নেছারাবাদ (পিরোজপুর) প্রতিনিধি
‘আমি বিএনপি করে শ ম রেজাউলের আমলে মামলায় জেল খেটেছি। এমনকি আমাকে মেরে ফেলারও চেষ্টা হয়েছে। তবে শেখ হাসিনার আদর্শ ধারণ করে এযাবৎ কাজ করেছি।’ সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলার সময় এমন মন্তব্য করে আবারও আলোচনায় পিরোজপুরের নেছারাবাদ উপজেলার বলদিয়া ইউনিয়নের বিতর্কিত ইউপি সদস্য সোহাগ মৃধা।
জানা গেছে, পাঁচ বছর আগে নিজের ঘরে আগুন দিয়ে ভাই ও চাচাকে মিথ্যা মামলায় ফাঁসানোসহ বিভিন্ন অভিযোগে তিনি আগে থেকেই সমালোচিত। অভিযোগ উঠেছে, ওই মামলায় রেহাই পেতে তাঁর ভাই ও চাচা ৫০ হাজার টাকা দিলেও হয়রানি থেকে মুক্তি পাননি। তাঁরা এখনো ভুগছেন সেই ঘর পোড়ানোর মামলায়। বিতর্কিত মন্তব্য করে এখন তিনি আবারও আলোচনায় উঠে এসেছেন।
সোহাগ মৃধার চাচা মো. জাহাঙ্গীর হোসেন অভিযোগ করে বলেন, ‘ওয়ারিশ সম্পত্তি থেকে বঞ্চিত করতে সোহাগ তার ভাইকে হয়রানি করত। আমি প্রতিবাদ করায় আমাকে চুরির মামলায় ফাঁসায়। পরে নিজের ঘরে আগুন দিয়ে আমি ও তার ভাই তৈমুর রেজার নামে মামলা দেয়। তখন আওয়ামী লীগ সরকারের সময় আমাদের কাছ থেকে ৫০ হাজার টাকা নিয়েও রেহাই দেয়নি।’
স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, আওয়ামী আমলে সোহাগ মৃধা এলাকায় আতঙ্ক সৃষ্টি করে রেখেছিলেন। প্রতিপক্ষকে ফাঁসানো, সরকারি অর্থ আত্মসাৎসহ নানা অপকর্মে তিনি জড়িত ছিলেন। তবে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর এখন তিনি বিএনপি পরিচয়ে সক্রিয় হয়েছেন।
জানতে চাইলে বলদিয়া ইউপি চেয়ারম্যানের ছেলে ও আওয়ামী লীগ নেতা মো. সোহাগ হোসেন বলেন, ‘সোহাগ মৃধা কেমন মানুষ, তা সবাই জানে। সে আমার বাবাকেও একসময় হয়রানি করেছে।’
উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি মো. ফকরুল আলম বলেন, ‘শুনেছি সোহাগ মৃধা আওয়ামী লীগ করতেন। এখন কীভাবে বিএনপি করলেন জানি না। কেউ নিজেকে বিএনপি বললেই সে বিএনপি হয়ে যায় না। তিনি আমাদের দলের কেউ নন।’
এসব নিয়ে জানতে চাইলে ইউপি সদস্য সোহাগ মৃধা বলেন, ‘আমি কাউকে মিথ্যা মামলা দিইনি। আমি বিএনপি করি, তবে শেখ হাসিনার আদর্শে বিশ্বাসী। ইউপি সদস্যদের নির্দিষ্ট দল থাকে না—যে সরকার আসে, তার হয়ে কাজ করি।’
‘আমি বিএনপি করে শ ম রেজাউলের আমলে মামলায় জেল খেটেছি। এমনকি আমাকে মেরে ফেলারও চেষ্টা হয়েছে। তবে শেখ হাসিনার আদর্শ ধারণ করে এযাবৎ কাজ করেছি।’ সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলার সময় এমন মন্তব্য করে আবারও আলোচনায় পিরোজপুরের নেছারাবাদ উপজেলার বলদিয়া ইউনিয়নের বিতর্কিত ইউপি সদস্য সোহাগ মৃধা।
জানা গেছে, পাঁচ বছর আগে নিজের ঘরে আগুন দিয়ে ভাই ও চাচাকে মিথ্যা মামলায় ফাঁসানোসহ বিভিন্ন অভিযোগে তিনি আগে থেকেই সমালোচিত। অভিযোগ উঠেছে, ওই মামলায় রেহাই পেতে তাঁর ভাই ও চাচা ৫০ হাজার টাকা দিলেও হয়রানি থেকে মুক্তি পাননি। তাঁরা এখনো ভুগছেন সেই ঘর পোড়ানোর মামলায়। বিতর্কিত মন্তব্য করে এখন তিনি আবারও আলোচনায় উঠে এসেছেন।
সোহাগ মৃধার চাচা মো. জাহাঙ্গীর হোসেন অভিযোগ করে বলেন, ‘ওয়ারিশ সম্পত্তি থেকে বঞ্চিত করতে সোহাগ তার ভাইকে হয়রানি করত। আমি প্রতিবাদ করায় আমাকে চুরির মামলায় ফাঁসায়। পরে নিজের ঘরে আগুন দিয়ে আমি ও তার ভাই তৈমুর রেজার নামে মামলা দেয়। তখন আওয়ামী লীগ সরকারের সময় আমাদের কাছ থেকে ৫০ হাজার টাকা নিয়েও রেহাই দেয়নি।’
স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, আওয়ামী আমলে সোহাগ মৃধা এলাকায় আতঙ্ক সৃষ্টি করে রেখেছিলেন। প্রতিপক্ষকে ফাঁসানো, সরকারি অর্থ আত্মসাৎসহ নানা অপকর্মে তিনি জড়িত ছিলেন। তবে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর এখন তিনি বিএনপি পরিচয়ে সক্রিয় হয়েছেন।
জানতে চাইলে বলদিয়া ইউপি চেয়ারম্যানের ছেলে ও আওয়ামী লীগ নেতা মো. সোহাগ হোসেন বলেন, ‘সোহাগ মৃধা কেমন মানুষ, তা সবাই জানে। সে আমার বাবাকেও একসময় হয়রানি করেছে।’
উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি মো. ফকরুল আলম বলেন, ‘শুনেছি সোহাগ মৃধা আওয়ামী লীগ করতেন। এখন কীভাবে বিএনপি করলেন জানি না। কেউ নিজেকে বিএনপি বললেই সে বিএনপি হয়ে যায় না। তিনি আমাদের দলের কেউ নন।’
এসব নিয়ে জানতে চাইলে ইউপি সদস্য সোহাগ মৃধা বলেন, ‘আমি কাউকে মিথ্যা মামলা দিইনি। আমি বিএনপি করি, তবে শেখ হাসিনার আদর্শে বিশ্বাসী। ইউপি সদস্যদের নির্দিষ্ট দল থাকে না—যে সরকার আসে, তার হয়ে কাজ করি।’
নেছারাবাদ (পিরোজপুর) প্রতিনিধি
‘আমি বিএনপি করে শ ম রেজাউলের আমলে মামলায় জেল খেটেছি। এমনকি আমাকে মেরে ফেলারও চেষ্টা হয়েছে। তবে শেখ হাসিনার আদর্শ ধারণ করে এযাবৎ কাজ করেছি।’ সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলার সময় এমন মন্তব্য করে আবারও আলোচনায় পিরোজপুরের নেছারাবাদ উপজেলার বলদিয়া ইউনিয়নের বিতর্কিত ইউপি সদস্য সোহাগ মৃধা।
জানা গেছে, পাঁচ বছর আগে নিজের ঘরে আগুন দিয়ে ভাই ও চাচাকে মিথ্যা মামলায় ফাঁসানোসহ বিভিন্ন অভিযোগে তিনি আগে থেকেই সমালোচিত। অভিযোগ উঠেছে, ওই মামলায় রেহাই পেতে তাঁর ভাই ও চাচা ৫০ হাজার টাকা দিলেও হয়রানি থেকে মুক্তি পাননি। তাঁরা এখনো ভুগছেন সেই ঘর পোড়ানোর মামলায়। বিতর্কিত মন্তব্য করে এখন তিনি আবারও আলোচনায় উঠে এসেছেন।
