মণিপুরী ললিতকলা একাডেমি
মাহিদুল ইসলাম, মৌলভীবাজার
মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জের মণিপুরী ললিতকলা একাডেমির নির্বাহী পরিষদের মেয়াদোত্তীর্ণ হয়েছে দুই বছর আগে। এরপর পর্ষদ গঠন না করার জন্য শোকজ করা হয়েছে একাডেমির উপপরিচালক (অতিরিক্ত দায়িত্ব) প্রভাস চন্দ্র সিংহকে। তবে এর জবাব তিনি দেননি। ইতিমধ্যে তাঁর বিরুদ্ধে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগও উঠেছে। তবে প্রভাস চন্দ্র সিংহ বহাল তবিয়তে আছেন।
১৯৭৬ সালে প্রথম মণিপুরী সমাজকল্যাণ সমিতির প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি দীননাথ সিংহ মণিপুরিদের জন্য একটি সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠানের দাবি পেশ করেন গণভবনে। এরই পরিপ্রেক্ষিতে ১৯৭৭ সালে সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয় মণিপুরী ললিতকলা একাডেমি প্রতিষ্ঠার অনুমোদন দেয়। ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান আইন কার্যকর হওয়ার পর ২০১০ সাল থেকে প্রতিষ্ঠানটি সে আইনের অধীনে পরিচালিত হচ্ছে। এই একাডেমির নির্বাহী পরিষদের মেয়াদ ২০২৩ সালে ২ জুলাই উত্তীর্ণ হয়। এরপর গত ১৩ আগস্ট সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব শিউলী হরি স্বাক্ষরিত একটা চিঠি প্রভাস চন্দ্র সিংহকে পাঠানো হয়। চিঠিতে বলা হয়, ২০২৩ সালের ২ জুলাই একাডেমির নির্বাহী পরিষদের মেয়াদোত্তীর্ণ হওয়ার পর নির্বাহী পরিষদ গঠন ব্যতীত কীভাবে একাডেমির প্রশাসনিক কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে, তা আগামী ৩ কার্যদিবসের মধ্যে ব্যাখ্যা প্রদানের জন্য বলা হয়। চিঠি পাঠানোর প্রায় দেড় মাস অতিবাহিত হলেও এখনো নির্বাহী পরিষদ গঠন করা সম্ভব হয়নি।
এদিকে এই একাডেমির নির্বাহী পরিষদ ১০ সদস্যবিশিষ্ট হয়। সভাপতির দায়িত্বে থাকেন জেলা প্রশাসক।
পরিষদে সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালেয়র উপসচিব দুজন, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা, একাডেমির উপপরিচালককে সদস্যসচিব করা হয়। এ ছাড়া ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর চারজন সদস্য ও সাধারণ একজন সদস্য নিয়ে নির্বাহী পরিষদ গঠন করা হয়।
অনুসন্ধানে জানা যায়, ২০২৪ সালের ২৮ নভেম্বর প্রভাস চন্দ্র সিংহকে একাডেমির উপপরিচালক (অতিরিক্ত দায়িত্ব) ও ভিডিও বিভাগের দায়িত্ব প্রদান করা হয় সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব নাজমা বেগম স্বাক্ষরিত একটি চিঠির মাধ্যমে। প্রভাস চন্দ্র সিংহকে একাডেমির এই দায়িত্ব দেওয়ার পর ২০২৪ সালের ১ ডিসেম্বর একাডেমির নৃত্য প্রশিক্ষক অজিত কুমার সিংহ, বাদ্যযন্ত্র প্রশিক্ষক ধীরেন্দ্র কুমার সিংহ, বাংলা একাডেমি পুরস্কারপ্রাপ্ত ও একাডেমির নাট্য প্রশিক্ষক শুভাশিস সিনহা, ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী সংগীত প্রশিক্ষক বিধান চন্দ্র সিংহ ও অফিস সহায়ক মো. গোলাম মোস্তফা স্বাক্ষরিত একটি চিঠি জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা বরাবর পাঠানো