নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
সাধারণ সম্পাদকের আপত্তিকর ভিডিও ফাঁস ইস্যুতে এবার মাঠে নামল রাজশাহী মহানগর আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠন। প্রথমবারের মতো সমাবেশ করে সাধারণ সম্পাদক ডাবলু সরকারের বহিষ্কারের দাবি করেছেন।
আজ সোমবার সকালে নগরীর লক্ষ্মীপুর মোড়ে প্রায় ঘণ্টাব্যাপী এই মানববন্ধন কর্মসূচি ও সমাবেশ পালিত হয়। এতে মহানগর আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের বিভিন্ন পদে থাকা নেতা-কর্মীরা অংশগ্রহণ করেন।
এই মানববন্ধনে সভাপতিত্ব করেন নগর আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি ও বর্তমান কার্যনির্বাহী কমিটির সভাপতি মোজাফফর হোসেন। পরিচালনা করেন মহানগর ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি শফিকুজ্জামান শফিক। কর্মসূচিতে বক্তারা বলেন, এই ঘটনার পর কেন্দ্র কী ব্যবস্থা নিচ্ছে, সেই অপেক্ষায় তারা এত দিন বসে ছিলেন। কিন্তু কেন্দ্র কোনো ব্যবস্থা নিচ্ছে না দেখে তাঁরা মাঠে নামলেন।
এর আগে ১৭ ফেব্রুয়ারি ডাবলু সরকারের একটি আপত্তিকর ভিডিও ছড়িয়ে পড়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে। এতে বিবস্ত্র অবস্থায় ভিডিও কলে অশ্লীল অঙ্গভঙ্গি করতে দেখা যায় তাঁকে। ডাবলু সরকার দাবি করেন, ভিডিওতে থাকা ব্যক্তির শরীরের ওপরের অংশ তাঁর। তবে নিচের অংশ তাঁর নয়। ভিডিওটি সম্পাদন করা দাবি করে তিনি থানায় মামলা করেন।
এই ভিডিও ইস্যুতে ডাবলুর বহিষ্কার দাবিতে প্রথম মাঠে নামেন কিছু নেতা-কর্মী। দলীয় কোনো পদে না থাকা এসব নেতা-কর্মীরা ‘সচেতন রাজশাহীবাসী’ ও ‘তৃণমূল আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মী’ ব্যানারে সোচ্চার হন। তারা ডাবলু সরকারের বহিষ্কারের দাবি জানান। এ ইস্যুতে প্রথম গত ২ মার্চ ‘সচেতন রাজশাহীবাসীর’ ব্যানারে মানববন্ধনের আয়োজন করা হলে ডাবলু সরকারের ভাই শাহনেওয়াজ সরকার সেডু ও জেডু সরকারের নেতৃত্বে হামলা চালানো হয়। তারপরও একই দাবিতে কয়েক দিন কর্মসূচি পালিত হয়। তবে এসব কর্মসূচিতে ছিলেন না নগর আওয়ামী লীগের পদে থাকা নেতারা। এই ভিডিও নিয়ে তাঁদের মধ্যে চাপা ক্ষোভ বিরাজ করলেও ভয়ে কেউ মুখ খুলছিলেন না, মাঠেও নামছিলেন না। অবশেষে সোমবার তারা প্রথমবারের মতো মাঠে নামলেন।
নগর আওয়ামী লীগের সহসভাপতি অধ্যক্ষ শফিকুর রহমান বাদশা বলেন, ‘ডাবলু সরকার আমার কাছে অনুরোধ করেন, আমি যেন পুলিশ কমিশনারকে বলি ভিডিওটি ছড়ানো ঠেকাতে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য। আমি বলেছি, আগে কার্যনির্বাহী কমিটির মিটিং দাও, মিটিংয়েই সিদ্ধান্ত হবে। তিনি মিটিং না দিয়ে নিজের গা বাঁচাতে ভিডিও মিথ্যা দাবি করে মামলা করলেন। এটা নগর আওয়ামী লীগের সিদ্ধান্ত নয়। এমন আপত্তিকর ভিডিও সামনে আসার পরে তাঁর উচিত ছিল পদ ছেড়ে দিয়ে আগে নিজেকে নির্দোষ প্রমাণ হয়ে আসা। তাহলে আমাদের মুখ রক্ষা পেত। এখন লজ্জায় মুখ দেখাতে পারছি না।’
