নান্দাইল (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি
ময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জে এক বাবা দা দিয়ে কুপিয়ে মোবারক হোসেন (৭) নামের নিজের শিশুসন্তানকে হত্যা করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। আজ বুধবার (৩০ জুলাই) বিকেলে উপজেলার সোহাগী ইউনিয়নের বি-কাঁঠালিয়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। পুলিশ বাবা মো. নুরুল ইসলামকে আটক করেছে।
পুলিশ ও পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, নুরুল ইসলাম দীর্ঘদিন ধরে মানসিক সমস্যায় ভুগছেন। পরিবারের লোকজন তাঁকে দড়ি দিয়ে বেঁধে রাখতেন। উন্নত চিকিৎসা করিয়ে ১৫ দিন আগে তাঁকে মুক্তভাবে থাকতে দেয় পরিবার। এর মধ্যে আবারও তাঁর মানসিক অবস্থার অবনতি ঘটতে থাকে। আজ বিকেলে নুরুল বাড়ির পাশে জঙ্গলে বসেছিলেন। এর মধ্যে বৃষ্টি শুরু হলে তাঁর স্ত্রী জাকিয়া বেগম ছেলে মোবারককে ছাতা দিয়ে সেখানে পাঠান। ছাতা নিয়ে শিশুটি নুরুলের কাছে গেলেই তাঁর হাতে থাকা দা দিয়ে মাথা ও গলা বরাবর কোপ দেন। এতে মাটিতে লুটিয়ে পড়ে মোবারক। জাকিয়া বেগম ও স্থানীয়রা শিশুটিকে উদ্ধার করে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ (মমেক) হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। খবর পেয়ে ঈশ্বরগঞ্জ থানা-পুলিশ নুরুলকে আটক করে থানায় নিয়ে যায়।
শিশুটির মা জাকিয়া বেগম বলেন, ‘আমার স্বামীর মানসিক সমস্যা ছিল। চিকিৎসা করিয়ে সুস্থ করেছিলাম। বিকেলে জঙ্গলে বসেছিল সে। বৃষ্টি পড়ছে দেখে ছেলেকে ছাতা দিয়ে পাঠাতেই দা দিয়ে কোপ মেরে হত্যা করে। এমন অমানবিক নিষ্ঠুর বাবার বিচার চাই।
ঈশ্বরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ উবায়দুর রহমান মোবাইল ফোনে আজকের পত্রিকাকে বলেন, স্থানীয়রা নুরুল ইসলামকে আটক করে পুলিশের কাছে দিয়েছেন। আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন।
ময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জে এক বাবা দা দিয়ে কুপিয়ে মোবারক হোসেন (৭) নামের নিজের শিশুসন্তানকে হত্যা করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। আজ বুধবার (৩০ জুলাই) বিকেলে উপজেলার সোহাগী ইউনিয়নের বি-কাঁঠালিয়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। পুলিশ বাবা মো. নুরুল ইসলামকে আটক করেছে।
পুলিশ ও পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, নুরুল ইসলাম দীর্ঘদিন ধরে মানসিক সমস্যায় ভুগছেন। পরিবারের লোকজন তাঁকে দড়ি দিয়ে বেঁধে রাখতেন। উন্নত চিকিৎসা করিয়ে ১৫ দিন আগে তাঁকে মুক্তভাবে থাকতে দেয় পরিবার। এর মধ্যে আবারও তাঁর মানসিক অবস্থার অবনতি ঘটতে থাকে। আজ বিকেলে নুরুল বাড়ির পাশে জঙ্গলে বসেছিলেন। এর মধ্যে বৃষ্টি শুরু হলে তাঁর স্ত্রী জাকিয়া বেগম ছেলে মোবারককে ছাতা দিয়ে সেখানে পাঠান। ছাতা নিয়ে শিশুটি নুরুলের কাছে গেলেই তাঁর হাতে থাকা দা দিয়ে মাথা ও গলা বরাবর কোপ দেন। এতে মাটিতে লুটিয়ে পড়ে মোবারক। জাকিয়া বেগম ও স্থানীয়রা শিশুটিকে উদ্ধার করে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ (মমেক) হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। খবর পেয়ে ঈশ্বরগঞ্জ থানা-পুলিশ নুরুলকে আটক করে থানায় নিয়ে যায়।
শিশুটির মা জাকিয়া বেগম বলেন, ‘আমার স্বামীর মানসিক সমস্যা ছিল। চিকিৎসা করিয়ে সুস্থ করেছিলাম। বিকেলে জঙ্গলে বসেছিল সে। বৃষ্টি পড়ছে দেখে ছেলেকে ছাতা দিয়ে পাঠাতেই দা দিয়ে কোপ মেরে হত্যা করে। এমন অমানবিক নিষ্ঠুর বাবার বিচার চাই।
ঈশ্বরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ উবায়দুর রহমান মোবাইল ফোনে আজকের পত্রিকাকে বলেন, স্থানীয়রা নুরুল ইসলামকে আটক করে পুলিশের কাছে দিয়েছেন। আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন।
মাদারীপুরে কুমার নদে বালু উত্তোলনকারীদের ধাওয়া দিয়ে তাড়িয়ে ড্রেজার মেশিনে আগুন ধরিয়ে দিয়েছে উত্তেজিত জনতা। গতকাল শুক্রবার গভীর রাতে সদর উপজেলার শিরখাড়া ইউনিয়নের শ্রীনদী ইউনিয়নের রায়েরকান্দি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
১১ মিনিট আগেময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জ এবং ত্রিশালে পৃথক দুটি ধর্ষণ মামলার দুজন আসামিকে গাজীপুর ও নারায়ণগঞ্জ থেকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব-১৪। শনিবার (২ আগস্ট) দুপুরে এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে র্যাব।
১৬ মিনিট আগেকক্সবাজারের রামু উপজেলার রশিদ নগরে ট্রেনের ধাক্কায় ঘটনাস্থলে একই পরিবারের ৪ জনসহ অটোরিকশার ৫ যাত্রী নিহত হয়েছেন। নিহতদের মধ্যে দুটি শিশু, দুই নারী রয়েছেন।
১৮ মিনিট আগেপুলিশ জানায়, একসময় একটি ইটভাটায় কাজ করার সময় আকলিমা ও আব্দুর রহিমের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। একপর্যায়ে তাঁরা বিয়ে করেন। পরে ইটভাটার কার্যক্রম বন্ধ হয়ে গেলে আব্দুর রহিম নিজ এলাকায় ফিরে যান। সেখানে তাঁর আরও এক স্ত্রী রয়েছে। প্রায় ছয়-সাত মাস ধরে আকলিমার সঙ্গে যোগাযোগ বন্ধ রাখেন রহিম।
৩৯ মিনিট আগে