Ajker Patrika

প্রধান শিক্ষক ছাড়াই চলছে সৈয়দপুরের ১৬ প্রাথমিক বিদ্যালয়

সৈয়দপুর (নীলফামারী) প্রতিনিধি
আপডেট : ১১ নভেম্বর ২০২১, ১৮: ৪৭
প্রধান শিক্ষক ছাড়াই চলছে সৈয়দপুরের ১৬ প্রাথমিক বিদ্যালয়

নীলফামারীর সৈয়দপুরের ৫টি ইউনিয়ন ও ১টি পৌরসভা নিয়ে গঠিত। এ উপজেলায় ১৬টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নেই প্রধান শিক্ষক। এতে বিদ্যালয়ের পাঠদান ও দাপ্তরিক কাজ ব্যাহত হচ্ছে। এ ছাড়া ভবন পাকা না থাকায় দুটি বিদ্যালয়ে পাঠদান জরাজীর্ণ অবস্থার মধ্যেই চলছে। ফলে ঝড়-বৃষ্টিতে চরম বিপাকে পড়তে হয় বলে জানিয়েছে প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা। 
 
উপজেলা শিক্ষা অফিস সূত্রে জানা যায়, এ উপজেলায় মোট প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সংখ্যা ৭৯ টি। এর মধ্যে একটি কল্যাণ ট্রাস্ট দ্বারা পরিচালিত। বিদ্যালয়গুলোতে প্রধান ও সহকারী শিক্ষকের পদ মিলিয়ে শূন্য রয়েছে ২৩ টি। তার মধ্যে ১৬টি বিদ্যালয়ে নেই প্রধান শিক্ষক। এর মধ্যে উত্তরা আবাসন ও বাঙ্গালীপুর হাজীপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের পদ নিয়ে আদালতে মামলা বিচারাধীন রয়েছে। দীর্ঘদিন ধরেই প্রধান শিক্ষকের পদে নিয়োগ বন্ধ থাকায় ভারপ্রাপ্তদের দিয়ে চালানো হচ্ছে এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। এ ছাড়া সহকারী শিক্ষকের ৭টি পদ শূন্য রয়েছে। ফলে মানসম্মত শিক্ষাদান থেকে বঞ্চিত হচ্ছে শিক্ষার্থীরা। 
 
সরেজমিন গিয়ে দেখা গেছে, উত্তরা আবাসন ও বাঙ্গালীপুর হাজীপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে টিনের চালা ও বেড়ার চাটি দিয়ে তৈরি জরাজীর্ণ ঘরে পাঠদানের কার্যক্রম চলছে। 

এ বিষয়ে উত্তরা আবাসন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক হামিম আরশাদ বলেন, বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থী রয়েছে ২৬৬ জন এবং শিক্ষকের পদ ৫ টি। এর মধ্যে একজন পিটিআই ট্রেনিংয়ে রয়েছেন। বর্তমানে ২ জন দায়িত্ব পালন করছি। 

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ওই বিদ্যালয়ের ৫ম শ্রেণির এক শিক্ষার্থী বলেন, শিক্ষক স্বল্পতার কারণে স্কুলের দপ্তরি দিয়েও ক্লাস নেওয়া হয়। 
 
উপজেলার শিশু মঙ্গল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক হাসনা বানু বলেন, বিগত ৩ বছর ধরে বিদ্যালয়টির প্রধান শিক্ষকের পদ শূন্য রয়েছে। আমাকে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষকের দায়িত্ব পালন করতে হচ্ছে। আমি ডিসেম্বরে অবসরে যাব। বর্তমানে বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীর সংখ্যা ১৮০ জন। বিদ্যালয়ে প্রধান ও সহকারী শিক্ষকসহ মোট ৫টি পদ থাকলেও মাত্র ৪ জন শিক্ষক দিয়ে চলছে পাঠদান। 

এ ব্যাপারে সৈয়দপুর উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা শাহজানান মণ্ডল আজকের পত্রিকাকে বলেন, প্রধান ও সহকারী শিক্ষকের শূন্য পদ নিয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলাপ করেছি। কিছুদিনের মধ্যে শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হবে। তখন এ সংকট কেটে যাবে। 