সোহাগ মৃধার চাচা মো. জাহাঙ্গীর হোসেন অভিযোগ করে বলেন, ‘ওয়ারিশ সম্পত্তি থেকে বঞ্চিত করতে সোহাগ তার ভাইকে হয়রানি করত। আমি প্রতিবাদ করায় আমাকে চুরির মামলায় ফাঁসায়। পরে নিজের ঘরে আগুন দিয়ে আমি ও তার ভাই তৈমুর রেজার নামে মামলা দেয়। তখন আওয়ামী লীগ সরকারের সময় আমাদের কাছ থেকে ৫০ হাজার টাকা নিয়েও রেহাই দেয়নি।’
স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, আওয়ামী আমলে সোহাগ মৃধা এলাকায় আতঙ্ক সৃষ্টি করে রেখেছিলেন। প্রতিপক্ষকে ফাঁসানো, সরকারি অর্থ আত্মসাৎসহ নানা অপকর্মে তিনি জড়িত ছিলেন। তবে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর এখন তিনি বিএনপি পরিচয়ে সক্রিয় হয়েছেন।
জানতে চাইলে বলদিয়া ইউপি চেয়ারম্যানের ছেলে ও আওয়ামী লীগ নেতা মো. সোহাগ হোসেন বলেন, ‘সোহাগ মৃধা কেমন মানুষ, তা সবাই জানে। সে আমার বাবাকেও একসময় হয়রানি করেছে।’
উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি মো. ফকরুল আলম বলেন, ‘শুনেছি সোহাগ মৃধা আওয়ামী লীগ করতেন। এখন কীভাবে বিএনপি করলেন জানি না। কেউ নিজেকে বিএনপি বললেই সে বিএনপি হয়ে যায় না। তিনি আমাদের দলের কেউ নন।’
এসব নিয়ে জানতে চাইলে ইউপি সদস্য সোহাগ মৃধা বলেন, ‘আমি কাউকে মিথ্যা মামলা দিইনি। আমি বিএনপি করি, তবে শেখ হাসিনার আদর্শে বিশ্বাসী। ইউপি সদস্যদের নির্দিষ্ট দল থাকে না—যে সরকার আসে, তার হয়ে কাজ করি।’
‘আমি বিএনপি করে শ ম রেজাউলের আমলে মামলায় জেল খেটেছি। এমনকি আমাকে মেরে ফেলারও চেষ্টা হয়েছে। তবে শেখ হাসিনার আদর্শ ধারণ করে এযাবৎ কাজ করেছি।’ সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলার সময় এমন মন্তব্য করে আবারও আলোচনায় পিরোজপুরের নেছারাবাদ উপজেলার বলদিয়া ইউনিয়নের বিতর্কিত ইউপি সদস্য সোহাগ মৃধা।
জানা গেছে, পাঁচ বছর আগে নিজের ঘরে আগুন দিয়ে ভাই ও চাচাকে মিথ্যা মামলায় ফাঁসানোসহ বিভিন্ন অভিযোগে তিনি আগে থেকেই সমালোচিত। অভিযোগ উঠেছে, ওই মামলায় রেহাই পেতে তাঁর ভাই ও চাচা ৫০ হাজার টাকা দিলেও হয়রানি থেকে মুক্তি পাননি। তাঁরা এখনো ভুগছেন সেই ঘর পোড়ানোর মামলায়। বিতর্কিত মন্তব্য করে এখন তিনি আবারও আলোচনায় উঠে এসেছেন।
সোহাগ মৃধার চাচা মো. জাহাঙ্গীর হোসেন অভিযোগ করে বলেন, ‘ওয়ারিশ সম্পত্তি থেকে বঞ্চিত করতে সোহাগ তার ভাইকে হয়রানি করত। আমি প্রতিবাদ করায় আমাকে চুরির মামলায় ফাঁসায়। পরে নিজের ঘরে আগুন দিয়ে আমি ও তার ভাই তৈমুর রেজার নামে মামলা দেয়। তখন আওয়ামী লীগ সরকারের সময় আমাদের কাছ থেকে ৫০ হাজার টাকা নিয়েও রেহাই দেয়নি।’
স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, আওয়ামী আমলে সোহাগ মৃধা এলাকায় আতঙ্ক সৃষ্টি করে রেখেছিলেন। প্রতিপক্ষকে ফাঁসানো, সরকারি অর্থ আত্মসাৎসহ নানা অপকর্মে তিনি জড়িত ছিলেন। তবে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর এখন তিনি বিএনপি পরিচয়ে সক্রিয় হয়েছেন।
জানতে চাইলে বলদিয়া ইউপি চেয়ারম্যানের ছেলে ও আওয়ামী লীগ নেতা মো. সোহাগ হোসেন বলেন, ‘সোহাগ মৃধা কেমন মানুষ, তা সবাই জানে। সে আমার বাবাকেও একসময় হয়রানি করেছে।’
উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি মো. ফকরুল আলম বলেন, ‘শুনেছি সোহাগ মৃধা আওয়ামী লীগ করতেন। এখন কীভাবে বিএনপি করলেন জানি না। কেউ নিজেকে বিএনপি বললেই সে বিএনপি হয়ে যায় না। তিনি আমাদের দলের কেউ নন।’
এসব নিয়ে জানতে চাইলে ইউপি সদস্য সোহাগ মৃধা বলেন, ‘আমি কাউকে মিথ্যা মামলা দিইনি। আমি বিএনপি করি, তবে শেখ হাসিনার আদর্শে বিশ্বাসী। ইউপি সদস্যদের নির্দিষ্ট দল থাকে না—যে সরকার আসে, তার হয়ে কাজ করি।’
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ইকসু) নির্বাচনকে সামনে রেখে দ্রুতই শাখা ছাত্রদলের নতুন কমিটি দেওয়া হবে। এবারের কমিটিতে তরুণ শিক্ষার্থীদের প্রাধান্য দেওয়ার কথা জানায় কেন্দ্রীয় ছাত্রদল। সূত্র জানায়, দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে অনুষ্ঠিত ছাত্র সংসদ নির্বাচনে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের ভরাডুবির...
১৯ মিনিট আগেকুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে বিবাহবহির্ভূত সম্পর্কের অভিযোগে প্রবাসীর স্ত্রীকে রশি দিয়ে বেঁধে লাঠি দিয়ে পিটিয়েছেন ইউপি সদস্য বজলুর রশিদ। এ ঘটনার ২ মিনিট ৫৪ সেকেন্ডের একটি ভিডিও ফুটেজ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। এ নিয়ে আলোচনা-সমালোচনার ঝড় উঠেছে। বজলুর রশিদ উপজেলার শ্রীপুর ইউনিয়নের
২৪ মিনিট আগেলালমনিরহাটের পাটগ্রামে সারের সংকটের অজুহাতে বাজারে দাম বেড়েছে কয়েক গুণ। কোথাও সরকার নির্ধারিত দামে সার পাওয়া যাচ্ছে না। বাধ্য হয়ে অতিরিক্ত দাম দিয়ে কিনতে হচ্ছে কৃষকদের। এতে ক্ষোভ আর হতাশায় পড়েছেন উপজেলার হাজারো কৃষক। স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, ডিলার ও পরিবহন সিন্ডিকেট মজুত করে সারের বিক্রয়...
