নেত্রকোনা প্রতিনিধি

সরকারি ঘর পাওয়ার আশায় ১০ হাজার টাকা সুদে নিয়ে স্থানীয় মেম্বারকে দেন প্রতিবন্ধী নারী বেদেনা আক্তার। কিন্তু দুই বছর পেরিয়ে গেলেও ঘর পাননি তিনি। এদিকে সুদের টাকা বেড়ে হয়েছে দ্বিগুণ। এদিকে প্রতিবন্ধী বেদেনা আক্তার অসহায়ত্বের কথা নিয়ে একটি ভিডিও সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে বিষয়টি নজরে আসে সবার।
ভুক্তভোগী প্রতিবন্ধী নারী বেদেনা আক্তার (৫৭) নেত্রকোনার কলমাকান্দা উপজেলার কৈলাটি ইউনিয়নের সেহড়াউন্দ গ্রামের মৃত ছলিম উদ্দিনের মেয়ে। আর অভিযুক্ত ব্যক্তি কলমাকান্দার কৈলাটি ইউনিয়নের এক নম্বর ওয়ার্ডের মেম্বার আল আমিন।
স্থানীয়রা জানান, বেদেনা আক্তার জন্মগতভাবেই একজন শারীরিক প্রতিবন্ধী। স্ট্রেচারে ভর করে চলাফেরা করেন। বিয়ে না হওয়ায় বাবার দেওয়া এক শতক ভিটে ছাড়া আর কিছুই নেই তাঁর। ভাইয়ের ঘরে বসবাস করেন। মানুষের সাহায্যে দিন চলে তাঁর। শেষ বয়সে সরকারি একটি ঘরের আশায় স্থানীয় ইউপি সদস্য আল আমিনের দ্বারস্থ হন। কিন্তু আল আমিন ১০ হাজার টাকা দাবি করেন। পরে ঘর পাওয়ার আশায় সুদে ১০ হাজার টাকা নিয়ে মেম্বারকে দেন বেদেনা। কিন্তু দুই বছর পার হলেও ঘর পাননি তিনি। এত দিনে সুদের টাকা দ্বিগুণ হয়েছে। এ ঘটনায় মেম্বার আল আমিনের শাস্তি দাবি করেন স্থানীরা।
ভুক্তভোগী মোছা. বেদেনা আক্তার জানান, অনেক কষ্ট করে চলেন তিনি। একটা সরকারি ঘরের আশায় মেম্বারের কাছে যান। মেম্বার বলেন-‘‘বিনা টাকায় ঘর পাওয়া যায় না।’ ’ ঘরের জন্য ১০ হাজার টাকা দাবি করেন। পরে ১০ হাজার টাকা সুদে এনে দেন তিনি। কিন্তু আজ-কাল বলে ঘুরাতে থাকেন মেম্বার। দুই বছর পার হলেও ঘর পাননি তিনি।
অবশেষে বিষয়টি স্থানীয় চেয়ারম্যানকে জানান বেদেনা আক্তার। বিষয়টি জেনে তিনি মেম্বারকে বকাঝকা করেন। পরে কয়েক দিন আগে মেম্বার আট হাজার টাকা ফেরত দেন তাঁকে। তবে তাঁকে আসল দুই হাজার ও সুদের টাকা ফেরত পাননি। এ ঘটনায় মেম্বারের শাস্তি দাবি করেন তিনি।
এ বিষয়ে অভিযুক্ত ইউপি সদস্য আল আমিন বলেন, ‘ঘর দেওয়া বা টাকা নেওয়ার বিষয়ে আমি কিছুই জানি না। আমার মান সম্মান নষ্ট করার জন্য প্রতিপক্ষের লোকজন বেদেনাকে দিয়ে আমার বিরুদ্ধে অপপ্রচার করিয়েছে।’
কৈলাটি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. জয়নাল আবেদীন বলেন, ‘বেদেনা আক্তারের অভিযোগটি সত্য। এ বিষয়ে অভিযুক্ত মেম্বারকে শাসিয়েছি।’
কলমাকান্দার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. আবুল হাসেম বলেন, বেদেনা আক্তারের বিষয়টি অবগত হয়েছি। এ বিষয়ে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

সরকারি ঘর পাওয়ার আশায় ১০ হাজার টাকা সুদে নিয়ে স্থানীয় মেম্বারকে দেন প্রতিবন্ধী নারী বেদেনা আক্তার। কিন্তু দুই বছর পেরিয়ে গেলেও ঘর পাননি তিনি। এদিকে সুদের টাকা বেড়ে হয়েছে দ্বিগুণ। এদিকে প্রতিবন্ধী বেদেনা আক্তার অসহায়ত্বের কথা নিয়ে একটি ভিডিও সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে বিষয়টি নজরে আসে সবার।
