রাজবাড়ী প্রতিনিধি
রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ উপজেলার দৌলতদিয়ায় পদ্মা নদীর মোহনায় জালে ধরা পড়েছে ২৯ কেজি ওজনের একটি বাগাড় মাছ। বাজারে তুললে মাছটি ৩৪ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি হয়েছে।
বৃহস্পতিবার ভোরে দৌলতদিয়া ৪ ও ৫ নম্বর ফেরিঘাট এলাকার অদূরে পদ্মা নদীর মোহনায় জেলে আজগর হালদারের জালে মাছটি ধরা পড়ে।
মাছটি দৌলতদিয়া বাজারে রওশন মোল্লার মাছের আড়তে নিলে স্থানীয় মাছ ব্যবসায়ী মো. শাহজাহান শেখ ১ হাজার ২০০ টাকা কেজি দরে কিনে নেন।
জেলে আজগর হালদার জানান, ভোরে তিনিসহ তাঁর দলের কয়েকজন নদীতে মাছ শিকারে যান। দীর্ঘ সময় নদীর বিভিন্ন পয়েন্টে জাল ফেলেও মাছের দেখা পান না। পরে ৪ নম্বর ও ৫ নম্বর ফেরিঘাটের মাঝামাঝি এলাকায় জাল ফেলেন তাঁরা। সেখান থেকে জাল তুলতেই কয়েকটি ঝাঁকুনিতে বুঝতে পারেন বড় কিছু আটকে আছে। নৌকায় জাল তুলতেই দেখেন বড় একটি বাগাড় মাছ।
মাছটি দৌলতদিয়া রওশন মোল্লার আড়তে ওজন দিয়ে দেখেন ২৯ কেজি। সেখানে সর্বোচ্চ দরদাতা হিসেবে ৫ নম্বর ফেরিঘাট এলাকার ব্যবসায়ী শাহজাহান মাছটি কিনে নেন।
মাছ ব্যবসায়ী শাহজাহান বলেন, ‘মাছটি বিক্রির জন্য দেশের বিভিন্ন জায়গায় মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করা হচ্ছে। কেজিপ্রতি ৫০ থেকে ১০০ টাকা লাভ পেলেই বিক্রি করব।’
গোয়ালন্দ উপজেলার অতিরিক্ত দায়িত্বে থাকা রাজবাড়ী সদর উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা মোস্তফা আল রাজিব বলেন, ‘দৌলতদিয়া এলাকার পদ্মা নদী থেকে বড় একটি বাগাড় মাছ জেলের জালে ধরা পড়েছে শুনেছি।’
বাগাড় মাছ বেচাকেনা শাস্তিযোগ্যে হলেও মৎস্য বিভাগ নীরব থাকার বিষয়ে এই মৎস্য কর্মকর্তা বলেন, বন্য প্রাণী (সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা) আইন অনুযায়ী বিপন্ন প্রাণী ধরা বা কেনাবেচা দণ্ডনীয় অপরাধ। এই অপরাধে সর্বোচ্চ এক বছর কারাদণ্ড অথবা ৫০ হাজার টাকা জরিমানা বা উভয় দণ্ডের বিধান থাকলেও মৎস্য বিভাগ এখানে কোনো আইনগত ব্যবস্থা নিতে পারে না। কারণ বাগাড় মাছ হলেও আইনটা বন্য প্রাণী আইন। এ কারণে মৎস্য বিভাগের জন্য আইনটা যথাযথ নয়।
রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ উপজেলার দৌলতদিয়ায় পদ্মা নদীর মোহনায় জালে ধরা পড়েছে ২৯ কেজি ওজনের একটি বাগাড় মাছ। বাজারে তুললে মাছটি ৩৪ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি হয়েছে।
বৃহস্পতিবার ভোরে দৌলতদিয়া ৪ ও ৫ নম্বর ফেরিঘাট এলাকার অদূরে পদ্মা নদীর মোহনায় জেলে আজগর হালদারের জালে মাছটি ধরা পড়ে।
মাছটি দৌলতদিয়া বাজারে রওশন মোল্লার মাছের আড়তে নিলে স্থানীয় মাছ ব্যবসায়ী মো. শাহজাহান শেখ ১ হাজার ২০০ টাকা কেজি দরে কিনে নেন।
