নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী

জমি কেনাবেচার কর থেকে ১% থাকে এলাকার উন্নয়নের জন্য। এই টাকা জমা হয় উপজেলার ১%-এর ব্যাংক হিসাবে। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) এই টাকা বণ্টন করেন এলাকার ইউনিয়ন পরিষদগুলোর (ইউপি) মাঝে। রাজশাহীর গোদাগাড়ীর ইউএনও ফয়সাল আহমেদের বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছে, ১% এর টাকা বণ্টন করার সময় তিনি ২৫% ঘুষ নেন।
এ নিয়ে গত ২৭ আগস্ট জেলা প্রশাসক আফিয়া আখতারের কাছে লিখিত অভিযোগ করা হয়েছে। উপজেলার ফরাদপুর গ্রামের বাসিন্দা আবদুল হামিদ বাবলু এই অভিযোগ করেন। তিনি উপজেলা বিএনপির সদস্য। অভিযোগের সঙ্গে ১০ পাতায় প্রায় এক হাজার মানুষের স্বাক্ষরও সংযুক্ত করা হয়েছে। জেলা প্রশাসন অভিযোগের তদন্ত শুরু করেছে।
এরই মধ্যে গত বৃহস্পতিবার ইউএনও ফয়সাল আহমেদকে জয়পুরহাটের ক্ষেতলাল উপজেলায় ইউএনও হিসেবে বদলি করা হয়েছে। বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয়ের সিনিয়র সহকারী কমিশনার জুবায়ের হোসেন ওই বদলির আদেশে স্বাক্ষর করেছেন।
ফয়সাল আহমেদের বিরুদ্ধে দেওয়া লিখিত অভিযোগে নানা অনিয়মের অভিযোগ তুলে ধরা হয়। বলা হয়, ১% এর টাকা বিভিন্ন ইউনিয়নের উন্নয়নের জন্য ইউনিয়ন পরিষদে বণ্টন করা হয়। সেখান থেকে ইউএনও ঘুষ নেন ২৫%। এ বিষয়ে সাধারণ জনগণ ইউএনওকে কিছু বলতে গেলে তিনি সাধারণ মানুষকে পুলিশ দিয়ে গ্রেপ্তারের ভয় দেখান।
অভিযোগে উল্লেখ করা হয়, ‘গত ঈদে সরকারিভাবে বরাদ্দ করা ভিজিডি এবং ভিজিএফ চাল সাধারণ গরিব মানুষের মধ্যে বিতরণ না করে অবৈধভাবে আত্মসাৎ করার কারণে গোগ্রাম ইউনিয়ন পরিষদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান আসলাম আলীকে হাতেনাতে ধরেন ইউএনও ফয়সাল আহমেদ। কিন্তু কোনো আইনগত পদক্ষেপ না নিয়ে তাঁর কাছ থেকে ঘুষ নিয়ে ছেড়ে দেন। আর সংশ্লিষ্ট গ্রাম পুলিশ সদস্য ও ভ্যানচালককে আদালতে চালান দেওয়া হয়েছে।’
এ ছাড়া চর আষাড়িয়াদহ ইউপির বর্তমান চেয়ারম্যান আশরাফুল ইসলাম দায়িত্ব গ্রহণের পর ২০২১ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত বরাদ্দ করা ভিজিডি এবং ভিজিএফ খাতের চাল বিতরণে অনিয়ম হয়। বিষয়টি সম্পূর্ণ জ্ঞাত হওয়ার পরও ইউএনও কোনো আইনগত পদক্ষেপ নেননি। পার্সেন্টেজ গ্রহণ করে তিনি পুরো নীরবতা পালন করেছেন।
অভিযোগে উল্লেখ করা হয়, বিভিন্ন ইউনিয়নে উন্নয়ন খাতের জন্য কোনো কার্যাদেশ না দিয়েই জনগণের কাছ থেকে আদায় করা রাজস্ব খাতের ট্যাক্সের টাকা সরকারি খাতে জমা করেন না ইউএনও। কোনো কাজ না করে খরচ দেখিয়ে এই টাকা আত্মসাৎ করেছেন তিনি। অবৈধ পুকুর খননের বিরুদ্ধেও ইউএনও ফয়সাল আহম্মেদ কোনো পদক্ষেপ নেন না বলেও অভিযোগ করা হয়েছে। লিখিত অভিযোগে বলা হয়েছে, গোদাগাড়ীর কাপাশিয়াপাড়া এলাকার মো. হামিদুজ্জামান মোহনপুর ইউনিয়নের নলীগ্রাম মৌজায় আওয়ামী লীগের লোকজনকে নিয়ে খনন করছেন। বেআইনিভাবে এই পুকুর খনন বন্ধের জন্য ইউএনওকে লিখিতভাবে জানানো হলেও তিনি কোনো পদক্ষেপ নেননি। তিনি পুকুর খননকারীদের কাছ থেকে মোটা অঙ্কের উৎকোচ গ্রহণ করেছেন বলে অভিযোগে উল্লেখ করা হয়।
অভিযোগকারী আবদুল হামিদ বাবলু জানান, লিখিত অভিযোগ পেয়ে জেলা প্রশাসক আফিয়া আখতার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) মহিনুল হাসানকে তদন্ত কর্মকর্তা নিযুক্ত করেন। ১০ সেপ্টেম্বর তদন্ত কর্মকর্তা তাঁকে ডেকেছিলেন। তিনি এবং আরেকজন ব্যক্তি সাক্ষ্য দিয়ে এসেছেন। তাঁকে আরেক দফা ডাকা হবে বলে তদন্ত কর্মকর্তা জানিয়েছেন। এরই মধ্যে ইউএনওকে জয়পুরহাটে বদলি করা হয়েছে বলে তিনি শুনেছেন।
এ বিষয়ে কথা বলার জন্য অভিযোগের তদন্ত কর্মকর্তাকে একাধিকবার ফোন করা হলেও তিনি ধরেননি। ইউএনও ফয়সাল আহমেদ বলেন, ‘এরা কেন আমার বিরুদ্ধে অভিযোগ করছে বলতে পারব না।’ পাচার করা চাল উদ্ধার করলেও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা না নেওয়ার বিষয়ে তিনি বলেন, ‘ওই ঘটনায় থানায় মামলা হয়েছে। পুলিশ তদন্ত করছে। পুলিশ যদি তদন্তে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের সম্পৃক্ততা পায়, তাহলে পুলিই ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।’ আর ১% এর টাকা থেকে ঘুষ নেওয়াসহ অন্য সব অভিযোগ তিনি অস্বীকার করেন। বদলি প্রসঙ্গে তিনি বলেছেন, ‘সরকারি চাকরি করি, যেখানে সরকার প্রয়োজন মনে করে, সেখানেই বদলি করতে পারে।’
উল্লেখ্য, ২০২১ সালের জুলাই থেকে ২০২৩ সালের আগস্ট পর্যন্ত ফয়সাল আহমেদ সুনামগঞ্জের দোয়ারাবাজারে সহকারী কমিশনার (ভূমি) ছিলেন। সেখানে তাঁর বিরুদ্ধে ব্যাপক অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছিল। এ নিয়ে গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশের পর তাঁকে সিলেটের কানাইঘাট উপজেলায় বদলি করা হয়। রাজশাহীতে এসেও তাঁর বিরুদ্ধে অনিয়মের অভিযোগ উঠল। তবে ইউএনওকে গোদাগাড়ীতেই রাখার দাবিতে তাঁর অনুসারীরা রোববার উপজেলা সদরে মানববন্ধন কর্মসূচির ডাক দিয়েছেন বলে জানা গেছে।

জমি কেনাবেচার কর থেকে ১% থাকে এলাকার উন্নয়নের জন্য। এই টাকা জমা হয় উপজেলার ১%-এর ব্যাংক হিসাবে। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) এই টাকা বণ্টন করেন এলাকার ইউনিয়ন পরিষদগুলোর (ইউপি) মাঝে। রাজশাহীর গোদাগাড়ীর ইউএনও ফয়সাল আহমেদের বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছে, ১% এর টাকা বণ্টন করার সময় তিনি ২৫% ঘুষ নেন।
এ নিয়ে গত ২৭ আগস্ট জেলা প্রশাসক আফিয়া আখতারের কাছে লিখিত অভিযোগ করা হয়েছে। উপজেলার ফরাদপুর গ্রামের বাসিন্দা আবদুল হামিদ বাবলু এই অভিযোগ করেন। তিনি উপজেলা বিএনপির সদস্য। অভিযোগের সঙ্গে ১০ পাতায় প্রায় এক হাজার মানুষের স্বাক্ষরও সংযুক্ত করা হয়েছে। জেলা প্রশাসন অভিযোগের তদন্ত শুরু করেছে।
এরই মধ্যে গত বৃহস্পতিবার ইউএনও ফয়সাল আহমেদকে জয়পুরহাটের ক্ষেতলাল উপজেলায় ইউএনও হিসেবে বদলি করা হয়েছে। বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয়ের সিনিয়র সহকারী কমিশনার জুবায়ের হোসেন ওই বদলির আদেশে স্বাক্ষর করেছেন।
ফয়সাল আহমেদের বিরুদ্ধে দেওয়া লিখিত অভিযোগে নানা অনিয়মের অভিযোগ তুলে ধরা হয়। বলা হয়, ১% এর টাকা বিভিন্ন ইউনিয়নের উন্নয়নের জন্য ইউনিয়ন পরিষদে বণ্টন করা হয়। সেখান থেকে ইউএনও ঘুষ নেন ২৫%। এ বিষয়ে সাধারণ জনগণ ইউএনওকে কিছু বলতে গেলে তিনি সাধারণ মানুষকে পুলিশ দিয়ে গ্রেপ্তারের ভয় দেখান।
অভিযোগে উল্লেখ করা হয়, ‘গত ঈদে সরকারিভাবে বরাদ্দ করা ভিজিডি এবং ভিজিএফ চাল সাধারণ গরিব মানুষের মধ্যে বিতরণ না করে অবৈধভাবে আত্মসাৎ করার কারণে গোগ্রাম ইউনিয়ন পরিষদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান আসলাম আলীকে হাতেনাতে ধরেন ইউএনও ফয়সাল আহমেদ। কিন্তু কোনো আইনগত পদক্ষেপ না নিয়ে তাঁর কাছ থেকে ঘুষ নিয়ে ছেড়ে দেন। আর সংশ্লিষ্ট গ্রাম পুলিশ সদস্য ও ভ্যানচালককে আদালতে চালান দেওয়া হয়েছে।’
এ ছাড়া চর আষাড়িয়াদহ ইউপির বর্তমান চেয়ারম্যান আশরাফুল ইসলাম দায়িত্ব গ্রহণের পর ২০২১ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত বরাদ্দ করা ভিজিডি এবং ভিজিএফ খাতের চাল বিতরণে অনিয়ম হয়। বিষয়টি সম্পূর্ণ জ্ঞাত হওয়ার পরও ইউএনও কোনো আইনগত পদক্ষেপ নেননি। পার্সেন্টেজ গ্রহণ করে তিনি পুরো নীরবতা পালন করেছেন।
অভিযোগে উল্লেখ করা হয়, বিভিন্ন ইউনিয়নে উন্নয়ন খাতের জন্য কোনো কার্যাদেশ না দিয়েই জনগণের কাছ থেকে আদায় করা রাজস্ব খাতের ট্যাক্সের টাকা সরকারি খাতে জমা করেন না ইউএনও। কোনো কাজ না করে খরচ দেখিয়ে এই টাকা আত্মসাৎ করেছেন তিনি। অবৈধ পুকুর খননের বিরুদ্ধেও ইউএনও ফয়সাল আহম্মেদ কোনো পদক্ষেপ নেন না বলেও অভিযোগ করা হয়েছে। লিখিত অভিযোগে বলা হয়েছে, গোদাগাড়ীর কাপাশিয়াপাড়া এলাকার মো. হামিদুজ্জামান মোহনপুর ইউনিয়নের নলীগ্রাম মৌজায় আওয়ামী লীগের লোকজনকে নিয়ে খনন করছেন। বেআইনিভাবে এই পুকুর খনন বন্ধের জন্য ইউএনওকে লিখিতভাবে জানানো হলেও তিনি কোনো পদক্ষেপ নেননি। তিনি পুকুর খননকারীদের কাছ থেকে মোটা অঙ্কের উৎকোচ গ্রহণ করেছেন বলে অভিযোগে উল্লেখ করা হয়।
অভিযোগকারী আবদুল হামিদ বাবলু জানান, লিখিত অভিযোগ পেয়ে জেলা প্রশাসক আফিয়া আখতার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) মহিনুল হাসানকে তদন্ত কর্মকর্তা নিযুক্ত করেন। ১০ সেপ্টেম্বর তদন্ত কর্মকর্তা তাঁকে ডেকেছিলেন। তিনি এবং আরেকজন ব্যক্তি সাক্ষ্য দিয়ে এসেছেন। তাঁকে আরেক দফা ডাকা হবে বলে তদন্ত কর্মকর্তা জানিয়েছেন। এরই মধ্যে ইউএনওকে জয়পুরহাটে বদলি করা হয়েছে বলে তিনি শুনেছেন।
এ বিষয়ে কথা বলার জন্য অভিযোগের তদন্ত কর্মকর্তাকে একাধিকবার ফোন করা হলেও তিনি ধরেননি। ইউএনও ফয়সাল আহমেদ বলেন, ‘এরা কেন আমার বিরুদ্ধে অভিযোগ করছে বলতে পারব না।’ পাচার করা চাল উদ্ধার করলেও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা না নেওয়ার বিষয়ে তিনি বলেন, ‘ওই ঘটনায় থানায় মামলা হয়েছে। পুলিশ তদন্ত করছে। পুলিশ যদি তদন্তে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের সম্পৃক্ততা পায়, তাহলে পুলিই ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।’ আর ১% এর টাকা থেকে ঘুষ নেওয়াসহ অন্য সব অভিযোগ তিনি অস্বীকার করেন। বদলি প্রসঙ্গে তিনি বলেছেন, ‘সরকারি চাকরি করি, যেখানে সরকার প্রয়োজন মনে করে, সেখানেই বদলি করতে পারে।’
উল্লেখ্য, ২০২১ সালের জুলাই থেকে ২০২৩ সালের আগস্ট পর্যন্ত ফয়সাল আহমেদ সুনামগঞ্জের দোয়ারাবাজারে সহকারী কমিশনার (ভূমি) ছিলেন। সেখানে তাঁর বিরুদ্ধে ব্যাপক অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছিল। এ নিয়ে গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশের পর তাঁকে সিলেটের কানাইঘাট উপজেলায় বদলি করা হয়। রাজশাহীতে এসেও তাঁর বিরুদ্ধে অনিয়মের অভিযোগ উঠল। তবে ইউএনওকে গোদাগাড়ীতেই রাখার দাবিতে তাঁর অনুসারীরা রোববার উপজেলা সদরে মানববন্ধন কর্মসূচির ডাক দিয়েছেন বলে জানা গেছে।
নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী

জমি কেনাবেচার কর থেকে ১% থাকে এলাকার উন্নয়নের জন্য। এই টাকা জমা হয় উপজেলার ১%-এর ব্যাংক হিসাবে। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) এই টাকা বণ্টন করেন এলাকার ইউনিয়ন পরিষদগুলোর (ইউপি) মাঝে। রাজশাহীর গোদাগাড়ীর ইউএনও ফয়সাল আহমেদের বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছে, ১% এর টাকা বণ্টন করার সময় তিনি ২৫% ঘুষ নেন।
এ নিয়ে গত ২৭ আগস্ট জেলা প্রশাসক আফিয়া আখতারের কাছে লিখিত অভিযোগ করা হয়েছে। উপজেলার ফরাদপুর গ্রামের বাসিন্দা আবদুল হামিদ বাবলু এই অভিযোগ করেন। তিনি উপজেলা বিএনপির সদস্য। অভিযোগের সঙ্গে ১০ পাতায় প্রায় এক হাজার মানুষের স্বাক্ষরও সংযুক্ত করা হয়েছে। জেলা প্রশাসন অভিযোগের তদন্ত শুরু করেছে।
এরই মধ্যে গত বৃহস্পতিবার ইউএনও ফয়সাল আহমেদকে জয়পুরহাটের ক্ষেতলাল উপজেলায় ইউএনও হিসেবে বদলি করা হয়েছে। বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয়ের সিনিয়র সহকারী কমিশনার জুবায়ের হোসেন ওই বদলির আদেশে স্বাক্ষর করেছেন।
ফয়সাল আহমেদের বিরুদ্ধে দেওয়া লিখিত অভিযোগে নানা অনিয়মের অভিযোগ তুলে ধরা হয়। বলা হয়, ১% এর টাকা বিভিন্ন ইউনিয়নের উন্নয়নের জন্য ইউনিয়ন পরিষদে বণ্টন করা হয়। সেখান থেকে ইউএনও ঘুষ নেন ২৫%। এ বিষয়ে সাধারণ জনগণ ইউএনওকে কিছু বলতে গেলে তিনি সাধারণ মানুষকে পুলিশ দিয়ে গ্রেপ্তারের ভয় দেখান।
অভিযোগে উল্লেখ করা হয়, ‘গত ঈদে সরকারিভাবে বরাদ্দ করা ভিজিডি এবং ভিজিএফ চাল সাধারণ গরিব মানুষের মধ্যে বিতরণ না করে অবৈধভাবে আত্মসাৎ করার কারণে গোগ্রাম ইউনিয়ন পরিষদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান আসলাম আলীকে হাতেনাতে ধরেন ইউএনও ফয়সাল আহমেদ। কিন্তু কোনো আইনগত পদক্ষেপ না নিয়ে তাঁর কাছ থেকে ঘুষ নিয়ে ছেড়ে দেন। আর সংশ্লিষ্ট গ্রাম পুলিশ সদস্য ও ভ্যানচালককে আদালতে চালান দেওয়া হয়েছে।’
এ ছাড়া চর আষাড়িয়াদহ ইউপির বর্তমান চেয়ারম্যান আশরাফুল ইসলাম দায়িত্ব গ্রহণের পর ২০২১ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত বরাদ্দ করা ভিজিডি এবং ভিজিএফ খাতের চাল বিতরণে অনিয়ম হয়। বিষয়টি সম্পূর্ণ জ্ঞাত হওয়ার পরও ইউএনও কোনো আইনগত পদক্ষেপ নেননি। পার্সেন্টেজ গ্রহণ করে তিনি পুরো নীরবতা পালন করেছেন।
অভিযোগে উল্লেখ করা হয়, বিভিন্ন ইউনিয়নে উন্নয়ন খাতের জন্য কোনো কার্যাদেশ না দিয়েই জনগণের কাছ থেকে আদায় করা রাজস্ব খাতের ট্যাক্সের টাকা সরকারি খাতে জমা করেন না ইউএনও। কোনো কাজ না করে খরচ দেখিয়ে এই টাকা আত্মসাৎ করেছেন তিনি। অবৈধ পুকুর খননের বিরুদ্ধেও ইউএনও ফয়সাল আহম্মেদ কোনো পদক্ষেপ নেন না বলেও অভিযোগ করা হয়েছে। লিখিত অভিযোগে বলা হয়েছে, গোদাগাড়ীর কাপাশিয়াপাড়া এলাকার মো. হামিদুজ্জামান মোহনপুর ইউনিয়নের নলীগ্রাম মৌজায় আওয়ামী লীগের লোকজনকে নিয়ে খনন করছেন। বেআইনিভাবে এই পুকুর খনন বন্ধের জন্য ইউএনওকে লিখিতভাবে জানানো হলেও তিনি কোনো পদক্ষেপ নেননি। তিনি পুকুর খননকারীদের কাছ থেকে মোটা অঙ্কের উৎকোচ গ্রহণ করেছেন বলে অভিযোগে উল্লেখ করা হয়।
অভিযোগকারী আবদুল হামিদ বাবলু জানান, লিখিত অভিযোগ পেয়ে জেলা প্রশাসক আফিয়া আখতার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) মহিনুল হাসানকে তদন্ত কর্মকর্তা নিযুক্ত করেন। ১০ সেপ্টেম্বর তদন্ত কর্মকর্তা তাঁকে ডেকেছিলেন। তিনি এবং আরেকজন ব্যক্তি সাক্ষ্য দিয়ে এসেছেন। তাঁকে আরেক দফা ডাকা হবে বলে তদন্ত কর্মকর্তা জানিয়েছেন। এরই মধ্যে ইউএনওকে জয়পুরহাটে বদলি করা হয়েছে বলে তিনি শুনেছেন।
এ বিষয়ে কথা বলার জন্য অভিযোগের তদন্ত কর্মকর্তাকে একাধিকবার ফোন করা হলেও তিনি ধরেননি। ইউএনও ফয়সাল আহমেদ বলেন, ‘এরা কেন আমার বিরুদ্ধে অভিযোগ করছে বলতে পারব না।’ পাচার করা চাল উদ্ধার করলেও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা না নেওয়ার বিষয়ে তিনি বলেন, ‘ওই ঘটনায় থানায় মামলা হয়েছে। পুলিশ তদন্ত করছে। পুলিশ যদি তদন্তে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের সম্পৃক্ততা পায়, তাহলে পুলিই ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।’ আর ১% এর টাকা থেকে ঘুষ নেওয়াসহ অন্য সব অভিযোগ তিনি অস্বীকার করেন। বদলি প্রসঙ্গে তিনি বলেছেন, ‘সরকারি চাকরি করি, যেখানে সরকার প্রয়োজন মনে করে, সেখানেই বদলি করতে পারে।’
উল্লেখ্য, ২০২১ সালের জুলাই থেকে ২০২৩ সালের আগস্ট পর্যন্ত ফয়সাল আহমেদ সুনামগঞ্জের দোয়ারাবাজারে সহকারী কমিশনার (ভূমি) ছিলেন। সেখানে তাঁর বিরুদ্ধে ব্যাপক অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছিল। এ নিয়ে গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশের পর তাঁকে সিলেটের কানাইঘাট উপজেলায় বদলি করা হয়। রাজশাহীতে এসেও তাঁর বিরুদ্ধে অনিয়মের অভিযোগ উঠল। তবে ইউএনওকে গোদাগাড়ীতেই রাখার দাবিতে তাঁর অনুসারীরা রোববার উপজেলা সদরে মানববন্ধন কর্মসূচির ডাক দিয়েছেন বলে জানা গেছে।

জমি কেনাবেচার কর থেকে ১% থাকে এলাকার উন্নয়নের জন্য। এই টাকা জমা হয় উপজেলার ১%-এর ব্যাংক হিসাবে। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) এই টাকা বণ্টন করেন এলাকার ইউনিয়ন পরিষদগুলোর (ইউপি) মাঝে। রাজশাহীর গোদাগাড়ীর ইউএনও ফয়সাল আহমেদের বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছে, ১% এর টাকা বণ্টন করার সময় তিনি ২৫% ঘুষ নেন।
এ নিয়ে গত ২৭ আগস্ট জেলা প্রশাসক আফিয়া আখতারের কাছে লিখিত অভিযোগ করা হয়েছে। উপজেলার ফরাদপুর গ্রামের বাসিন্দা আবদুল হামিদ বাবলু এই অভিযোগ করেন। তিনি উপজেলা বিএনপির সদস্য। অভিযোগের সঙ্গে ১০ পাতায় প্রায় এক হাজার মানুষের স্বাক্ষরও সংযুক্ত করা হয়েছে। জেলা প্রশাসন অভিযোগের তদন্ত শুরু করেছে।
এরই মধ্যে গত বৃহস্পতিবার ইউএনও ফয়সাল আহমেদকে জয়পুরহাটের ক্ষেতলাল উপজেলায় ইউএনও হিসেবে বদলি করা হয়েছে। বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয়ের সিনিয়র সহকারী কমিশনার জুবায়ের হোসেন ওই বদলির আদেশে স্বাক্ষর করেছেন।
ফয়সাল আহমেদের বিরুদ্ধে দেওয়া লিখিত অভিযোগে নানা অনিয়মের অভিযোগ তুলে ধরা হয়। বলা হয়, ১% এর টাকা বিভিন্ন ইউনিয়নের উন্নয়নের জন্য ইউনিয়ন পরিষদে বণ্টন করা হয়। সেখান থেকে ইউএনও ঘুষ নেন ২৫%। এ বিষয়ে সাধারণ জনগণ ইউএনওকে কিছু বলতে গেলে তিনি সাধারণ মানুষকে পুলিশ দিয়ে গ্রেপ্তারের ভয় দেখান।
অভিযোগে উল্লেখ করা হয়, ‘গত ঈদে সরকারিভাবে বরাদ্দ করা ভিজিডি এবং ভিজিএফ চাল সাধারণ গরিব মানুষের মধ্যে বিতরণ না করে অবৈধভাবে আত্মসাৎ করার কারণে গোগ্রাম ইউনিয়ন পরিষদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান আসলাম আলীকে হাতেনাতে ধরেন ইউএনও ফয়সাল আহমেদ। কিন্তু কোনো আইনগত পদক্ষেপ না নিয়ে তাঁর কাছ থেকে ঘুষ নিয়ে ছেড়ে দেন। আর সংশ্লিষ্ট গ্রাম পুলিশ সদস্য ও ভ্যানচালককে আদালতে চালান দেওয়া হয়েছে।’
এ ছাড়া চর আষাড়িয়াদহ ইউপির বর্তমান চেয়ারম্যান আশরাফুল ইসলাম দায়িত্ব গ্রহণের পর ২০২১ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত বরাদ্দ করা ভিজিডি এবং ভিজিএফ খাতের চাল বিতরণে অনিয়ম হয়। বিষয়টি সম্পূর্ণ জ্ঞাত হওয়ার পরও ইউএনও কোনো আইনগত পদক্ষেপ নেননি। পার্সেন্টেজ গ্রহণ করে তিনি পুরো নীরবতা পালন করেছেন।
অভিযোগে উল্লেখ করা হয়, বিভিন্ন ইউনিয়নে উন্নয়ন খাতের জন্য কোনো কার্যাদেশ না দিয়েই জনগণের কাছ থেকে আদায় করা রাজস্ব খাতের ট্যাক্সের টাকা সরকারি খাতে জমা করেন না ইউএনও। কোনো কাজ না করে খরচ দেখিয়ে এই টাকা আত্মসাৎ করেছেন তিনি। অবৈধ পুকুর খননের বিরুদ্ধেও ইউএনও ফয়সাল আহম্মেদ কোনো পদক্ষেপ নেন না বলেও অভিযোগ করা হয়েছে। লিখিত অভিযোগে বলা হয়েছে, গোদাগাড়ীর কাপাশিয়াপাড়া এলাকার মো. হামিদুজ্জামান মোহনপুর ইউনিয়নের নলীগ্রাম মৌজায় আওয়ামী লীগের লোকজনকে নিয়ে খনন করছেন। বেআইনিভাবে এই পুকুর খনন বন্ধের জন্য ইউএনওকে লিখিতভাবে জানানো হলেও তিনি কোনো পদক্ষেপ নেননি। তিনি পুকুর খননকারীদের কাছ থেকে মোটা অঙ্কের উৎকোচ গ্রহণ করেছেন বলে অভিযোগে উল্লেখ করা হয়।
অভিযোগকারী আবদুল হামিদ বাবলু জানান, লিখিত অভিযোগ পেয়ে জেলা প্রশাসক আফিয়া আখতার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) মহিনুল হাসানকে তদন্ত কর্মকর্তা নিযুক্ত করেন। ১০ সেপ্টেম্বর তদন্ত কর্মকর্তা তাঁকে ডেকেছিলেন। তিনি এবং আরেকজন ব্যক্তি সাক্ষ্য দিয়ে এসেছেন। তাঁকে আরেক দফা ডাকা হবে বলে তদন্ত কর্মকর্তা জানিয়েছেন। এরই মধ্যে ইউএনওকে জয়পুরহাটে বদলি করা হয়েছে বলে তিনি শুনেছেন।
এ বিষয়ে কথা বলার জন্য অভিযোগের তদন্ত কর্মকর্তাকে একাধিকবার ফোন করা হলেও তিনি ধরেননি। ইউএনও ফয়সাল আহমেদ বলেন, ‘এরা কেন আমার বিরুদ্ধে অভিযোগ করছে বলতে পারব না।’ পাচার করা চাল উদ্ধার করলেও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা না নেওয়ার বিষয়ে তিনি বলেন, ‘ওই ঘটনায় থানায় মামলা হয়েছে। পুলিশ তদন্ত করছে। পুলিশ যদি তদন্তে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের সম্পৃক্ততা পায়, তাহলে পুলিই ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।’ আর ১% এর টাকা থেকে ঘুষ নেওয়াসহ অন্য সব অভিযোগ তিনি অস্বীকার করেন। বদলি প্রসঙ্গে তিনি বলেছেন, ‘সরকারি চাকরি করি, যেখানে সরকার প্রয়োজন মনে করে, সেখানেই বদলি করতে পারে।’
উল্লেখ্য, ২০২১ সালের জুলাই থেকে ২০২৩ সালের আগস্ট পর্যন্ত ফয়সাল আহমেদ সুনামগঞ্জের দোয়ারাবাজারে সহকারী কমিশনার (ভূমি) ছিলেন। সেখানে তাঁর বিরুদ্ধে ব্যাপক অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছিল। এ নিয়ে গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশের পর তাঁকে সিলেটের কানাইঘাট উপজেলায় বদলি করা হয়। রাজশাহীতে এসেও তাঁর বিরুদ্ধে অনিয়মের অভিযোগ উঠল। তবে ইউএনওকে গোদাগাড়ীতেই রাখার দাবিতে তাঁর অনুসারীরা রোববার উপজেলা সদরে মানববন্ধন কর্মসূচির ডাক দিয়েছেন বলে জানা গেছে।