ভুক্তভোগী প্রতিবন্ধী নারী বেদেনা আক্তার (৫৭) নেত্রকোনার কলমাকান্দা উপজেলার কৈলাটি ইউনিয়নের সেহড়াউন্দ গ্রামের মৃত ছলিম উদ্দিনের মেয়ে। আর অভিযুক্ত ব্যক্তি কলমাকান্দার কৈলাটি ইউনিয়নের এক নম্বর ওয়ার্ডের মেম্বার আল আমিন।
স্থানীয়রা জানান, বেদেনা আক্তার জন্মগতভাবেই একজন শারীরিক প্রতিবন্ধী। স্ট্রেচারে ভর করে চলাফেরা করেন। বিয়ে না হওয়ায় বাবার দেওয়া এক শতক ভিটে ছাড়া আর কিছুই নেই তাঁর। ভাইয়ের ঘরে বসবাস করেন। মানুষের সাহায্যে দিন চলে তাঁর। শেষ বয়সে সরকারি একটি ঘরের আশায় স্থানীয় ইউপি সদস্য আল আমিনের দ্বারস্থ হন। কিন্তু আল আমিন ১০ হাজার টাকা দাবি করেন। পরে ঘর পাওয়ার আশায় সুদে ১০ হাজার টাকা নিয়ে মেম্বারকে দেন বেদেনা। কিন্তু দুই বছর পার হলেও ঘর পাননি তিনি। এত দিনে সুদের টাকা দ্বিগুণ হয়েছে। এ ঘটনায় মেম্বার আল আমিনের শাস্তি দাবি করেন স্থানীরা।
ভুক্তভোগী মোছা. বেদেনা আক্তার জানান, অনেক কষ্ট করে চলেন তিনি। একটা সরকারি ঘরের আশায় মেম্বারের কাছে যান। মেম্বার বলেন-‘‘বিনা টাকায় ঘর পাওয়া যায় না।’ ’ ঘরের জন্য ১০ হাজার টাকা দাবি করেন। পরে ১০ হাজার টাকা সুদে এনে দেন তিনি। কিন্তু আজ-কাল বলে ঘুরাতে থাকেন মেম্বার। দুই বছর পার হলেও ঘর পাননি তিনি।
অবশেষে বিষয়টি স্থানীয় চেয়ারম্যানকে জানান বেদেনা আক্তার। বিষয়টি জেনে তিনি মেম্বারকে বকাঝকা করেন। পরে কয়েক দিন আগে মেম্বার আট হাজার টাকা ফেরত দেন তাঁকে। তবে তাঁকে আসল দুই হাজার ও সুদের টাকা ফেরত পাননি। এ ঘটনায় মেম্বারের শাস্তি দাবি করেন তিনি।
এ বিষয়ে অভিযুক্ত ইউপি সদস্য আল আমিন বলেন, ‘ঘর দেওয়া বা টাকা নেওয়ার বিষয়ে আমি কিছুই জানি না। আমার মান সম্মান নষ্ট করার জন্য প্রতিপক্ষের লোকজন বেদেনাকে দিয়ে আমার বিরুদ্ধে অপপ্রচার করিয়েছে।’
কৈলাটি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. জয়নাল আবেদীন বলেন, ‘বেদেনা আক্তারের অভিযোগটি সত্য। এ বিষয়ে অভিযুক্ত মেম্বারকে শাসিয়েছি।’
কলমাকান্দার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. আবুল হাসেম বলেন, বেদেনা আক্তারের বিষয়টি অবগত হয়েছি। এ বিষয়ে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জে স্বামীর ছুরিকাঘাতে আহত আজেদা বেগম (৩৫) চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। শনিবার দিবাগত রাতে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।
৪ মিনিট আগে
ক্ষতিগ্রস্ত কৃষক মিরাজুল ইসলাম বলেন, ‘এত কষ্টের সব ধান আমার নষ্ট হয়ে গেল। মাঠে আমার ধান ছিল সেরা, এখন একেবারে জিরো। কীটনাশক প্রয়োগ করে অনেকের সেরে গেছে, কিন্তু আমি সব ধরনের বিষ ব্যবহার করেও কোনো সুফল পাইনি। আমার এতটাই ক্ষতি হয়েছে, যা কল্পনা করা যায় না।’
১৬ মিনিট আগে
নওগাঁর বদলগাছী উপজেলায় ডাব চুরি করতে গিয়ে গাছ থেকে পড়ে এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। ওই ব্যক্তির নাম আসলাম হোসেন (৪৫)। তিনি উপজেলার কোলা ইউনিয়নের পারিচা গ্রামের মোলায়েমের ছেলে।
