মান্দা (নওগাঁ) প্রতিনিধি
নওগাঁর মান্দায় রিনা খাতুন (২৪) নামে এক গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। বাবার বাড়িতে একটি পেয়ারাগাছের সঙ্গে গলায় ওড়না প্যাঁচানো ঝুলন্ত অবস্থায় তাঁকে উদ্ধার করা হয়। দুই মাস আগে রিনা খাতুন সিজার করে একটি সন্তান জন্ম দেন। সোমবার রাতে তাঁর মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য নওগাঁ হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। স্বামী ও পরিবারের দাবি, সিজার করে সন্তান জন্মদানের পর থেকেই তিনি মানসিক ভারসাম্যহীন হয়ে পড়েন।
মৃত রিনা খাতুন উপজেলার ভালাইন ইউনিয়নের মদনচক গ্রামের ময়নুল ইসলামের স্ত্রী। তিনি একই গ্রামের ইনতাজ আলীর মেয়ে।
স্থানীয়রা জানান, প্রায় দুই বছর আগে মদনচক গ্রামের ইনতাজ আলীর মেয়ে রিনা খাতুনের সঙ্গে একই গ্রামের ইয়াকুব আলীর ছেলে ময়নুল ইসলামের বিয়ে হয়। সন্তান প্রসবের জন্য তাঁকে বাবার বাড়িতে আনা হয়েছিল। তবে কী কারণে তিনি আত্মহত্যা করেছেন তা জানা যায়নি।
মৃতের স্বামী ময়নুল ইসলাম বলেন, 'প্রায় দুই মাস আগে নওগাঁর মহাদেবপুর উপজেলার একটি ক্লিনিকে সিজারের মাধ্যমে স্ত্রী রিনা সন্তান জন্ম দেন। এরপর থেকেই তিনি অস্বাভাবিক আচরণ করতেন। এমনকি তিনি সন্তানকে আদর-যত্নও করতেন না।'
রিনার বাবা ইনতাজ আলী বলেন, 'সিজারিয়ান হওয়ার পর থেকে মেয়ে রিনা খাতুন মানসিক ভারসাম্যহীন হয়ে পড়ে। সোমবার সন্ধ্যা থেকে তাঁকে বাড়িতে পাওয়া যাচ্ছিল না। খোঁজাখুঁজির একপর্যায়ে বাড়ির পেছনের একটি পেয়ারাগাছে তাঁকে ঝুলন্ত অবস্থায় দেখতে পেয়েছি।'
মান্দা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহিনুর রহমান বলেন, সংবাদ পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে একটি পেয়ারাগাছে ঝুলন্ত অবস্থায় রিনা খাতুনের মরদেহ পাওয়া যায়। মৃতের গলায় ওড়না প্যাঁচানো ছিল। পরে সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরিসহ মরদেহটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য নওগাঁ হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে।
নওগাঁর মান্দায় রিনা খাতুন (২৪) নামে এক গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। বাবার বাড়িতে একটি পেয়ারাগাছের সঙ্গে গলায় ওড়না প্যাঁচানো ঝুলন্ত অবস্থায় তাঁকে উদ্ধার করা হয়। দুই মাস আগে রিনা খাতুন সিজার করে একটি সন্তান জন্ম দেন। সোমবার রাতে তাঁর মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য নওগাঁ হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। স্বামী ও পরিবারের দাবি, সিজার করে সন্তান জন্মদানের পর থেকেই তিনি মানসিক ভারসাম্যহীন হয়ে পড়েন।
মৃত রিনা খাতুন উপজেলার ভালাইন ইউনিয়নের মদনচক গ্রামের ময়নুল ইসলামের স্ত্রী। তিনি একই গ্রামের ইনতাজ আলীর মেয়ে।