৩৯ মিনিট আগেকুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়ায় মাদক ও চোরাচালানবিরোধী বিশেষ অভিযানে বিপুল পরিমাণ মদের খালি বোতল ও গাঁজা ধ্বংস করেছে উপজেলা প্রশাসনের নেতৃত্বে গঠিত টাস্কফোর্স। গতকাল মঙ্গলবার রাত সাড়ে ১১টা থেকে বুধবার ভোর পর্যন্ত উপজেলার শশীদল ইউনিয়নের বাগড়া, তেতাভূমি ও ব্রাহ্মণপাড়া সদর ইউনিয়নের পূর্বপাড়া এলাকায় টানা কয়েক ঘ
৪৩ মিনিট আগেপল্লব আহমেদ সিয়াম(ইবি)
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ইকসু) নির্বাচনকে সামনে রেখে দ্রুতই শাখা ছাত্রদলের নতুন কমিটি দেওয়া হবে। এবারের কমিটিতে তরুণ শিক্ষার্থীদের প্রাধান্য দেওয়ার কথা জানায় কেন্দ্রীয় ছাত্রদল।
সূত্র জানায়, দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে অনুষ্ঠিত ছাত্র সংসদ নির্বাচনে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের ভরাডুবির পর কেন্দ্রীয় নেতারা সারা দেশের ইউনিটগুলোর কার্যক্রম নতুন উদ্যমে শুরু করার উদ্যোগ নিয়েছেন। পরাজয়ের কারণ বিশ্লেষণ করে আগামী নির্বাচনগুলোয় জয় নিশ্চিত করতে নেতৃত্ব রদবদলের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
জানা গেছে, বর্তমান আহ্বায়ক কমিটির মেয়াদ প্রায় সাড়ে চার বছর পেরিয়ে গেছে। ২০২১ সালের ১৬ জুন লোকপ্রশাসন বিভাগের ২০০৭-০৮ শিক্ষাবর্ষের সাহেদ আহম্মেদকে আহ্বায়ক ও ইংরেজি বিভাগের ২০১১-১২ শিক্ষাবর্ষের মাসুদ রুমী মিথুনকে সদস্যসচিব করে কমিটি অনুমোদন দেয় কেন্দ্রীয় ছাত্রদল।
তবে সিনিয়র নেতাদের হাতে নেতৃত্ব থাকায় দীর্ঘদিন ধরে সংগঠনের কার্যক্রমে স্থবিরতা দেখা দিয়েছে। আহ্বায়ক কমিটির অনেকেই চাকরিজীবী হওয়ায় নেতৃত্বের সংকটে আছে ছাত্রদল। ফলে নতুন করে সংগঠনের গতিশীলতা ফেরাতে তরুণ নেতৃত্বের প্রতি আস্থা রাখছে কেন্দ্র। ইতিমধ্যে কেন্দ্রীয় দপ্তরে ১০৫ জন পদপ্রত্যাশী সিভি জমা দিয়েছেন।
আলোচনায় থাকা তরুণ নেতাদের মধ্যে রয়েছেন বর্তমান আহ্বায়ক কমিটির সদস্য রাফিজ আহমেদ (ফিন্যান্স ২০১৮-১৯), নুর উদ্দিন (ফলিত রসায়ন ২০১৮-১৯), এবং কমিটির বাইরের সক্রিয় কর্মী আব্দুল্লাহ আল মামুন (আল ফিকহ অ্যান্ড ল ২০১৭-১৮), আবু সাইদ রনি (রাষ্ট্রবিজ্ঞান ২০১৭-১৮), রাকিব হাসান স্বাক্ষর (অ্যাকাউন্টিং ২০১৮-১৯), তরিকুল ইসলাম সৌরভ (মার্কেটিং ২০১৮-১৯), আরিফুল ইসলাম জনি (সমাজকল্যাণ ২০১৯-২০), রিফাত হোসাইন (ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট ২০১৯-২০), তৌহিদুল ইসলাম (অ্যাকাউন্টিং ২০১৯-২০) ও আলামিন হোসাইন (মার্কেটিং ২০১৯-২০)।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের সহসভাপতি জহির রায়হান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আশা করছি, চলতি মাসের মধ্যেই ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা করতে পারব। আমরা তারুণ্যনির্ভর এবং ক্যাম্পাসের প্রকৃত সাধারণ শিক্ষার্থীদের প্রতিনিধিত্বকারীদের হাতে নেতৃত্ব দিতে চাই। আমাদের লক্ষ্য হচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররাজনীতিতে একটি গুণগত পরিবর্তন আনা। ছাত্রদল সব সময় সাধারণ শিক্ষার্থীদের অধিকার আদায়ে কাজ করে। কোনোভাবেই বিতর্কিত বা অযোগ্য ব্যক্তিদের জায়গা থাকবে না নতুন কমিটিতে।’
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ইকসু) নির্বাচনকে সামনে রেখে দ্রুতই শাখা ছাত্রদলের নতুন কমিটি দেওয়া হবে। এবারের কমিটিতে তরুণ শিক্ষার্থীদের প্রাধান্য দেওয়ার কথা জানায় কেন্দ্রীয় ছাত্রদল।
সূত্র জানায়, দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে অনুষ্ঠিত ছাত্র সংসদ নির্বাচনে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের ভরাডুবির পর কেন্দ্রীয় নেতারা সারা দেশের ইউনিটগুলোর কার্যক্রম নতুন উদ্যমে শুরু করার উদ্যোগ নিয়েছেন। পরাজয়ের কারণ বিশ্লেষণ করে আগামী নির্বাচনগুলোয় জয় নিশ্চিত করতে নেতৃত্ব রদবদলের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
জানা গেছে, বর্তমান আহ্বায়ক কমিটির মেয়াদ প্রায় সাড়ে চার বছর পেরিয়ে গেছে। ২০২১ সালের ১৬ জুন লোকপ্রশাসন বিভাগের ২০০৭-০৮ শিক্ষাবর্ষের সাহেদ আহম্মেদকে আহ্বায়ক ও ইংরেজি বিভাগের ২০১১-১২ শিক্ষাবর্ষের মাসুদ রুমী মিথুনকে সদস্যসচিব করে কমিটি অনুমোদন দেয় কেন্দ্রীয় ছাত্রদল।
তবে সিনিয়র নেতাদের হাতে নেতৃত্ব থাকায় দীর্ঘদিন ধরে সংগঠনের কার্যক্রমে স্থবিরতা দেখা দিয়েছে। আহ্বায়ক কমিটির অনেকেই চাকরিজীবী হওয়ায় নেতৃত্বের সংকটে আছে ছাত্রদল। ফলে নতুন করে সংগঠনের গতিশীলতা ফেরাতে তরুণ নেতৃত্বের প্রতি আস্থা রাখছে কেন্দ্র। ইতিমধ্যে কেন্দ্রীয় দপ্তরে ১০৫ জন পদপ্রত্যাশী সিভি জমা দিয়েছেন।
