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য সরকার পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে। এটি বাস্তবায়ন হলেও তিস্তা নদীর ভাঙন রোধে স্থায়ীভাবে সমস্যা সমাধান হবে। বর্তমানে তিস্তার ভাঙন রোধে অস্থায়ীভাবে জিও ব্যাগ এবং জিও টিউব দিয়ে রোধ করার চেষ্টা করছে পানি উন্নয়ন বোর্ড। এ ছাড়াও স্থায়ীভাবে কাজ করার জন্য প্রকল্প পরিকল্পনা কমিশনে প্রক্রিয়াধীন রয়েছে বলে জানান তিনি।

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া একটি ভিডিওতে দেখা যায়, যাত্রীবাহী লঞ্চের সঙ্গে বাল্কহেডের সংঘর্ষ হয়। কিছুক্ষণের মধ্যে বাল্কহেডটি নদীতে ডুবে যায়। ভিডিওতে দেখা যায়, বাল্কহেডে থাকা স্টাফরা নদীতে লাফ দিয়ে বাঁচার চেষ্টা করছেন।
৪ মিনিট আগে
কুষ্টিয়ার ভেড়ামারায় প্রাইভেট কার থামিয়ে দেশীয় অস্ত্রধারী ডাকাতেরা নগদ টাকা ছিনিয়ে নিয়েছে। শনিবার দিবাগত রাতে উপজেলার মোকারিমপুর ইউনিয়নের মনিপার্ক এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
১৮ মিনিট আগে
ফায়ার সার্ভিস সূত্রে জানা যায়, অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত দোকানগুলোর মধ্যে রয়েছে পারভেজ সওদাগরের দোকান, মনু বেকারি, সেলিম বেকারি, সেলিম সওদাগরের দোকান, সেলিম সওদাগরের গুদাম এবং একটি সেলুন। এতে প্রায় ৫০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে।
৩৩ মিনিট আগে
রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলার বড় আলমপুর ইউনিয়নের মক্তাগাড়ি গ্রাম থেকে ওমরপুরগামী কাঁচা রাস্তার পাশে ধানখেত থেকে এক অটোভ্যানচালকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নিহত ব্যক্তি হলেন উপজেলার চতরা ইউনিয়নের সোনাতলা গোবিন্দপাড়া গ্রামের মোয়াজ্জেম আলীর ছেলে নুরুল ইসলাম (৫৫)।
১ ঘণ্টা আগেনারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধি

ফতুল্লার বুড়িগঙ্গা নদীতে রোববার (১৪ ডিসেম্বর) সকাল ১০টায় যাত্রীবাহী লঞ্চের ধাক্কায় একটি বাল্কহেড ডুবে গেছে। নৌ পুলিশ এই তথ্য নিশ্চিত করেছে।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া একটি ভিডিওতে দেখা যায়, যাত্রীবাহী লঞ্চের সঙ্গে বাল্কহেডের সংঘর্ষ হয়। কিছুক্ষণের মধ্যে বাল্কহেডটি নদীতে ডুবে যায়। ভিডিওতে দেখা যায়, বাল্কহেডে থাকা স্টাফরা নদীতে লাফ দিয়ে বাঁচার চেষ্টা করছেন।
নৌ পুলিশের উপপরিদর্শক জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, সদরঘাট থেকে ভোলাগামী ‘বোগদাদীয়া-১৩’ লঞ্চটি ফতুল্লার বুড়িগঙ্গা অংশে পৌঁছালে একটি বালুবাহী বাল্কহেডের সঙ্গে ধাক্কা লাগে। এতে বাল্কহেডটি ডুবে যায়। তবে কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। ধাক্কা দেওয়া লঞ্চটিকে পুলিশের হেফাজতে নেওয়া হয়েছে।
প্রতক্ষ্যদর্শী শেখ সাদ্দাম বলেন, ‘নদীপারাপারের সময় দুর্ঘটনাটি দেখেছি। সঙ্গে সঙ্গে আমার মোবাইল ফোনে ভিডিও ধারণ করেছি।’