হয়। ওই চিঠিতে উল্লেখ করা হয়, প্রভাস চন্দ্র সিংহকে দায়িত্ব দেওয়ার মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানের জন্য এক মারাত্মক ক্ষতিকর অধ্যায় শুরু হয়েছে। গবেষণা কর্মকর্তা ২১ বছর চাকরিতে কর্মরত থাকা অবস্থায় কোনো প্রকার গবেষণাকাজের প্রকাশনা, সাময়িকী প্রকাশ ও বইপত্র নেই। অফিশিয়ালি কার্যক্রম, নথিপত্র প্রস্তুতকরণ ও প্রশাসনিক কাজে তাঁর কোনো অভিজ্ঞতা নেই। বিভিন্ন সময়ে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও উৎসবাদি প্রশিক্ষণ প্রদান করা হলে বিল তাঁর নামে উত্তোলন করা হয়।
চিঠিতে আরও উল্লেখ করা হয়, প্রভাস চন্দ্র সিংহ শিল্পীদের নামে-বেনামে টাকা উত্তোলন করে সম্মানী সঠিকভাবে প্রদান করেননি। এই অবস্থায় একাডেমির কর্মরত কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা উপপরিচালক (অতিরিক্ত দায়িত্বপ্রাপ্ত) ও গবেষণা কর্মকর্তা প্রভাস চন্দ্র সিংহের অধীনে চাকরি করতে অনীহা প্রকাশ করেছেন।
নির্বাহী পরিষদ গঠন ও অভিযোগের বিষয়ে প্রভাস চন্দ্র সিংহ বলেন, ‘শিগগির একাডেমির কমিটি গঠনের প্রস্তাব পাঠানো হবে। আমার বিরুদ্ধে একটা মহল চক্রান্ত করছে। সব অভিযোগ ভিত্তিহীন।’
সূত্র জানিয়েছে, গত জুলাই মাসে প্রভাস চন্দ্র সিংহের বিরুদ্ধে শিল্পীদের সম্মানী ভাতা আত্মসাতের অভিযোগ ওঠে। এ অভিযোগের সত্যতাও পাওয়া গেছে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট তদন্তকারী কর্মকর্তা। অভিযোগ রয়েছে, প্রভাস চন্দ্র সিংহ একাডেমিতে একাই রাজত্ব করার জন্য প্রায় দুই বছর ধরে নির্বাহী পরিষদ গঠন করার উদ্যোগ নেননি।
এ বিষয়ে মৌলভীবাজারের জেলা প্রশাসক মো. ইসরাইল হোসেন বলেন, ‘আমাকে মণিপুরী ললিতকলা একাডেমির কমিটির বিষয়ে চিঠি পাঠানো হয়েছে। এক-দুই সপ্তাহের মধ্যে কমিটি আমরা পাঠিয়ে দেব। একাডেমির উপপরিচালকের অনিয়মের অভিযোগের তদন্ত রিপোর্ট কিছুটা অসম্পূর্ণ ছিল, এগুলো আবার সম্পন্ন করে দিতে বলেছি। কয়েক দিনের মধ্যে রিপোর্ট প্রকাশ করা হবে।’
সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব শিউলী হরি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রভাস চন্দ্র সিংহের বিরুদ্ধে বিভিন্ন অভিযোগের বিষয় ও একাডেমির নির্বাহী পরিষদ গঠন ব্যতীত কীভাবে একাডেমির প্রশাসনিক কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে, এসব বিষয়ে আমরা ব্যবস্থা গ্রহণ করব।’
মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জের মণিপুরী ললিতকলা একাডেমির নির্বাহী পরিষদের মেয়াদোত্তীর্ণ হয়েছে দুই বছর আগে। এরপর পর্ষদ গঠন না করার জন্য শোকজ করা হয়েছে একাডেমির উপপরিচালক (অতিরিক্ত দায়িত্ব) প্রভাস চন্দ্র সিংহকে। তবে এর জবাব তিনি দেননি। ইতিমধ্যে তাঁর বিরুদ্ধে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগও উঠেছে। তবে প্রভাস চন্দ্র সিংহ বহাল তবিয়তে আছেন।