আলোচনায় থাকা তরুণ নেতাদের মধ্যে রয়েছেন বর্তমান আহ্বায়ক কমিটির সদস্য রাফিজ আহমেদ (ফিন্যান্স ২০১৮-১৯), নুর উদ্দিন (ফলিত রসায়ন ২০১৮-১৯), এবং কমিটির বাইরের সক্রিয় কর্মী আব্দুল্লাহ আল মামুন (আল ফিকহ অ্যান্ড ল ২০১৭-১৮), আবু সাইদ রনি (রাষ্ট্রবিজ্ঞান ২০১৭-১৮), রাকিব হাসান স্বাক্ষর (অ্যাকাউন্টিং ২০১৮-১৯), তরিকুল ইসলাম সৌরভ (মার্কেটিং ২০১৮-১৯), আরিফুল ইসলাম জনি (সমাজকল্যাণ ২০১৯-২০), রিফাত হোসাইন (ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট ২০১৯-২০), তৌহিদুল ইসলাম (অ্যাকাউন্টিং ২০১৯-২০) ও আলামিন হোসাইন (মার্কেটিং ২০১৯-২০)।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের সহসভাপতি জহির রায়হান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আশা করছি, চলতি মাসের মধ্যেই ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা করতে পারব। আমরা তারুণ্যনির্ভর এবং ক্যাম্পাসের প্রকৃত সাধারণ শিক্ষার্থীদের প্রতিনিধিত্বকারীদের হাতে নেতৃত্ব দিতে চাই। আমাদের লক্ষ্য হচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররাজনীতিতে একটি গুণগত পরিবর্তন আনা। ছাত্রদল সব সময় সাধারণ শিক্ষার্থীদের অধিকার আদায়ে কাজ করে। কোনোভাবেই বিতর্কিত বা অযোগ্য ব্যক্তিদের জায়গা থাকবে না নতুন কমিটিতে।’
‘আমি বিএনপি করে শ ম রেজাউলের আমলে মামলায় জেল খেটেছি। এমনকি আমাকে মেরে ফেলারও চেষ্টা হয়েছে। তবে শেখ হাসিনার আদর্শ ধারণ করে এযাবৎ কাজ করেছি।’ সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলার সময় এমন মন্তব্য করে আবারও আলোচনায় পিরোজপুরের নেছারাবাদ উপজেলার বলদিয়া ইউনিয়নের বিতর্কিত ইউপি সদস্য সোহাগ মৃধা। জানা গেছে, পাঁচ বছর আগ
২ ঘণ্টা আগেকুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে বিবাহবহির্ভূত সম্পর্কের অভিযোগে প্রবাসীর স্ত্রীকে রশি দিয়ে বেঁধে লাঠি দিয়ে পিটিয়েছেন ইউপি সদস্য বজলুর রশিদ। এ ঘটনার ২ মিনিট ৫৪ সেকেন্ডের একটি ভিডিও ফুটেজ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। এ নিয়ে আলোচনা-সমালোচনার ঝড় উঠেছে। বজলুর রশিদ উপজেলার শ্রীপুর ইউনিয়নের
২৪ মিনিট আগেলালমনিরহাটের পাটগ্রামে সারের সংকটের অজুহাতে বাজারে দাম বেড়েছে কয়েক গুণ। কোথাও সরকার নির্ধারিত দামে সার পাওয়া যাচ্ছে না। বাধ্য হয়ে অতিরিক্ত দাম দিয়ে কিনতে হচ্ছে কৃষকদের। এতে ক্ষোভ আর হতাশায় পড়েছেন উপজেলার হাজারো কৃষক। স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, ডিলার ও পরিবহন সিন্ডিকেট মজুত করে সারের বিক্রয়...
৩৯ মিনিট আগেকুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়ায় মাদক ও চোরাচালানবিরোধী বিশেষ অভিযানে বিপুল পরিমাণ মদের খালি বোতল ও গাঁজা ধ্বংস করেছে উপজেলা প্রশাসনের নেতৃত্বে গঠিত টাস্কফোর্স। গতকাল মঙ্গলবার রাত সাড়ে ১১টা থেকে বুধবার ভোর পর্যন্ত উপজেলার শশীদল ইউনিয়নের বাগড়া, তেতাভূমি ও ব্রাহ্মণপাড়া সদর ইউনিয়নের পূর্বপাড়া এলাকায় টানা কয়েক ঘ
৪৩ মিনিট আগেচৌদ্দগ্রাম (কুমিল্লা) প্রতিনিধি
কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে বিবাহবহির্ভূত সম্পর্কের অভিযোগে প্রবাসীর স্ত্রীকে রশি দিয়ে বেঁধে লাঠি দিয়ে পিটিয়েছেন ইউপি সদস্য বজলুর রশিদ। এই ঘটনার ২ মিনিট ৫৪ সেকেন্ডের একটি ভিডিও ফুটেজ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। এ নিয়ে আলোচনা-সমালোচনার ঝড় উঠেছে। বজলুর রশিদ উপজেলার শ্রীপুর ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের বর্তমান ইউপি সদস্য এবং শ্রীপুর ইউনিয়নের যুবলীগের সহসভাপতি।
১৬ অক্টোবর রাতে উপজেলার শ্রীপুর ইউনিয়নের গোপালনগর গ্রামে এই ঘটনা ঘটলেও মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) রাত থেকে ভিডিওটি ভাইরাল হয়।
ভাইরাল ভিডিও ফুটেজে দেখা যায়, একজন নারীকে রশি দিয়ে দুই হাত বেঁধে লাঠিপেটা করছেন ৯ নম্বর ওয়ার্ডের মেম্বার বজলুর রশিদ। ওই নারীর পাশে একজন পুরুষকে বেঁধে রাখা হয়েছে। পিটুনির চোটে ওই নারী চিৎকার করছেন।
নির্যাতনের শিকার গৃহবধূ গোপালনগর গ্রামের মালদ্বীপপ্রবাসীর স্ত্রী। মারধরের পর ওই নারীকে তাঁর প্রবাসী স্বামীর কাছ থেকে তালাক নিয়ে পার্শ্ববর্তী তারাপুষ্করুণী গ্রামের বিল্লাল মিয়ার সঙ্গে জোর করে বিয়ে দেওয়া হয়।
স্থানীয় লোকজন জানায়, নির্যাতনের শিকার গৃহবধূর সঙ্গে বিল্লাল মিয়ার বিবাহবহির্ভূত সম্পর্কের অভিযোগে ১৬ অক্টোবর রাতে দুজনকে আটক করে স্থানীয় বাসিন্দারা। পরে ইউপি সদস্য বজলুর রহমান উপস্থিত হয়ে ওই নারীকে লাঠিপেটা করেন। পরদিন ১৭ অক্টোবর সকালে ইউপি সদস্য বজলুর রশিদের নেতৃত্বে সালিস বৈঠক হয়। সালিসের সিদ্ধান্ত মোতাবেক ওই নারীকে বিল্লাল মিয়ার সঙ্গে বিয়ে দেওয়া হয়।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ইউপি সদস্য বজলুর রশিদ বলেন, ‘ওই মহিলা আমার ভাতিজার স্ত্রী। পার্শ্ববর্তী তারাপুষ্করুণী গ্রামের যুবক বিল্লাল মিয়ার সঙ্গে তার অবৈধ সম্পর্ক অনেক দিন ধরে। ১৬ অক্টোবর বৃহস্পতিবার রাত ১টার দিকে স্থানীয় গ্রামবাসী তাদের অনৈতিক কাজে হাতেনাতে আটক করে আমাকে খবর দেয়। আমি সেখানে উপস্থিত হয়ে ওই নারীকে কয়েকটি আঘাত করি। পরদিন ১৭ অক্টোবর শুক্রবার স্থানীয় লোকজনসহ সালিস করে ৫ লাখ টাকা কাবিনে তাদের বিয়ে দেওয়া হয়।’
স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, বিল্লাল এর আগে বিবাহিত ছিলেন। তাঁর সংসারে স্ত্রী ও চারটি মেয়ে রয়েছে। নির্যাতনের শিকার প্রবাসীর স্ত্রীও দুই সন্তানের মা।
অভিযুক্ত বিল্লাল মিয়া একই ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ডের যুবদলের সভাপতি।
ঘটনা সম্পর্কে বিল্লাল মিয়া আজ বুধবার দুপুরে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি কেব্ল টিভি ব্যবসায়ী। কেব্লে সমস্যার কারণে ওই নারী টেলিভিশন দেখতে সমস্যা হচ্ছে বলে আমাকে খবর দিলে আমি তার ঘরে যাই। পরে কিছু লোকজন আমাদের দুজনকে অনৈতিক সম্পর্কের অভিযোগে আটক করে ইউপি সদস্য বজলুর রশিদকে খবর দেয়। তিনি এসে আমাদের ব্যাপক মারধর করেন এবং পরের দিন জোরপূর্বক দুজনকে বিয়ে করিয়ে দেন।’
চৌদ্দগ্রাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হিলাল উদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘ইউপি সদস্য কর্তৃক প্রবাসীর স্ত্রীকে নির্যাতনের একটি ভিডিও আমাদের নজরে এসেছে। এরই মধ্যে ভুক্তভোগী দুই পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়েছে। আমরা ভুক্তভোগী পরিবারকে সব ধরনের আইনি সহযোগিতা দেব। অভিযুক্ত ইউপি সদস্য বজলুর রশিদকে আটকের চেষ্টা চলছে।’
কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে বিবাহবহির্ভূত সম্পর্কের অভিযোগে প্রবাসীর স্ত্রীকে রশি দিয়ে বেঁধে লাঠি দিয়ে পিটিয়েছেন ইউপি সদস্য বজলুর রশিদ। এই ঘটনার ২ মিনিট ৫৪ সেকেন্ডের একটি ভিডিও ফুটেজ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। এ নিয়ে আলোচনা-সমালোচনার ঝড় উঠেছে। বজলুর রশিদ উপজেলার শ্রীপুর ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের বর্তমান ইউপি সদস্য এবং শ্রীপুর ইউনিয়নের যুবলীগের সহসভাপতি।
১৬ অক্টোবর রাতে উপজেলার শ্রীপুর ইউনিয়নের গোপালনগর গ্রামে এই ঘটনা ঘটলেও মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) রাত থেকে ভিডিওটি ভাইরাল হয়।
ভাইরাল ভিডিও ফুটেজে দেখা যায়, একজন নারীকে রশি দিয়ে দুই হাত বেঁধে লাঠিপেটা করছেন ৯ নম্বর ওয়ার্ডের মেম্বার বজলুর রশিদ। ওই নারীর পাশে একজন পুরুষকে বেঁধে রাখা হয়েছে। পিটুনির চোটে ওই নারী চিৎকার করছেন।
নির্যাতনের শিকার গৃহবধূ গোপালনগর গ্রামের মালদ্বীপপ্রবাসীর স্ত্রী। মারধরের পর ওই নারীকে তাঁর প্রবাসী স্বামীর কাছ থেকে তালাক নিয়ে পার্শ্ববর্তী তারাপুষ্করুণী গ্রামের বিল্লাল মিয়ার সঙ্গে জোর করে বিয়ে দেওয়া হয়।
স্থানীয় লোকজন জানায়, নির্যাতনের শিকার গৃহবধূর সঙ্গে বিল্লাল মিয়ার বিবাহবহির্ভূত সম্পর্কের অভিযোগে ১৬ অক্টোবর রাতে দুজনকে আটক করে স্থানীয় বাসিন্দারা। পরে ইউপি সদস্য বজলুর রহমান উপস্থিত হয়ে ওই নারীকে লাঠিপেটা করেন। পরদিন ১৭ অক্টোবর সকালে ইউপি সদস্য বজলুর রশিদের নেতৃত্বে সালিস বৈঠক হয়। সালিসের সিদ্ধান্ত মোতাবেক ওই নারীকে বিল্লাল মিয়ার সঙ্গে বিয়ে দেওয়া হয়।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ইউপি সদস্য বজলুর রশিদ বলেন, ‘ওই মহিলা আমার ভাতিজার স্ত্রী। পার্শ্ববর্তী তারাপুষ্করুণী গ্রামের যুবক বিল্লাল মিয়ার সঙ্গে তার অবৈধ সম্পর্ক অনেক দিন ধরে। ১৬ অক্টোবর বৃহস্পতিবার রাত ১টার দিকে স্থানীয় গ্রামবাসী তাদের অনৈতিক কাজে হাতেনাতে আটক করে আমাকে খবর দেয়। আমি সেখানে উপস্থিত হয়ে ওই নারীকে কয়েকটি আঘাত করি। পরদিন ১৭ অক্টোবর শুক্রবার স্থানীয় লোকজনসহ সালিস করে ৫ লাখ টাকা কাবিনে তাদের বিয়ে দেওয়া হয়।’
স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, বিল্লাল এর আগে বিবাহিত ছিলেন। তাঁর সংসারে স্ত্রী ও চারটি মেয়ে রয়েছে। নির্যাতনের শিকার প্রবাসীর স্ত্রীও দুই সন্তানের মা।
অভিযুক্ত বিল্লাল মিয়া একই ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ডের যুবদলের সভাপতি।
ঘটনা সম্পর্কে বিল্লাল মিয়া আজ বুধবার দুপুরে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি কেব্ল টিভি ব্যবসায়ী। কেব্লে সমস্যার কারণে ওই নারী টেলিভিশন দেখতে সমস্যা হচ্ছে বলে আমাকে খবর দিলে আমি তার ঘরে যাই। পরে কিছু লোকজন আমাদের দুজনকে অনৈতিক সম্পর্কের অভিযোগে আটক করে ইউপি সদস্য বজলুর রশিদকে খবর দেয়। তিনি এসে আমাদের ব্যাপক মারধর করেন এবং পরের দিন জোরপূর্বক দুজনকে বিয়ে করিয়ে দেন।’
চৌদ্দগ্রাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হিলাল উদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘ইউপি সদস্য কর্তৃক প্রবাসীর স্ত্রীকে নির্যাতনের একটি ভিডিও আমাদের নজরে এসেছে। এরই মধ্যে ভুক্তভোগী দুই পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়েছে। আমরা ভুক্তভোগী পরিবারকে সব ধরনের আইনি সহযোগিতা দেব। অভিযুক্ত ইউপি সদস্য বজলুর রশিদকে আটকের চেষ্টা চলছে।’
‘আমি বিএনপি করে শ ম রেজাউলের আমলে মামলায় জেল খেটেছি। এমনকি আমাকে মেরে ফেলারও চেষ্টা হয়েছে। তবে শেখ হাসিনার আদর্শ ধারণ করে এযাবৎ কাজ করেছি।’ সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলার সময় এমন মন্তব্য করে আবারও আলোচনায় পিরোজপুরের নেছারাবাদ উপজেলার বলদিয়া ইউনিয়নের বিতর্কিত ইউপি সদস্য সোহাগ মৃধা। জানা গেছে, পাঁচ বছর আগ
২ ঘণ্টা আগেইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ইকসু) নির্বাচনকে সামনে রেখে দ্রুতই শাখা ছাত্রদলের নতুন কমিটি দেওয়া হবে। এবারের কমিটিতে তরুণ শিক্ষার্থীদের প্রাধান্য দেওয়ার কথা জানায় কেন্দ্রীয় ছাত্রদল। সূত্র জানায়, দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে অনুষ্ঠিত ছাত্র সংসদ নির্বাচনে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের ভরাডুবির...
