ময়মনসিংহ প্রতিনিধি
গত বছরের তুলনায় এ বছর এসএসসি পরীক্ষায় ময়মনসিংহ বোর্ডে কমেছে পাসের হার ও জিপিএ-৫। ১ লাখ ২২ হাজার ৭৮২ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নিয়ে পাস করেছে ১ লাখ ৫ হাজার ৪৭ জন। পাসের হার ৮৫ দশমিক ৪৯ শতাংশ। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৩ হাজার ১৭৭ জন। তবে পাসের হার ও জিপিএ-৫-এ এবারও এগিয়ে মেয়েরা।
গত বছর পাসের হার ছিল ৮৯ দশমিক ২ শতাংশ। জিপিএ-৫ পেয়েছিল ১৫ হাজার ২১৬ জন। মোট পরীক্ষার্থী ছিল ১ লাখ ৯ হাজার ৯৫২ জন।
শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক শামসুল ইসলাম জানান, ১ হাজার ৩০৬টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ১ লাখ ২২ হাজার ৮৭২ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে পাস করেছে ১ লাখ ৫ হাজার ৪৭ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৩ হাজার ১৭৭ জন। এর মধ্যে বিজ্ঞান বিভাগে ১২ হাজার ৪৬৬ জন, মানবিক বিভাগে ৫৯৬ জন এবং ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগে ১১৫ জন শিক্ষার্থী জিপিএ-৫ পেয়েছে। এবারও পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে ছেলেদের চেয়ে মেয়েরা এগিয়ে রয়েছে। ৬ হাজার ২৪ জন ছেলে এবং ৭ হাজার ১৫৩ জন মেয়ে জিপিএ-৫ পেয়েছে।
বোর্ডের অধীনে জামালপুর জেলায় পাসের হার ৮৬ দশমিক ৯৮ শতাংশ, শেরপুর জেলায় পাসের হার ৮৬ শতাংশ, ময়মনসিংহ জেলায় পাসের হার ৮৫ দশমিক ৬০ শতাংশ এবং নেত্রকোনা জেলায় পাসের হার ৮৩ দশমিক ৮ শতাংশ।
ময়মনসিংহ বিদ্যাময়ী সরকারি বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক নাছিমা আক্তার বলেন, ‘এবারের ফলাফলে লক্ষ করা গেছে, বোর্ডে পাসের হার এবং জিপিএ-৫ পাওয়ার দিকে মেয়েরা এগিয়ে রয়েছে। আমার প্রতিষ্ঠান থেকে ৩১২ জন পরীক্ষায় অংশ নিয়ে ২৭৪ জন জিপিএ-৫ পেয়েছে। ছয়জন ফেল করেছে। এর মধ্যে একজনের মা খুব অসুস্থ ছিল, তাই গণিতে সে খারাপ করেছে। এ ছাড়া বাকিরা কী কারণে ফেল করেছে বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে। বিশেষ করে শিক্ষার্থীরা কোচিংনির্ভর হয়ে পড়ায় দিন দিন ফল খারাপ হচ্ছে। এ থেকে আমাদের বের হয়ে আসতে হবে।’
বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. গাজী হাসান কামাল বলেন, গত বছরের তুলনায় এ বছর ময়মনসিংহ বোর্ডে তুলনামূলক ফল কিছুটা খারাপ হয়েছে। তবে গত বছর পূর্ণ বিষয়ে পরীক্ষা হয়নি। ভবিষ্যতে ফল ভালো করার জন্য প্রতিষ্ঠানের দিকে নজরদারি বাড়ানো হবে।
গত বছরের তুলনায় এ বছর এসএসসি পরীক্ষায় ময়মনসিংহ বোর্ডে কমেছে পাসের হার ও জিপিএ-৫। ১ লাখ ২২ হাজার ৭৮২ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নিয়ে পাস করেছে ১ লাখ ৫ হাজার ৪৭ জন। পাসের হার ৮৫ দশমিক ৪৯ শতাংশ। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৩ হাজার ১৭৭ জন। তবে পাসের হার ও জিপিএ-৫-এ এবারও এগিয়ে মেয়েরা।
গত বছর পাসের হার ছিল ৮৯ দশমিক ২ শতাংশ। জিপিএ-৫ পেয়েছিল ১৫ হাজার ২১৬ জন। মোট পরীক্ষার্থী ছিল ১ লাখ ৯ হাজার ৯৫২ জন।
শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক শামসুল ইসলাম জানান, ১ হাজার ৩০৬টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ১ লাখ ২২ হাজার ৮৭২ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে পাস করেছে ১ লাখ ৫ হাজার ৪৭ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৩ হাজার ১৭৭ জন। এর মধ্যে বিজ্ঞান বিভাগে ১২ হাজার ৪৬৬ জন, মানবিক বিভাগে ৫৯৬ জন এবং ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগে ১১৫ জন শিক্ষার্থী জিপিএ-৫ পেয়েছে। এবারও পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে ছেলেদের চেয়ে মেয়েরা এগিয়ে রয়েছে। ৬ হাজার ২৪ জন ছেলে এবং ৭ হাজার ১৫৩ জন মেয়ে জিপিএ-৫ পেয়েছে।
বোর্ডের অধীনে জামালপুর জেলায় পাসের হার ৮৬ দশমিক ৯৮ শতাংশ, শেরপুর জেলায় পাসের হার ৮৬ শতাংশ, ময়মনসিংহ জেলায় পাসের হার ৮৫ দশমিক ৬০ শতাংশ এবং নেত্রকোনা জেলায় পাসের হার ৮৩ দশমিক ৮ শতাংশ।
ময়মনসিংহ বিদ্যাময়ী সরকারি বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক নাছিমা আক্তার বলেন, ‘এবারের ফলাফলে লক্ষ করা গেছে, বোর্ডে পাসের হার এবং জিপিএ-৫ পাওয়ার দিকে মেয়েরা এগিয়ে রয়েছে। আমার প্রতিষ্ঠান থেকে ৩১২ জন পরীক্ষায় অংশ নিয়ে ২৭৪ জন জিপিএ-৫ পেয়েছে। ছয়জন ফেল করেছে। এর মধ্যে একজনের মা খুব অসুস্থ ছিল, তাই গণিতে সে খারাপ করেছে। এ ছাড়া বাকিরা কী কারণে ফেল করেছে বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে। বিশেষ করে শিক্ষার্থীরা কোচিংনির্ভর হয়ে পড়ায় দিন দিন ফল খারাপ হচ্ছে। এ থেকে আমাদের বের হয়ে আসতে হবে।’
বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. গাজী হাসান কামাল বলেন, গত বছরের তুলনায় এ বছর ময়মনসিংহ বোর্ডে তুলনামূলক ফল কিছুটা খারাপ হয়েছে। তবে গত বছর পূর্ণ বিষয়ে পরীক্ষা হয়নি। ভবিষ্যতে ফল ভালো করার জন্য প্রতিষ্ঠানের দিকে নজরদারি বাড়ানো হবে।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
১ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
১ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
১ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
২ ঘণ্টা আগে