১৯৭৬ সালে প্রথম মণিপুরী সমাজকল্যাণ সমিতির প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি দীননাথ সিংহ মণিপুরিদের জন্য একটি সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠানের দাবি পেশ করেন গণভবনে। এরই পরিপ্রেক্ষিতে ১৯৭৭ সালে সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয় মণিপুরী ললিতকলা একাডেমি প্রতিষ্ঠার অনুমোদন দেয়। ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান আইন কার্যকর হওয়ার পর ২০১০ সাল থেকে প্রতিষ্ঠানটি সে আইনের অধীনে পরিচালিত হচ্ছে। এই একাডেমির নির্বাহী পরিষদের মেয়াদ ২০২৩ সালে ২ জুলাই উত্তীর্ণ হয়। এরপর গত ১৩ আগস্ট সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব শিউলী হরি স্বাক্ষরিত একটা চিঠি প্রভাস চন্দ্র সিংহকে পাঠানো হয়। চিঠিতে বলা হয়, ২০২৩ সালের ২ জুলাই একাডেমির নির্বাহী পরিষদের মেয়াদোত্তীর্ণ হওয়ার পর নির্বাহী পরিষদ গঠন ব্যতীত কীভাবে একাডেমির প্রশাসনিক কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে, তা আগামী ৩ কার্যদিবসের মধ্যে ব্যাখ্যা প্রদানের জন্য বলা হয়। চিঠি পাঠানোর প্রায় দেড় মাস অতিবাহিত হলেও এখনো নির্বাহী পরিষদ গঠন করা সম্ভব হয়নি।
এদিকে এই একাডেমির নির্বাহী পরিষদ ১০ সদস্যবিশিষ্ট হয়। সভাপতির দায়িত্বে থাকেন জেলা প্রশাসক।
পরিষদে সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালেয়র উপসচিব দুজন, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা, একাডেমির উপপরিচালককে সদস্যসচিব করা হয়। এ ছাড়া ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর চারজন সদস্য ও সাধারণ একজন সদস্য নিয়ে নির্বাহী পরিষদ গঠন করা হয়।
অনুসন্ধানে জানা যায়, ২০২৪ সালের ২৮ নভেম্বর প্রভাস চন্দ্র সিংহকে একাডেমির উপপরিচালক (অতিরিক্ত দায়িত্ব) ও ভিডিও বিভাগের দায়িত্ব প্রদান করা হয় সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব নাজমা বেগম স্বাক্ষরিত একটি চিঠির মাধ্যমে। প্রভাস চন্দ্র সিংহকে একাডেমির এই দায়িত্ব দেওয়ার পর ২০২৪ সালের ১ ডিসেম্বর একাডেমির নৃত্য প্রশিক্ষক অজিত কুমার সিংহ, বাদ্যযন্ত্র প্রশিক্ষক ধীরেন্দ্র কুমার সিংহ, বাংলা একাডেমি পুরস্কারপ্রাপ্ত ও একাডেমির নাট্য প্রশিক্ষক শুভাশিস সিনহা, ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী সংগীত প্রশিক্ষক বিধান চন্দ্র সিংহ ও অফিস সহায়ক মো. গোলাম মোস্তফা স্বাক্ষরিত একটি চিঠি জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা বরাবর পাঠানো হয়। ওই চিঠিতে উল্লেখ করা হয়, প্রভাস চন্দ্র সিংহকে দায়িত্ব দেওয়ার মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানের জন্য এক মারাত্মক ক্ষতিকর অধ্যায় শুরু হয়েছে। গবেষণা কর্মকর্তা ২১ বছর চাকরিতে কর্মরত থাকা অবস্থায় কোনো প্রকার গবেষণাকাজের প্রকাশনা, সাময়িকী প্রকাশ ও বইপত্র নেই। অফিশিয়ালি কার্যক্রম, নথিপত্র প্রস্তুতকরণ ও প্রশাসনিক কাজে তাঁর কোনো অভিজ্ঞতা নেই। বিভিন্ন সময়ে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও উৎসবাদি প্রশিক্ষণ প্রদান করা হলে বিল তাঁর নামে উত্তোলন করা হয়।