নগর আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আহসানুল হক পিন্টু বলেন, ‘রাজশাহী মহানগর আওয়ামী লীগ সারা দেশের মধ্যে খুবই শক্তিশালী সংগঠন। কিন্তু এখন এই ভিডিও দেখে মানুষ আমাদের ধিক্কার জানাচ্ছে। ছিঃ ছিঃ করছে। আমরা লজ্জায় রাস্তায় বের হতে পারছি না। এখনো সময় আছে। নেতৃবৃন্দকে বলব, সবাই মিলে দলের রাজশাহী বিভাগের সাংগঠনিক সম্পাদক এসএম কামাল ও সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটনের কাছে চলেন। বিষয়টি তাদেরকেই সুরাহা করে দিতে বলেন।’
কর্মসূচিতে অন্য বক্তারা ডাবলু সরকারের বহিষ্কার দাবি করে বলেন, সামনে সিটি নির্বাচন। এরপর জাতীয় নির্বাচন। ডাবলু সরকারের নৈতিক স্খলনের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা না নিলে আগামী নির্বাচনে এর প্রভাব পড়বে। তাই ডাবলু সরকারকে এখনই বহিষ্কার করতে হবে। আর ভিডিওর ব্যাপারে তিনি থানায় মামলা করেছেন। পুলিশ ফরেনসিক পরীক্ষা করুক। পরীক্ষায় যদি আসে যে এই ভিডিও সম্পাদন করা তাহলে ডাবলু সরকার সসম্মানে রাজনীতিতে ফিরে আসুক। আর ভিডিও সত্য হলে তাঁর মতো নেতার দরকার নেই।
কর্মসূচিতে অন্যদের মধ্যে আরও বক্তব্য দেন-নগর আওয়ামী লীগের সহসভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা নওশের আলী, শাহাদাৎ হোসেন, সাংগঠনিক সম্পাদক আসলাম সরকার, শামিমা ইয়াসমিন শিখা, যুগ্ম সম্পাদক মোস্তাক হোসেন, আইন বিষয়ক সম্পাদক মুসাব্বিরুল ইসলাম, স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক এফএমএ জাহিদ, প্রচার সম্পাদক দিলীপ ঘোষ, শিল্প ও বাণিজ্য বিষয়ক সম্পাদক আনোয়ার শরিফ, কবিকুঞ্জের সভাপতি আরিফুল হক কুমার, নগর যুবলীগের যুগ্ম সম্পাদক তৌরিদ আল মাসুদ রনি, সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক নাহিদ আক্তার নাহান, স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা মইনুল ইসলাম মোস্তফা প্রমুখ।
এ ছাড়াও অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, নগর আওয়ামী লীগের শ্রম বিষয়ক সম্পাদক আবদুস সোহেল, মহানগর ছাত্রলীগের সভাপতি নূর মোহাম্মদ সিয়াম, সাধারণ সম্পাদক সিরাজুম মবিন সবুজ, সাবেক সভাপতি নাঈমুল হুদা রানা, সাবেক সাধারণ সম্পাদক মাহমুদ হাসান রাজীব, রাজশাহী কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতি রাসিক দত্ত, নগর যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মুকুল শেখ, সাবেক ছাত্রনেতা আবু রায়হান মাসুদ প্রমুখ।
আরও পড়ুন:
সাধারণ সম্পাদকের আপত্তিকর ভিডিও ফাঁস ইস্যুতে এবার মাঠে নামল রাজশাহী মহানগর আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠন। প্রথমবারের মতো সমাবেশ করে সাধারণ সম্পাদক ডাবলু সরকারের বহিষ্কারের দাবি করেছেন।
আজ সোমবার সকালে নগরীর লক্ষ্মীপুর মোড়ে প্রায় ঘণ্টাব্যাপী এই মানববন্ধন কর্মসূচি ও সমাবেশ পালিত হয়। এতে মহানগর আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের বিভিন্ন পদে থাকা নেতা-কর্মীরা অংশগ্রহণ করেন।
এই মানববন্ধনে সভাপতিত্ব করেন নগর আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি ও বর্তমান কার্যনির্বাহী কমিটির সভাপতি মোজাফফর হোসেন। পরিচালনা করেন মহানগর ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি শফিকুজ্জামান শফিক। কর্মসূচিতে বক্তারা বলেন, এই ঘটনার পর কেন্দ্র কী ব্যবস্থা নিচ্ছে, সেই অপেক্ষায় তারা এত দিন বসে ছিলেন। কিন্তু কেন্দ্র কোনো ব্যবস্থা নিচ্ছে না দেখে তাঁরা মাঠে নামলেন।
এর আগে ১৭ ফেব্রুয়ারি ডাবলু সরকারের একটি আপত্তিকর ভিডিও ছড়িয়ে পড়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে। এতে বিবস্ত্র অবস্থায় ভিডিও কলে অশ্লীল অঙ্গভঙ্গি করতে দেখা যায় তাঁকে। ডাবলু সরকার দাবি করেন, ভিডিওতে থাকা ব্যক্তির শরীরের ওপরের অংশ তাঁর। তবে নিচের অংশ তাঁর নয়। ভিডিওটি সম্পাদন করা দাবি করে তিনি থানায় মামলা করেন।
এই ভিডিও ইস্যুতে ডাবলুর বহিষ্কার দাবিতে প্রথম মাঠে নামেন কিছু নেতা-কর্মী। দলীয় কোনো পদে না থাকা এসব নেতা-কর্মীরা ‘সচেতন রাজশাহীবাসী’ ও ‘তৃণমূল আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মী’ ব্যানারে সোচ্চার হন। তারা ডাবলু সরকারের বহিষ্কারের দাবি জানান। এ ইস্যুতে প্রথম গত ২ মার্চ ‘সচেতন রাজশাহীবাসীর’ ব্যানারে মানববন্ধনের আয়োজন করা হলে ডাবলু সরকারের ভাই শাহনেওয়াজ সরকার সেডু ও জেডু সরকারের নেতৃত্বে হামলা চালানো হয়। তারপরও একই দাবিতে কয়েক দিন কর্মসূচি পালিত হয়। তবে এসব কর্মসূচিতে ছিলেন না নগর আওয়ামী লীগের পদে থাকা নেতারা। এই ভিডিও নিয়ে তাঁদের মধ্যে চাপা ক্ষোভ বিরাজ করলেও ভয়ে কেউ মুখ খুলছিলেন না, মাঠেও নামছিলেন না। অবশেষে সোমবার তারা প্রথমবারের মতো মাঠে নামলেন।
নগর আওয়ামী লীগের সহসভাপতি অধ্যক্ষ শফিকুর রহমান বাদশা বলেন, ‘ডাবলু সরকার আমার কাছে অনুরোধ করেন, আমি যেন পুলিশ কমিশনারকে বলি ভিডিওটি ছড়ানো ঠেকাতে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য। আমি বলেছি, আগে কার্যনির্বাহী কমিটির মিটিং দাও, মিটিংয়েই সিদ্ধান্ত হবে। তিনি মিটিং না দিয়ে নিজের গা বাঁচাতে ভিডিও মিথ্যা দাবি করে মামলা করলেন। এটা নগর আওয়ামী লীগের সিদ্ধান্ত নয়। এমন আপত্তিকর ভিডিও সামনে আসার পরে তাঁর উচিত ছিল পদ ছেড়ে দিয়ে আগে নিজেকে নির্দোষ প্রমাণ হয়ে আসা। তাহলে আমাদের মুখ রক্ষা পেত। এখন লজ্জায় মুখ দেখাতে পারছি না।’
নগর আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আহসানুল হক পিন্টু বলেন, ‘রাজশাহী মহানগর আওয়ামী লীগ সারা দেশের মধ্যে খুবই শক্তিশালী সংগঠন। কিন্তু এখন এই ভিডিও দেখে মানুষ আমাদের ধিক্কার জানাচ্ছে। ছিঃ ছিঃ করছে। আমরা লজ্জায় রাস্তায় বের হতে পারছি না। এখনো সময় আছে। নেতৃবৃন্দকে বলব, সবাই মিলে দলের রাজশাহী বিভাগের সাংগঠনিক সম্পাদক এসএম কামাল ও সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটনের কাছে চলেন। বিষয়টি তাদেরকেই সুরাহা করে দিতে বলেন।’
কর্মসূচিতে অন্য বক্তারা ডাবলু সরকারের বহিষ্কার দাবি করে বলেন, সামনে সিটি নির্বাচন। এরপর জাতীয় নির্বাচন। ডাবলু সরকারের নৈতিক স্খলনের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা না নিলে আগামী নির্বাচনে এর প্রভাব পড়বে। তাই ডাবলু সরকারকে এখনই বহিষ্কার করতে হবে। আর ভিডিওর ব্যাপারে তিনি থানায় মামলা করেছেন। পুলিশ ফরেনসিক পরীক্ষা করুক। পরীক্ষায় যদি আসে যে এই ভিডিও সম্পাদন করা তাহলে ডাবলু সরকার সসম্মানে রাজনীতিতে ফিরে আসুক। আর ভিডিও সত্য হলে তাঁর মতো নেতার দরকার নেই।