১ ঘণ্টা আগে
নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলার এনায়েতনগর বিসিক শিল্প এলাকায় একটি কারখানায় লিকেজ থেকে গ্যাস বিস্ফোরণে ছয় শ্রমিক দগ্ধ হয়েছেন। রোববার ভোরে এম এস ডাইং প্রিন্টিং অ্যান্ড ফিনিশিং নামে ওই কারখানায় এই ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেগাইবান্ধা প্রতিনিধি

গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জে স্বামীর ছুরিকাঘাতে আহত আজেদা বেগম (৩৫) চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। শনিবার দিবাগত রাতে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।
এর আগে গত মঙ্গলবার গোবিন্দগঞ্জ পৌর শহরের এমপি পাড়ায় ছুরিকাঘাতের এই ঘটনা ঘটে। অভিযুক্ত স্বামী শামীম মিয়া (৪২) গোবিন্দগঞ্জের কামারদহ ইউনিয়নের বেতগারড়া গ্রামের মাফু মিয়ার ছেলে। তিনি স্থানীয় একটি হোটেলে কর্মচারী হিসেবে কাজ করতেন। তিনি ঘটনার পর থেকে পলাতক।
নিহত আজেদা বেগম উপজেলার চাঁদপাড়া গ্রামের রাজা মিয়ার মেয়ে। আট বছর বয়সী ছেলে আতিক ও ১৬ বছর বয়সী মেয়ে সোনিয়াকে নিয়ে তাঁরা কোনোমতে জীবন যাপন করতেন।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, অভাবের সংসারে আজেদা অন্যের বাসায় কাজ করতেন। শামীম হোটেলে কাজ করলেও নেশাজাতীয় দ্রব্যে আসক্তি ও মোবাইল ফোনে জুয়া খেলায় জড়িয়ে পড়েন। এসব নিয়ে দাম্পত্য জীবনে প্রায়ই কলহ লেগে থাকত।
গোবিন্দগঞ্জ থানার ওসি বুলবুল ইসলাম বলেন, ‘স্বামীর ছুরিকাঘাতে আহত নারীর মৃত্যুর খবর স্থানীয় বাসিন্দাদের কাছ থেকে শুনেছি। তবে এখন পর্যন্ত কেউ থানায় কোনো লিখিত অভিযোগ করেনি। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জে স্বামীর ছুরিকাঘাতে আহত আজেদা বেগম (৩৫) চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। শনিবার দিবাগত রাতে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।
এর আগে গত মঙ্গলবার গোবিন্দগঞ্জ পৌর শহরের এমপি পাড়ায় ছুরিকাঘাতের এই ঘটনা ঘটে। অভিযুক্ত স্বামী শামীম মিয়া (৪২) গোবিন্দগঞ্জের কামারদহ ইউনিয়নের বেতগারড়া গ্রামের মাফু মিয়ার ছেলে। তিনি স্থানীয় একটি হোটেলে কর্মচারী হিসেবে কাজ করতেন। তিনি ঘটনার পর থেকে পলাতক।
নিহত আজেদা বেগম উপজেলার চাঁদপাড়া গ্রামের রাজা মিয়ার মেয়ে। আট বছর বয়সী ছেলে আতিক ও ১৬ বছর বয়সী মেয়ে সোনিয়াকে নিয়ে তাঁরা কোনোমতে জীবন যাপন করতেন।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, অভাবের সংসারে আজেদা অন্যের বাসায় কাজ করতেন। শামীম হোটেলে কাজ করলেও নেশাজাতীয় দ্রব্যে আসক্তি ও মোবাইল ফোনে জুয়া খেলায় জড়িয়ে পড়েন। এসব নিয়ে দাম্পত্য জীবনে প্রায়ই কলহ লেগে থাকত।
গোবিন্দগঞ্জ থানার ওসি বুলবুল ইসলাম বলেন, ‘স্বামীর ছুরিকাঘাতে আহত নারীর মৃত্যুর খবর স্থানীয় বাসিন্দাদের কাছ থেকে শুনেছি। তবে এখন পর্যন্ত কেউ থানায় কোনো লিখিত অভিযোগ করেনি। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