শাহজানান মণ্ডল আরও বলেন, লেখাপড়ার মান বৃদ্ধিতে আমরা স্কুলগুলো নিয়মিত পর্যবেক্ষণ করি। 

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

চট্টগ্রামে ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিলে পুলিশের ধাওয়া, গ্রেপ্তার ৩

 নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
প্রতীকী ছবি
প্রতীকী ছবি

চট্টগ্রাম নগরীর মুরাদপুরে নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের একটি ঝটিকা মিছিল চলাকালে পুলিশ ধাওয়া দিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে। আজ রোববার সকালে নগরের পাঁচলাইশ থানার চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ডের সামনে এই মিছিল থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।

গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন রাজন দাশ (১৯) ও সৈকত চন্দ্র ভৌমিক (১৯)। গ্রেপ্তার অন্যজন ১৭ বছর বয়সী এক তরুণ।

প্রত্যক্ষদর্শী ও পুলিশ জানায়, সকাল পৌনে ৭টায় চট্টগ্রাম উত্তর জেলা ছাত্রলীগের ব্যানারে ২০-২৫ জন নেতা-কর্মী মুরাদপুর এলাকায় চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ডের সামনে থেকে একটি বিক্ষোভ মিছিল বের করেন। এ সময় মিছিলটি ষোলশহর স্টেশনের দিকে যাওয়ার সময় পাঁচলাইশ পুলিশের একটি দল ঘটনাস্থলে পৌঁছে মিছিলকারীদের ধাওয়া দেয়। এরপর ধাওয়া দিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।

পাঁচলাইশ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ সোলায়মান আজকের পত্রিকাকে বলেন, মিছিল চলাকালে হাতেনাতে এই তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। অন্যদের শনাক্ত করে আইনের আওতায় আনতে অভিযান চলছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

আটকের পর হ্যান্ডকাফ নিয়ে পলায়ন স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার

শ্রীপুর (গাজীপুর) প্রতিনিধি  
মো. মনির হোসেন। ছবি: সংগৃহীত
মো. মনির হোসেন। ছবি: সংগৃহীত

গাজীপুরের শ্রীপুরে আটকের পর হ্যান্ডকাফ নিয়ে মো. মনির হোসেন (৩৫) নামের এক স্বেচ্ছাসেবক লীগের নেতা পালিয়ে গেছেন বলে জানা গেছে। গতকাল শনিবার রাতে উপজেলার গাজীপুর ইউনিয়নের ধনুয়া গ্রামের কাচারিপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

মনির ওই ধনুয়া গ্রামের মো. বুজরত আলীর ছেলে। তিনি গাজীপুর ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক ও উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সদস্য। তাঁর বিরুদ্ধে মামলা রয়েছে বলে জানা গেছে। পুলিশ বলছে, আসামিকে আটকের পর পালিয়ে গেছেন। এদিকে মনিরের পরিবারের দাবি, সাদাপোশাকে তুলে নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল মনিরকে। এ সময় স্থানীয়রা তাঁকে ছাড়িয়ে রাখে।

মনিরের মা মনোয়ারা বেগম বলেন, ‘রাত আনুমানিক সাড়ে ৮টার দিকে আমার ছেলে রাতের খাবার খেয়ে বাসা থেকে বের হয়। একটু পরই দুটি মোটরসাইকেলে চারজন লোক সাদাপোশাকে এসে ছেলেকে জোরপূর্বক মোটরসাইকেলে তুলে নিয়ে যায়। এর পরপরই মনির ডাকচিৎকার দেয় আমাকে নিয়ে গেল, আমাকে বাঁচাও। এর পরপরই আশপাশের দোকানের মানুষ ও স্থানীয়রা এগিয়ে এসে পথরোধ করে। এ সময় একটি মোটরসাইকেলে থাকা দুজন পালিয়ে যায়। উপস্থিত লোকজন পরিচয় জানতে চাইলে তারা পরিচয় দিতে টালবাহানা করে। পরে মনিরকে ছাড়িয়ে নিয়ে চলে আসে সবাই। এ ঘটনার এক ঘণ্টা পর পোশাকধারী পুলিশ ঘটনাস্থলে আসে।’

