প্রতিনিধি
রংপুর: নিখোঁজের নয়দিন পর উদ্ধার হওয়া তরুণ ইসলামি বক্তা আবু ত্ব–হা মুহাম্মদ আদনানের বন্ধু সিয়াম ইবনে শরীফকে চাকরি থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। ত্বহা তাঁর দুই সঙ্গী ও গাড়িচালককে নিয়ে বন্ধু সিয়ামের গ্রামের বাড়ি গাইবান্ধার ত্রিমোহনীতে আটদিন ধরে আত্মগোপনে ছিলেন বলে দাবি করছে পুলিশ। এ ঘটনার জেরেই চাকরি হারিয়েছেন বলে জানান সিয়াম। তিনি মোবাইল ফোন কোম্পানি অপোর রংপুর শাখায় মানবসম্পদ বিভাগে কর্মরত ছিলেন।
আজ রোববার দুপুরে সেলফোনে চাকরিচ্যুত হওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেন সিয়াম ইবনে শরীফ।
সিয়াম বলেন, আমার বন্ধু আবু ত্ব–হাসহ চারজন গাইবান্ধায় আমাদের বাড়িতে আশ্রয় নিয়েছিল, এটা আমি জানতাম না। এ কারণে তাঁর নিখোঁজ হওয়ার সংবাদে আমি নিজেও উদ্বিগ্ন ছিলাম। অন্য বন্ধুবান্ধবদের মতো ত্ব–হার সন্ধান ও উদ্ধারের দাবিতে মানববন্ধন কর্মসূচিতে অংশ নিয়েছিলাম।
সিয়াম আরও বলেন, ‘পুলিশ ত্ব–হাকে উদ্ধারের পর আমি জানতে পারি সে আমাদের বাড়িতেই আত্মগোপনে ছিল। তাদের সেখানে লুকিয়ে থাকার ব্যাপারে আমার মা আমাকে কিছু জানায়নি। অথচ এখন অভিযোগ করা হচ্ছে, আমি নাকি তাদের লুকিয়ে রেখে মানববন্ধন করেছি। এটা মিথ্যা অভিযোগ, আমি কিছুই জানতাম না।’
আপনার মা কেন ত্ব–হাদের আশ্রয় দেওয়ার বিষয়টি আপনাকে জানাল না–এমন প্রশ্নের জবারে সিয়াম বলেন, ‘ত্ব–হা প্রায়ই আমাদের বাড়িতে যেত। সে আমার স্কুল এবং কলেজের বন্ধু। আমাদের একসঙ্গে বেড়ে ওঠার অনেক স্মৃতি রয়েছে এবং খুবই ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক আমাদের। ত্ব–হা তার স্ত্রীকে নিয়েও আমাদের গ্রামে যেত। সে আমার মাকে অনুরোধ করেছিল, তাদের আশ্রয় দেওয়ার বিষয়টি কাউকে না জানাতে। তাই আমার মা আমাকে কিছুই জানাইনি। পুলিশ ত্ব–হাকে উদ্ধারের পরই এটা জানতে পেরেছি। এ কারণে বিভিন্নজন আমাকে ভুল বুঝছে। অনেক মিডিয়াকে আমাকে নিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে। এতে আমার মানসম্মানের ক্ষতি হচ্ছে। আমাদের পারিবারিক সম্মান ক্ষুণ্ন হচ্ছে।’
উল্লেখ্য, রংপুরের তরুণ ইসলামি বক্তা আবু ত্ব–হা মোহাম্মদ আদনান ১০ জুন রংপুর থেকে ঢাকা যাওয়ার পথে দুই সঙ্গী ও গাড়িচালকসহ নিখোঁজ হন। ১৮ জুন বিকেল ৩টার দিকে নগরীর মাস্টারপাড়ায় শ্বশুরবাড়ি থেকে আদনানকে উদ্ধার করে ডিবি কার্যালয়ে নিয়ে যায় গোয়েন্দা পুলিশ। এর কিছুক্ষণ পর আদনানের নিখোঁজ তিন সঙ্গীর মধ্যে দুজনকে নিজ নিজ বাসা থেকে পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয়। পরে