অনেক কষ্ট করে চলেন তিনি। একটা সরকারি ঘরের আশায় মেম্বারের কাছে যান। মেম্বার বলেন-‘‘বিনা টাকায় ঘর পাওয়া যায় না।’ ’ ঘরের জন্য ১০ হাজার টাকা দাবি করেন। পরে ১০ হাজার টাকা সুদে এনে দেন তিনি। কিন্তু আজ-কাল বলে ঘুরাতে থাকেন মেম্বার। দুই বছর পার হলেও ঘর পাননি তিনি।
১৩ অক্টোবর ২০২২
ক্ষতিগ্রস্ত কৃষক মিরাজুল ইসলাম বলেন, ‘এত কষ্টের সব ধান আমার নষ্ট হয়ে গেল। মাঠে আমার ধান ছিল সেরা, এখন একেবারে জিরো। কীটনাশক প্রয়োগ করে অনেকের সেরে গেছে, কিন্তু আমি সব ধরনের বিষ ব্যবহার করেও কোনো সুফল পাইনি। আমার এতটাই ক্ষতি হয়েছে, যা কল্পনা করা যায় না।’
১৬ মিনিট আগে
নওগাঁর বদলগাছী উপজেলায় ডাব চুরি করতে গিয়ে গাছ থেকে পড়ে এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। ওই ব্যক্তির নাম আসলাম হোসেন (৪৫)। তিনি উপজেলার কোলা ইউনিয়নের পারিচা গ্রামের মোলায়েমের ছেলে।
১ ঘণ্টা আগে
নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলার এনায়েতনগর বিসিক শিল্প এলাকায় একটি কারখানায় লিকেজ থেকে গ্যাস বিস্ফোরণে ছয় শ্রমিক দগ্ধ হয়েছেন। রোববার ভোরে এম এস ডাইং প্রিন্টিং অ্যান্ড ফিনিশিং নামে ওই কারখানায় এই ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেরাকিবুল ইসলাম, গাংনী (মেহেরপুর)

কার্তিকের এই সময়ে যখন কৃষকের মাঠভরা ধান দেখে আনন্দের নিশ্বাস ফেলার কথা, তখন মেহেরপুরের গাংনী উপজেলার দেবীপুর-তেরাইল মাঠের রোপা আমনচাষি মিরাজুল ইসলামকে হতাশা নিয়েই ছুটতে হচ্ছে মাঠে। কারেন্ট পোকার (ঘাসফড়িং) আক্রমণে তাঁর দেড় বিঘা জমির ধান একেবারে শেষ হয়ে গেছে।
ক্ষতিগ্রস্ত কৃষক মিরাজুল ইসলাম বলেন, ‘এত কষ্টের সব ধান আমার নষ্ট হয়ে গেল। মাঠে আমার ধান ছিল সেরা, এখন একেবারে জিরো। কীটনাশক প্রয়োগ করে অনেকের সেরে গেছে, কিন্তু আমি সব ধরনের বিষ ব্যবহার করেও কোনো সুফল পাইনি। আমার এতটাই ক্ষতি হয়েছে, যা কল্পনা করা যায় না।’ তিনি আরও বলেন, ‘কৃষি অফিস থেকে তেমন সঠিক কোনো দিকনির্দেশনাও পাইনি। কৃষি অফিস থেকে যদি সঠিক নির্দেশনা পাওয়া যেত কোন কীটনাশক ব্যবহার করলে ভালো হবে, তাহলে আমাদের অনেক উপকার হতো।’
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, মজুরি খরচ, সার ও কীটনাশকের বাড়তি দামে কৃষকের নাভিশ্বাস উঠেছে। এর মধ্যেই আমনে কারেন্ট পোকার আক্রমণ মারাত্মক রূপ নিয়েছে। পোকার আক্রমণে কৃষক মিরাজুল ইসলামের ধানের গাছ শুকিয়ে সাদা হয়ে শুধু খড় দেখা যাচ্ছে। যেটুকু আছে, তা-ও দিন দিন নষ্ট হচ্ছে।
স্থানীয় চাষি আব্দুল মজিদ ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ‘আগে থাইডন, বাসোডিনের মতো বিষ ছিল, যা প্রয়োগ করলে সঙ্গে সঙ্গে কাজ হতো। কিন্তু এখনকার বিষে কোনো কাজ হয় না, এগুলো ভেজালে পরিপূর্ণ। বিষ কোম্পানিগুলো আসলে কী বিষ দেয়? এভাবে চাষি ক্ষতিগ্রস্ত হলে কোথায় যাবে?’
