নীলফামারীর ডিমলা
মাসুদ পারভেজ রুবেল, ডিমলা (নীলফামারী)
নীলফামারীর ডিমলার বিভিন্ন এলাকার কৃষিজমি ও নদ-নদী থেকে অবাধে তোলা হচ্ছে বালু। এতে সেতু, বাঁধ, আবাদি জমি ও বসতভিটা বিলীন হওয়ার হুমকিতে পড়েছে। স্থানীয়দের অভিযোগ, বালু তোলার সঙ্গে জড়িতরা প্রভাবশালী হওয়ায় কেউ তাদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করার সাহস পাচ্ছেন না।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, উপজেলার পশ্চিম ছাতনাই ইউনিয়নের পিয়াজি পাড়া এলাকায় এক মাস ধরে শ্যালো ইঞ্জিনচালিত বোমা মেশিন দিয়ে বালু উত্তোলন করছেন মামুন ও মাসুম নামের স্থানীয় দুই ব্যক্তি। স্থানীয় বাসিন্দারা বলছেন, মামুন ও মাসুম স্থানীয়ভাবে প্রভাবশালী। তাঁদের বিরুদ্ধে কেউ কথা বললে সমস্যায় পড়তে হয়। নানাভাবে হয়রানি করা হয়।
বালুমহাল ও মাটি ব্যবস্থাপনা আইন অনুযায়ী, কোনো উন্মুক্ত স্থান, ফসলি জমি, সেতু, বাঁধ, সড়ক ও নদীর তলদেশ থেকে ভূগর্ভস্থ বালু বা মাটি তোলা যাবে না। কিন্তু এই আইন লঙ্ঘন করে দীর্ঘদিন ধরে মামুন ও মাসুম তিন ফসলি জমিতে পুকুর কাটার পর তাতে খননযন্ত্র বসিয়ে বালু তুলছেন।
সরেজমিনে দেখা গেছে, পিয়াজি পাড়া বিজিবি ক্যাম্পের পাশেই ফসলি মাঠের মধ্যখানে বোমা মেশিন বসিয়ে ৩০-৪০ ফুট গভীর গর্ত করে পুকুর খননের নামে বালু তোলা হচ্ছে। তার চারপাশে রয়েছে আবাদি জমি ও বসতবাড়ি।
স্থানীয়রা জানান, টানা এক মাস ধরে ওই মাঠে খননযন্ত্র দিয়ে বালু তোলা হচ্ছে। ওই বালু বিভিন্ন জায়গায় বিক্রি করা হচ্ছে। বালু তোলার স্থানে গভীর গর্ত হয়েছে। এতে আশপাশের কৃষিজমি ও বসতভিটা ধসে পড়ার আশঙ্কা করা হচ্ছে।
গত শনিবার সেখানে বালু উত্তোলনের সংবাদ সংগ্রহ ও ছবি তুলতে গিয়ে হামলার শিকার হন ‘আজকের বাংলা’ পত্রিকার ডিমলা উপজেলা প্রতিনিধি ইমরান খান। ভুক্তভোগী ইমরান জানান, বোমা মেশিন দিয়ে বালু উত্তোলনের ছবি তোলায় তাঁকে লাঞ্ছিত করা হয়। তাঁর কাছ থেকে ক্যামেরা ও মোবাইল ফোন কেড়ে নেন বালু ব্যবসায়ী মামুন ও মাসুম।
অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে মামুন ও মাসুম দাবি করেন, নিজের পুকুর থেকে বালু তুলে পাশের কয়েকটি পুকুর ভরাট করছেন তাঁরা।
এ জন্য প্রশাসনের অনুমতি নিয়েছেন কি না জানতে চাইলে তাঁরা জানান, উপজেলা প্রশাসনের অনুমতি নিয়েই বালু তুলছেন তাঁরা। প্রশাসন অনুমতি না দিলে এক মাস ধরে কীভাবে বালু তুলছেন—পাল্টা প্রশ্ন করেন তাঁরা।
সাংবাদিককে লাঞ্ছিত করার অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে মামুন ও মাসুম বলেন, তাঁদের কাছ থেকে অনুমতি না নিয়েই ছবি তোলার কারণে ক্যামেরা কেড়ে নেওয়া হয়েছে।
এদিকে একইভাবে উপজেলার খগাখড়িবাড়ি ইউনিয়নের দোহলপাড়া এলাকায় তিস্তা নদীর তীর রক্ষা বাঁধের নিচ থেকে বোমা মেশিন দিয়ে বালু তুলছেন আব্দুস সামাদ নামের একজন। এতে বাঁধ ধসে মারাত্মক বিপর্যয়ের আশঙ্কা করা হচ্ছে। জানতে চাইলে অভিযুক্ত সামাদ বলেন, ‘শ্রমিকের খরচ বেশি, তাই বসতভিটা ভরাট করতে মেশিন দিয়ে মাটি উত্তোলন করছি।’
এ ছাড়া ডিমলা ও হাতীবান্ধা উপজেলার সীমান্তে তিস্তা ব্যারাজের নিচ থেকে বালু তোলা হচ্ছে। তিস্তা সেচ প্রকল্পের পানি সরবরাহের মূল নালায় (সিলটাপ) পাঁচটি বোমা মেশিন বসিয়ে ৩০-৪০ ফুট গভীর থেকে অবাধে বালু তোলা হচ্ছে। বিক্রির জন্য ট্রাক্টরে ভরে এসব বালু যাচ্ছে বিভিন্ন এলাকায়।
নদীসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, এতে বর্ষাকালে চরম হুমকির মুখে পড়বে তিস্তা ব্যারাজ, সেচ প্রকল্পসহ সেচনালার আশপাশের কয়েক হাজার হেক্টর আবাদি জমি ও বসতবাড়ি।
তিস্তা বাঁচাও নদী বাঁচাও সংগ্রাম পরিষদের কেন্দ্রীয় সদস্য সোহেল হাসান বলেন, শ্যালো মেশিন দিয়ে সেচনালা খনন ও বালু উত্তোলন করলে তা হবে আত্মঘাতী। এতে সামান্য বন্যায় সেচ প্রকল্প নদীতে বিলীন হতে পারে।
পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো), ডালিয়ার নির্বাহী প্রকৌশলী অমিতাভ চৌধুরী বলেন, ড্রেজার নষ্ট, তাই শ্যালো মেশিন দিয়ে খননকাজ চলছে। বালু তোলার যন্ত্র দিয়ে কীভাবে খননকাজ হয় জানতে চাইলে তিনি কোনো সদুত্তর দিতে পারেননি।
উপজেলার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, তিস্তা নদীর জেগে ওঠা চরের ফসলি জমি কেটে অবৈধভাবে বালু তুলে বিক্রি করা হচ্ছে। প্রতিদিন এসব স্থান থেকে শতাধিক ট্রাক বালু সরবরাহ হচ্ছে বিভিন্ন এলাকায়। এতে নদীর তীর রক্ষা বাঁধ এবং চরের আবাদি জমি হুমকির মুখে পড়েছে। বালুবাহী ট্রাক্টরের কারণে তীর রক্ষা বাঁধ কাম রাস্তা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।
একইভাবে নাউতারা নদীর শ্মশানঘাট এলাকায় নদীর তীরঘেঁষা ফসলি জমি থেকে মাটি কেটে বিক্রি করছে আরেকটি প্রভাবশালী চক্র। নদীর তীরবর্তী বাসিন্দারা জানান, তিস্তা ব্যারাজের আশপাশ, আনন্দ বাজার, তিস্তা বাজার, চড়খড়িবাড়ি, বাইশপুকুর, কালীগঞ্জ, দোহলপাড়া, পূর্ব ছাতনাই, পশ্চিম ছাতনাই, নাউতারা নদীসহ বিভিন্ন এলাকায় বালু উত্তোলনে ৩০-৪০ জন জড়িত।
জানতে চাইলে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) রাসেল মিয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের সুযোগ নেই। আগেও ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে বালু উত্তোলনের দায়ে বেশ কয়েকজনকে জরিমানা করা হয়েছে। কৃষিজমি এবং বাঁধ এলাকা থেকে খননযন্ত্র দিয়ে বালু উত্তোলনের অভিযোগ পাওয়ামাত্রই তা জব্দ করা হয়েছে।’
নীলফামারীর ডিমলার বিভিন্ন এলাকার কৃষিজমি ও নদ-নদী থেকে অবাধে তোলা হচ্ছে বালু। এতে সেতু, বাঁধ, আবাদি জমি ও বসতভিটা বিলীন হওয়ার হুমকিতে পড়েছে। স্থানীয়দের অভিযোগ, বালু তোলার সঙ্গে জড়িতরা প্রভাবশালী হওয়ায় কেউ তাদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করার সাহস পাচ্ছেন না।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, উপজেলার পশ্চিম ছাতনাই ইউনিয়নের পিয়াজি পাড়া এলাকায় এক মাস ধরে শ্যালো ইঞ্জিনচালিত বোমা মেশিন দিয়ে বালু উত্তোলন করছেন মামুন ও মাসুম নামের স্থানীয় দুই ব্যক্তি। স্থানীয় বাসিন্দারা বলছেন, মামুন ও মাসুম স্থানীয়ভাবে প্রভাবশালী। তাঁদের বিরুদ্ধে কেউ কথা বললে সমস্যায় পড়তে হয়। নানাভাবে হয়রানি করা হয়।