ফায়ার সার্ভিস সূত্রে জানা যায়, অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত দোকানগুলোর মধ্যে রয়েছে পারভেজ সওদাগরের দোকান, মনু বেকারি, সেলিম বেকারি, সেলিম সওদাগরের দোকান, সেলিম সওদাগরের গুদাম এবং একটি সেলুন। এতে প্রায় ৫০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে।
১২ মিনিট আগে
রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলার বড় আলমপুর ইউনিয়নের মক্তাগাড়ি গ্রাম থেকে ওমরপুরগামী কাঁচা রাস্তার পাশে ধানখেত থেকে এক অটোভ্যানচালকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নিহত ব্যক্তি হলেন উপজেলার চতরা ইউনিয়নের সোনাতলা গোবিন্দপাড়া গ্রামের মোয়াজ্জেম আলীর ছেলে নুরুল ইসলাম (৫৫)।
২৭ মিনিট আগে
রাজধানীর উত্তরায় জুলাই রেভেলস নামক একটি সংগঠনের সদস্য মোহাম্মদ রেজওয়ানের ওপর হামলার ঘটনায় জড়িত দুইজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ। গ্রেপ্তাররা হলেন—মো. মাসুম ও মো. ফাহিম খান।
৩৮ মিনিট আগে
আল-আমিনের বাবা আব্দুর রাজ্জাক জানান, ডাকাতদের হাতে দা, চায়নিজ কুড়াল ও আগ্নেয়াস্ত্র (শটগান) ছিল। ডাকাতি শেষে ডাকাত দলটি পুনরায় নৌপথে ট্রলারযোগে পালিয়ে যায়।
১ ঘণ্টা আগেপটিয়া (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি

চট্টগ্রামের পটিয়া উপজেলায় আগুনে গুদামসহ সাতটি দোকান পুড়ে গেছে। রোববার (১৪ ডিসেম্বর) ভোর সাড়ে ৫টার দিকে উপজেলার গৈড়লার টেক এলাকায় এই অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। আগুনে দোকানগুলোর নগদ টাকা ও বিপুল পরিমাণ মালপত্র পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। তবে কীভাবে আগুনের সূত্রপাত, তা এখনো নিশ্চিত করতে পারেনি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।
ফায়ার সার্ভিস সূত্রে জানা যায়, অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত দোকানগুলোর মধ্যে রয়েছে পারভেজ সওদাগরের দোকান, মনু বেকারি, সেলিম বেকারি, সেলিম সওদাগরের দোকান, সেলিম সওদাগরের গুদাম এবং একটি সেলুন। এতে প্রায় ৫০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে।
স্থানীয় ব্যবসায়ী আকিব জাবেদ বলেন, মনু বেকারিতে গ্যাস সংযোগ ছিল। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, গ্যাস লিকেজ থেকে আগুনের সূত্রপাত হতে পারে।
পটিয়া ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন অফিসার রাজেশ বড়ুয়া জানান, খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন। তা না হলে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ আরও বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা ছিল।

চট্টগ্রামের পটিয়া উপজেলায় আগুনে গুদামসহ সাতটি দোকান পুড়ে গেছে। রোববার (১৪ ডিসেম্বর) ভোর সাড়ে ৫টার দিকে উপজেলার গৈড়লার টেক এলাকায় এই অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। আগুনে দোকানগুলোর নগদ টাকা ও বিপুল পরিমাণ মালপত্র পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। তবে কীভাবে আগুনের সূত্রপাত, তা এখনো নিশ্চিত করতে পারেনি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।
ফায়ার সার্ভিস সূত্রে জানা যায়, অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত দোকানগুলোর মধ্যে রয়েছে পারভেজ সওদাগরের দোকান, মনু বেকারি, সেলিম বেকারি, সেলিম সওদাগরের দোকান, সেলিম সওদাগরের গুদাম এবং একটি সেলুন। এতে প্রায় ৫০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে।
স্থানীয় ব্যবসায়ী আকিব জাবেদ বলেন, মনু বেকারিতে গ্যাস সংযোগ ছিল। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, গ্যাস লিকেজ থেকে আগুনের সূত্রপাত হতে পারে।
পটিয়া ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন অফিসার রাজেশ বড়ুয়া জানান, খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন। তা না হলে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ আরও বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা ছিল।

জমি কেনাবেচার কর থেকে ১% থাকে এলাকার উন্নয়নের জন্য। এই টাকা জমা হয় উপজেলার ১%-এর ব্যাংক হিসাবে। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) এই টাকা বণ্টন করেন এলাকার ইউনিয়ন পরিষদগুলোর (ইউপি) মাঝে। রাজশাহীর গোদাগাড়ীর ইউএনও ফয়সাল আহমেদের বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছে, ১% এর টাকা বণ্টন করার সময় তিনি ২৫% ঘুষ নেন...
২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫
রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলার বড় আলমপুর ইউনিয়নের মক্তাগাড়ি গ্রাম থেকে ওমরপুরগামী কাঁচা রাস্তার পাশে ধানখেত থেকে এক অটোভ্যানচালকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নিহত ব্যক্তি হলেন উপজেলার চতরা ইউনিয়নের সোনাতলা গোবিন্দপাড়া গ্রামের মোয়াজ্জেম আলীর ছেলে নুরুল ইসলাম (৫৫)।
২৭ মিনিট আগে
রাজধানীর উত্তরায় জুলাই রেভেলস নামক একটি সংগঠনের সদস্য মোহাম্মদ রেজওয়ানের ওপর হামলার ঘটনায় জড়িত দুইজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ। গ্রেপ্তাররা হলেন—মো. মাসুম ও মো. ফাহিম খান।
৩৮ মিনিট আগে
আল-আমিনের বাবা আব্দুর রাজ্জাক জানান, ডাকাতদের হাতে দা, চায়নিজ কুড়াল ও আগ্নেয়াস্ত্র (শটগান) ছিল। ডাকাতি শেষে ডাকাত দলটি পুনরায় নৌপথে ট্রলারযোগে পালিয়ে যায়।
১ ঘণ্টা আগেপীরগঞ্জ (রংপুর) প্রতিনিধি

রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলার বড় আলমপুর ইউনিয়নের মক্তাগাড়ি গ্রাম থেকে ওমরপুরগামী কাঁচা রাস্তার পাশে ধানখেত থেকে এক অটোভ্যানচালকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নিহত ব্যক্তি হলেন উপজেলার চতরা ইউনিয়নের সোনাতলা গোবিন্দপাড়া গ্রামের মোয়াজ্জেম আলীর ছেলে নুরুল ইসলাম (৫৫)।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, সকালে ধানখেতে একটি মরদেহ পড়ে থাকতে দেখে পুলিশে খবর দিলে পীরগঞ্জ থানা-পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করে।
এ বিষয়ে পীরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সোহেল রানা বলেন, ‘খবর পেয়ে আমরা ঘটনাস্থল থেকে মরদেহ উদ্ধার করেছি। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে।’

রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলার বড় আলমপুর ইউনিয়নের মক্তাগাড়ি গ্রাম থেকে ওমরপুরগামী কাঁচা রাস্তার পাশে ধানখেত থেকে এক অটোভ্যানচালকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নিহত ব্যক্তি হলেন উপজেলার চতরা ইউনিয়নের সোনাতলা গোবিন্দপাড়া গ্রামের মোয়াজ্জেম আলীর ছেলে নুরুল ইসলাম (৫৫)।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, সকালে ধানখেতে একটি মরদেহ পড়ে থাকতে দেখে পুলিশে খবর দিলে পীরগঞ্জ থানা-পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করে।
এ বিষয়ে পীরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সোহেল রানা বলেন, ‘খবর পেয়ে আমরা ঘটনাস্থল থেকে মরদেহ উদ্ধার করেছি। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে।’

জমি কেনাবেচার কর থেকে ১% থাকে এলাকার উন্নয়নের জন্য। এই টাকা জমা হয় উপজেলার ১%-এর ব্যাংক হিসাবে। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) এই টাকা বণ্টন করেন এলাকার ইউনিয়ন পরিষদগুলোর (ইউপি) মাঝে। রাজশাহীর গোদাগাড়ীর ইউএনও ফয়সাল আহমেদের বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছে, ১% এর টাকা বণ্টন করার সময় তিনি ২৫% ঘুষ নেন...
২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫
ফায়ার সার্ভিস সূত্রে জানা যায়, অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত দোকানগুলোর মধ্যে রয়েছে পারভেজ সওদাগরের দোকান, মনু বেকারি, সেলিম বেকারি, সেলিম সওদাগরের দোকান, সেলিম সওদাগরের গুদাম এবং একটি সেলুন। এতে প্রায় ৫০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে।
১২ মিনিট আগে
রাজধানীর উত্তরায় জুলাই রেভেলস নামক একটি সংগঠনের সদস্য মোহাম্মদ রেজওয়ানের ওপর হামলার ঘটনায় জড়িত দুইজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ। গ্রেপ্তাররা হলেন—মো. মাসুম ও মো. ফাহিম খান।
৩৮ মিনিট আগে
আল-আমিনের বাবা আব্দুর রাজ্জাক জানান, ডাকাতদের হাতে দা, চায়নিজ কুড়াল ও আগ্নেয়াস্ত্র (শটগান) ছিল। ডাকাতি শেষে ডাকাত দলটি পুনরায় নৌপথে ট্রলারযোগে পালিয়ে যায়।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

রাজধানীর উত্তরায় জুলাই রেভেলস নামক একটি সংগঠনের সদস্য মোহাম্মদ রেজওয়ানের ওপর হামলার ঘটনায় জড়িত দুইজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ। গ্রেপ্তাররা হলেন—মো. মাসুম ও মো. ফাহিম খান।
ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশন্স বিভাগের উপপুলিশ কমিশনার মুহাম্মদ তালেবুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
উত্তরা-পূর্ব থানা সূত্রে জানা যায়, গতকাল শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা আনুমানিক সাড়ে ৭টার দিকে উত্তরার ৬ নম্বর সেক্টর এলাকায় জুলাই রেভেলস সংগঠনের সদস্য মোহাম্মদ রেজওয়ানের ওপর হামলা চালায় কতিপয় দুর্বৃত্ত। এতে তিনি আহত হলে দ্রুত তাঁকে স্থানীয় একটি বেসরকারি হাসপাতালে নেওয়া হয়।
হামলাকারীদের গ্রেপ্তার করে দ্রুত আইনের আওতায় নিয়ে আসার জন্য পুলিশ রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে অভিযান পরিচালনা করে। অভিযান চলাকালে আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) ভোর আনুমানিক ৫টা ৩০ মিনিটের দিকে রাজধানীর দক্ষিণখান এলাকা থেকে দুই ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করে উত্তরা পূর্ব থানা পুলিশ।
তালেবুর রহমান জানান, মামলার সুষ্ঠু তদন্ত এবং এজাহারনামীয় অন্যান্য আসামিদের গ্রেপ্তারে পুলিশের অভিযান চলছে।
গতকাল শনিবার বিকেলে উত্তরার বিএনএস সেন্টারের সামনে ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক এবং আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধনে অংশ নিয়েছিলেন মোহাম্মদ রেজওয়ান। সেখান থেকে জুলাই রেভেলসের অফিসে এসে বসেছিলেন।
এ বিষয়ে জুলাই রেভেলসের সহসংগঠক মো. পারভেজ জানান, ‘হাদি ভাইয়ের ওপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন শেষ করে সন্ধ্যায় অফিসে বিশ্রাম নেওয়ার জন্য গিয়েছিলেন রেজওয়ান। এ সময় কিছু সন্ত্রাসী রেজওয়ানকে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে জখম করে। আহত রেজওয়ান সংগঠনের প্রস্তাবিত সহসংগঠক।’

রাজধানীর উত্তরায় জুলাই রেভেলস নামক একটি সংগঠনের সদস্য মোহাম্মদ রেজওয়ানের ওপর হামলার ঘটনায় জড়িত দুইজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ। গ্রেপ্তাররা হলেন—মো. মাসুম ও মো. ফাহিম খান।
ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশন্স বিভাগের উপপুলিশ কমিশনার মুহাম্মদ তালেবুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
উত্তরা-পূর্ব থানা সূত্রে জানা যায়, গতকাল শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা আনুমানিক সাড়ে ৭টার দিকে উত্তরার ৬ নম্বর সেক্টর এলাকায় জুলাই রেভেলস সংগঠনের সদস্য মোহাম্মদ রেজওয়ানের ওপর হামলা চালায় কতিপয় দুর্বৃত্ত। এতে তিনি আহত হলে দ্রুত তাঁকে স্থানীয় একটি বেসরকারি হাসপাতালে নেওয়া হয়।
হামলাকারীদের গ্রেপ্তার করে দ্রুত আইনের আওতায় নিয়ে আসার জন্য পুলিশ রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে অভিযান পরিচালনা করে। অভিযান চলাকালে আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) ভোর আনুমানিক ৫টা ৩০ মিনিটের দিকে রাজধানীর দক্ষিণখান এলাকা থেকে দুই ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করে উত্তরা পূর্ব থানা পুলিশ।
তালেবুর রহমান জানান, মামলার সুষ্ঠু তদন্ত এবং এজাহারনামীয় অন্যান্য আসামিদের গ্রেপ্তারে পুলিশের অভিযান চলছে।
গতকাল শনিবার বিকেলে উত্তরার বিএনএস সেন্টারের সামনে ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক এবং আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধনে অংশ নিয়েছিলেন মোহাম্মদ রেজওয়ান। সেখান থেকে জুলাই রেভেলসের অফিসে এসে বসেছিলেন।
এ বিষয়ে জুলাই রেভেলসের সহসংগঠক মো. পারভেজ জানান, ‘হাদি ভাইয়ের ওপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন শেষ করে সন্ধ্যায় অফিসে বিশ্রাম নেওয়ার জন্য গিয়েছিলেন রেজওয়ান। এ সময় কিছু সন্ত্রাসী রেজওয়ানকে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে জখম করে। আহত রেজওয়ান সংগঠনের প্রস্তাবিত সহসংগঠক।’

জমি কেনাবেচার কর থেকে ১% থাকে এলাকার উন্নয়নের জন্য। এই টাকা জমা হয় উপজেলার ১%-এর ব্যাংক হিসাবে। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) এই টাকা বণ্টন করেন এলাকার ইউনিয়ন পরিষদগুলোর (ইউপি) মাঝে। রাজশাহীর গোদাগাড়ীর ইউএনও ফয়সাল আহমেদের বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছে, ১% এর টাকা বণ্টন করার সময় তিনি ২৫% ঘুষ নেন...
২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫
ফায়ার সার্ভিস সূত্রে জানা যায়, অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত দোকানগুলোর মধ্যে রয়েছে পারভেজ সওদাগরের দোকান, মনু বেকারি, সেলিম বেকারি, সেলিম সওদাগরের দোকান, সেলিম সওদাগরের গুদাম এবং একটি সেলুন। এতে প্রায় ৫০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে।
১২ মিনিট আগে
রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলার বড় আলমপুর ইউনিয়নের মক্তাগাড়ি গ্রাম থেকে ওমরপুরগামী কাঁচা রাস্তার পাশে ধানখেত থেকে এক অটোভ্যানচালকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নিহত ব্যক্তি হলেন উপজেলার চতরা ইউনিয়নের সোনাতলা গোবিন্দপাড়া গ্রামের মোয়াজ্জেম আলীর ছেলে নুরুল ইসলাম (৫৫)।
২৭ মিনিট আগে
আল-আমিনের বাবা আব্দুর রাজ্জাক জানান, ডাকাতদের হাতে দা, চায়নিজ কুড়াল ও আগ্নেয়াস্ত্র (শটগান) ছিল। ডাকাতি শেষে ডাকাত দলটি পুনরায় নৌপথে ট্রলারযোগে পালিয়ে যায়।
১ ঘণ্টা আগেমুন্সিগঞ্জ প্রতিনিধি

মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখানে ককটেল বিস্ফোরণ ঘটিয়ে ও আগ্নেয়াস্ত্রের মুখে জিম্মি করে স্বর্ণালংকার ও নগদ টাকাসহ প্রায় ৫০ লাখ টাকার মালপত্র লুটের অভিযোগ পাওয়া গেছে। শনিবার দিবাগত রাত ২টা থেকে ৩টার মধ্যে উপজেলার বালুচর ইউনিয়নের চান্দেরচর গ্রামের কুয়েতপ্রবাসী মো. আল-আমিনের ডুপ্লেক্স বাড়িতে এই ঘটনা ঘটে। নৌপথে ট্রলারযোগে এসে ১২-১৫ জন মুখোশ পরা ডাকাত এই ডাকাতি করে।
ভুক্তভোগী পরিবার জানায়, কুয়েত থেকে দেশে ফেরার মাত্র পাঁচ দিনের মাথায় ডাকাতির কবলে পড়েন মো. আল-আমিন। ডাকাতেরা ঘরের দরজা ভেঙে ভেতরে প্রবেশ করে আগ্নেয়াস্ত্র ও দেশীয় অস্ত্র প্রদর্শন করে এবং একাধিক ককটেল বিস্ফোরণ ঘটিয়ে পরিবারের সদস্যদের আতঙ্কিত করে তোলে। এ সময় তারা আনুমানিক ২৬ ভরি স্বর্ণালংকার, নগদ প্রায় ৫ লাখ টাকা, কুয়েতি মুদ্রা প্রায় ১০০ দিনার এবং দুটি মোবাইল ফোন লুট করে নেয়। লুট হওয়া মালপত্রের আনুমানিক মূল্য প্রায় ৫০ লাখ টাকা বলে দাবি করেছেন ভুক্তভোগীরা।
আল-আমিনের বাবা আব্দুর রাজ্জাক জানান, ডাকাতদের হাতে দা, চায়নিজ কুড়াল ও আগ্নেয়াস্ত্র (শটগান) ছিল। ডাকাতি শেষে ডাকাত দলটি পুনরায় নৌপথে ট্রলারযোগে পালিয়ে যায়।
এই ঘটনায় বাড়ির সিসিটিভি ফুটেজ উদ্ধার করা হয়েছে। ফুটেজে ১০-১৫ জনের একটি সশস্ত্র ডাকাত দলকে বাড়িতে প্রবেশ করতে দেখা গেছে।

সিরাজদিখান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আ. হান্নান বলেন, ‘ডাকাতির খবর পেয়ে আমরা ঘটনাস্থলে উপস্থিত রয়েছি। ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও অন্য কর্মকর্তারাও ঘটনাস্থলে রয়েছেন। এই ঘটনায় আমরা তদন্ত শুরু করেছি। আশা করছি, দ্রুত সময়ের মধ্যে ডাকাতদের শনাক্ত করতে পারব। তবে এখন পর্যন্ত এই ঘটনায় কোনো লিখিত অভিযোগ বা মামলা হয়নি।’

মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখানে ককটেল বিস্ফোরণ ঘটিয়ে ও আগ্নেয়াস্ত্রের মুখে জিম্মি করে স্বর্ণালংকার ও নগদ টাকাসহ প্রায় ৫০ লাখ টাকার মালপত্র লুটের অভিযোগ পাওয়া গেছে। শনিবার দিবাগত রাত ২টা থেকে ৩টার মধ্যে উপজেলার বালুচর ইউনিয়নের চান্দেরচর গ্রামের কুয়েতপ্রবাসী মো. আল-আমিনের ডুপ্লেক্স বাড়িতে এই ঘটনা ঘটে। নৌপথে ট্রলারযোগে এসে ১২-১৫ জন মুখোশ পরা ডাকাত এই ডাকাতি করে।
ভুক্তভোগী পরিবার জানায়, কুয়েত থেকে দেশে ফেরার মাত্র পাঁচ দিনের মাথায় ডাকাতির কবলে পড়েন মো. আল-আমিন। ডাকাতেরা ঘরের দরজা ভেঙে ভেতরে প্রবেশ করে আগ্নেয়াস্ত্র ও দেশীয় অস্ত্র প্রদর্শন করে এবং একাধিক ককটেল বিস্ফোরণ ঘটিয়ে পরিবারের সদস্যদের আতঙ্কিত করে তোলে। এ সময় তারা আনুমানিক ২৬ ভরি স্বর্ণালংকার, নগদ প্রায় ৫ লাখ টাকা, কুয়েতি মুদ্রা প্রায় ১০০ দিনার এবং দুটি মোবাইল ফোন লুট করে নেয়। লুট হওয়া মালপত্রের আনুমানিক মূল্য প্রায় ৫০ লাখ টাকা বলে দাবি করেছেন ভুক্তভোগীরা।
আল-আমিনের বাবা আব্দুর রাজ্জাক জানান, ডাকাতদের হাতে দা, চায়নিজ কুড়াল ও আগ্নেয়াস্ত্র (শটগান) ছিল। ডাকাতি শেষে ডাকাত দলটি পুনরায় নৌপথে ট্রলারযোগে পালিয়ে যায়।
এই ঘটনায় বাড়ির সিসিটিভি ফুটেজ উদ্ধার করা হয়েছে। ফুটেজে ১০-১৫ জনের একটি সশস্ত্র ডাকাত দলকে বাড়িতে প্রবেশ করতে দেখা গেছে।

সিরাজদিখান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আ. হান্নান বলেন, ‘ডাকাতির খবর পেয়ে আমরা ঘটনাস্থলে উপস্থিত রয়েছি। ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও অন্য কর্মকর্তারাও ঘটনাস্থলে রয়েছেন। এই ঘটনায় আমরা তদন্ত শুরু করেছি। আশা করছি, দ্রুত সময়ের মধ্যে ডাকাতদের শনাক্ত করতে পারব। তবে এখন পর্যন্ত এই ঘটনায় কোনো লিখিত অভিযোগ বা মামলা হয়নি।’

জমি কেনাবেচার কর থেকে ১% থাকে এলাকার উন্নয়নের জন্য। এই টাকা জমা হয় উপজেলার ১%-এর ব্যাংক হিসাবে। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) এই টাকা বণ্টন করেন এলাকার ইউনিয়ন পরিষদগুলোর (ইউপি) মাঝে। রাজশাহীর গোদাগাড়ীর ইউএনও ফয়সাল আহমেদের বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছে, ১% এর টাকা বণ্টন করার সময় তিনি ২৫% ঘুষ নেন...
২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫
ফায়ার সার্ভিস সূত্রে জানা যায়, অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত দোকানগুলোর মধ্যে রয়েছে পারভেজ সওদাগরের দোকান, মনু বেকারি, সেলিম বেকারি, সেলিম সওদাগরের দোকান, সেলিম সওদাগরের গুদাম এবং একটি সেলুন। এতে প্রায় ৫০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে।
১২ মিনিট আগে
রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলার বড় আলমপুর ইউনিয়নের মক্তাগাড়ি গ্রাম থেকে ওমরপুরগামী কাঁচা রাস্তার পাশে ধানখেত থেকে এক অটোভ্যানচালকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নিহত ব্যক্তি হলেন উপজেলার চতরা ইউনিয়নের সোনাতলা গোবিন্দপাড়া গ্রামের মোয়াজ্জেম আলীর ছেলে নুরুল ইসলাম (৫৫)।
২৭ মিনিট আগে
রাজধানীর উত্তরায় জুলাই রেভেলস নামক একটি সংগঠনের সদস্য মোহাম্মদ রেজওয়ানের ওপর হামলার ঘটনায় জড়িত দুইজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ। গ্রেপ্তাররা হলেন—মো. মাসুম ও মো. ফাহিম খান।
৩৮ মিনিট আগে