ময়মনসিংহ প্রতিনিধি
ময়মনসিংহে দৃশ্যমান ফ্যাসিস্টদের দ্রুত গ্রেপ্তার এবং শহীদ ও আহত পরিবারের নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবিতে আমরণ অনশনসহ অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন ‘জুলাই যোদ্ধা ও শহীদ পরিবারের’ সদস্যরা। গতকাল রোববার (৫ অক্টোবর) দুপুর থেকে শুরু হওয়া এই অনশন কর্মসূচি দ্বিতীয় দিনের মতো ময়মনসিংহ বিভাগীয় কমিশনার কার্যালয়ের সামনে চলছে।
কর্মসূচিটি আয়োজন করেছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শহীদ ও আহত সেল এবং বিপ্লবী জুলাই যোদ্ধা ময়মনসিংহ বিভাগ।
বিপ্লবী জুলাই যোদ্ধার ব্যানারে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের শহীদ ও আহত সেলের ময়মনসিংহ বিভাগীয় সমন্বয়ক আল নূর মোহাম্মদ আয়াস অনশনের ঘোষণা দিলে এতে বিভাগের শেরপুর, জামালপুর, নেত্রকোনা ও ময়মনসিংহের বিভিন্ন উপজেলা থেকে শহীদ পরিবার ও আহত ব্যক্তিরা সংহতি জানান। বিরতিহীন বৃষ্টির মধ্যেও শহীদ পরিবারের নারীরা স্বজন হত্যার বিচারের দাবিতে স্লোগান দিতে থাকেন।
অনশনে বসা আল নূর অভিযোগ করেন, ‘জুলাই অভ্যুত্থানের এক বছর পেরিয়ে গেলেও এখনো দৃশ্যমান বিচার দেখছি না। বরং প্রশাসনের সহযোগিতায় আওয়ামী লীগের দোসররা দাপিয়ে বেড়াচ্ছে।’
শেরপুরের ঝিনাইগাতী উপজেলার শহীদ শাহাদাত হোসাইনের স্ত্রী সোনিয়া আক্তারও অনশনে যোগ দেন। তিনি জানান, হত্যার ঘটনায় তিনি নিজে ঢাকায় এবং তাঁর শাশুড়ি শেরপুর আদালতে পৃথক দুটি মামলা করেন। কিন্তু স্থানীয় এক বিএনপি নেতা তাঁকে মামলা তুলে নিতে হুমকি দিচ্ছেন। মামলায় গ্রেপ্তার হওয়া আওয়ামী লীগের এক নেতা শেরপুর আদালত থেকে জামিনে বের হয়ে গেছেন।
শেরপুর জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি চন্দন কুমার পাল গ্রেপ্তার হওয়ার ১৮ দিনের মাথায় জামিনে মুক্তি পেয়ে শহীদ পরিবারের সদস্যদের হুমকি দিচ্ছেন। তাঁর জামিন হয়েছে মোটা অঙ্কের টাকায়, খুবই গোপনে। এগুলো প্রশাসনের আসকারা ছাড়া কোনোভাবেই হতে পারে না।
আমরণ অনশনে একাত্মতা প্রকাশ করে অংশ নেওয়া এনসিপি ময়মনসিংহ জেলা কমিটির সদস্য অ্যাডভোকেট এ টি এম মাহবুবুল আলম বলেন, ‘গণ-অভ্যুত্থানের এক বছর পেরিয়ে গেলেও জুলাই যোদ্ধা এবং তাদের পরিবারের সদস্যরা নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে, এটি দুঃখজনক। এ ক্ষেত্রে রাষ্ট্র ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছে। আমরাও চাই আওয়ামী দোসরদের গ্রেপ্তারের পাশাপাশি জুলাই যোদ্ধা এবং তাদের পরিবারের সদস্যদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হোক।’
ময়মনসিংহে দৃশ্যমান ফ্যাসিস্টদের দ্রুত গ্রেপ্তার এবং শহীদ ও আহত পরিবারের নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবিতে আমরণ অনশনসহ অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন ‘জুলাই যোদ্ধা ও শহীদ পরিবারের’ সদস্যরা। গতকাল রোববার (৫ অক্টোবর) দুপুর থেকে শুরু হওয়া এই অনশন কর্মসূচি দ্বিতীয় দিনের মতো ময়মনসিংহ বিভাগীয় কমিশনার কার্যালয়ের সামনে চলছে।
কর্মসূচিটি আয়োজন করেছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শহীদ ও আহত সেল এবং বিপ্লবী জুলাই যোদ্ধা ময়মনসিংহ বিভাগ।