বিকেল ৫টায় রংপুর মহানগর গোয়েন্দা বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনারের কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে পুলিশ জানায়, আবু ত্ব–হা ও তাঁর তিন সঙ্গী ব্যক্তিগত ও পারিবারিক কারণে গাইবান্ধার ত্রিমোহনীতে বন্ধু সিয়ামের বাড়িতে আত্মগোপনে ছিলেন। এরপর রাত ৯টার দিকে তাঁদের আদালতে নিয়ে আসা হলে দীর্ঘ জবানবন্দি শেষে পৌনে ১২টার দিকে তাঁদের নিজ জিম্মায় ছেড়ে দেন রংপুর জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট কেএম হাফিজুর রহমান।
রংপুর: নিখোঁজের নয়দিন পর উদ্ধার হওয়া তরুণ ইসলামি বক্তা আবু ত্ব–হা মুহাম্মদ আদনানের বন্ধু সিয়াম ইবনে শরীফকে চাকরি থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। ত্বহা তাঁর দুই সঙ্গী ও গাড়িচালককে নিয়ে বন্ধু সিয়ামের গ্রামের বাড়ি গাইবান্ধার ত্রিমোহনীতে আটদিন ধরে আত্মগোপনে ছিলেন বলে দাবি করছে পুলিশ। এ ঘটনার জেরেই চাকরি হারিয়েছেন বলে জানান সিয়াম। তিনি মোবাইল ফোন কোম্পানি অপোর রংপুর শাখায় মানবসম্পদ বিভাগে কর্মরত ছিলেন।
আজ রোববার দুপুরে সেলফোনে চাকরিচ্যুত হওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেন সিয়াম ইবনে শরীফ।
সিয়াম বলেন, আমার বন্ধু আবু ত্ব–হাসহ চারজন গাইবান্ধায় আমাদের বাড়িতে আশ্রয় নিয়েছিল, এটা আমি জানতাম না। এ কারণে তাঁর নিখোঁজ হওয়ার সংবাদে আমি নিজেও উদ্বিগ্ন ছিলাম। অন্য বন্ধুবান্ধবদের মতো ত্ব–হার সন্ধান ও উদ্ধারের দাবিতে মানববন্ধন কর্মসূচিতে অংশ নিয়েছিলাম।
সিয়াম আরও বলেন, ‘পুলিশ ত্ব–হাকে উদ্ধারের পর আমি জানতে পারি সে আমাদের বাড়িতেই আত্মগোপনে ছিল। তাদের সেখানে লুকিয়ে থাকার ব্যাপারে আমার মা আমাকে কিছু জানায়নি। অথচ এখন অভিযোগ করা হচ্ছে, আমি নাকি তাদের লুকিয়ে রেখে মানববন্ধন করেছি। এটা মিথ্যা অভিযোগ, আমি কিছুই জানতাম না।’
আপনার মা কেন ত্ব–হাদের আশ্রয় দেওয়ার বিষয়টি আপনাকে জানাল না–এমন প্রশ্নের জবারে সিয়াম বলেন, ‘ত্ব–হা প্রায়ই আমাদের বাড়িতে যেত। সে আমার স্কুল এবং কলেজের বন্ধু। আমাদের একসঙ্গে বেড়ে ওঠার অনেক স্মৃতি রয়েছে এবং খুবই ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক আমাদের। ত্ব–হা তার স্ত্রীকে নিয়েও আমাদের গ্রামে যেত। সে আমার মাকে অনুরোধ করেছিল, তাদের আশ্রয় দেওয়ার বিষয়টি কাউকে না জানাতে। তাই আমার মা আমাকে কিছুই জানাইনি। পুলিশ ত্ব–হাকে উদ্ধারের পরই এটা জানতে পেরেছি। এ কারণে বিভিন্নজন আমাকে ভুল বুঝছে। অনেক মিডিয়াকে আমাকে নিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে। এতে আমার মানসম্মানের ক্ষতি হচ্ছে। আমাদের পারিবারিক সম্মান ক্ষুণ্ন হচ্ছে।’