চিঠিতে আরও উল্লেখ করা হয়, প্রভাস চন্দ্র সিংহ শিল্পীদের নামে-বেনামে টাকা উত্তোলন করে সম্মানী সঠিকভাবে প্রদান করেননি। এই অবস্থায় একাডেমির কর্মরত কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা উপপরিচালক (অতিরিক্ত দায়িত্বপ্রাপ্ত) ও গবেষণা কর্মকর্তা প্রভাস চন্দ্র সিংহের অধীনে চাকরি করতে অনীহা প্রকাশ করেছেন।
নির্বাহী পরিষদ গঠন ও অভিযোগের বিষয়ে প্রভাস চন্দ্র সিংহ বলেন, ‘শিগগির একাডেমির কমিটি গঠনের প্রস্তাব পাঠানো হবে। আমার বিরুদ্ধে একটা মহল চক্রান্ত করছে। সব অভিযোগ ভিত্তিহীন।’
সূত্র জানিয়েছে, গত জুলাই মাসে প্রভাস চন্দ্র সিংহের বিরুদ্ধে শিল্পীদের সম্মানী ভাতা আত্মসাতের অভিযোগ ওঠে। এ অভিযোগের সত্যতাও পাওয়া গেছে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট তদন্তকারী কর্মকর্তা। অভিযোগ রয়েছে, প্রভাস চন্দ্র সিংহ একাডেমিতে একাই রাজত্ব করার জন্য প্রায় দুই বছর ধরে নির্বাহী পরিষদ গঠন করার উদ্যোগ নেননি।
এ বিষয়ে মৌলভীবাজারের জেলা প্রশাসক মো. ইসরাইল হোসেন বলেন, ‘আমাকে মণিপুরী ললিতকলা একাডেমির কমিটির বিষয়ে চিঠি পাঠানো হয়েছে। এক-দুই সপ্তাহের মধ্যে কমিটি আমরা পাঠিয়ে দেব। একাডেমির উপপরিচালকের অনিয়মের অভিযোগের তদন্ত রিপোর্ট কিছুটা অসম্পূর্ণ ছিল, এগুলো আবার সম্পন্ন করে দিতে বলেছি। কয়েক দিনের মধ্যে রিপোর্ট প্রকাশ করা হবে।’
সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব শিউলী হরি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রভাস চন্দ্র সিংহের বিরুদ্ধে বিভিন্ন অভিযোগের বিষয় ও একাডেমির নির্বাহী পরিষদ গঠন ব্যতীত কীভাবে একাডেমির প্রশাসনিক কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে, এসব বিষয়ে আমরা ব্যবস্থা গ্রহণ করব।’
রাজশাহী শহরের বর্জ্যে বিষাক্ত হয়ে উঠেছে বারনই নদ। নদের পানি ব্যবহার করায় চর্মসহ জটিল রোগে আক্রান্ত হচ্ছে মানুষ। ছোঁয়াচে হওয়ায় অনেক রোগ ছড়াচ্ছে দ্রুত। রাজশাহীর ‘বাঁচার আশা সাংস্কৃতিক সংগঠন’ রাজশাহী ও নাটোরের সাতটি উপজেলায় সম্প্রতি জরিপ চালিয়ে এমন তথ্য পেয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেরংপুরের কারমাইকেল কলেজে ১৯৯০ সালে শেষবারের মতো ছাত্র সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। ওই ছাত্র সংসদ ভেঙে দেওয়ার পর আর নির্বাচন হয়নি। তাই কারমাইকেল কলেজ ছাত্র সংসদের (কাকসু) তহবিলে অলস পড়ে আছে প্রায় ১ কোটি টাকা।
২ ঘণ্টা আগেনিষেধাজ্ঞা দিয়েও বরিশালে থামানো যাচ্ছে না ডিমওয়ালা মা ইলিশ নিধন। ২২ দিনের নিষেধাজ্ঞা শুরুর চার দিনের মাথায় হিজলা ও মেহেন্দীগঞ্জ উপজেলায় মেঘনা নদীতে বেপরোয়া হয়ে উঠেছেন মৌসুমি জেলেরা। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও প্রশাসনের চোখ ফাঁকি দিয়ে মা ইলিশ শিকার করছেন তাঁরা। এমনকি মৎস্য কর্মকর্তা ও কোস্ট গার্ডে
২ ঘণ্টা আগেরাজশাহী জেলা বিএনপির আহ্বায়ক আবু সাঈদ চাঁদ এবং সদস্যসচিব বিশ্বনাথ সরকারের সম্পর্ক আর আগের মতো নেই বলে জানিয়েছে দলীয় সূত্র। তাঁরা এখন মুখোমুখি অবস্থান নিয়েছেন। দুজনের মধ্যে কথা বলাবলিও বন্ধ হয়ে গেছে। এ পরিস্থিতিতে সাংগঠনিক কার্যক্রম স্থবির হয়ে পড়ার আশঙ্কা করছেন সাধারণ কর্মীরা।
২ ঘণ্টা আগে