আরেক ধানচাষি মনিরুল ইসলাম বলেন, ‘মিরাজ নামের এই চাষির ধান কারেন্ট পোকার আক্রমণে এতটা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে যে বিচালি (খড়) করাও সম্ভব না। ধানের জমি খড়ের মতো হয়ে গেছে। এই মাঠে তার ধান অত্যন্ত সুন্দর হয়েছিল এবং সে তার ধানের প্রতি খুবই যত্নবান ছিল। সে চরমভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।’
গাংনী উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা মো. আরাফাত মিয়া বলেন, ‘রোপা আমন মৌসুমে স্বাভাবিকভাবে এই ধরনের রোগ দেখা দেয়। আমরা অনেক ক্ষেত্রে নিয়ন্ত্রণে এনেছি পুরোপুরি। বাজারে বিভিন্ন ভেজাল কীটনাশক রয়েছে। এর মধ্য থেকে আসলটা বাছাই করে যদি সঠিকভাবে ব্যবহার করা যায়, তাহলে এই সমস্যা নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব। এ ছাড়া ইউনিয়ন পর্যায়ে যেসব উপসহকারী রয়েছে, তাদের বলা আছে কৃষকদের সঙ্গে সার্বিক যোগাযোগ রেখে বিভিন্ন দিকনির্দেশনা দেওয়ার জন্য।’

কার্তিকের এই সময়ে যখন কৃষকের মাঠভরা ধান দেখে আনন্দের নিশ্বাস ফেলার কথা, তখন মেহেরপুরের গাংনী উপজেলার দেবীপুর-তেরাইল মাঠের রোপা আমনচাষি মিরাজুল ইসলামকে হতাশা নিয়েই ছুটতে হচ্ছে মাঠে। কারেন্ট পোকার (ঘাসফড়িং) আক্রমণে তাঁর দেড় বিঘা জমির ধান একেবারে শেষ হয়ে গেছে।
ক্ষতিগ্রস্ত কৃষক মিরাজুল ইসলাম বলেন, ‘এত কষ্টের সব ধান আমার নষ্ট হয়ে গেল। মাঠে আমার ধান ছিল সেরা, এখন একেবারে জিরো। কীটনাশক প্রয়োগ করে অনেকের সেরে গেছে, কিন্তু আমি সব ধরনের বিষ ব্যবহার করেও কোনো সুফল পাইনি। আমার এতটাই ক্ষতি হয়েছে, যা কল্পনা করা যায় না।’ তিনি আরও বলেন, ‘কৃষি অফিস থেকে তেমন সঠিক কোনো দিকনির্দেশনাও পাইনি। কৃষি অফিস থেকে যদি সঠিক নির্দেশনা পাওয়া যেত কোন কীটনাশক ব্যবহার করলে ভালো হবে, তাহলে আমাদের অনেক উপকার হতো।’
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, মজুরি খরচ, সার ও কীটনাশকের বাড়তি দামে কৃষকের নাভিশ্বাস উঠেছে। এর মধ্যেই আমনে কারেন্ট পোকার আক্রমণ মারাত্মক রূপ নিয়েছে। পোকার আক্রমণে কৃষক মিরাজুল ইসলামের ধানের গাছ শুকিয়ে সাদা হয়ে শুধু খড় দেখা যাচ্ছে। যেটুকু আছে, তা-ও দিন দিন নষ্ট হচ্ছে।
স্থানীয় চাষি আব্দুল মজিদ ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ‘আগে থাইডন, বাসোডিনের মতো বিষ ছিল, যা প্রয়োগ করলে সঙ্গে সঙ্গে কাজ হতো। কিন্তু এখনকার বিষে কোনো কাজ হয় না, এগুলো ভেজালে পরিপূর্ণ। বিষ কোম্পানিগুলো আসলে কী বিষ দেয়? এভাবে চাষি ক্ষতিগ্রস্ত হলে কোথায় যাবে?’