মনির হোসেনের বোন মিনারা খাতুন বলেন, জনগণের ধাওয়া খেয়ে ভাইকে ছেড়ে যায় সাদাপোশাকধারীরা। বারবার তাদের পরিচয় জানতে চাইলেও জানায়নি তারা। এরপর রাত সাড়ে ১০টার দিকে পার্শ্ববর্তী কালিয়াকৈর উপজেলার ফুলবাড়িয়া ইউনিয়নের বাগচালা গ্রামে ভাইয়ের শ্বশুরবাড়িতে যায় পুলিশ। সেখানে ভাইকে না পেয়ে ভাইয়ের শ্যালক ফাহাদ হোসেনকে আটক করে।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে শ্রীপুর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আবুল বাসার মোবাইল ফোনে বলেন, ‘আসামিকে আটকের পর পালিয়ে গেছে।’ আপনি কি সাদাপোশাকে ছিলেন? আপনার সঙ্গে কতজন পুলিশ সদস্য ছিলেন? এমন প্রশ্নের জবাব তিনি কোনো উত্তর না দিয়ে ফোন কেটে দেন। এর পরপর কয়েকবার ফোন করলেও তিনি তা রিসিভ করেননি।

শ্রীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মহম্মদ আব্দুল বারিক বলেন, পালিয়ে যাওয়া মনির হোসেনকে গ্রেপ্তার করতে কাজ করছে পুলিশ। তাঁর শ্বশুরবাড়িতে অভিযান পরিচালনা করলেও কাউকে গ্রেপ্তার করা হয়নি।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্নার জামিন স্থগিতের আবেদন পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চে, শুনানি কাল

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
সাবেক সংসদ সদস্য আবদুল লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক মঞ্জুরুল ইসলাম পান্না। ছবি: সংগৃহীত
সাবেক সংসদ সদস্য আবদুল লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক মঞ্জুরুল ইসলাম পান্না। ছবি: সংগৃহীত

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় সাবেক মন্ত্রী আবদুল লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম পান্নার জামিন স্থগিতে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদন শুনানি হবে আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চে। আজ রোববার আপিল বিভাগের চেম্বার বিচারপতি মো. রেজাউল হক রাষ্ট্রপক্ষের আবেদন শুনানির জন্য পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চে পাঠান। আগামীকাল আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চের শুরুতেই থাকবে বলে জানান আদালত।

এর আগে তাঁদের করা পৃথক আবেদনের শুনানি শেষে গত বৃহস্পতিবার বিচারপতি এ এস এম আবদুল মোবিন ও বিচারপতি মো. সগীর হোসেনের বেঞ্চ রুলসহ জামিন দেন। তবে রাষ্ট্রপক্ষ ওইদিনই হাইকোর্টের দেওয়া জামিন স্থগিত চেয়ে চেম্বার আদালতে আবেদন করে।

লতিফ সিদ্দিকীর পক্ষে ছিলেন আইনজীবী জেড আই খান পান্না। আর মঞ্জুরুল আলমের পক্ষে ছিলেন ব্যারিস্টার সারা হোসেন।

গত ২৮ আগস্ট ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে মুক্তিযুদ্ধ ও সংবিধান নিয়ে এক আলোচনা সভায় অংশ নিতে গেলে লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্নাসহ ১৬ জনকে হেফাজতে নেয় পুলিশ। পরদিন তাঁদের সন্ত্রাসবিরোধী আইনে মামলা দিয়ে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

সাবেক এমপি কাজী নাবিলের ১০০ একর জমি ক্রোক ও ২২ কোটি টাকা অবরুদ্ধ

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
কাজী নাবিল আহমেদ। ছবি: সংগৃহীত
কাজী নাবিল আহমেদ। ছবি: সংগৃহীত

যশোর-৩ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও জেমকন গ্রুপের ভাইস চেয়ারম্যান কাজী নাবিল আহমেদের প্রায় ১০০ একর জমি ক্রোক এবং ২২ কোটি টাকার হিসাব অবরুদ্ধের নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। আজ রোববার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. সাব্বির ফয়েজ এই নির্দেশ দেন।

দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত এই নির্দেশ দেন বলে জানান দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা আকতারুল ইসলাম।

কাজী নাবিলের ক্রোক করা স্থাবর সম্পদের মধ্যে রয়েছে—ধানমন্ডি আবাসিক এলাকার ১১ শতাংশ জমিসহ ছয় তলা ভবন, যার মূল্য ২ কোটি ২৯ লাখ ২৪ হাজার টাকা; গুলশান মডেল টাউনের একটি ফ্ল্যাট, যার মূল্য ৪ কোটি ৪৩ লাখ ৬৬ হাজার ৮৬৫ টাকা; ঢাকার মোহাম্মদপুরের রামচন্দ্রপুরের ১৯৫ দশমিক ২১ শতাংশ জমি, যার মূল্য ৬৭ লাখ টাকা।

এছাড়া যশোর কেশবপুরের ৬ দশমিক ১ একর, খুলনার বিভিন্ন মৌজার ২৮ দশমিক ৯৭ একর, পঞ্চগড় জেলার তেঁতুলিয়ার ৫৪ দশমিক ৪৮ একর ও পঞ্চগড় সদরের ১০ দশমিক ৭ একর জমি ক্রোকের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

ক্রোকের পাশাপাশি কাজী নাবিলের ৩৬টি কোম্পানির শেয়ার এবং ২৬টি ব্যাংক হিসাবের ২২ কোটি ২৭ লাখ ১৮ হাজার ৩২১ টাকা অবরুদ্ধ করার নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।

এসব সম্পদ ক্রোক ও অবরুদ্ধের নির্দেশ চেয়ে আবেদন করেছিলেন দুদকের সহকারী পরিচালক আল-আমিন।

দুদকের আবেদনে বলা হয়, জেমকন গ্রুপের মালিক কাজী নাবিল আহমেদ অবৈধভাবে বিপুল পরিমাণ অর্থ সম্পদের মালিক হয়েছেন। তিনি জ্ঞাত আয়ের উৎসের সঙ্গে অসঙ্গতিপূর্ণ ৭ কোটি ৩৫ লাখ ৬৪ হাজার ৩৫৪ টাকার সম্পদ অর্জন করে ভোগ দখলে রেখেছেন। এই অপরাধে দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪ এর ২৭ (১) ধারায় গত ১৯ সেপ্টেম্বর মামলা দায়ের করেছে দুদক।

মামলা তদন্তকালীন তাঁর স্থাবর ও অস্থাবর যেসব সম্পদের সন্ধান পাওয়া গেছে সেগুলো ক্রোক ও অবরুদ্ধ করা প্রয়োজন। কারণ দুদক বিশ্বস্ত সূত্রে জানতে পেরেছে, এসব স্থাবর ও অস্থাবর সম্পদ তিনি বিক্রি, হস্তান্তর ও স্থানান্তর করতে পারেন। যদি তাই হয় তাহলে মামলার তদন্তে ব্যাঘাত সৃষ্টি হবে এবং অবৈধ সম্পদ তিনি অন্যত্র সরিয়ে ফেললে রাষ্ট্রের ক্ষতি হবে।

এমতাবস্থায়, আসামির বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলার তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত এবং সুষ্ঠু তদন্তের স্বার্থে এসব স্থাবর-অস্থাবর সম্পদ ক্রোক ও অবরুদ্ধ করার নির্দেশ দেওয়া প্রয়োজন। এদিকে একই তদন্ত কর্মকর্তা কাজী নাবিল আহমেদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা জারির আবেদন করেন। আদালত ওই আবেদন মঞ্জুর করেন।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত