নিয়ামতপুর (নওগাঁ) প্রতিনিধি
ছাগলে ধান খাওয়াকে কেন্দ্র করে মারধরের জেরে নওগাঁর নিয়ামতপুরে এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে। গত শুক্রবার রসুলপুর ইউনিয়নের জামুরহাট এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
নিহত ব্যক্তির নাম সাধন পাহান (৪২)। তিনি উপজেলার রসুলপুর ইউনিয়নের আহারকান্দর এলাকার মৃত মোহর পাহানের ছেলে। নিহতের স্ত্রী শ্রীমতি তারা মনি গতকাল শনিবার রাতে বাদী হয়ে নিয়ামতপুর থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন।
এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়, গত শুক্রবার সাধন পাহান ও তাঁর দুই ছেলে মিলে জমিতে আমন ধান কাটছিল। জমিতে পার্শ্ববর্তী এলাকা জামুরহাটের শিউলি বেগমের একটি ছাগল ধান খাওয়ায় সাধন পাহানের ছোট ছেলে সঞ্জিত ছাগলটিকে ধরে খোঁয়াড়ে দিতে নিয়ে যাচ্ছিল। এমন সময় শিউলি বেগম সঞ্জিতের হাত থেকে ছাগল কেড়ে নিয়ে তাঁকে মারধর করে তাড়িয়ে দেয়। সঞ্জিত সেখান থেকে ফিরে তার বাবাকে মারধরের বিষয়টি বলে। পুনরায় ছাগল জমিতে আসলে আবারও খোঁয়াড়ে দিতে গেলে শিউলি বেগম লোকজন নিয়ে এসে তাঁদের ওপর হামলা করে।
নিহত সাধন পাহানের বড় ছেলে অজিত পাহান বলেন, আমি ভ্যান চালানোর জন্য শুক্রবার বাড়ি থেকে বের হই। আমার বাবা দুই ভাইকে নিয়ে জমিতে ধান কাটতে যায়। দুপুরে বাড়ি ফিরে আসলে বাবা শরীর খারাপের জন্য ওষুধ লাগবে বলে জানায়। আমি বাবাকে গাংগোর বাজারে আসতে বলে ভ্যান নিয়ে বের হয়ে যায়। কিছুক্ষণ পর বাড়ি থেকে ফোন আসে বাবার অবস্থা ভালো না। বাড়ি ফিরে অবস্থা ভালো না দেখায় দ্রুত নিয়ামতপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স নিয়ে আসি।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের দায়িত্বরত চিকিৎসক ফয়সাল নাহিদ পবিত্র বলেন, সাধন পাহানকে ইমারজেন্সিতে নেওয়ার পর অবস্থার অবনতি হলে তাঁকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার্ড করার কিছুক্ষণের মধ্যেই তাঁর মৃত্যু হয়।
নিয়ামতপুর থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হুমায়ুন কবির বলেন, লাশটি ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে।
ছাগলে ধান খাওয়াকে কেন্দ্র করে মারধরের জেরে নওগাঁর নিয়ামতপুরে এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে। গত শুক্রবার রসুলপুর ইউনিয়নের জামুরহাট এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
নিহত ব্যক্তির নাম সাধন পাহান (৪২)। তিনি উপজেলার রসুলপুর ইউনিয়নের আহারকান্দর এলাকার মৃত মোহর পাহানের ছেলে। নিহতের স্ত্রী শ্রীমতি তারা মনি গতকাল শনিবার রাতে বাদী হয়ে নিয়ামতপুর থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন।
এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়, গত শুক্রবার সাধন পাহান ও তাঁর দুই ছেলে মিলে জমিতে আমন ধান কাটছিল। জমিতে পার্শ্ববর্তী এলাকা জামুরহাটের শিউলি বেগমের একটি ছাগল ধান খাওয়ায় সাধন পাহানের ছোট ছেলে সঞ্জিত ছাগলটিকে ধরে খোঁয়াড়ে দিতে নিয়ে যাচ্ছিল। এমন সময় শিউলি বেগম সঞ্জিতের হাত থেকে ছাগল কেড়ে নিয়ে তাঁকে মারধর করে তাড়িয়ে দেয়। সঞ্জিত সেখান থেকে ফিরে তার বাবাকে মারধরের বিষয়টি বলে। পুনরায় ছাগল জমিতে আসলে আবারও খোঁয়াড়ে দিতে গেলে শিউলি বেগম লোকজন নিয়ে এসে তাঁদের ওপর হামলা করে।
নিহত সাধন পাহানের বড় ছেলে অজিত পাহান বলেন, আমি ভ্যান চালানোর জন্য শুক্রবার বাড়ি থেকে বের হই। আমার বাবা দুই ভাইকে নিয়ে জমিতে ধান কাটতে যায়। দুপুরে বাড়ি ফিরে আসলে বাবা শরীর খারাপের জন্য ওষুধ লাগবে বলে জানায়। আমি বাবাকে গাংগোর বাজারে আসতে বলে ভ্যান নিয়ে বের হয়ে যায়। কিছুক্ষণ পর বাড়ি থেকে ফোন আসে বাবার অবস্থা ভালো না। বাড়ি ফিরে অবস্থা ভালো না দেখায় দ্রুত নিয়ামতপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স নিয়ে আসি।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের দায়িত্বরত চিকিৎসক ফয়সাল নাহিদ পবিত্র বলেন, সাধন পাহানকে ইমারজেন্সিতে নেওয়ার পর অবস্থার অবনতি হলে তাঁকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার্ড করার কিছুক্ষণের মধ্যেই তাঁর মৃত্যু হয়।
নিয়ামতপুর থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হুমায়ুন কবির বলেন, লাশটি ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) শিবু দাস। তিনি বলেন, “সমবায়ের মাধ্যমে গ্রামীণ অর্থনীতি ও সমাজকে আরও শক্তিশালী করা সম্ভব। বর্তমান প্রজন্মকে সমবায়মুখী করতে হলে স্থানীয় পর্যায়ে এ ধরনের উদ্যোগ অব্যাহত রাখা জরুরি।”
১৮ মিনিট আগেনাটোর শহরের ট্রাফিক মোড় এলাকায় হানিফ পরিবহনের একটি বাসের ধাক্কায় ভটভটি উল্টে মজনু প্রামানিক (৪০) নামে এক মাছ ব্যবসায়ী নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় রাব্বি মজুমদার (১৫) নামে এক কিশোর আহত হয়েছে। নিহত মজনু প্রামানিক বাগাতিপাড়া তমালতলা নুরপুর চকপাড়া গ্রামের বাসিন্দা।
৩৮ মিনিট আগেসিসিটিভি ফুটেজে দেখা যায়, রিপন চন্দ্র দাস হঠাৎ করে দোকানে ঢুকে চেয়ারে বসা শিপনকে মারধর করছেন। এ সময় দোকানের মালিক, পল্লীচিকিৎসক ছোটন চন্দ্র দাস বাধা দিলে রিপন তার দিকেও তেড়ে আসেন। পরে স্থানীয়রা তাকে দোকান থেকে বের করে দেন। ঘটনাটি ঘটে উপজেলার চরইশ্বর ইউনিয়নের জহরলাল মার্কেটে।
১ ঘণ্টা আগেজয়ের লেখা চিরকুটে ছিল, “আমার শরীরে যে রোগ বাসা বেঁধেছে, তাতে আমার মৃত্যু অনিবার্য। শরীরের কষ্ট, মানসিক চাপ আমি আর নিতে পারছি না। তাই সবকিছু ভেবেচিন্তে আত্মহত্যার পথ বেছে নিলাম। আমার মৃত্যুর জন্য কেউ দায়ী নয়। আমি আমার ভুলগুলো বুঝতে পেরেছি এবং অনুতপ্ত। আমাকে ভুল বুঝবেন না, পারলে ক্ষমা করে দেবেন।”
২ ঘণ্টা আগে