নওগাঁ প্রতিনিধি
নওগাঁয় পরিবহন শ্রমিক আটক করাকে কেন্দ্র করে পুলিশ-শ্রমিক সংঘর্ষ, ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া ও গাড়ি ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় বেশ কয়েকজন আহত হয়েছে দাবি পরিবহন শ্রমিকদের। আজ বুধবার সন্ধ্যায় নওগাঁ বালুডাঙ্গা বাস টার্মিনালে এই ঘটনা ঘটে। ঘটনার পর শ্রমিকেরা আন্তরুটের বাস চলাচল বন্ধ রেখেছে।
আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বালুডাঙ্গা বাস টার্মিনালের চেইন সুপার ভাইজার আফাজ উদ্দিন।
আহতরা হলেন-বাস চালক শাহিন, পরিবহন নেতা মহিদুল ইসলাম ও বাস শ্রমিক সাইফুল ইসলাম। শ্রমিকেরা দাবি করেছেন এ ঘটনায় আরও দুই-তিন জন আহত হয়েছেন, তবে তারা তাঁদের নাম নিশ্চিত করতে পারেননি।
প্রত্যক্ষদর্শী ও বাস শ্রমিকেরা জানান, দুপুরে শহরের মশরপুর এলাকায় একটি বাসের ধাক্কায় এক মোটরসাইকেল আরোহী আহত হন। এ ঘটনায় ওই বাসের চালক সুলেমানকে আটক করে সদর থানা-পুলিশ। পরে শ্রমিকেরা বাস বন্ধ করে আটক সুলেমানকে ছেড়ে দিতে সড়কে আন্দোলন শুরু করে।
সেখানে পরিবহন নেতা এবং পুলিশের মধ্যে সংঘর্ষ বাঁধে। শুরু হয় পুলিশ ও শ্রমিকদের মধ্যে পাল্টাপাল্টি ধাওয়া। পুলিশকে লক্ষ্য করে শ্রমিকেরা ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ ফাঁকা গুলি ছোড়ে। প্রায় ২৫-৩০ মিনিট চলে সংঘর্ষ পাল্টাপাল্টি ধাওয়া। এ ঘটনায় পুলিশের একটি পিকআপ ভ্যান ও দুটি বাস ক্ষতিগ্রস্ত হয়। আহত হয় চার-পাঁচ জন।
এ দিকে ঘটনার পর ক্ষুব্ধ হয়ে শ্রমিকেরা পরিবহন চলাচল বন্ধ করে দেয়। টার্মিনাল এলাকায় থমথমে পরিস্থিতি বিরাজ করছে। হঠাৎ সড়কে বাস বন্ধে যাত্রীরা চরম ভোগান্তিতে পড়েছে।
ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী আলহাজ্ব পরিবহনের চালক আব্দুল জলিল বলেন, বাসের চালক সুলেমানকে আটককে কেন্দ্র করে পুলিশ এবং শ্রমিকদের মাঝে সংঘর্ষ বাঁধে। পুলিশ এসে পরিবহন নেতা মহিদুল ইসলামসহ অন্য শ্রমিকদের মারধর শুরু করে। গুলি মেরে বেশ কয়েকজনকে আহত করে।
আহত বাস শ্রমিক সাইফুল ইসলাম বলেন, সংঘর্ষের সময় পুলিশের ছোড়া গুলি এসে আমার পায়ে লাগে। পরে অন্য শ্রমিকেরা উদ্ধার করে আমাকে নওগাঁ সদর হাসপাতালে নিয়ে আসে। চিকিৎসা নিয়ে এখন বাড়িতে ফিরে যাচ্ছি। আহতরা সবাই হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়েছেন। একজন ভর্তি আছেন।
বাস বন্ধের বিষয়ে পরিবহন শ্রমিক নেতা মতিউজ্জামান মতি বলেন, পরিবহন শ্রমিককে আটক এবং মারধরের ঘটনায় বাস চলাচল বন্ধ আছে। এ নিয়ে রাতেই পরিবহন শ্রমিক ও মালিকদের বৈঠক হবে। বৈঠক শেষে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
এ বিষয়ে নওগাঁ সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি, তদন্ত) রাজিবুল ইসলাম বলেন, একজন বাস চালককে আটক করাকে কেন্দ্র করে শ্রমিকেরা সড়কে আন্দোলন শুরু করে। সেখানে গেলে শ্রমিকেরা পুলিশকে লক্ষ্য করে ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ ফাঁকা গুলি ছোড়ে।
নওগাঁয় পরিবহন শ্রমিক আটক করাকে কেন্দ্র করে পুলিশ-শ্রমিক সংঘর্ষ, ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া ও গাড়ি ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় বেশ কয়েকজন আহত হয়েছে দাবি পরিবহন শ্রমিকদের। আজ বুধবার সন্ধ্যায় নওগাঁ বালুডাঙ্গা বাস টার্মিনালে এই ঘটনা ঘটে। ঘটনার পর শ্রমিকেরা আন্তরুটের বাস চলাচল বন্ধ রেখেছে।
আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বালুডাঙ্গা বাস টার্মিনালের চেইন সুপার ভাইজার আফাজ উদ্দিন।
আহতরা হলেন-বাস চালক শাহিন, পরিবহন নেতা মহিদুল ইসলাম ও বাস শ্রমিক সাইফুল ইসলাম। শ্রমিকেরা দাবি করেছেন এ ঘটনায় আরও দুই-তিন জন আহত হয়েছেন, তবে তারা তাঁদের নাম নিশ্চিত করতে পারেননি।
প্রত্যক্ষদর্শী ও বাস শ্রমিকেরা জানান, দুপুরে শহরের মশরপুর এলাকায় একটি বাসের ধাক্কায় এক মোটরসাইকেল আরোহী আহত হন। এ ঘটনায় ওই বাসের চালক সুলেমানকে আটক করে সদর থানা-পুলিশ। পরে শ্রমিকেরা বাস বন্ধ করে আটক সুলেমানকে ছেড়ে দিতে সড়কে আন্দোলন শুরু করে।
সেখানে পরিবহন নেতা এবং পুলিশের মধ্যে সংঘর্ষ বাঁধে। শুরু হয় পুলিশ ও শ্রমিকদের মধ্যে পাল্টাপাল্টি ধাওয়া। পুলিশকে লক্ষ্য করে শ্রমিকেরা ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ ফাঁকা গুলি ছোড়ে। প্রায় ২৫-৩০ মিনিট চলে সংঘর্ষ পাল্টাপাল্টি ধাওয়া। এ ঘটনায় পুলিশের একটি পিকআপ ভ্যান ও দুটি বাস ক্ষতিগ্রস্ত হয়। আহত হয় চার-পাঁচ জন।
এ দিকে ঘটনার পর ক্ষুব্ধ হয়ে শ্রমিকেরা পরিবহন চলাচল বন্ধ করে দেয়। টার্মিনাল এলাকায় থমথমে পরিস্থিতি বিরাজ করছে। হঠাৎ সড়কে বাস বন্ধে যাত্রীরা চরম ভোগান্তিতে পড়েছে।
ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী আলহাজ্ব পরিবহনের চালক আব্দুল জলিল বলেন, বাসের চালক সুলেমানকে আটককে কেন্দ্র করে পুলিশ এবং শ্রমিকদের মাঝে সংঘর্ষ বাঁধে। পুলিশ এসে পরিবহন নেতা মহিদুল ইসলামসহ অন্য শ্রমিকদের মারধর শুরু করে। গুলি মেরে বেশ কয়েকজনকে আহত করে।
আহত বাস শ্রমিক সাইফুল ইসলাম বলেন, সংঘর্ষের সময় পুলিশের ছোড়া গুলি এসে আমার পায়ে লাগে। পরে অন্য শ্রমিকেরা উদ্ধার করে আমাকে নওগাঁ সদর হাসপাতালে নিয়ে আসে। চিকিৎসা নিয়ে এখন বাড়িতে ফিরে যাচ্ছি। আহতরা সবাই হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়েছেন। একজন ভর্তি আছেন।
বাস বন্ধের বিষয়ে পরিবহন শ্রমিক নেতা মতিউজ্জামান মতি বলেন, পরিবহন শ্রমিককে আটক এবং মারধরের ঘটনায় বাস চলাচল বন্ধ আছে। এ নিয়ে রাতেই পরিবহন শ্রমিক ও মালিকদের বৈঠক হবে। বৈঠক শেষে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
এ বিষয়ে নওগাঁ সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি, তদন্ত) রাজিবুল ইসলাম বলেন, একজন বাস চালককে আটক করাকে কেন্দ্র করে শ্রমিকেরা সড়কে আন্দোলন শুরু করে। সেখানে গেলে শ্রমিকেরা পুলিশকে লক্ষ্য করে ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ ফাঁকা গুলি ছোড়ে।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) শিবু দাস। তিনি বলেন, “সমবায়ের মাধ্যমে গ্রামীণ অর্থনীতি ও সমাজকে আরও শক্তিশালী করা সম্ভব। বর্তমান প্রজন্মকে সমবায়মুখী করতে হলে স্থানীয় পর্যায়ে এ ধরনের উদ্যোগ অব্যাহত রাখা জরুরি।”
২৫ মিনিট আগেনাটোর শহরের ট্রাফিক মোড় এলাকায় হানিফ পরিবহনের একটি বাসের ধাক্কায় ভটভটি উল্টে মজনু প্রামানিক (৪০) নামে এক মাছ ব্যবসায়ী নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় রাব্বি মজুমদার (১৫) নামে এক কিশোর আহত হয়েছে। নিহত মজনু প্রামানিক বাগাতিপাড়া তমালতলা নুরপুর চকপাড়া গ্রামের বাসিন্দা।
৪৪ মিনিট আগেসিসিটিভি ফুটেজে দেখা যায়, রিপন চন্দ্র দাস হঠাৎ করে দোকানে ঢুকে চেয়ারে বসা শিপনকে মারধর করছেন। এ সময় দোকানের মালিক, পল্লীচিকিৎসক ছোটন চন্দ্র দাস বাধা দিলে রিপন তার দিকেও তেড়ে আসেন। পরে স্থানীয়রা তাকে দোকান থেকে বের করে দেন। ঘটনাটি ঘটে উপজেলার চরইশ্বর ইউনিয়নের জহরলাল মার্কেটে।
১ ঘণ্টা আগেজয়ের লেখা চিরকুটে ছিল, “আমার শরীরে যে রোগ বাসা বেঁধেছে, তাতে আমার মৃত্যু অনিবার্য। শরীরের কষ্ট, মানসিক চাপ আমি আর নিতে পারছি না। তাই সবকিছু ভেবেচিন্তে আত্মহত্যার পথ বেছে নিলাম। আমার মৃত্যুর জন্য কেউ দায়ী নয়। আমি আমার ভুলগুলো বুঝতে পেরেছি এবং অনুতপ্ত। আমাকে ভুল বুঝবেন না, পারলে ক্ষমা করে দেবেন।”
২ ঘণ্টা আগে