স্থানীয়রা জানান, প্রায় দুই বছর আগে মদনচক গ্রামের ইনতাজ আলীর মেয়ে রিনা খাতুনের সঙ্গে একই গ্রামের ইয়াকুব আলীর ছেলে ময়নুল ইসলামের বিয়ে হয়। সন্তান প্রসবের জন্য তাঁকে বাবার বাড়িতে আনা হয়েছিল। তবে কী কারণে তিনি আত্মহত্যা করেছেন তা জানা যায়নি।
মৃতের স্বামী ময়নুল ইসলাম বলেন, 'প্রায় দুই মাস আগে নওগাঁর মহাদেবপুর উপজেলার একটি ক্লিনিকে সিজারের মাধ্যমে স্ত্রী রিনা সন্তান জন্ম দেন। এরপর থেকেই তিনি অস্বাভাবিক আচরণ করতেন। এমনকি তিনি সন্তানকে আদর-যত্নও করতেন না।'
রিনার বাবা ইনতাজ আলী বলেন, 'সিজারিয়ান হওয়ার পর থেকে মেয়ে রিনা খাতুন মানসিক ভারসাম্যহীন হয়ে পড়ে। সোমবার সন্ধ্যা থেকে তাঁকে বাড়িতে পাওয়া যাচ্ছিল না। খোঁজাখুঁজির একপর্যায়ে বাড়ির পেছনের একটি পেয়ারাগাছে তাঁকে ঝুলন্ত অবস্থায় দেখতে পেয়েছি।'
মান্দা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহিনুর রহমান বলেন, সংবাদ পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে একটি পেয়ারাগাছে ঝুলন্ত অবস্থায় রিনা খাতুনের মরদেহ পাওয়া যায়। মৃতের গলায় ওড়না প্যাঁচানো ছিল। পরে সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরিসহ মরদেহটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য নওগাঁ হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) শিবু দাস। তিনি বলেন, “সমবায়ের মাধ্যমে গ্রামীণ অর্থনীতি ও সমাজকে আরও শক্তিশালী করা সম্ভব। বর্তমান প্রজন্মকে সমবায়মুখী করতে হলে স্থানীয় পর্যায়ে এ ধরনের উদ্যোগ অব্যাহত রাখা জরুরি।”
২৩ মিনিট আগেনাটোর শহরের ট্রাফিক মোড় এলাকায় হানিফ পরিবহনের একটি বাসের ধাক্কায় ভটভটি উল্টে মজনু প্রামানিক (৪০) নামে এক মাছ ব্যবসায়ী নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় রাব্বি মজুমদার (১৫) নামে এক কিশোর আহত হয়েছে। নিহত মজনু প্রামানিক বাগাতিপাড়া তমালতলা নুরপুর চকপাড়া গ্রামের বাসিন্দা।
৪৩ মিনিট আগেসিসিটিভি ফুটেজে দেখা যায়, রিপন চন্দ্র দাস হঠাৎ করে দোকানে ঢুকে চেয়ারে বসা শিপনকে মারধর করছেন। এ সময় দোকানের মালিক, পল্লীচিকিৎসক ছোটন চন্দ্র দাস বাধা দিলে রিপন তার দিকেও তেড়ে আসেন। পরে স্থানীয়রা তাকে দোকান থেকে বের করে দেন। ঘটনাটি ঘটে উপজেলার চরইশ্বর ইউনিয়নের জহরলাল মার্কেটে।
১ ঘণ্টা আগেজয়ের লেখা চিরকুটে ছিল, “আমার শরীরে যে রোগ বাসা বেঁধেছে, তাতে আমার মৃত্যু অনিবার্য। শরীরের কষ্ট, মানসিক চাপ আমি আর নিতে পারছি না। তাই সবকিছু ভেবেচিন্তে আত্মহত্যার পথ বেছে নিলাম। আমার মৃত্যুর জন্য কেউ দায়ী নয়। আমি আমার ভুলগুলো বুঝতে পেরেছি এবং অনুতপ্ত। আমাকে ভুল বুঝবেন না, পারলে ক্ষমা করে দেবেন।”
২ ঘণ্টা আগে