১৯ মিনিট আগেলালমনিরহাটের পাটগ্রামে সারের সংকটের অজুহাতে বাজারে দাম বেড়েছে কয়েক গুণ। কোথাও সরকার নির্ধারিত দামে সার পাওয়া যাচ্ছে না। বাধ্য হয়ে অতিরিক্ত দাম দিয়ে কিনতে হচ্ছে কৃষকদের। এতে ক্ষোভ আর হতাশায় পড়েছেন উপজেলার হাজারো কৃষক। স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, ডিলার ও পরিবহন সিন্ডিকেট মজুত করে সারের বিক্রয়...
৩৯ মিনিট আগেকুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়ায় মাদক ও চোরাচালানবিরোধী বিশেষ অভিযানে বিপুল পরিমাণ মদের খালি বোতল ও গাঁজা ধ্বংস করেছে উপজেলা প্রশাসনের নেতৃত্বে গঠিত টাস্কফোর্স। গতকাল মঙ্গলবার রাত সাড়ে ১১টা থেকে বুধবার ভোর পর্যন্ত উপজেলার শশীদল ইউনিয়নের বাগড়া, তেতাভূমি ও ব্রাহ্মণপাড়া সদর ইউনিয়নের পূর্বপাড়া এলাকায় টানা কয়েক ঘ
৪৩ মিনিট আগেআজিনুর রহমান আজিম, পাটগ্রাম (লালমনিরহাট)
লালমনিরহাটের পাটগ্রামে সারের সংকটের অজুহাতে বাজারে দাম বেড়েছে কয়েক গুণ। কোথাও সরকার নির্ধারিত দামে সার পাওয়া যাচ্ছে না। বাধ্য হয়ে অতিরিক্ত দামে কিনতে হচ্ছে কৃষকদের। এতে ক্ষোভ ও হতাশায় পড়েছেন উপজেলার হাজারো কৃষক। স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, ডিলার ও পরিবহন সিন্ডিকেট মজুত করে সারের বিক্রয় নিয়ন্ত্রণ করছে। অথচ সারের কৃত্রিম সংকট ও মূল্যবৃদ্ধি রোধে কৃষি অধিদপ্তর থেকে কার্যকর কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে না
জানা গেছে, রবি মৌসুমের শুরুতে ইউরিয়া, টিএসপি, ডিএপি, এমওপি সারসহ বিভিন্ন কৃষি উপকরণের দাম অস্বাভাবিক হারে বৃদ্ধি পেয়েছে। সরকার নির্ধারিত দামের চেয়ে প্রতি ৫০ কেজির বস্তায় ২০০ থেকে ৭০০ টাকা পর্যন্ত বেশি দরে সার কিনতে হচ্ছে। এতে চাষাবাদ নিয়ে দুশ্চিন্তায় পড়েছেন কৃষকেরা।
উপজেলার বিভিন্ন গ্রামের কৃষকেরা বলেন, ইউরিয়া, ট্রিপল সুপার ফসফেট (টিএসপি), ডাই-অ্যামোনিয়াম ফসফেট (ডিএপি), মিউরেট অব পটাশ (এমওপি)—সব ধরনের সার বেশি টাকা না দিলে পাওয়া যায় না। ডিলাররা বলেন, সার নেই। তাই বাধ্য হয়ে অতিরিক্ত দামে কিনতে হচ্ছে। কেউ কেউ আবাদ কমানোর কথাও ভাবছেন।
কৃষকেরা জানান, সরকার নির্ধারিত ৫০ কেজি টিএসপি সারের দাম ১ হাজার ৩৫০ টাকা হলেও বর্তমানে তা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৯৬০ থেকে ২ হাজার ১০০ টাকায়। ডিএপি সারের দাম ১ হাজার ৫০ টাকা হলেও বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৪০০ টাকায়। ইউরিয়া সারের দাম ১ হাজার ৩৫০ টাকার জায়গায় ১ হাজার ৪৫০ টাকা, আর পটাশ সারের দাম ১ হাজার টাকার পরিবর্তে ১ হাজার ২৫০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।
জানতে চাইলে জগতবেড় ইউনিয়নের পশ্চিম জগতবেড় গ্রামের কৃষক মফির উদ্দিন বলেন, ‘সারের বাজারে আগুন। আমি ১৯ বস্তা টিএসপি সার কিনেছি সরকার নির্ধারিত দামের চেয়ে ৬০০ টাকা বেশি দিয়ে। ইউরিয়াও ১০০ টাকা বেশি দিতে হয়েছে। এখন কীভাবে আবাদ করব?’ জোংড়া ইউনিয়নের ইসলামনগর এলাকার কৃষক আবু সাঈদ বলেন, ‘এক একর জমিতে ফুলকপি লাগিয়েছি। টিএসপি সার প্রতি বস্তায় ৬০০ টাকা বেশি দিয়ে কিনতে হচ্ছে। সামনে ভুট্টার আবাদে কী করব ভেবে পাচ্ছি না।’
উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, উপজেলার ৮ ইউনিয়ন ও ১ পৌরসভায় চাষাবাদযোগ্য জমি রয়েছে ২৬ হাজার ১৫১ হেক্টর। এই অঞ্চলের প্রায় ৪১ হাজার ৫০০ পরিবার সরাসরি কৃষির সঙ্গে সম্পৃক্ত। রবি মৌসুমে (অক্টোবর-ডিসেম্বর) ইউরিয়া সারের চাহিদা ৬ হাজার ৫৫০ টন, বরাদ্দ এসেছে মাত্র ২ হাজার ৩৬৪ টন। টিএসপি, ডিএপি ও পটাশ সারের ক্ষেত্রেও একই অবস্থা—চাহিদার তুলনায় বরাদ্দ প্রায় অর্ধেক।
তবে সারের দোকানদারদের দাবি, চাহিদা অনুযায়ী বরাদ্দ না পাওয়ায় বাইরের জেলা থেকে বেশি দামে সার কিনে আনতে হচ্ছে। এ জন্য কৃষকদের কাছ থেকে বেশি দাম নেওয়া হয়। পাটগ্রাম বাজারের ডিলার হরিপদ দে বলেন, এখন কৃষকদের মধ্যে ভয় কাজ করছে, সার পাওয়া যাবে না—এই আশঙ্কায় সবাই একসঙ্গে সার কিনতে ছুটছেন। ফলে চাহিদা বেড়েছে। সরকার যে বরাদ্দ দিয়েছে, তা কৃষকের চাহিদার তুলনায় অনেক কম।
এ বিষয়ে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ মোস্তফা হাসান ইমাম বলেন, উপজেলা প্রশাসনের সমন্বয়ে বাজার মনিটরিং চলছে। সরকার নির্ধারিত মূল্যে কৃষক যেন সার পান, সে ব্যাপারে কাজ করছে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর। কেউ সারের কৃত্রিম সংকট বা কালোবাজারি করলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
কৃষি কর্মকর্তা আরও বলেন, সারের ঘাটতি ধীরে ধীরে পূরণ করা হচ্ছে। তবে যদি কেউ বেশি দামে বিক্রি করে, কৃষকেরা লিখিত বা মৌখিক অভিযোগ দিলে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
