নিয়ামতপুর (নওগাঁ) প্রতিনিধি
পিঠে নিয়েছেন ধানের বস্তা, ধীরে ধীরে হেঁটে যাচ্ছেন একজন। বস্তার মুখ খোলা রাখায় পড়ছে ধান। পুরো বস্তার ধান ছড়িয়ে দিচ্ছেন চারপাশে। সঙ্গে সঙ্গে প্যাকপ্যাক শব্দ করে ছুটে আসে প্রায় ২ হাজার হাঁস। হাঁসেদের প্যাকপ্যাক শব্দে মুখর হয়ে ওঠে ভাবিচা বিল।
নওগাঁর নিয়ামতপুর উপজেলার ভাবিচা ইউনিয়নের ভাবিচা বিলের পাড় ঘেঁষে গড়ে উঠেছে ভ্রাম্যমাণ হাঁসের খামার। এসব খামারে হাঁস লালন-পালনে যেমন খরচ কম, তেমনি আর্থিকভাবেও লাভবান হচ্ছেন বলে জানিয়েছেন সেখানকার খামারিরা।
সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে, সকালে ভাবিচা বিলে হাঁসের খামারে প্রায় ২ হাজার হাঁস প্যাকপ্যাক শব্দে ভেসে বেড়াচ্ছে বিলের পাশের খালের পানিতে। খালের পাড়ে দাঁড়িয়ে দুজন লোক হাঁসের দেখভাল করছেন। খালের পাড়ে তৈরি করা হয়েছে অস্থায়ী খামার। সেখানে একচালা ছোট ঘর করে থাকেন খামারি।
প্রতিবেদকের কথা হয় হাঁসের খামারি মো. আজাহার আলীর সঙ্গে। তিনি বলেন, দিনভর বিলে হাঁসগুলো ঘুরে ঘুরে খায় খাবার। বাড়তি খাবার দেওয়ার তেমন প্রয়োজন পড়ে না। সকালে অল্প করে ধান খেতে দেওয়া হয়। এ ছাড়া খাল ও বিলকেন্দ্রিক খামারিদের হাঁস পালনে তেমন একটা খরচ নেই বললেই চলে। স্বল্প পুঁজি খাটিয়েই এই ব্যবসা করা যায়। তাতে লাভও ভালো হয় বলে জানালেন ওই খামারি।
শুধু ভাবিচা নয়, এমন চিত্র দেখা গেছে উপজেলার হরিপুর ও কালামারা বিলেও। হরিপুর বিলে হাঁসের খামারি বিদ্যুৎ দেওয়ান বলেন, ‘৫০০ হাঁস নিয়ে খামার করেছি। বিলের পানিতে হাঁস পালনে খরচ যেমন কম হয়, তেমনি খাবার নিয়ে চিন্তা করতে হয় না। ডিম বিক্রি করেই লাভবান হওয়া যায়। তা ছাড়া পারিবারিক আমিষের চাহিদাও মেটে।
নিয়ামতপুর উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. মো. আবদুল লতিফ বলেন, হাঁসের মাংস বৃদ্ধিতে ও ডিম উৎপাদনে সুষম খাবারের প্রয়োজন। এসব হাঁস বিলে ঘুরেঘুরে প্রাকৃতিক খাবার শামুক, ঝিনুক, জলজ উদ্ভিদ ও ফসলের উচ্ছিষ্ট অংশ খায়। এসব খাবারের মধ্যে সুষম খাবারের ছয়টি উপাদান বিদ্যমান থাকে। ফলে হাঁস খুব তাড়াতাড়ি বাড়ে এবং ডিম দেয়। মানুষের প্রাণিজ আমিষের ঘাটতি পূরণে একটা বড় অবদান রাখছে এসব হাঁস। খামারিরাও কম খরচে এই হাঁস পালন করতে পেরে আর্থিকভাবে লাভবান হচ্ছেন।
পিঠে নিয়েছেন ধানের বস্তা, ধীরে ধীরে হেঁটে যাচ্ছেন একজন। বস্তার মুখ খোলা রাখায় পড়ছে ধান। পুরো বস্তার ধান ছড়িয়ে দিচ্ছেন চারপাশে। সঙ্গে সঙ্গে প্যাকপ্যাক শব্দ করে ছুটে আসে প্রায় ২ হাজার হাঁস। হাঁসেদের প্যাকপ্যাক শব্দে মুখর হয়ে ওঠে ভাবিচা বিল।
নওগাঁর নিয়ামতপুর উপজেলার ভাবিচা ইউনিয়নের ভাবিচা বিলের পাড় ঘেঁষে গড়ে উঠেছে ভ্রাম্যমাণ হাঁসের খামার। এসব খামারে হাঁস লালন-পালনে যেমন খরচ কম, তেমনি আর্থিকভাবেও লাভবান হচ্ছেন বলে জানিয়েছেন সেখানকার খামারিরা।
সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে, সকালে ভাবিচা বিলে হাঁসের খামারে প্রায় ২ হাজার হাঁস প্যাকপ্যাক শব্দে ভেসে বেড়াচ্ছে বিলের পাশের খালের পানিতে। খালের পাড়ে দাঁড়িয়ে দুজন লোক হাঁসের দেখভাল করছেন। খালের পাড়ে তৈরি করা হয়েছে অস্থায়ী খামার। সেখানে একচালা ছোট ঘর করে থাকেন খামারি।
প্রতিবেদকের কথা হয় হাঁসের খামারি মো. আজাহার আলীর সঙ্গে। তিনি বলেন, দিনভর বিলে হাঁসগুলো ঘুরে ঘুরে খায় খাবার। বাড়তি খাবার দেওয়ার তেমন প্রয়োজন পড়ে না। সকালে অল্প করে ধান খেতে দেওয়া হয়। এ ছাড়া খাল ও বিলকেন্দ্রিক খামারিদের হাঁস পালনে তেমন একটা খরচ নেই বললেই চলে। স্বল্প পুঁজি খাটিয়েই এই ব্যবসা করা যায়। তাতে লাভও ভালো হয় বলে জানালেন ওই খামারি।
শুধু ভাবিচা নয়, এমন চিত্র দেখা গেছে উপজেলার হরিপুর ও কালামারা বিলেও। হরিপুর বিলে হাঁসের খামারি বিদ্যুৎ দেওয়ান বলেন, ‘৫০০ হাঁস নিয়ে খামার করেছি। বিলের পানিতে হাঁস পালনে খরচ যেমন কম হয়, তেমনি খাবার নিয়ে চিন্তা করতে হয় না। ডিম বিক্রি করেই লাভবান হওয়া যায়। তা ছাড়া পারিবারিক আমিষের চাহিদাও মেটে।
নিয়ামতপুর উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. মো. আবদুল লতিফ বলেন, হাঁসের মাংস বৃদ্ধিতে ও ডিম উৎপাদনে সুষম খাবারের প্রয়োজন। এসব হাঁস বিলে ঘুরেঘুরে প্রাকৃতিক খাবার শামুক, ঝিনুক, জলজ উদ্ভিদ ও ফসলের উচ্ছিষ্ট অংশ খায়। এসব খাবারের মধ্যে সুষম খাবারের ছয়টি উপাদান বিদ্যমান থাকে। ফলে হাঁস খুব তাড়াতাড়ি বাড়ে এবং ডিম দেয়। মানুষের প্রাণিজ আমিষের ঘাটতি পূরণে একটা বড় অবদান রাখছে এসব হাঁস। খামারিরাও কম খরচে এই হাঁস পালন করতে পেরে আর্থিকভাবে লাভবান হচ্ছেন।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (চাকসু) নির্বাচনে অবশেষে ১০টি প্যানেল ঘোষণা করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার ছাত্রদল, বাম ছাত্রসংগঠন ও ছাত্রশিবিরসহ বিভিন্ন সংগঠনের পক্ষ থেকে এসব প্যানেল ঘোষণা করা হয়। তবে এই নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন না বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের চবির তিন আলোচিত সমন্বয়ক।
৩ ঘণ্টা আগেআমনের ভরা মৌসুমে কুড়িগ্রামের কয়েকটি স্থানে সারসংকটের অভিযোগ তুলে বিক্ষোভ করছেন কৃষকেরা। তাঁদের অভিযোগ, ডাই-অ্যামোনিয়াম ফসফেট (ডিএপি) এবং ইউরিয়া সারের জন্য ডিলার পয়েন্ট ও খুচরা বিক্রেতাদের কাছে গিয়ে শূন্য হাতে ফিরছেন তাঁরা। এতে করে আমন খেতসহ রবিশস্যের আগাম আবাদ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে।
৩ ঘণ্টা আগেভারতের আসাম থেকে কয়েক শ বছর আগে বাংলাদেশে এসে বসতি গড়ে খাসিয়া উপজাতির মানুষ। বসবাসের জন্য সিলেটের পাহাড়ি এলাকায় বন বিভাগের জমিতে নির্মাণ করে বসতঘর। তাদের পাড়াগুলো পুঞ্জি হিসেবে পরিচিত। মৌলভীবাজার জেলার ৭ উপজেলায় এমন ৬১টি পুঞ্জি রয়েছে খাসিয়াদের।
৪ ঘণ্টা আগে২০০২ সালে বুয়েট শিক্ষার্থী সাবেকুন নাহার সনি হত্যা মামলার দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি মুশফিক উদ্দিন টগরকে (৫০) গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। তাঁর কাছ থেকে একটি রিভলবার ও ১৫৬ রাউন্ড গুলি উদ্ধার করা হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগে