জয়পুরহাট প্রতিনিধি
জয়পুরহাটে যৌতুক দাবির জেরে স্ত্রীকে ছুরিকাঘাতের অপরাধে আব্দুস সালাম (৪৫) নামের এক ব্যক্তিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডাদেশ দিয়েছেন আদালত। এ ছাড়া তাঁকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। আজ রোববার বিকেলে জেলার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক আব্দুল মুক্তাদির এই রায় ঘোষণা করেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জয়পুরহাট আদালতের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিশেষ সরকারি কৌঁসুলি ফিরোজা চৌধুরী। তিনি জানান, রায় ঘোষণার সময় আসামি অনুপস্থিত ছিলেন।
মামলা থেকে জানা গেছে, ১৯৯৯ সালে নওগাঁর ধামুইরহাট উপজেলার চকবিবি গ্রামের আব্দুস সালামের সঙ্গে তাঁর মামাতো বোন জয়পুরহাট সদর উপজেলার মঙ্গলবাড়ি গ্রামের আব্দুস ছাত্তারের মেয়ে সাবিনার বিয়ে হয়। বিয়ের পর থেকেই স্বামী আব্দুস সালাম স্ত্রীকে যৌতুকের দাবিতে নির্যাতন করতেন। এরই মধ্যে দাম্পত্য জীবনে তাঁদের সংসারে দুটি সন্তানও জন্ম নেয়।
২০১৩ সালের ৮ জুন আব্দুস সালাম যৌতুকের দাবিতে স্ত্রীকে মারধর করেন। এতে তাঁর পা ভেঙে যায়। এরপর ভ্যানযোগে স্ত্রী সাবিনাকে তাঁর বাবার বাড়ি জয়পুরহাট সদর উপজেলার মঙ্গলবাড়ি গ্রামে পাঠিয়ে দেন। ওই দিন সন্ধ্যা ৭টার দিকে আব্দুস সালাম শ্বশুর বাড়িতে আসেন। এরপর তাঁর স্ত্রীর কাছে ৭০ হাজার টাকা যৌতুক দাবি করেন। তখন তাঁর স্ত্রী সাবিনা যৌতুকের টাকা দিতে অসম্মতি জানান। এ ঘটনায় আব্দুস সালাম স্ত্রীর পেটে ছুরি দিয়ে আঘাত করেন বলে মামলা থেকে জানা গেছে।
গুরুতর আহত সাবিনা বগুড়ার শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে অনেক দিন চিকিৎসা নেন। চিকিৎসা শেষে ২০১৪ সালের ৪ ফেব্রুয়ারি জয়পুরহাট নারী ও শিশু নির্যাতন ট্রাইব্যুনালে স্বামীর বিরুদ্ধে মামলা করেন তিনি। মামলার পর স্বামী আদালত থেকে জামিন নিয়ে এখনো পলাতক আছেন। এরপর শুনানি ও চারজন সাক্ষীর সাক্ষ্য নেওয়া শেষে আজ আব্দুস সালামকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডাদেশ দেন আদালত।
জয়পুরহাটে যৌতুক দাবির জেরে স্ত্রীকে ছুরিকাঘাতের অপরাধে আব্দুস সালাম (৪৫) নামের এক ব্যক্তিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডাদেশ দিয়েছেন আদালত। এ ছাড়া তাঁকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। আজ রোববার বিকেলে জেলার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক আব্দুল মুক্তাদির এই রায় ঘোষণা করেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জয়পুরহাট আদালতের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিশেষ সরকারি কৌঁসুলি ফিরোজা চৌধুরী। তিনি জানান, রায় ঘোষণার সময় আসামি অনুপস্থিত ছিলেন।
মামলা থেকে জানা গেছে, ১৯৯৯ সালে নওগাঁর ধামুইরহাট উপজেলার চকবিবি গ্রামের আব্দুস সালামের সঙ্গে তাঁর মামাতো বোন জয়পুরহাট সদর উপজেলার মঙ্গলবাড়ি গ্রামের আব্দুস ছাত্তারের মেয়ে সাবিনার বিয়ে হয়। বিয়ের পর থেকেই স্বামী আব্দুস সালাম স্ত্রীকে যৌতুকের দাবিতে নির্যাতন করতেন। এরই মধ্যে দাম্পত্য জীবনে তাঁদের সংসারে দুটি সন্তানও জন্ম নেয়।
২০১৩ সালের ৮ জুন আব্দুস সালাম যৌতুকের দাবিতে স্ত্রীকে মারধর করেন। এতে তাঁর পা ভেঙে যায়। এরপর ভ্যানযোগে স্ত্রী সাবিনাকে তাঁর বাবার বাড়ি জয়পুরহাট সদর উপজেলার মঙ্গলবাড়ি গ্রামে পাঠিয়ে দেন। ওই দিন সন্ধ্যা ৭টার দিকে আব্দুস সালাম শ্বশুর বাড়িতে আসেন। এরপর তাঁর স্ত্রীর কাছে ৭০ হাজার টাকা যৌতুক দাবি করেন। তখন তাঁর স্ত্রী সাবিনা যৌতুকের টাকা দিতে অসম্মতি জানান। এ ঘটনায় আব্দুস সালাম স্ত্রীর পেটে ছুরি দিয়ে আঘাত করেন বলে মামলা থেকে জানা গেছে।
গুরুতর আহত সাবিনা বগুড়ার শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে অনেক দিন চিকিৎসা নেন। চিকিৎসা শেষে ২০১৪ সালের ৪ ফেব্রুয়ারি জয়পুরহাট নারী ও শিশু নির্যাতন ট্রাইব্যুনালে স্বামীর বিরুদ্ধে মামলা করেন তিনি। মামলার পর স্বামী আদালত থেকে জামিন নিয়ে এখনো পলাতক আছেন। এরপর শুনানি ও চারজন সাক্ষীর সাক্ষ্য নেওয়া শেষে আজ আব্দুস সালামকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডাদেশ দেন আদালত।
শেখ হাসিনার পরিবারের সদস্যদের নামে বরিশাল বিভাগের পাঁচটি কলেজের নাম পরিবর্তন করা হয়েছে। আজ রোববার শিক্ষা মন্ত্রণালয় এ-সংক্রান্ত নোটিশ জারি করেছে বলে জানায় বরিশাল শিক্ষা বোর্ড।
১ সেকেন্ড আগেজাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকসহ ১৯ জন কর্মকর্তাকে অবসর দেওয়া হয়েছে। তাঁদের চাকরিকাল ২৫ বছর হওয়ায় বিশ্ববিদ্যালয়ের সংশোধিত চাকরিবিধি অনুযায়ী এই অবসর দেওয়া হয়।
৩৪ মিনিট আগেবিষয়টি নিশ্চিত করে শিক্ষক মাহমুদুল হকের আইনজীবী শামীম আল মামুন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘জেলখানা থেকে মহানগর দায়রা জজকে জানানো হয়, মাহমুদুল হক খুব অসুস্থ। তারপর আমরা পুনরায় আবেদন করেছিলাম। পরে যুগ্ম মহানগর দায়রা জজ আদালত-১-এর বিচারক মোছা. মার্জিয়া খাতুন জামিন আবেদন মঞ্জুর করেন।’
১ ঘণ্টা আগেনাটোরের নলডাঙ্গায় একটি হোটেলে মরা মুরগি রাখার দায়ে হোটেলের মালিককে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত।
১ ঘণ্টা আগে