ফতুল্লার বুড়িগঙ্গা নদীতে রোববার (১৪ ডিসেম্বর) সকাল ১০টায় যাত্রীবাহী লঞ্চের ধাক্কায় একটি বাল্কহেড ডুবে গেছে। নৌ পুলিশ এই তথ্য নিশ্চিত করেছে।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া একটি ভিডিওতে দেখা যায়, যাত্রীবাহী লঞ্চের সঙ্গে বাল্কহেডের সংঘর্ষ হয়। কিছুক্ষণের মধ্যে বাল্কহেডটি নদীতে ডুবে যায়। ভিডিওতে দেখা যায়, বাল্কহেডে থাকা স্টাফরা নদীতে লাফ দিয়ে বাঁচার চেষ্টা করছেন।
নৌ পুলিশের উপপরিদর্শক জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, সদরঘাট থেকে ভোলাগামী ‘বোগদাদীয়া-১৩’ লঞ্চটি ফতুল্লার বুড়িগঙ্গা অংশে পৌঁছালে একটি বালুবাহী বাল্কহেডের সঙ্গে ধাক্কা লাগে। এতে বাল্কহেডটি ডুবে যায়। তবে কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। ধাক্কা দেওয়া লঞ্চটিকে পুলিশের হেফাজতে নেওয়া হয়েছে।
প্রতক্ষ্যদর্শী শেখ সাদ্দাম বলেন, ‘নদীপারাপারের সময় দুর্ঘটনাটি দেখেছি। সঙ্গে সঙ্গে আমার মোবাইল ফোনে ভিডিও ধারণ করেছি।’

`তিস্তা নদীর আমার সোগ খাইছে। এলা দুই শতক জমিও নাই থাকপার। যেটুকু সেটা বিলীন হলে আমার থাকপার কিচ্ছু নাই। আমি পথের ফকির হয়া গেছি। আল্লাহ আমাকে ফকির বানাইছে। বাবা তোমার গুলার হাত-পাও ধরি কই চাচা হই আমার বাড়িঘর অক্ষা করি দ্যাও আল্লাহ তোমার একালেও ভালো পরকালেও ভালো করবে।'
০৬ জুন ২০২১
কুষ্টিয়ার ভেড়ামারায় প্রাইভেট কার থামিয়ে দেশীয় অস্ত্রধারী ডাকাতেরা নগদ টাকা ছিনিয়ে নিয়েছে। শনিবার দিবাগত রাতে উপজেলার মোকারিমপুর ইউনিয়নের মনিপার্ক এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
১৮ মিনিট আগে
ফায়ার সার্ভিস সূত্রে জানা যায়, অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত দোকানগুলোর মধ্যে রয়েছে পারভেজ সওদাগরের দোকান, মনু বেকারি, সেলিম বেকারি, সেলিম সওদাগরের দোকান, সেলিম সওদাগরের গুদাম এবং একটি সেলুন। এতে প্রায় ৫০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে।
৩৩ মিনিট আগে
রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলার বড় আলমপুর ইউনিয়নের মক্তাগাড়ি গ্রাম থেকে ওমরপুরগামী কাঁচা রাস্তার পাশে ধানখেত থেকে এক অটোভ্যানচালকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নিহত ব্যক্তি হলেন উপজেলার চতরা ইউনিয়নের সোনাতলা গোবিন্দপাড়া গ্রামের মোয়াজ্জেম আলীর ছেলে নুরুল ইসলাম (৫৫)।
১ ঘণ্টা আগেকুষ্টিয়া প্রতিনিধি

