দৌলতপুর (কুষ্টিয়া) প্রতিনিধি
কুষ্টিয়ার দৌলতপুরে পদ্মা নদীর ভাঙন অব্যাহত থাকায় হুমকির মুখে আন্তর্জাতিক দুটি সীমানা পিলার ৮৪/৪ এস এবং ৮১/১ এস। ইতিমধ্যে ২০০৫ সালে ৮১/২ এস এবং ৮১/৩ এস সীমানা পিলার দুটি নদীগর্ভে বিলীন হয়ে যায়। ফলে সীমানা নির্ধারণে বিড়ম্বনায় পড়তে হয় বিজিবিকে। এদিকে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) ক্যাম্পসহ শতাধিক বসতি, সরকারি-বেসরকারি স্থাপনাও রয়েছে হুমকিতে।
পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) পক্ষ থেকে জিও ব্যাগ ফেলে ভাঙন প্রতিরোধের চেষ্টা করা হলেও কোনো সুফল আসছে না। তাই স্থায়ী বাঁধ নির্মাণের দাবি জানিয়েছেন এলাকাবাসী।
স্থানীয়রা জানান, ভারতীয় সীমান্তবর্তী চিলমারী ইউনিয়নের উদয়নগর এলাকায় তীব্র নদীভাঙনে বছরের পর বছর ধরে এই এলাকার জনপদ গ্রাস করে চলেছে এই পদ্মা নদী। এখন ভাঙন থেকে মাত্র ৫০ মিটার দূরে অবস্থান করছে উদয়নগর বিজিবি ক্যাম্প। আর ৪০ মিটার দূরে প্রাথমিক বিদ্যালয়। এ ছাড়া রয়েছে দোকানপাট, হাটবাজার, মসজিদ, মাদ্রাসাসহ নানা স্থাপনা।
স্থানীয়রা আরও জানান, দুই বছরে নদী ভেঙে এসেছে দেড় কিলোমিটারের মতো। শত শত একর জমি হারিয়ে নিঃস্ব হয়েছেন মানুষ। ভাঙনে বারবার বসতভিটা পিছিয়েও এনেছেন তাঁরা। আর এখন হুমকির মুখে পড়েছে উদয়নগর বিজিবি ক্যাম্প। এই ক্যাম্প না থাকলে নিরাপত্তাহীনতায় এখানে বসবাস করতে পারবেন না।
স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও বিজিবি কর্তৃপক্ষও দাবি জানাচ্ছে স্থায়ী বাঁধ নির্মাণের। এ বিষয়ে চিলমারী ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান আবদুল মান্নান বলেন, শত শত একর জমি হারিয়ে নিঃস্ব হয়েছেন এখানকার মানুষ। হুমকির মুখে পড়েছে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা। জিও ব্যাগ ফেলে ভাঙন প্রতিরোধের চেষ্টা করা হচ্ছে।
এ বিষয়ে বিজিবি ক্যাম্পের কমান্ডার নায়েক সুবেদার সিরাজুল ইসলাম খান বলেন, এই এলাকাসহ সীমান্ত রক্ষায় প্রয়োজন স্থায়ী বাঁধ নির্মাণের। ২০০৫ সালে নদীগর্ভে চলে গেছে দুটি আন্তর্জাতিক সীমানা পিলার। এ কারণে সীমানা নির্ধারণে বিড়ম্বনায় পড়তে হয় বিজিবিকে; যা একে বারেই মাঝ নদীতে। এদিকে নতুন করে হুমকিতে আরও দুটি আন্তর্জাতিক সীমানা পিলার।
এদিকে ভাঙন প্রতিরোধে জিও ব্যাগ ফেলছে পাউবো। স্থায়ী বাঁধ নির্মাণের প্রকল্প নেওয়ার কথা জানিয়ে পাউবোর শাখা কর্মকর্তা জিয়াউর রহমান বলছেন, এই এলাকাসহ বিজিবি ক্যাম্প রক্ষায় প্রয়োজন স্থায়ী বাঁধ নির্মাণ।
এখনই স্থায়ী বাঁধ নির্মাণ সম্ভব না হলেও ভাঙন প্রতিরোধে জিও ব্যাগ ফেলছে পাউবো। তবে দ্রুত সমস্যা নিরসনে ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দিলেন সংশ্লিষ্ট আসনের সাংসদ সদস্য সরোয়ার জাহান বাদশাহ।
কুষ্টিয়ার দৌলতপুরে পদ্মা নদীর ভাঙন অব্যাহত থাকায় হুমকির মুখে আন্তর্জাতিক দুটি সীমানা পিলার ৮৪/৪ এস এবং ৮১/১ এস। ইতিমধ্যে ২০০৫ সালে ৮১/২ এস এবং ৮১/৩ এস সীমানা পিলার দুটি নদীগর্ভে বিলীন হয়ে যায়। ফলে সীমানা নির্ধারণে বিড়ম্বনায় পড়তে হয় বিজিবিকে। এদিকে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) ক্যাম্পসহ শতাধিক বসতি, সরকারি-বেসরকারি স্থাপনাও রয়েছে হুমকিতে।
পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) পক্ষ থেকে জিও ব্যাগ ফেলে ভাঙন প্রতিরোধের চেষ্টা করা হলেও কোনো সুফল আসছে না। তাই স্থায়ী বাঁধ নির্মাণের দাবি জানিয়েছেন এলাকাবাসী।