বালুমহাল ও মাটি ব্যবস্থাপনা আইন অনুযায়ী, কোনো উন্মুক্ত স্থান, ফসলি জমি, সেতু, বাঁধ, সড়ক ও নদীর তলদেশ থেকে ভূগর্ভস্থ বালু বা মাটি তোলা যাবে না। কিন্তু এই আইন লঙ্ঘন করে দীর্ঘদিন ধরে মামুন ও মাসুম তিন ফসলি জমিতে পুকুর কাটার পর তাতে খননযন্ত্র বসিয়ে বালু তুলছেন।
সরেজমিনে দেখা গেছে, পিয়াজি পাড়া বিজিবি ক্যাম্পের পাশেই ফসলি মাঠের মধ্যখানে বোমা মেশিন বসিয়ে ৩০-৪০ ফুট গভীর গর্ত করে পুকুর খননের নামে বালু তোলা হচ্ছে। তার চারপাশে রয়েছে আবাদি জমি ও বসতবাড়ি।
স্থানীয়রা জানান, টানা এক মাস ধরে ওই মাঠে খননযন্ত্র দিয়ে বালু তোলা হচ্ছে। ওই বালু বিভিন্ন জায়গায় বিক্রি করা হচ্ছে। বালু তোলার স্থানে গভীর গর্ত হয়েছে। এতে আশপাশের কৃষিজমি ও বসতভিটা ধসে পড়ার আশঙ্কা করা হচ্ছে।
গত শনিবার সেখানে বালু উত্তোলনের সংবাদ সংগ্রহ ও ছবি তুলতে গিয়ে হামলার শিকার হন ‘আজকের বাংলা’ পত্রিকার ডিমলা উপজেলা প্রতিনিধি ইমরান খান। ভুক্তভোগী ইমরান জানান, বোমা মেশিন দিয়ে বালু উত্তোলনের ছবি তোলায় তাঁকে লাঞ্ছিত করা হয়। তাঁর কাছ থেকে ক্যামেরা ও মোবাইল ফোন কেড়ে নেন বালু ব্যবসায়ী মামুন ও মাসুম।
অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে মামুন ও মাসুম দাবি করেন, নিজের পুকুর থেকে বালু তুলে পাশের কয়েকটি পুকুর ভরাট করছেন তাঁরা।
এ জন্য প্রশাসনের অনুমতি নিয়েছেন কি না জানতে চাইলে তাঁরা জানান, উপজেলা প্রশাসনের অনুমতি নিয়েই বালু তুলছেন তাঁরা। প্রশাসন অনুমতি না দিলে এক মাস ধরে কীভাবে বালু তুলছেন—পাল্টা প্রশ্ন করেন তাঁরা।
সাংবাদিককে লাঞ্ছিত করার অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে মামুন ও মাসুম বলেন, তাঁদের কাছ থেকে অনুমতি না নিয়েই ছবি তোলার কারণে ক্যামেরা কেড়ে নেওয়া হয়েছে।
এদিকে একইভাবে উপজেলার খগাখড়িবাড়ি ইউনিয়নের দোহলপাড়া এলাকায় তিস্তা নদীর তীর রক্ষা বাঁধের নিচ থেকে বোমা মেশিন দিয়ে বালু তুলছেন আব্দুস সামাদ নামের একজন। এতে বাঁধ ধসে মারাত্মক বিপর্যয়ের আশঙ্কা করা হচ্ছে। জানতে চাইলে অভিযুক্ত সামাদ বলেন, ‘শ্রমিকের খরচ বেশি, তাই বসতভিটা ভরাট করতে মেশিন দিয়ে মাটি উত্তোলন করছি।’
এ ছাড়া ডিমলা ও হাতীবান্ধা উপজেলার সীমান্তে তিস্তা ব্যারাজের নিচ থেকে বালু তোলা হচ্ছে। তিস্তা সেচ প্রকল্পের পানি সরবরাহের মূল নালায় (সিলটাপ) পাঁচটি বোমা মেশিন বসিয়ে ৩০-৪০ ফুট গভীর থেকে অবাধে বালু তোলা হচ্ছে। বিক্রির জন্য ট্রাক্টরে ভরে এসব বালু যাচ্ছে বিভিন্ন এলাকায়।
নদীসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, এতে বর্ষাকালে চরম হুমকির মুখে পড়বে তিস্তা ব্যারাজ, সেচ প্রকল্পসহ সেচনালার আশপাশের কয়েক হাজার হেক্টর আবাদি জমি ও বসতবাড়ি।
তিস্তা বাঁচাও নদী বাঁচাও সংগ্রাম পরিষদের কেন্দ্রীয় সদস্য সোহেল হাসান বলেন, শ্যালো মেশিন দিয়ে সেচনালা খনন ও বালু উত্তোলন করলে তা হবে আত্মঘাতী। এতে সামান্য বন্যায় সেচ প্রকল্প নদীতে বিলীন হতে পারে।
পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো), ডালিয়ার নির্বাহী প্রকৌশলী অমিতাভ চৌধুরী বলেন, ড্রেজার নষ্ট, তাই শ্যালো মেশিন দিয়ে খননকাজ চলছে। বালু তোলার যন্ত্র দিয়ে কীভাবে খননকাজ হয় জানতে চাইলে তিনি কোনো সদুত্তর দিতে পারেননি।
উপজেলার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, তিস্তা নদীর জেগে ওঠা চরের ফসলি জমি কেটে অবৈধভাবে বালু তুলে বিক্রি করা হচ্ছে। প্রতিদিন এসব স্থান থেকে শতাধিক ট্রাক বালু সরবরাহ হচ্ছে বিভিন্ন এলাকায়। এতে নদীর তীর রক্ষা বাঁধ এবং চরের আবাদি জমি হুমকির মুখে পড়েছে। বালুবাহী ট্রাক্টরের কারণে তীর রক্ষা বাঁধ কাম রাস্তা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।
একইভাবে নাউতারা নদীর শ্মশানঘাট এলাকায় নদীর তীরঘেঁষা ফসলি জমি থেকে মাটি কেটে বিক্রি করছে আরেকটি প্রভাবশালী চক্র। নদীর তীরবর্তী বাসিন্দারা জানান, তিস্তা ব্যারাজের আশপাশ, আনন্দ বাজার, তিস্তা বাজার, চড়খড়িবাড়ি, বাইশপুকুর, কালীগঞ্জ, দোহলপাড়া, পূর্ব ছাতনাই, পশ্চিম ছাতনাই, নাউতারা নদীসহ বিভিন্ন এলাকায় বালু উত্তোলনে ৩০-৪০ জন জড়িত।
জানতে চাইলে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) রাসেল মিয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের সুযোগ নেই। আগেও ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে বালু উত্তোলনের দায়ে বেশ কয়েকজনকে জরিমানা করা হয়েছে। কৃষিজমি এবং বাঁধ এলাকা থেকে খননযন্ত্র দিয়ে বালু উত্তোলনের অভিযোগ পাওয়ামাত্রই তা জব্দ করা হয়েছে।’
চট্টগ্রামে দুই কোম্পানির কাছ থেকে ৬০ কোটি টাকা ঘুষ নেওয়ার অভিযোগে সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদ ও তাঁর স্ত্রী রুকমিলা জামানসহ কয়েকজনের বিরুদ্ধে পৃথক দুটি মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। গতকাল সোমবার সন্ধ্যা সাড়ে সাতটার দিকে দুদকের সমন্বিত জেলা কার্যালয় চট্টগ্রাম-১ এ মামলা দুটি
১ ঘণ্টা আগেরংপুরের জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক লিয়াকত আলী বাদলের ওপর হামলার ঘটনায় নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে কুড়িগ্রাম সাংবাদিক ইউনিয়ন (কেজিইউজে)। গতকাল সোমবার সংগঠনের আহ্বায়ক আরিফুল ইসলাম রিগান ও সদস্যসচিব মনোয়ার হোসেন লিটন স্বাক্ষরিত এক প্রতিবাদ লিপিতে ঘটনার নিন্দা জানানো হয়।
২ ঘণ্টা আগেনোয়াখালীর সুবর্ণচর উপজেলায় আন্তঃস্কুল ফুটবল প্রতিযোগিতার খেলায় দুই দলের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। এতে ১০ জন খেলোয়াড় আহত হন। আহতদের মধ্যে দুজনকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেসৌদি আরবের রিয়াদে ফেনীর পরশুরামের প্রবাসী যুবক আবদুস সালাম ভূঁইয়া সজীবকে (২৮) অপহরণ করেছে দুর্বৃত্তরা। লোহার শিকলে বেঁধে নির্যাতনের ভিডিও পাঠিয়ে তার পরিবারের কাছে পাঁচ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করেছে অপহরণকারীরা। সজীব উপজেলার চিথলিয়া ইউনিয়নের পূর্ব অলকা গ্রামের আমিনুর রহমান ভূঁইয়ার ছেলে।
২ ঘণ্টা আগে