কুষ্টিয়ার ভেড়ামারায় প্রাইভেট কার থামিয়ে দেশীয় অস্ত্রধারী ডাকাতেরা নগদ টাকা ছিনিয়ে নিয়েছে। শনিবার দিবাগত রাতে উপজেলার মোকারিমপুর ইউনিয়নের মনিপার্ক এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
প্রাইভেট কারটির মালিক শিমুল জানান, পার্শ্ববর্তী ঈশ্বরদী থেকে রাতে গাড়ির জ্বালানি গ্যাস নিয়ে বাড়ি ফেরার পথে মনিপার্ক এলাকায় পৌঁছালে কয়েকজন ডাকাত গাড়িটি লক্ষ্য করে তাড়া করে। অস্ত্রের মুখে তারা গাড়িতে থাকা ৩২ হাজার ৮০০ টাকা ছিনিয়ে নেয়। এ সময় চালক হিমেলকে মারধর করা হয়।
ডাকাতির ঘটনা প্রাইভেট কারে থাকা বাপ্পি নামের এক যাত্রী ভিডিও করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে দেন। ভিডিওটি মুহূর্তেই ভাইরাল হয়ে যায়। শিমুল জানিয়েছেন, এই ঘটনায় ভেড়ামারা থানায় লিখিত অভিযোগ ও মামলা করা হবে।
ভেড়ামারা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাহিদুর রহমান বলেন, থানায় এখনো কোনো অভিযোগ আসেনি। অভিযোগ পেলে তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

কুষ্টিয়ার ভেড়ামারায় প্রাইভেট কার থামিয়ে দেশীয় অস্ত্রধারী ডাকাতেরা নগদ টাকা ছিনিয়ে নিয়েছে। শনিবার দিবাগত রাতে উপজেলার মোকারিমপুর ইউনিয়নের মনিপার্ক এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
প্রাইভেট কারটির মালিক শিমুল জানান, পার্শ্ববর্তী ঈশ্বরদী থেকে রাতে গাড়ির জ্বালানি গ্যাস নিয়ে বাড়ি ফেরার পথে মনিপার্ক এলাকায় পৌঁছালে কয়েকজন ডাকাত গাড়িটি লক্ষ্য করে তাড়া করে। অস্ত্রের মুখে তারা গাড়িতে থাকা ৩২ হাজার ৮০০ টাকা ছিনিয়ে নেয়। এ সময় চালক হিমেলকে মারধর করা হয়।
ডাকাতির ঘটনা প্রাইভেট কারে থাকা বাপ্পি নামের এক যাত্রী ভিডিও করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে দেন। ভিডিওটি মুহূর্তেই ভাইরাল হয়ে যায়। শিমুল জানিয়েছেন, এই ঘটনায় ভেড়ামারা থানায় লিখিত অভিযোগ ও মামলা করা হবে।
ভেড়ামারা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাহিদুর রহমান বলেন, থানায় এখনো কোনো অভিযোগ আসেনি। অভিযোগ পেলে তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

`তিস্তা নদীর আমার সোগ খাইছে। এলা দুই শতক জমিও নাই থাকপার। যেটুকু সেটা বিলীন হলে আমার থাকপার কিচ্ছু নাই। আমি পথের ফকির হয়া গেছি। আল্লাহ আমাকে ফকির বানাইছে। বাবা তোমার গুলার হাত-পাও ধরি কই চাচা হই আমার বাড়িঘর অক্ষা করি দ্যাও আল্লাহ তোমার একালেও ভালো পরকালেও ভালো করবে।'
০৬ জুন ২০২১
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া একটি ভিডিওতে দেখা যায়, যাত্রীবাহী লঞ্চের সঙ্গে বাল্কহেডের সংঘর্ষ হয়। কিছুক্ষণের মধ্যে বাল্কহেডটি নদীতে ডুবে যায়। ভিডিওতে দেখা যায়, বাল্কহেডে থাকা স্টাফরা নদীতে লাফ দিয়ে বাঁচার চেষ্টা করছেন।
৪ মিনিট আগে
ফায়ার সার্ভিস সূত্রে জানা যায়, অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত দোকানগুলোর মধ্যে রয়েছে পারভেজ সওদাগরের দোকান, মনু বেকারি, সেলিম বেকারি, সেলিম সওদাগরের দোকান, সেলিম সওদাগরের গুদাম এবং একটি সেলুন। এতে প্রায় ৫০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে।
৩৩ মিনিট আগে
রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলার বড় আলমপুর ইউনিয়নের মক্তাগাড়ি গ্রাম থেকে ওমরপুরগামী কাঁচা রাস্তার পাশে ধানখেত থেকে এক অটোভ্যানচালকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নিহত ব্যক্তি হলেন উপজেলার চতরা ইউনিয়নের সোনাতলা গোবিন্দপাড়া গ্রামের মোয়াজ্জেম আলীর ছেলে নুরুল ইসলাম (৫৫)।
১ ঘণ্টা আগেপটিয়া (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি

চট্টগ্রামের পটিয়া উপজেলায় আগুনে গুদামসহ সাতটি দোকান পুড়ে গেছে। রোববার (১৪ ডিসেম্বর) ভোর সাড়ে ৫টার দিকে উপজেলার গৈড়লার টেক এলাকায় এই অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। আগুনে দোকানগুলোর নগদ টাকা ও বিপুল পরিমাণ মালপত্র পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। তবে কীভাবে আগুনের সূত্রপাত, তা এখনো নিশ্চিত করতে পারেনি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।
ফায়ার সার্ভিস সূত্রে জানা যায়, অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত দোকানগুলোর মধ্যে রয়েছে পারভেজ সওদাগরের দোকান, মনু বেকারি, সেলিম বেকারি, সেলিম সওদাগরের দোকান, সেলিম সওদাগরের গুদাম এবং একটি সেলুন। এতে প্রায় ৫০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে।
স্থানীয় ব্যবসায়ী আকিব জাবেদ বলেন, মনু বেকারিতে গ্যাস সংযোগ ছিল। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, গ্যাস লিকেজ থেকে আগুনের সূত্রপাত হতে পারে।
পটিয়া ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন অফিসার রাজেশ বড়ুয়া জানান, খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন। তা না হলে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ আরও বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা ছিল।

চট্টগ্রামের পটিয়া উপজেলায় আগুনে গুদামসহ সাতটি দোকান পুড়ে গেছে। রোববার (১৪ ডিসেম্বর) ভোর সাড়ে ৫টার দিকে উপজেলার গৈড়লার টেক এলাকায় এই অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। আগুনে দোকানগুলোর নগদ টাকা ও বিপুল পরিমাণ মালপত্র পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। তবে কীভাবে আগুনের সূত্রপাত, তা এখনো নিশ্চিত করতে পারেনি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।
ফায়ার সার্ভিস সূত্রে জানা যায়, অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত দোকানগুলোর মধ্যে রয়েছে পারভেজ সওদাগরের দোকান, মনু বেকারি, সেলিম বেকারি, সেলিম সওদাগরের দোকান, সেলিম সওদাগরের গুদাম এবং একটি সেলুন। এতে প্রায় ৫০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে।
স্থানীয় ব্যবসায়ী আকিব জাবেদ বলেন, মনু বেকারিতে গ্যাস সংযোগ ছিল। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, গ্যাস লিকেজ থেকে আগুনের সূত্রপাত হতে পারে।
পটিয়া ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন অফিসার রাজেশ বড়ুয়া জানান, খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন। তা না হলে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ আরও বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা ছিল।

`তিস্তা নদীর আমার সোগ খাইছে। এলা দুই শতক জমিও নাই থাকপার। যেটুকু সেটা বিলীন হলে আমার থাকপার কিচ্ছু নাই। আমি পথের ফকির হয়া গেছি। আল্লাহ আমাকে ফকির বানাইছে। বাবা তোমার গুলার হাত-পাও ধরি কই চাচা হই আমার বাড়িঘর অক্ষা করি দ্যাও আল্লাহ তোমার একালেও ভালো পরকালেও ভালো করবে।'
০৬ জুন ২০২১
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া একটি ভিডিওতে দেখা যায়, যাত্রীবাহী লঞ্চের সঙ্গে বাল্কহেডের সংঘর্ষ হয়। কিছুক্ষণের মধ্যে বাল্কহেডটি নদীতে ডুবে যায়। ভিডিওতে দেখা যায়, বাল্কহেডে থাকা স্টাফরা নদীতে লাফ দিয়ে বাঁচার চেষ্টা করছেন।
৪ মিনিট আগে
কুষ্টিয়ার ভেড়ামারায় প্রাইভেট কার থামিয়ে দেশীয় অস্ত্রধারী ডাকাতেরা নগদ টাকা ছিনিয়ে নিয়েছে। শনিবার দিবাগত রাতে উপজেলার মোকারিমপুর ইউনিয়নের মনিপার্ক এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
১৮ মিনিট আগে
রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলার বড় আলমপুর ইউনিয়নের মক্তাগাড়ি গ্রাম থেকে ওমরপুরগামী কাঁচা রাস্তার পাশে ধানখেত থেকে এক অটোভ্যানচালকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নিহত ব্যক্তি হলেন উপজেলার চতরা ইউনিয়নের সোনাতলা গোবিন্দপাড়া গ্রামের মোয়াজ্জেম আলীর ছেলে নুরুল ইসলাম (৫৫)।
১ ঘণ্টা আগেপীরগঞ্জ (রংপুর) প্রতিনিধি

রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলার বড় আলমপুর ইউনিয়নের মক্তাগাড়ি গ্রাম থেকে ওমরপুরগামী কাঁচা রাস্তার পাশে ধানখেত থেকে এক অটোভ্যানচালকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নিহত ব্যক্তি হলেন উপজেলার চতরা ইউনিয়নের সোনাতলা গোবিন্দপাড়া গ্রামের মোয়াজ্জেম আলীর ছেলে নুরুল ইসলাম (৫৫)।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, সকালে ধানখেতে একটি মরদেহ পড়ে থাকতে দেখে পুলিশে খবর দিলে পীরগঞ্জ থানা-পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করে।
এ বিষয়ে পীরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সোহেল রানা বলেন, ‘খবর পেয়ে আমরা ঘটনাস্থল থেকে মরদেহ উদ্ধার করেছি। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে।’

রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলার বড় আলমপুর ইউনিয়নের মক্তাগাড়ি গ্রাম থেকে ওমরপুরগামী কাঁচা রাস্তার পাশে ধানখেত থেকে এক অটোভ্যানচালকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নিহত ব্যক্তি হলেন উপজেলার চতরা ইউনিয়নের সোনাতলা গোবিন্দপাড়া গ্রামের মোয়াজ্জেম আলীর ছেলে নুরুল ইসলাম (৫৫)।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, সকালে ধানখেতে একটি মরদেহ পড়ে থাকতে দেখে পুলিশে খবর দিলে পীরগঞ্জ থানা-পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করে।
এ বিষয়ে পীরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সোহেল রানা বলেন, ‘খবর পেয়ে আমরা ঘটনাস্থল থেকে মরদেহ উদ্ধার করেছি। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে।’

`তিস্তা নদীর আমার সোগ খাইছে। এলা দুই শতক জমিও নাই থাকপার। যেটুকু সেটা বিলীন হলে আমার থাকপার কিচ্ছু নাই। আমি পথের ফকির হয়া গেছি। আল্লাহ আমাকে ফকির বানাইছে। বাবা তোমার গুলার হাত-পাও ধরি কই চাচা হই আমার বাড়িঘর অক্ষা করি দ্যাও আল্লাহ তোমার একালেও ভালো পরকালেও ভালো করবে।'
০৬ জুন ২০২১
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া একটি ভিডিওতে দেখা যায়, যাত্রীবাহী লঞ্চের সঙ্গে বাল্কহেডের সংঘর্ষ হয়। কিছুক্ষণের মধ্যে বাল্কহেডটি নদীতে ডুবে যায়। ভিডিওতে দেখা যায়, বাল্কহেডে থাকা স্টাফরা নদীতে লাফ দিয়ে বাঁচার চেষ্টা করছেন।
৪ মিনিট আগে
কুষ্টিয়ার ভেড়ামারায় প্রাইভেট কার থামিয়ে দেশীয় অস্ত্রধারী ডাকাতেরা নগদ টাকা ছিনিয়ে নিয়েছে। শনিবার দিবাগত রাতে উপজেলার মোকারিমপুর ইউনিয়নের মনিপার্ক এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
১৮ মিনিট আগে
ফায়ার সার্ভিস সূত্রে জানা যায়, অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত দোকানগুলোর মধ্যে রয়েছে পারভেজ সওদাগরের দোকান, মনু বেকারি, সেলিম বেকারি, সেলিম সওদাগরের দোকান, সেলিম সওদাগরের গুদাম এবং একটি সেলুন। এতে প্রায় ৫০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে।
৩৩ মিনিট আগে