স্থানীয়রা জানান, ভারতীয় সীমান্তবর্তী চিলমারী ইউনিয়নের উদয়নগর এলাকায় তীব্র নদীভাঙনে বছরের পর বছর ধরে এই এলাকার জনপদ গ্রাস করে চলেছে এই পদ্মা নদী। এখন ভাঙন থেকে মাত্র ৫০ মিটার দূরে অবস্থান করছে উদয়নগর বিজিবি ক্যাম্প। আর ৪০ মিটার দূরে প্রাথমিক বিদ্যালয়। এ ছাড়া রয়েছে দোকানপাট, হাটবাজার, মসজিদ, মাদ্রাসাসহ নানা স্থাপনা।
স্থানীয়রা আরও জানান, দুই বছরে নদী ভেঙে এসেছে দেড় কিলোমিটারের মতো। শত শত একর জমি হারিয়ে নিঃস্ব হয়েছেন মানুষ। ভাঙনে বারবার বসতভিটা পিছিয়েও এনেছেন তাঁরা। আর এখন হুমকির মুখে পড়েছে উদয়নগর বিজিবি ক্যাম্প। এই ক্যাম্প না থাকলে নিরাপত্তাহীনতায় এখানে বসবাস করতে পারবেন না।
স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও বিজিবি কর্তৃপক্ষও দাবি জানাচ্ছে স্থায়ী বাঁধ নির্মাণের। এ বিষয়ে চিলমারী ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান আবদুল মান্নান বলেন, শত শত একর জমি হারিয়ে নিঃস্ব হয়েছেন এখানকার মানুষ। হুমকির মুখে পড়েছে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা। জিও ব্যাগ ফেলে ভাঙন প্রতিরোধের চেষ্টা করা হচ্ছে।
এ বিষয়ে বিজিবি ক্যাম্পের কমান্ডার নায়েক সুবেদার সিরাজুল ইসলাম খান বলেন, এই এলাকাসহ সীমান্ত রক্ষায় প্রয়োজন স্থায়ী বাঁধ নির্মাণের। ২০০৫ সালে নদীগর্ভে চলে গেছে দুটি আন্তর্জাতিক সীমানা পিলার। এ কারণে সীমানা নির্ধারণে বিড়ম্বনায় পড়তে হয় বিজিবিকে; যা একে বারেই মাঝ নদীতে। এদিকে নতুন করে হুমকিতে আরও দুটি আন্তর্জাতিক সীমানা পিলার।
এদিকে ভাঙন প্রতিরোধে জিও ব্যাগ ফেলছে পাউবো। স্থায়ী বাঁধ নির্মাণের প্রকল্প নেওয়ার কথা জানিয়ে পাউবোর শাখা কর্মকর্তা জিয়াউর রহমান বলছেন, এই এলাকাসহ বিজিবি ক্যাম্প রক্ষায় প্রয়োজন স্থায়ী বাঁধ নির্মাণ।
এখনই স্থায়ী বাঁধ নির্মাণ সম্ভব না হলেও ভাঙন প্রতিরোধে জিও ব্যাগ ফেলছে পাউবো। তবে দ্রুত সমস্যা নিরসনে ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দিলেন সংশ্লিষ্ট আসনের সাংসদ সদস্য সরোয়ার জাহান বাদশাহ।
পরিশোধন ক্ষমতা বাড়ানো ও জ্বালানি নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ১৫ বছর আগে ইস্টার্ন রিফাইনারি লিমিটেডের (ইআরএল) ইউনিট-২ প্রকল্প বাস্তবায়নের উদ্যোগ নেওয়া হয়। কিন্তু প্রকল্পটি দফায় দফায় সংশোধন করা হয়। এতে ব্যয় ১৩ হাজার কোটি থেকে বেড়ে দাঁড়ায় ৪২ হাজার কোটি টাকায়।
২ ঘণ্টা আগেনজরদারির অভাবে সুন্দরবনে আবারও বেড়েছে বনদস্যুদের তৎপরতা। বনের ২০টি পয়েন্টে বেপরোয়া ১০টি বাহিনী। জেলে ও বাওয়ালিদের জিম্মি করে এই বাহিনীর সদস্যরা লাখ লাখ টাকা আদায় করছে। মুক্তিপণ ছাড়া মিলছে না কারও মুক্তি। চলে নির্যাতনও। আতঙ্কিত বনজীবীদের অনেকেই ভয়ে পেশা বদলাচ্ছেন। এই পরিস্থিতিতে জনবল ও অস্ত্র সংকটের
২ ঘণ্টা আগেচলতি বছরের ১১ আগস্ট। যশোরের অভয়নগর উপজেলার শংকরপাশা গ্রামের সোনাচুনি বিলের মধ্যে একটি গাছের সঙ্গে গলায় কাপড় প্যাঁচানো অবস্থায় লিমন শেখ (২৫) নামের এক ভ্যানচালকের লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। তিনি উপজেলার বুইকারা গ্রামের কাসেম শেখের ছেলে। শারীরিক প্রতিবন্ধী হলেও তিনি ইঞ্জিনচালিত ভ্যান চালিয়ে সংসার চালাতেন।
৪ ঘণ্টা আগেগাইবান্ধার ফুলছড়ি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে জনবল সংকট প্রকট আকার ধারণ করেছে। ৪৮টি পদ শূন্য থাকায় স্বাস্থ্যসেবা মারাত্মকভাবে ব্যাহত হচ্ছে। এর সঙ্গে যোগ হয়েছে অ্যানেসথেসিয়া চিকিৎসকের ঢাকায় প্রেষণে থাকা এবং দুই মেডিকেল কর্মকর্তার দীর্ঘদিন কর্মস্থলে অনুপস্থিতি।
৪ ঘণ্টা আগে