উল্লেখ্য, রংপুরের তরুণ ইসলামি বক্তা আবু ত্ব–হা মোহাম্মদ আদনান ১০ জুন রংপুর থেকে ঢাকা যাওয়ার পথে দুই সঙ্গী ও গাড়িচালকসহ নিখোঁজ হন। ১৮ জুন বিকেল ৩টার দিকে নগরীর মাস্টারপাড়ায় শ্বশুরবাড়ি থেকে আদনানকে উদ্ধার করে ডিবি কার্যালয়ে নিয়ে যায় গোয়েন্দা পুলিশ। এর কিছুক্ষণ পর আদনানের নিখোঁজ তিন সঙ্গীর মধ্যে দুজনকে নিজ নিজ বাসা থেকে পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয়। পরে বিকেল ৫টায় রংপুর মহানগর গোয়েন্দা বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনারের কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে পুলিশ জানায়, আবু ত্ব–হা ও তাঁর তিন সঙ্গী ব্যক্তিগত ও পারিবারিক কারণে গাইবান্ধার ত্রিমোহনীতে বন্ধু সিয়ামের বাড়িতে আত্মগোপনে ছিলেন। এরপর রাত ৯টার দিকে তাঁদের আদালতে নিয়ে আসা হলে দীর্ঘ জবানবন্দি শেষে পৌনে ১২টার দিকে তাঁদের নিজ জিম্মায় ছেড়ে দেন রংপুর জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট কেএম হাফিজুর রহমান।
শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যার ৫০তম বার্ষিকী উপলক্ষে নরসিংদীর রায়পুরায় শোকসভা করার অভিযোগে আওয়ামী লীগের এক নেতাকে আটক করেছে পুলিশ। আজ শুক্রবার উপজেলার পলাশতলী ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ড এলাকা থেকে তাঁকে আটক করা হয়।
২৪ মিনিট আগেদগ্ধ ব্যক্তিরা হলেন ওই ভবনের বাসাভাড়া নিয়ে থাকা গোপালগঞ্জের কোটালিপাড়া উপজেলার বান্ধাবাড়ী গ্রামের সবুজ শেখ (৪২), দুই ছেলে রবিউল শেখ (১৯), রমজান শেখ (১৩), দুই মেয়ে তাসনিয়া (৬) তাসফিয়া (২) ও বোন ঝুমুর বেগম (৩৮) এবং ভোলা জেলার চরফ্যাশন উপজেলার চরনাজিমউদ্দিন গ্রামের আব্বাস উদ্দীন (৩৯)।
৩৩ মিনিট আগেভোলাগঞ্জের পর জাফলংয়েও লুট হওয়া পাথর উদ্ধারে কঠোর পদক্ষেপ নিয়েছে উপজেলা প্রশাসন। গত দুই দিন উপজেলা প্রশাসনের সমন্বয়ে গঠিত টাস্কফোর্স অভিযান চালিয়ে সাড়ে ৮ হাজার ঘনফুট পাথর উদ্ধার করেছে। পরে সেগুলো জাফলং জিরো পয়েন্টে প্রতিস্থাপন করা হয়।
৩৮ মিনিট আগেসিলেটের ভোলাগঞ্জের সাদাপাথর লুটপাটের পর সেগুলো ভোলাগঞ্জ ও ধোপাগুল এলাকায় ক্রাশার মেশিনে ভাঙার জন্য স্তূপ করে রাখা হয়। পরে যখন অভিযান শুরু হয়, তখন সেগুলো ওই ব্যবসায়ীরা বালু ও মাটি দিয়ে ঢেকে ফেলেন। আজ শুক্রবার সেখানে অভিযান চালিয়ে পাথরগুলো উদ্ধার করা হয়।
১ ঘণ্টা আগে