জেলে আজগর হালদার জানান, ভোরে তিনিসহ তাঁর দলের কয়েকজন নদীতে মাছ শিকারে যান। দীর্ঘ সময় নদীর বিভিন্ন পয়েন্টে জাল ফেলেও মাছের দেখা পান না। পরে ৪ নম্বর ও ৫ নম্বর ফেরিঘাটের মাঝামাঝি এলাকায় জাল ফেলেন তাঁরা। সেখান থেকে জাল তুলতেই কয়েকটি ঝাঁকুনিতে বুঝতে পারেন বড় কিছু আটকে আছে। নৌকায় জাল তুলতেই দেখেন বড় একটি বাগাড় মাছ।
মাছটি দৌলতদিয়া রওশন মোল্লার আড়তে ওজন দিয়ে দেখেন ২৯ কেজি। সেখানে সর্বোচ্চ দরদাতা হিসেবে ৫ নম্বর ফেরিঘাট এলাকার ব্যবসায়ী শাহজাহান মাছটি কিনে নেন।
মাছ ব্যবসায়ী শাহজাহান বলেন, ‘মাছটি বিক্রির জন্য দেশের বিভিন্ন জায়গায় মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করা হচ্ছে। কেজিপ্রতি ৫০ থেকে ১০০ টাকা লাভ পেলেই বিক্রি করব।’
গোয়ালন্দ উপজেলার অতিরিক্ত দায়িত্বে থাকা রাজবাড়ী সদর উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা মোস্তফা আল রাজিব বলেন, ‘দৌলতদিয়া এলাকার পদ্মা নদী থেকে বড় একটি বাগাড় মাছ জেলের জালে ধরা পড়েছে শুনেছি।’
বাগাড় মাছ বেচাকেনা শাস্তিযোগ্যে হলেও মৎস্য বিভাগ নীরব থাকার বিষয়ে এই মৎস্য কর্মকর্তা বলেন, বন্য প্রাণী (সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা) আইন অনুযায়ী বিপন্ন প্রাণী ধরা বা কেনাবেচা দণ্ডনীয় অপরাধ। এই অপরাধে সর্বোচ্চ এক বছর কারাদণ্ড অথবা ৫০ হাজার টাকা জরিমানা বা উভয় দণ্ডের বিধান থাকলেও মৎস্য বিভাগ এখানে কোনো আইনগত ব্যবস্থা নিতে পারে না। কারণ বাগাড় মাছ হলেও আইনটা বন্য প্রাণী আইন। এ কারণে মৎস্য বিভাগের জন্য আইনটা যথাযথ নয়।
গুলশানারা মাসুদা টাওয়ার নামের ওই ভবনটিতে যেসব গাড়ি পাওয়া গেছে তার মধ্যে সংসদ সদস্যের লোগো সংবলিত একটি গাড়ি ছিল। বাড়িটির ম্যানেজার গাড়িগুলো সম্পর্কে সঠিক কোনো তথ্য দিতে পারেননি। আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর সদস্যরা বিষয়টি নিয়ে গণমাধ্যমে কথা বলতে রাজি হননি।
৪ মিনিট আগেলালমনিরহাটের কালীগঞ্জ উপজেলায় বিদ্যুতায়িত হওয়া ভাইকে বাঁচাতে গিয়ে দুই ভাইয়ের মৃত্যু হয়েছে। এসময় আহত হয়েছেন আরেক ভাই ও তাদের চাচা। রোববার সকালে উপজেলার চলবলা ইউনিয়নের দুহুলী বাকালিটারী গ্রামে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
৩২ মিনিট আগেগাজীপুরের টঙ্গীতে ‘ফেমাস কেমিক্যাল লিমিটেড’ নামক রাসায়নিক গুদামে আগুনের ঘটনায় এ পর্যন্ত ফায়ার সার্ভিসের তিনজনসহ মোট চারজনের মৃত্যু হয়েছে। এ ঘটনায় ফায়ার সার্ভিসের ঢাকা জোনের উপসহকারী পরিচালক আব্দুল মান্নান বাদী হয়ে টঙ্গী পূর্ব থানায় আজ রোববার একটি মামলা দায়ের করেছেন।
১ ঘণ্টা আগেনন-এমপিও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এমপিওভুক্তির দাবিতে সচিবালয়ে শিক্ষা উপদেষ্টার দপ্তরের সামনে অনশন কর্মসূচি পালন করছেন বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষক-কর্মচারীরা। অনশন কর্মসূচিতে আনুমানিক ১৫ থেকে ২০ জন শিক্ষক রয়েছেন। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে ঘটনাস্থলে পুলিশসহ প্রশাসনের কর্মকর্তাও রয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগে