নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
ওয়াসার শোধনাগার বন্ধ থাকায় রাজশাহীর পদ্মা আবাসিক এলাকার বহুতল ভবনে পানি সরবরাহ কমে গেছে। পাইপে পানির চাপ কম থাকায় এসব ভবনের বাসিন্দারা পড়েছেন দুর্ভোগে। তাই এখন বাসা পরিবর্তন করার কথা ভাবছেন তাঁরা। তবে পানি শোধনাগার বন্ধ থাকার বিষয়টি জানা নেই সংশ্লিষ্ট দুই প্রধান কর্মকর্তার।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, রাজশাহী সিটি করপোরেশনের পানি বিভাগকে ২০১১ সালে আলাদা করে প্রতিষ্ঠা করা হয় রাজশাহী ওয়াসা। পদ্মা নদীর পানি পরিশোধন করে সরবরাহ করতে ওই বছরের আগস্টে ৩৪ কোটি টাকা ব্যয়ে শহীদ এ এইচ এম কামারুজ্জামান পানি শোধনাগার স্থাপন করা হয়। শুষ্ক মৌসুমে পদ্মার পানি দূরে চলে গেলে শোধনাগারটি বন্ধ হয়ে যায়। পানি শোধনাগারটি যখন সচল থাকে, তখনো মাঝেমধ্যে দেখা দেয় যান্ত্রিক ত্রুটি।
এ ছাড়া গত এক সপ্তাহ ধরে পানি শোধনাগারটি বন্ধ। কারণ এই শোধনাগার থেকে প্রতিদিন ৯ মিলিয়ন লিটার পদ্মার পানি নগরীর ২৭, ২৮, ২৯ ও ৩০ নম্বর ওয়ার্ডে সরবরাহ করা হয়। বন্ধ থাকায় পানির সমস্যায় পড়েন চারটি ওয়ার্ডের বাসিন্দারা। বিশেষ করে শহরের অভিজাত এলাকা হিসেবে পরিচিত পদ্মা আবাসিক এলাকায় পানির কষ্ট অনেক বেড়ে যায়।
পানি শোধনাগারের দায়িত্বে থাকা ওয়াসার উপসহকারী প্রকৌশলী আবদুর রহিম বলেন, ‘শোধনাগারের পুকুরে একটু সমস্যা হয়েছে। প্রায় এক সপ্তাহ ধরে মেইনটেন্যান্সের কাজ চলছে। এ কারণে পদ্মা আবাসিক এলাকায় পানির চাপ কমে গেছে। ভবনের ওপরের তলাগুলোতে পানি উঠছে না। নগরীর ২৮, ২৯ ও ৩০ নম্বর ওয়ার্ডে বিকল্প পাম্প চালু করা হয়েছে। তাই এসব এলাকায় পানির তেমন সমস্যা হচ্ছে না। তবে পদ্মা আবাসিক এলাকাটি দূরে হওয়ার কারণে পানির চাপ কমে যাচ্ছে। দ্রুত সময়ের মধ্যেই শোধনাগারের কাজ শেষ হয়ে যাবে।’
পদ্মা আবাসিকসংলগ্ন এলাকার বাসিন্দা দিদারুল হক জানান, একটি চারতলা ভবনের দোতলায় তিনি পরিবার নিয়ে থাকেন। এক সপ্তাহ ধরে দোতলায় পানি উঠছে না। তবে নিচে ট্যাপে পানি পাওয়া যাচ্ছে অল্প করে। এক সপ্তাহ ধরে নিচতলার ট্যাপ থেকে তিনি প্রয়োজনীয় পানি তুলে নিয়ে যাচ্ছেন দোতলায়। খুব সমস্যায় আছেন তাঁরা।
পদ্মা আবাসিক এলাকার ভাড়াটিয়া শরিফুল হক জানান, তাঁদের এলাকায়ও দোতলা থেকে ওপরের তলায় ওয়াসার সরবরাহ করা পানি পাওয়া যাচ্ছে না। শুধু নিচতলায় পানি আছে। মাঝে মাঝেই তাঁরা এই সমস্যায় পড়েন। ফোন করলে ওয়াসার কোনো কর্মকর্তা ধরেন না। পানির সমস্যাও কাটে না। তাই এখন বাসা পরিবর্তন করার কথা ভাবছেন।
রাজশাহী ওয়াসার প্রধান প্রকৌশলী পারভেজ মামুদ আজকের পত্রিকাকে বলেন ‘এটা আমার জানা নেই। খোঁজ নিয়ে জানাতে পারব।’
শহীদ কামারুজ্জামান পানি শোধনাগারের দায়িত্বে থাকা নির্বাহী প্রকৌশলী মাহাবুবুর রহমান বলেন, ‘আমি ঢাকার বাড়িতে আছি। সমস্যার ব্যাপারে আমি কিছু বলতে পারব না।’