লালমনিরহাটের পাটগ্রামে সারের সংকটের অজুহাতে বাজারে দাম বেড়েছে কয়েক গুণ। কোথাও সরকার নির্ধারিত দামে সার পাওয়া যাচ্ছে না। বাধ্য হয়ে অতিরিক্ত দামে কিনতে হচ্ছে কৃষকদের। এতে ক্ষোভ ও হতাশায় পড়েছেন উপজেলার হাজারো কৃষক। স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, ডিলার ও পরিবহন সিন্ডিকেট মজুত করে সারের বিক্রয় নিয়ন্ত্রণ করছে। অথচ সারের কৃত্রিম সংকট ও মূল্যবৃদ্ধি রোধে কৃষি অধিদপ্তর থেকে কার্যকর কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে না
জানা গেছে, রবি মৌসুমের শুরুতে ইউরিয়া, টিএসপি, ডিএপি, এমওপি সারসহ বিভিন্ন কৃষি উপকরণের দাম অস্বাভাবিক হারে বৃদ্ধি পেয়েছে। সরকার নির্ধারিত দামের চেয়ে প্রতি ৫০ কেজির বস্তায় ২০০ থেকে ৭০০ টাকা পর্যন্ত বেশি দরে সার কিনতে হচ্ছে। এতে চাষাবাদ নিয়ে দুশ্চিন্তায় পড়েছেন কৃষকেরা।
উপজেলার বিভিন্ন গ্রামের কৃষকেরা বলেন, ইউরিয়া, ট্রিপল সুপার ফসফেট (টিএসপি), ডাই-অ্যামোনিয়াম ফসফেট (ডিএপি), মিউরেট অব পটাশ (এমওপি)—সব ধরনের সার বেশি টাকা না দিলে পাওয়া যায় না। ডিলাররা বলেন, সার নেই। তাই বাধ্য হয়ে অতিরিক্ত দামে কিনতে হচ্ছে। কেউ কেউ আবাদ কমানোর কথাও ভাবছেন।
কৃষকেরা জানান, সরকার নির্ধারিত ৫০ কেজি টিএসপি সারের দাম ১ হাজার ৩৫০ টাকা হলেও বর্তমানে তা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৯৬০ থেকে ২ হাজার ১০০ টাকায়। ডিএপি সারের দাম ১ হাজার ৫০ টাকা হলেও বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৪০০ টাকায়। ইউরিয়া সারের দাম ১ হাজার ৩৫০ টাকার জায়গায় ১ হাজার ৪৫০ টাকা, আর পটাশ সারের দাম ১ হাজার টাকার পরিবর্তে ১ হাজার ২৫০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।
জানতে চাইলে জগতবেড় ইউনিয়নের পশ্চিম জগতবেড় গ্রামের কৃষক মফির উদ্দিন বলেন, ‘সারের বাজারে আগুন। আমি ১৯ বস্তা টিএসপি সার কিনেছি সরকার নির্ধারিত দামের চেয়ে ৬০০ টাকা বেশি দিয়ে। ইউরিয়াও ১০০ টাকা বেশি দিতে হয়েছে। এখন কীভাবে আবাদ করব?’ জোংড়া ইউনিয়নের ইসলামনগর এলাকার কৃষক আবু সাঈদ বলেন, ‘এক একর জমিতে ফুলকপি লাগিয়েছি। টিএসপি সার প্রতি বস্তায় ৬০০ টাকা বেশি দিয়ে কিনতে হচ্ছে। সামনে ভুট্টার আবাদে কী করব ভেবে পাচ্ছি না।’
উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, উপজেলার ৮ ইউনিয়ন ও ১ পৌরসভায় চাষাবাদযোগ্য জমি রয়েছে ২৬ হাজার ১৫১ হেক্টর। এই অঞ্চলের প্রায় ৪১ হাজার ৫০০ পরিবার সরাসরি কৃষির সঙ্গে সম্পৃক্ত। রবি মৌসুমে (অক্টোবর-ডিসেম্বর) ইউরিয়া সারের চাহিদা ৬ হাজার ৫৫০ টন, বরাদ্দ এসেছে মাত্র ২ হাজার ৩৬৪ টন। টিএসপি, ডিএপি ও পটাশ সারের ক্ষেত্রেও একই অবস্থা—চাহিদার তুলনায় বরাদ্দ প্রায় অর্ধেক।
তবে সারের দোকানদারদের দাবি, চাহিদা অনুযায়ী বরাদ্দ না পাওয়ায় বাইরের জেলা থেকে বেশি দামে সার কিনে আনতে হচ্ছে। এ জন্য কৃষকদের কাছ থেকে বেশি দাম নেওয়া হয়। পাটগ্রাম বাজারের ডিলার হরিপদ দে বলেন, এখন কৃষকদের মধ্যে ভয় কাজ করছে, সার পাওয়া যাবে না—এই আশঙ্কায় সবাই একসঙ্গে সার কিনতে ছুটছেন। ফলে চাহিদা বেড়েছে। সরকার যে বরাদ্দ দিয়েছে, তা কৃষকের চাহিদার তুলনায় অনেক কম।
এ বিষয়ে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ মোস্তফা হাসান ইমাম বলেন, উপজেলা প্রশাসনের সমন্বয়ে বাজার মনিটরিং চলছে। সরকার নির্ধারিত মূল্যে কৃষক যেন সার পান, সে ব্যাপারে কাজ করছে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর। কেউ সারের কৃত্রিম সংকট বা কালোবাজারি করলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
কৃষি কর্মকর্তা আরও বলেন, সারের ঘাটতি ধীরে ধীরে পূরণ করা হচ্ছে। তবে যদি কেউ বেশি দামে বিক্রি করে, কৃষকেরা লিখিত বা মৌখিক অভিযোগ দিলে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
‘আমি বিএনপি করে শ ম রেজাউলের আমলে মামলায় জেল খেটেছি। এমনকি আমাকে মেরে ফেলারও চেষ্টা হয়েছে। তবে শেখ হাসিনার আদর্শ ধারণ করে এযাবৎ কাজ করেছি।’ সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলার সময় এমন মন্তব্য করে আবারও আলোচনায় পিরোজপুরের নেছারাবাদ উপজেলার বলদিয়া ইউনিয়নের বিতর্কিত ইউপি সদস্য সোহাগ মৃধা। জানা গেছে, পাঁচ বছর আগ
২ ঘণ্টা আগেইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ইকসু) নির্বাচনকে সামনে রেখে দ্রুতই শাখা ছাত্রদলের নতুন কমিটি দেওয়া হবে। এবারের কমিটিতে তরুণ শিক্ষার্থীদের প্রাধান্য দেওয়ার কথা জানায় কেন্দ্রীয় ছাত্রদল। সূত্র জানায়, দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে অনুষ্ঠিত ছাত্র সংসদ নির্বাচনে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের ভরাডুবির...
