সারিয়াকান্দি (বগুড়া) প্রতিনিধি
বগুড়ার গাবতলীতে হাতি দেখতে এসে হাসান মিয়া (৯) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার বিকেল ৪টার দিকে উপজেলার বালিয়াদীঘি ইউনিয়নের তরণীহাট পূর্বপাড়া গ্রামের এ ঘটনা ঘটে।
মৃত শিশুটি ওই গ্রামের ভ্যানচালক ভোধন সাহার ছেলে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, কিছুদিন আগে ঝড়ে তরণীহাট পূর্বপাড়া গ্রামে পাকা সড়কের ধারে একটি গাছের বড় ডাল ঝুলে থাকে। গতকাল মঙ্গলবার বিকেলে ওই সড়ক দিয়ে সিলেট থেকে আসা একটি হাতি বালিয়াদীঘিতে যাচ্ছিল। যাওয়ার পথে ঝুলে থাকা ওই ডাল ভেঙে ফেলে। এ সময় ওই ডালের নিচে চাপা পড়ে শিশু হাসান গুরুতর আহত হয়। এরপর তাকে উদ্ধার করে স্থানীয় গাবতলী স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যাওয়া হয়। হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পর কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত বলে ঘোষণা করেন।
এদিকে বিক্ষুব্ধ গ্রামবাসী দলবদ্ধ হয়ে হাতিটিকে মারার জন্য ধাওয়া করে। তখন হাতিটি দৌড়ে স্থানীয় রাস্তার পাশের একটি ডোবার পানিতে আশ্রয় নেয়। আজ বুধবার দুপুর পর্যন্ত হাতিটিকে ওই ডোবাতেই দেখা গেছে। তবে হাতির মাহুত এখন পর্যন্ত পলাতক রয়েছেন।
বালিয়াদীঘি ইউপির চেয়ারম্যান ইউনুছ ফকির বলেন, ‘সংবাদ পেয়ে দুর্ঘটনার পরে আমি ঘটনাস্থলে ছিলাম। যেহেতু অনাকাঙ্ক্ষিতভাবে দুর্ঘটনাটি হয়েছে। আর পরিবারের পক্ষ থেকেও কোনো অভিযোগ নেই বা তারা কোনো মামলার ঝামেলায় জড়াতে চায় না। তাই নিহতের পরিবারকে হাতির মাহুতের পক্ষ থেকে জরিমানা দিয়ে বিষয়টির মীমাংসা করার প্রস্তুতি চলছে।
খবর পেয়ে গাবতলী মডেল থানার ওসি (তদন্ত) জামিরুল ইসলাম, এসআই সোলাইমান আলীসহ সঙ্গীয় ফোর্স ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে।
গাবতলী মডেল থানার পুলিশ পরিদর্শক জামিরুল ইসলাম বলেন, পরিবারের কাছে থেকে কোনো অভিযোগ না পাওয়ায় ময়নাতদন্ত ছাড়াই মরদেহ দাফনের অনুমতি দেওয়া হয়েছে। মঙ্গলবার রাতেই তাকে নিজ বাড়িতে দাফন করা হয়েছে।
গাবতলী মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সিরাজুল ইসলাম বলেন, হাতির সঙ্গে শিশুর মৃত্যুর কোনো সম্পর্ক নেই। মানুষ এগুলো গুজব ছড়ায়। হাতি কলাগাছ খাচ্ছিল, আর কলাগাছের সঙ্গে লেগে থাকা ইউক্যালিপটাসের ডাল পড়ে শিশুর মৃত্যু হয়েছে।
বগুড়ার গাবতলীতে হাতি দেখতে এসে হাসান মিয়া (৯) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার বিকেল ৪টার দিকে উপজেলার বালিয়াদীঘি ইউনিয়নের তরণীহাট পূর্বপাড়া গ্রামের এ ঘটনা ঘটে।
মৃত শিশুটি ওই গ্রামের ভ্যানচালক ভোধন সাহার ছেলে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, কিছুদিন আগে ঝড়ে তরণীহাট পূর্বপাড়া গ্রামে পাকা সড়কের ধারে একটি গাছের বড় ডাল ঝুলে থাকে। গতকাল মঙ্গলবার বিকেলে ওই সড়ক দিয়ে সিলেট থেকে আসা একটি হাতি বালিয়াদীঘিতে যাচ্ছিল। যাওয়ার পথে ঝুলে থাকা ওই ডাল ভেঙে ফেলে। এ সময় ওই ডালের নিচে চাপা পড়ে শিশু হাসান গুরুতর আহত হয়। এরপর তাকে উদ্ধার করে স্থানীয় গাবতলী স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যাওয়া হয়। হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পর কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত বলে ঘোষণা করেন।
এদিকে বিক্ষুব্ধ গ্রামবাসী দলবদ্ধ হয়ে হাতিটিকে মারার জন্য ধাওয়া করে। তখন হাতিটি দৌড়ে স্থানীয় রাস্তার পাশের একটি ডোবার পানিতে আশ্রয় নেয়। আজ বুধবার দুপুর পর্যন্ত হাতিটিকে ওই ডোবাতেই দেখা গেছে। তবে হাতির মাহুত এখন পর্যন্ত পলাতক রয়েছেন।
বালিয়াদীঘি ইউপির চেয়ারম্যান ইউনুছ ফকির বলেন, ‘সংবাদ পেয়ে দুর্ঘটনার পরে আমি ঘটনাস্থলে ছিলাম। যেহেতু অনাকাঙ্ক্ষিতভাবে দুর্ঘটনাটি হয়েছে। আর পরিবারের পক্ষ থেকেও কোনো অভিযোগ নেই বা তারা কোনো মামলার ঝামেলায় জড়াতে চায় না। তাই নিহতের পরিবারকে হাতির মাহুতের পক্ষ থেকে জরিমানা দিয়ে বিষয়টির মীমাংসা করার প্রস্তুতি চলছে।
খবর পেয়ে গাবতলী মডেল থানার ওসি (তদন্ত) জামিরুল ইসলাম, এসআই সোলাইমান আলীসহ সঙ্গীয় ফোর্স ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে।
গাবতলী মডেল থানার পুলিশ পরিদর্শক জামিরুল ইসলাম বলেন, পরিবারের কাছে থেকে কোনো অভিযোগ না পাওয়ায় ময়নাতদন্ত ছাড়াই মরদেহ দাফনের অনুমতি দেওয়া হয়েছে। মঙ্গলবার রাতেই তাকে নিজ বাড়িতে দাফন করা হয়েছে।
গাবতলী মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সিরাজুল ইসলাম বলেন, হাতির সঙ্গে শিশুর মৃত্যুর কোনো সম্পর্ক নেই। মানুষ এগুলো গুজব ছড়ায়। হাতি কলাগাছ খাচ্ছিল, আর কলাগাছের সঙ্গে লেগে থাকা ইউক্যালিপটাসের ডাল পড়ে শিশুর মৃত্যু হয়েছে।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
৩ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
৪ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
৪ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
৪ ঘণ্টা আগে