ওয়াসার শোধনাগার বন্ধ থাকায় রাজশাহীর পদ্মা আবাসিক এলাকার বহুতল ভবনে পানি সরবরাহ কমে গেছে। পাইপে পানির চাপ কম থাকায় এসব ভবনের বাসিন্দারা পড়েছেন দুর্ভোগে। তাই এখন বাসা পরিবর্তন করার কথা ভাবছেন তাঁরা। তবে পানি শোধনাগার বন্ধ থাকার বিষয়টি জানা নেই সংশ্লিষ্ট দুই প্রধান কর্মকর্তার।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, রাজশাহী সিটি করপোরেশনের পানি বিভাগকে ২০১১ সালে আলাদা করে প্রতিষ্ঠা করা হয় রাজশাহী ওয়াসা। পদ্মা নদীর পানি পরিশোধন করে সরবরাহ করতে ওই বছরের আগস্টে ৩৪ কোটি টাকা ব্যয়ে শহীদ এ এইচ এম কামারুজ্জামান পানি শোধনাগার স্থাপন করা হয়। শুষ্ক মৌসুমে পদ্মার পানি দূরে চলে গেলে শোধনাগারটি বন্ধ হয়ে যায়। পানি শোধনাগারটি যখন সচল থাকে, তখনো মাঝেমধ্যে দেখা দেয় যান্ত্রিক ত্রুটি।
এ ছাড়া গত এক সপ্তাহ ধরে পানি শোধনাগারটি বন্ধ। কারণ এই শোধনাগার থেকে প্রতিদিন ৯ মিলিয়ন লিটার পদ্মার পানি নগরীর ২৭, ২৮, ২৯ ও ৩০ নম্বর ওয়ার্ডে সরবরাহ করা হয়। বন্ধ থাকায় পানির সমস্যায় পড়েন চারটি ওয়ার্ডের বাসিন্দারা। বিশেষ করে শহরের অভিজাত এলাকা হিসেবে পরিচিত পদ্মা আবাসিক এলাকায় পানির কষ্ট অনেক বেড়ে যায়।
পানি শোধনাগারের দায়িত্বে থাকা ওয়াসার উপসহকারী প্রকৌশলী আবদুর রহিম বলেন, ‘শোধনাগারের পুকুরে একটু সমস্যা হয়েছে। প্রায় এক সপ্তাহ ধরে মেইনটেন্যান্সের কাজ চলছে। এ কারণে পদ্মা আবাসিক এলাকায় পানির চাপ কমে গেছে। ভবনের ওপরের তলাগুলোতে পানি উঠছে না। নগরীর ২৮, ২৯ ও ৩০ নম্বর ওয়ার্ডে বিকল্প পাম্প চালু করা হয়েছে। তাই এসব এলাকায় পানির তেমন সমস্যা হচ্ছে না। তবে পদ্মা আবাসিক এলাকাটি দূরে হওয়ার কারণে পানির চাপ কমে যাচ্ছে। দ্রুত সময়ের মধ্যেই শোধনাগারের কাজ শেষ হয়ে যাবে।’
পদ্মা আবাসিকসংলগ্ন এলাকার বাসিন্দা দিদারুল হক জানান, একটি চারতলা ভবনের দোতলায় তিনি পরিবার নিয়ে থাকেন। এক সপ্তাহ ধরে দোতলায় পানি উঠছে না। তবে নিচে ট্যাপে পানি পাওয়া যাচ্ছে অল্প করে। এক সপ্তাহ ধরে নিচতলার ট্যাপ থেকে তিনি প্রয়োজনীয় পানি তুলে নিয়ে যাচ্ছেন দোতলায়। খুব সমস্যায় আছেন তাঁরা।
পদ্মা আবাসিক এলাকার ভাড়াটিয়া শরিফুল হক জানান, তাঁদের এলাকায়ও দোতলা থেকে ওপরের তলায় ওয়াসার সরবরাহ করা পানি পাওয়া যাচ্ছে না। শুধু নিচতলায় পানি আছে। মাঝে মাঝেই তাঁরা এই সমস্যায় পড়েন। ফোন করলে ওয়াসার কোনো কর্মকর্তা ধরেন না। পানির সমস্যাও কাটে না। তাই এখন বাসা পরিবর্তন করার কথা ভাবছেন।
রাজশাহী ওয়াসার প্রধান প্রকৌশলী পারভেজ মামুদ আজকের পত্রিকাকে বলেন ‘এটা আমার জানা নেই। খোঁজ নিয়ে জানাতে পারব।’
শহীদ কামারুজ্জামান পানি শোধনাগারের দায়িত্বে থাকা নির্বাহী প্রকৌশলী মাহাবুবুর রহমান বলেন, ‘আমি ঢাকার বাড়িতে আছি। সমস্যার ব্যাপারে আমি কিছু বলতে পারব না।’
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
৩ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
৩ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
৪ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
৪ ঘণ্টা আগে