১৯ মিনিট আগেকুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে বিবাহবহির্ভূত সম্পর্কের অভিযোগে প্রবাসীর স্ত্রীকে রশি দিয়ে বেঁধে লাঠি দিয়ে পিটিয়েছেন ইউপি সদস্য বজলুর রশিদ। এ ঘটনার ২ মিনিট ৫৪ সেকেন্ডের একটি ভিডিও ফুটেজ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। এ নিয়ে আলোচনা-সমালোচনার ঝড় উঠেছে। বজলুর রশিদ উপজেলার শ্রীপুর ইউনিয়নের
২৪ মিনিট আগেকুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়ায় মাদক ও চোরাচালানবিরোধী বিশেষ অভিযানে বিপুল পরিমাণ মদের খালি বোতল ও গাঁজা ধ্বংস করেছে উপজেলা প্রশাসনের নেতৃত্বে গঠিত টাস্কফোর্স। গতকাল মঙ্গলবার রাত সাড়ে ১১টা থেকে বুধবার ভোর পর্যন্ত উপজেলার শশীদল ইউনিয়নের বাগড়া, তেতাভূমি ও ব্রাহ্মণপাড়া সদর ইউনিয়নের পূর্বপাড়া এলাকায় টানা কয়েক ঘ
৪৩ মিনিট আগেব্রাহ্মণপাড়া (কুমিল্লা) প্রতিনিধি
কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়ায় মাদক ও চোরাচালানবিরোধী বিশেষ অভিযানে বিপুল পরিমাণ মদের খালি বোতল ও গাঁজা ধ্বংস করেছে উপজেলা প্রশাসনের নেতৃত্বে গঠিত টাস্কফোর্স। গতকাল মঙ্গলবার রাত সাড়ে ১১টা থেকে বুধবার ভোর পর্যন্ত উপজেলার শশীদল ইউনিয়নের বাগড়া, তেতাভূমি ও ব্রাহ্মণপাড়া সদর ইউনিয়নের পূর্বপাড়া এলাকায় টানা কয়েক ঘণ্টা এই অভিযান পরিচালিত হয়।
অভিযানে নেতৃত্ব দেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মাহমুদা জাহান। এতে সেনাবাহিনী, থানা-পুলিশ ও আনসার বাহিনীর সদস্যরা অংশ নেন। পুলিশের নেতৃত্বে ছিলেন ব্রাহ্মণপাড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোহাম্মদ সাজেদুল ইসলাম এবং সেনাবাহিনীর (১২ বীর) দলের নেতৃত্বে ছিলেন লেফটেন্যান্ট মো. এহসান সিরাজী সাদ।
প্রশাসন ও যৌথ বাহিনীর উপস্থিতি টের পেয়ে অনেক মাদক কারবারি ও চোরাকারবারি পালিয়ে যায়। তবে তেতাভূমি এলাকায় ভারতে পাচারের উদ্দেশ্যে সংরক্ষিত কয়েক হাজার বিভিন্ন ব্র্যান্ডের মদের খালি বোতল ধ্বংস করা হয়। পরে ব্রাহ্মণপাড়া সদর ইউনিয়নের পূর্বপাড়া এলাকায় অভিযান চালিয়ে উদ্ধার করা কয়েকটি গাঁজার পুরিয়াও ধ্বংস করা হয়। এ সময় সীমান্ত এলাকা থেকে আসা বিভিন্ন যানবাহনে তল্লাশি চালানো হয়।
অভিযান শেষে ইউএনও মাহমুদা জাহান বলেন, মাদক, চোরাচালান ও অপরাধ দমনে টাস্কফোর্সের অভিযান নিয়মিত চলবে। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে প্রশাসনের কার্যক্রম আরও জোরদার করা হবে।
কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়ায় মাদক ও চোরাচালানবিরোধী বিশেষ অভিযানে বিপুল পরিমাণ মদের খালি বোতল ও গাঁজা ধ্বংস করেছে উপজেলা প্রশাসনের নেতৃত্বে গঠিত টাস্কফোর্স। গতকাল মঙ্গলবার রাত সাড়ে ১১টা থেকে বুধবার ভোর পর্যন্ত উপজেলার শশীদল ইউনিয়নের বাগড়া, তেতাভূমি ও ব্রাহ্মণপাড়া সদর ইউনিয়নের পূর্বপাড়া এলাকায় টানা কয়েক ঘণ্টা এই অভিযান পরিচালিত হয়।
অভিযানে নেতৃত্ব দেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মাহমুদা জাহান। এতে সেনাবাহিনী, থানা-পুলিশ ও আনসার বাহিনীর সদস্যরা অংশ নেন। পুলিশের নেতৃত্বে ছিলেন ব্রাহ্মণপাড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোহাম্মদ সাজেদুল ইসলাম এবং সেনাবাহিনীর (১২ বীর) দলের নেতৃত্বে ছিলেন লেফটেন্যান্ট মো. এহসান সিরাজী সাদ।
প্রশাসন ও যৌথ বাহিনীর উপস্থিতি টের পেয়ে অনেক মাদক কারবারি ও চোরাকারবারি পালিয়ে যায়। তবে তেতাভূমি এলাকায় ভারতে পাচারের উদ্দেশ্যে সংরক্ষিত কয়েক হাজার বিভিন্ন ব্র্যান্ডের মদের খালি বোতল ধ্বংস করা হয়। পরে ব্রাহ্মণপাড়া সদর ইউনিয়নের পূর্বপাড়া এলাকায় অভিযান চালিয়ে উদ্ধার করা কয়েকটি গাঁজার পুরিয়াও ধ্বংস করা হয়। এ সময় সীমান্ত এলাকা থেকে আসা বিভিন্ন যানবাহনে তল্লাশি চালানো হয়।
অভিযান শেষে ইউএনও মাহমুদা জাহান বলেন, মাদক, চোরাচালান ও অপরাধ দমনে টাস্কফোর্সের অভিযান নিয়মিত চলবে। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে প্রশাসনের কার্যক্রম আরও জোরদার করা হবে।
‘আমি বিএনপি করে শ ম রেজাউলের আমলে মামলায় জেল খেটেছি। এমনকি আমাকে মেরে ফেলারও চেষ্টা হয়েছে। তবে শেখ হাসিনার আদর্শ ধারণ করে এযাবৎ কাজ করেছি।’ সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলার সময় এমন মন্তব্য করে আবারও আলোচনায় পিরোজপুরের নেছারাবাদ উপজেলার বলদিয়া ইউনিয়নের বিতর্কিত ইউপি সদস্য সোহাগ মৃধা। জানা গেছে, পাঁচ বছর আগ
২ ঘণ্টা আগেইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ইকসু) নির্বাচনকে সামনে রেখে দ্রুতই শাখা ছাত্রদলের নতুন কমিটি দেওয়া হবে। এবারের কমিটিতে তরুণ শিক্ষার্থীদের প্রাধান্য দেওয়ার কথা জানায় কেন্দ্রীয় ছাত্রদল। সূত্র জানায়, দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে অনুষ্ঠিত ছাত্র সংসদ নির্বাচনে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের ভরাডুবির...
১৯ মিনিট আগেকুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে বিবাহবহির্ভূত সম্পর্কের অভিযোগে প্রবাসীর স্ত্রীকে রশি দিয়ে বেঁধে লাঠি দিয়ে পিটিয়েছেন ইউপি সদস্য বজলুর রশিদ। এ ঘটনার ২ মিনিট ৫৪ সেকেন্ডের একটি ভিডিও ফুটেজ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। এ নিয়ে আলোচনা-সমালোচনার ঝড় উঠেছে। বজলুর রশিদ উপজেলার শ্রীপুর ইউনিয়নের
২৪ মিনিট আগেলালমনিরহাটের পাটগ্রামে সারের সংকটের অজুহাতে বাজারে দাম বেড়েছে কয়েক গুণ। কোথাও সরকার নির্ধারিত দামে সার পাওয়া যাচ্ছে না। বাধ্য হয়ে অতিরিক্ত দাম দিয়ে কিনতে হচ্ছে কৃষকদের। এতে ক্ষোভ আর হতাশায় পড়েছেন উপজেলার হাজারো কৃষক। স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, ডিলার ও পরিবহন সিন্ডিকেট মজুত করে সারের বিক্রয়...
৩৯ মিনিট আগে