কর্মসূচিতে অন্যদের মধ্যে আরও বক্তব্য দেন-নগর আওয়ামী লীগের সহসভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা নওশের আলী, শাহাদাৎ হোসেন, সাংগঠনিক সম্পাদক আসলাম সরকার, শামিমা ইয়াসমিন শিখা, যুগ্ম সম্পাদক মোস্তাক হোসেন, আইন বিষয়ক সম্পাদক মুসাব্বিরুল ইসলাম, স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক এফএমএ জাহিদ, প্রচার সম্পাদক দিলীপ ঘোষ, শিল্প ও বাণিজ্য বিষয়ক সম্পাদক আনোয়ার শরিফ, কবিকুঞ্জের সভাপতি আরিফুল হক কুমার, নগর যুবলীগের যুগ্ম সম্পাদক তৌরিদ আল মাসুদ রনি, সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক নাহিদ আক্তার নাহান, স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা মইনুল ইসলাম মোস্তফা প্রমুখ।
এ ছাড়াও অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, নগর আওয়ামী লীগের শ্রম বিষয়ক সম্পাদক আবদুস সোহেল, মহানগর ছাত্রলীগের সভাপতি নূর মোহাম্মদ সিয়াম, সাধারণ সম্পাদক সিরাজুম মবিন সবুজ, সাবেক সভাপতি নাঈমুল হুদা রানা, সাবেক সাধারণ সম্পাদক মাহমুদ হাসান রাজীব, রাজশাহী কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতি রাসিক দত্ত, নগর যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মুকুল শেখ, সাবেক ছাত্রনেতা আবু রায়হান মাসুদ প্রমুখ।
আরও পড়ুন:
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রস্তাবিত স্থায়ী ক্যাম্পাস নির্মাণ আটকাতে গভীর ষড়যন্ত্র চলছে দাবি করে পৃথক দুটি সংবাদ সম্মেলন করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়টির শিক্ষক-কর্মকর্তা-কর্মচারী ও শিক্ষার্থীরা। এ সময় তাঁরা আগামী একনেক সভায় প্রকল্প অনুমোদন না হলে কঠোর কর্মসূচিরও হুঁশিয়ারি দেন। শুক্রবার বেলা ১১টার দিকে...
৩৫ মিনিট আগেহবিগঞ্জের মাধবপুরে চাঁদাবাজির অভিযোগে সেনাবাহিনীর হাতে আটক মাধবপুর উপজেলা ছাত্রদলের সদস্যসচিব জামিল চৌধুরীর বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি মামলার বাদী অরূপ চৌধুরীকে মাদক ও ডাকাতি মামলায় গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। অরূপ চৌধুরীকে শায়েস্তাগঞ্জ থানার একটি ডাকাতি মামলায় মাধবপুর থেকে গ্রেপ্তার করা হয় বলে...
১ ঘণ্টা আগেঅনৈতিক কাজে জড়িত থাকার অভিযোগে মানিকগঞ্জের সিংগাইরে মো. রউফুল মুনশি নামের এক ছাত্রদল নেতাকে বহিষ্কার করা হয়েছে। আজ শুক্রবার জেলা ছাত্রদলের দপ্তর সম্পাদক মো. শোয়েব হোসেন স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়।
১ ঘণ্টা আগেজানা গেছে, ভেড়ামারা লালন শাহ সেতু থেকে অন্তত ১০টি মোটরসাইকেল নিয়ে বন্ধুরা উচ্চগতিতে মহাসড়কে নিজেদের মধ্যে রেস করছিলেন। এ সময় একসঙ্গে থাকা দুই বন্ধু মাহিন ও সিয়ামের মোটরসাইকেলটি বারোমাইল এলাকায় একটি পিকআপ ভ্যানের পেছনে ধাক্কা দেয়। এতে ঘটনাস্থলেই মাহিন মারা যান। গুরুতর আহত অবস্থায় সিয়ামকে হাসপাতালে নে
১ ঘণ্টা আগে