বিপ্লবী জুলাই যোদ্ধার ব্যানারে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের শহীদ ও আহত সেলের ময়মনসিংহ বিভাগীয় সমন্বয়ক আল নূর মোহাম্মদ আয়াস অনশনের ঘোষণা দিলে এতে বিভাগের শেরপুর, জামালপুর, নেত্রকোনা ও ময়মনসিংহের বিভিন্ন উপজেলা থেকে শহীদ পরিবার ও আহত ব্যক্তিরা সংহতি জানান। বিরতিহীন বৃষ্টির মধ্যেও শহীদ পরিবারের নারীরা স্বজন হত্যার বিচারের দাবিতে স্লোগান দিতে থাকেন।
অনশনে বসা আল নূর অভিযোগ করেন, ‘জুলাই অভ্যুত্থানের এক বছর পেরিয়ে গেলেও এখনো দৃশ্যমান বিচার দেখছি না। বরং প্রশাসনের সহযোগিতায় আওয়ামী লীগের দোসররা দাপিয়ে বেড়াচ্ছে।’
শেরপুরের ঝিনাইগাতী উপজেলার শহীদ শাহাদাত হোসাইনের স্ত্রী সোনিয়া আক্তারও অনশনে যোগ দেন। তিনি জানান, হত্যার ঘটনায় তিনি নিজে ঢাকায় এবং তাঁর শাশুড়ি শেরপুর আদালতে পৃথক দুটি মামলা করেন। কিন্তু স্থানীয় এক বিএনপি নেতা তাঁকে মামলা তুলে নিতে হুমকি দিচ্ছেন। মামলায় গ্রেপ্তার হওয়া আওয়ামী লীগের এক নেতা শেরপুর আদালত থেকে জামিনে বের হয়ে গেছেন।
শেরপুর জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি চন্দন কুমার পাল গ্রেপ্তার হওয়ার ১৮ দিনের মাথায় জামিনে মুক্তি পেয়ে শহীদ পরিবারের সদস্যদের হুমকি দিচ্ছেন। তাঁর জামিন হয়েছে মোটা অঙ্কের টাকায়, খুবই গোপনে। এগুলো প্রশাসনের আসকারা ছাড়া কোনোভাবেই হতে পারে না।
আমরণ অনশনে একাত্মতা প্রকাশ করে অংশ নেওয়া এনসিপি ময়মনসিংহ জেলা কমিটির সদস্য অ্যাডভোকেট এ টি এম মাহবুবুল আলম বলেন, ‘গণ-অভ্যুত্থানের এক বছর পেরিয়ে গেলেও জুলাই যোদ্ধা এবং তাদের পরিবারের সদস্যরা নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে, এটি দুঃখজনক। এ ক্ষেত্রে রাষ্ট্র ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছে। আমরাও চাই আওয়ামী দোসরদের গ্রেপ্তারের পাশাপাশি জুলাই যোদ্ধা এবং তাদের পরিবারের সদস্যদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হোক।’
গাজীপুর সিটি করপোরেশনে (জিসিসি) চীনের একটি প্রতিষ্ঠানের উদ্ভাবিত রক্ত আমাশয়ের (শিগেলা) টিকার ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল দিতে চায় আন্তর্জাতিক উদরাময় গবেষণা কেন্দ্র বাংলাদেশ (আইসিডিডিআরবি)। চীনা প্রতিষ্ঠানটি এ বিষয়ে আইসিডিডিআরবির সহযোগিতা চেয়েছিল।
৫ ঘণ্টা আগেগাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জে ছড়িয়ে পড়ছে অ্যানথ্রাক্স (তড়কা রোগ)। গবাদিপশুর এ রোগে আক্রান্তের সংখ্যা দিন দিন বেড়েই চলছে। এ উপসর্গ নিয়ে মারাও গেছেন মোছা. রোজিনা বেগম নামের এক নারী। কিন্তু সে তুলনায় নেই সচেতনতা ও চিকিৎসার ব্যবস্থা। ফলে চরম উৎকণ্ঠা আর উদ্বিগ্নে দিন কাটছে সুন্দরগঞ্জবাসীর।
৫ ঘণ্টা আগেতিন বছর ধরে বরগুনার তালতলীর ফাতরার বনের উত্তর নিদ্রার চরের শত শত বিভিন্ন প্রজাতির বড় গাছ মরে যাচ্ছে। তবে সেগুলো বিক্রির কোনো উদ্যোগ নিচ্ছে না বন বিভাগ। অভিযোগ উঠেছে, কিছু অসাধু কর্মকর্তা সেসব গাছ চোরাই পথে বিক্রি করছেন।
৫ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের টেকসই উন্নয়নে স্থানীয় পর্যায়ের এনজিওগুলোর সক্ষমতা বৃদ্ধি ও তাদের সরাসরি তত্ত্বাবধানে প্রকল্প বাস্তবায়ন প্রয়োজন বলে জানিয়েছে এনজিও-বিষয়ক ব্যুরোর মহাপরিচালক মোহাম্মদ দাউদ মিয়া। রোববার (১২ অক্টোবর) দুপুরে রাজধানীর গুলশানে স্থানীয়করণ-বিষয়ক এক জাতীয় সেমিনারে এসব কথা বলেন তিনি।
৭ ঘণ্টা আগে