আরেক ধানচাষি মনিরুল ইসলাম বলেন, ‘মিরাজ নামের এই চাষির ধান কারেন্ট পোকার আক্রমণে এতটা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে যে বিচালি (খড়) করাও সম্ভব না। ধানের জমি খড়ের মতো হয়ে গেছে। এই মাঠে তার ধান অত্যন্ত সুন্দর হয়েছিল এবং সে তার ধানের প্রতি খুবই যত্নবান ছিল। সে চরমভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।’
গাংনী উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা মো. আরাফাত মিয়া বলেন, ‘রোপা আমন মৌসুমে স্বাভাবিকভাবে এই ধরনের রোগ দেখা দেয়। আমরা অনেক ক্ষেত্রে নিয়ন্ত্রণে এনেছি পুরোপুরি। বাজারে বিভিন্ন ভেজাল কীটনাশক রয়েছে। এর মধ্য থেকে আসলটা বাছাই করে যদি সঠিকভাবে ব্যবহার করা যায়, তাহলে এই সমস্যা নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব। এ ছাড়া ইউনিয়ন পর্যায়ে যেসব উপসহকারী রয়েছে, তাদের বলা আছে কৃষকদের সঙ্গে সার্বিক যোগাযোগ রেখে বিভিন্ন দিকনির্দেশনা দেওয়ার জন্য।’

অনেক কষ্ট করে চলেন তিনি। একটা সরকারি ঘরের আশায় মেম্বারের কাছে যান। মেম্বার বলেন-‘‘বিনা টাকায় ঘর পাওয়া যায় না।’ ’ ঘরের জন্য ১০ হাজার টাকা দাবি করেন। পরে ১০ হাজার টাকা সুদে এনে দেন তিনি। কিন্তু আজ-কাল বলে ঘুরাতে থাকেন মেম্বার। দুই বছর পার হলেও ঘর পাননি তিনি।
১৩ অক্টোবর ২০২২
গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জে স্বামীর ছুরিকাঘাতে আহত আজেদা বেগম (৩৫) চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। শনিবার দিবাগত রাতে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।
৪ মিনিট আগে
নওগাঁর বদলগাছী উপজেলায় ডাব চুরি করতে গিয়ে গাছ থেকে পড়ে এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। ওই ব্যক্তির নাম আসলাম হোসেন (৪৫)। তিনি উপজেলার কোলা ইউনিয়নের পারিচা গ্রামের মোলায়েমের ছেলে।
১ ঘণ্টা আগে
নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলার এনায়েতনগর বিসিক শিল্প এলাকায় একটি কারখানায় লিকেজ থেকে গ্যাস বিস্ফোরণে ছয় শ্রমিক দগ্ধ হয়েছেন। রোববার ভোরে এম এস ডাইং প্রিন্টিং অ্যান্ড ফিনিশিং নামে ওই কারখানায় এই ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেবদলগাছী (নওগাঁ) প্রতিনিধি

নওগাঁর বদলগাছী উপজেলায় ডাব চুরি করতে গিয়ে গাছ থেকে পড়ে এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। ওই ব্যক্তির নাম আসলাম হোসেন (৪৫)। তিনি উপজেলার কোলা ইউনিয়নের পারিচা গ্রামের মোলায়েমের ছেলে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, রোববার ভোরের দিকে বদলগাছী উপজেলার আক্কেলপুর মধ্যপাড়া (মণ্ডলপাড়া) গ্রামে মুসা নামের এক ব্যক্তির নারকেলগাছে উঠেছিলেন আসলাম। ধারণা করা হচ্ছে, ডাব চুরি করার সময় তিনি গাছ থেকে নিচে পড়ে ঘটনাস্থলেই মারা যান।
সকালে স্থানীয় বাসিন্দারা গাছের নিচে ডাবসহ লাশ পড়ে থাকতে দেখে পুলিশে খবর দেন। খবর পেয়ে বদলগাছী থানা-পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে লাশ উদ্ধার করে।
বদলগাছী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আনিসুর রহমান বলেন, প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, ডাব পাড়তে গিয়ে পা ফসকে পড়ে ওই ব্যক্তি মারা গেছেন। ময়নাতদন্তের জন্য লাশ নওগাঁ সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।

নওগাঁর বদলগাছী উপজেলায় ডাব চুরি করতে গিয়ে গাছ থেকে পড়ে এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। ওই ব্যক্তির নাম আসলাম হোসেন (৪৫)। তিনি উপজেলার কোলা ইউনিয়নের পারিচা গ্রামের মোলায়েমের ছেলে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, রোববার ভোরের দিকে বদলগাছী উপজেলার আক্কেলপুর মধ্যপাড়া (মণ্ডলপাড়া) গ্রামে মুসা নামের এক ব্যক্তির নারকেলগাছে উঠেছিলেন আসলাম। ধারণা করা হচ্ছে, ডাব চুরি করার সময় তিনি গাছ থেকে নিচে পড়ে ঘটনাস্থলেই মারা যান।
সকালে স্থানীয় বাসিন্দারা গাছের নিচে ডাবসহ লাশ পড়ে থাকতে দেখে পুলিশে খবর দেন। খবর পেয়ে বদলগাছী থানা-পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে লাশ উদ্ধার করে।
বদলগাছী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আনিসুর রহমান বলেন, প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, ডাব পাড়তে গিয়ে পা ফসকে পড়ে ওই ব্যক্তি মারা গেছেন। ময়নাতদন্তের জন্য লাশ নওগাঁ সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।

অনেক কষ্ট করে চলেন তিনি। একটা সরকারি ঘরের আশায় মেম্বারের কাছে যান। মেম্বার বলেন-‘‘বিনা টাকায় ঘর পাওয়া যায় না।’ ’ ঘরের জন্য ১০ হাজার টাকা দাবি করেন। পরে ১০ হাজার টাকা সুদে এনে দেন তিনি। কিন্তু আজ-কাল বলে ঘুরাতে থাকেন মেম্বার। দুই বছর পার হলেও ঘর পাননি তিনি।
১৩ অক্টোবর ২০২২
গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জে স্বামীর ছুরিকাঘাতে আহত আজেদা বেগম (৩৫) চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। শনিবার দিবাগত রাতে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।
৪ মিনিট আগে
ক্ষতিগ্রস্ত কৃষক মিরাজুল ইসলাম বলেন, ‘এত কষ্টের সব ধান আমার নষ্ট হয়ে গেল। মাঠে আমার ধান ছিল সেরা, এখন একেবারে জিরো। কীটনাশক প্রয়োগ করে অনেকের সেরে গেছে, কিন্তু আমি সব ধরনের বিষ ব্যবহার করেও কোনো সুফল পাইনি। আমার এতটাই ক্ষতি হয়েছে, যা কল্পনা করা যায় না।’
১৬ মিনিট আগে
নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলার এনায়েতনগর বিসিক শিল্প এলাকায় একটি কারখানায় লিকেজ থেকে গ্যাস বিস্ফোরণে ছয় শ্রমিক দগ্ধ হয়েছেন। রোববার ভোরে এম এস ডাইং প্রিন্টিং অ্যান্ড ফিনিশিং নামে ওই কারখানায় এই ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেনারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধি

নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লায় বিসিক শিল্পনগরীতে এমএস ডাইং প্রিন্টিং অ্যান্ড ফিনিশিং নামে একটি কারখানায় বিস্ফোরণে ৬ শ্রমিক দগ্ধ হয়েছেন। গুরুতর অবস্থায় তাঁদের জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়েছে।
আজ রোববার সকাল সাড়ে ৮টার দিকে এই দুর্ঘটনা ঘটে। দগ্ধরা হলেন— কারখানাটির শ্রমিক আল আমিন (৩০), আজিজুল্লাহ (৩২), মো. সেলিম (৩৫), মো. জালাল মোল্লা (৪০), মো. নাজমুল হুদা (৩৫) এবং সিকিউরিটি গার্ড সুপারভাইজার নুর মোহাম্মদ (৩৫)।
দগ্ধরা জানান, সকালে কারখানার নিচতলায় বয়লার রুমে কাজ করছিলেন শ্রমিকেরা। হঠাৎ বিকট শব্দে বিস্ফোরণ হয়। মুহূর্তেই সেই কক্ষে দাউ দাউ করে আগুন জ্বলে ওঠে। এতে ৬ জনের শরীর ঝলসে যায়। সহকর্মীরা দগ্ধদের উদ্ধার করে ঢাকায় জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে নিয়ে আসেন।
বার্ন ইনস্টিটিউটের আবাসিক সার্জন ডা. শাওন বিন রহমান জানান, দগ্ধদের জরুরি বিভাগে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। তাঁদের সবার অবস্থাই গুরুতর। কার শরীরে কত শতাংশ পুড়েছে তা পরবর্তীতে বলা যাবে।
ফতুল্লা ফায়ার স্টেশনের ফায়ার ফাইটার খায়রুল ইসলাম আজকের পত্রিকা বলেন, সকালে এসএম ডাইং স্টেশনে বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। তবে কারাখানা থেকে কোনো তাদের (ফায়ার সার্ভিস) বিস্ফোরণের সংবাদ জানানো হয়নি। স্থানীয়দের কাছ থেকে খবর পেয়ে তাদের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে তদন্ত করছেন। বিস্ফোরণের কারণ তদন্তের পর জানা যাবে। তবে এ ঘটনায় কারখানাটির বেশ কয়েক শ্রমিক-কর্মচারী আহত হয়েছেন।
ফতুল্লা মডেল থানার পরিদর্শক (তদন্ত) আনোয়ার হোসেন বলেন, ‘আগুনে দগ্ধের খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হচ্ছে। অফিশিয়ালি আমাদের এই বিষয়ে কেউ তথ্য দেয়নি। গণমাধ্যমে সংবাদ পেয়ে আমরা খোঁজখবর নিচ্ছি।’

নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লায় বিসিক শিল্পনগরীতে এমএস ডাইং প্রিন্টিং অ্যান্ড ফিনিশিং নামে একটি কারখানায় বিস্ফোরণে ৬ শ্রমিক দগ্ধ হয়েছেন। গুরুতর অবস্থায় তাঁদের জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়েছে।
আজ রোববার সকাল সাড়ে ৮টার দিকে এই দুর্ঘটনা ঘটে। দগ্ধরা হলেন— কারখানাটির শ্রমিক আল আমিন (৩০), আজিজুল্লাহ (৩২), মো. সেলিম (৩৫), মো. জালাল মোল্লা (৪০), মো. নাজমুল হুদা (৩৫) এবং সিকিউরিটি গার্ড সুপারভাইজার নুর মোহাম্মদ (৩৫)।
দগ্ধরা জানান, সকালে কারখানার নিচতলায় বয়লার রুমে কাজ করছিলেন শ্রমিকেরা। হঠাৎ বিকট শব্দে বিস্ফোরণ হয়। মুহূর্তেই সেই কক্ষে দাউ দাউ করে আগুন জ্বলে ওঠে। এতে ৬ জনের শরীর ঝলসে যায়। সহকর্মীরা দগ্ধদের উদ্ধার করে ঢাকায় জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে নিয়ে আসেন।
বার্ন ইনস্টিটিউটের আবাসিক সার্জন ডা. শাওন বিন রহমান জানান, দগ্ধদের জরুরি বিভাগে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। তাঁদের সবার অবস্থাই গুরুতর। কার শরীরে কত শতাংশ পুড়েছে তা পরবর্তীতে বলা যাবে।
ফতুল্লা ফায়ার স্টেশনের ফায়ার ফাইটার খায়রুল ইসলাম আজকের পত্রিকা বলেন, সকালে এসএম ডাইং স্টেশনে বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। তবে কারাখানা থেকে কোনো তাদের (ফায়ার সার্ভিস) বিস্ফোরণের সংবাদ জানানো হয়নি। স্থানীয়দের কাছ থেকে খবর পেয়ে তাদের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে তদন্ত করছেন। বিস্ফোরণের কারণ তদন্তের পর জানা যাবে। তবে এ ঘটনায় কারখানাটির বেশ কয়েক শ্রমিক-কর্মচারী আহত হয়েছেন।
ফতুল্লা মডেল থানার পরিদর্শক (তদন্ত) আনোয়ার হোসেন বলেন, ‘আগুনে দগ্ধের খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হচ্ছে। অফিশিয়ালি আমাদের এই বিষয়ে কেউ তথ্য দেয়নি। গণমাধ্যমে সংবাদ পেয়ে আমরা খোঁজখবর নিচ্ছি।’

অনেক কষ্ট করে চলেন তিনি। একটা সরকারি ঘরের আশায় মেম্বারের কাছে যান। মেম্বার বলেন-‘‘বিনা টাকায় ঘর পাওয়া যায় না।’ ’ ঘরের জন্য ১০ হাজার টাকা দাবি করেন। পরে ১০ হাজার টাকা সুদে এনে দেন তিনি। কিন্তু আজ-কাল বলে ঘুরাতে থাকেন মেম্বার। দুই বছর পার হলেও ঘর পাননি তিনি।
১৩ অক্টোবর ২০২২
গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জে স্বামীর ছুরিকাঘাতে আহত আজেদা বেগম (৩৫) চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। শনিবার দিবাগত রাতে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।
৪ মিনিট আগে
ক্ষতিগ্রস্ত কৃষক মিরাজুল ইসলাম বলেন, ‘এত কষ্টের সব ধান আমার নষ্ট হয়ে গেল। মাঠে আমার ধান ছিল সেরা, এখন একেবারে জিরো। কীটনাশক প্রয়োগ করে অনেকের সেরে গেছে, কিন্তু আমি সব ধরনের বিষ ব্যবহার করেও কোনো সুফল পাইনি। আমার এতটাই ক্ষতি হয়েছে, যা কল্পনা করা যায় না।’
১৬ মিনিট আগে
নওগাঁর বদলগাছী উপজেলায় ডাব চুরি করতে গিয়ে গাছ থেকে পড়ে এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। ওই ব্যক্তির নাম আসলাম হোসেন (৪৫)। তিনি উপজেলার কোলা ইউনিয়নের পারিচা গ্রামের মোলায়েমের ছেলে।
১ ঘণ্টা আগে