কেশবপুর (যশোর) প্রতিনিধি
যশোরের কেশবপুরে ফলাফল ঘোষণার আগ মুহূর্তে তামান্না আক্তার তমা (১৮) নামে এক এইচএসসি ফলপ্রত্যাশীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। শিক্ষার্থীর পরিবার বলছে, ফেল করার আশঙ্কায় আত্মহত্যা করেছে। অথচ ফলাফলে তমা ৪ দশমিক ৯২ পেয়ে উত্তীর্ণ হয়েছেন। এমন পরিস্থিতিতে পরিবারে চলছে শোকের মাতম।
আজ রোববার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে উপজেলার পাঁজিয়া ইউনিয়নের মাদারডাঙ্গা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। তমা ওই গ্রামের জাহিদ হোসেন বাবুর মেয়ে।
পরিবারের বরাত দিয়ে পুলিশ জানায়, চলতি বছর কেশবপুরের পাঁজিয়া মহাবিদ্যালয় হতে বিএম শাখা থেকে তমা এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেয়। পরীক্ষার পর থেকে তার ভেতর ফল বিপর্যয়ের ভীতি কাজ করছিল। এ ছাড়া পরীক্ষায় অকৃতকার্য হতে পারে এমনটি মনে করে তমা হতাশায় থাকত। ফলাফল প্রকাশের দিন সকাল সাড়ে ১০টার দিকে হতাশাগ্রস্ত হয়ে তমা নিজ ঘরে আড়ার সঙ্গে ওড়না পেঁচিয়ে গলায় ফাঁস লাগিয়ে ঝুলে পড়ে। পরিবারের লোকজন দেখতে পেয়ে তাকে উদ্ধার করে বেলা ১১টার দিকে কেশবপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা (আরএমও) আহসানুল মিজান রুমি বলেন, মৃত অবস্থায় ওই কলেজ ছাত্রীকে হাসপাতালে আনা হয়।
পাঁজিয়া ডিগ্রী কলেজের অধ্যক্ষ রুহুল আমিন বলেন, তামান্না আক্তার তমা এ বছর বিএম শাখা থেকে এইচএসসি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে। ফলাফলে তমা ৪ দশমিক ৯২ পেয়ে উত্তীর্ণ হয়েছে।
কেশবপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জহিরুল আলম বলেন, পরীক্ষায় অকৃতকার্য হতে পারে এমন হতাশায় তামান্না আক্তার তমা গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করে। কোনো অভিযোগ না থাকায় পরিবারের কাছে মরদেহ হস্তান্তর করা হয়েছে।
যশোরের কেশবপুরে ফলাফল ঘোষণার আগ মুহূর্তে তামান্না আক্তার তমা (১৮) নামে এক এইচএসসি ফলপ্রত্যাশীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। শিক্ষার্থীর পরিবার বলছে, ফেল করার আশঙ্কায় আত্মহত্যা করেছে। অথচ ফলাফলে তমা ৪ দশমিক ৯২ পেয়ে উত্তীর্ণ হয়েছেন। এমন পরিস্থিতিতে পরিবারে চলছে শোকের মাতম।
আজ রোববার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে উপজেলার পাঁজিয়া ইউনিয়নের মাদারডাঙ্গা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। তমা ওই গ্রামের জাহিদ হোসেন বাবুর মেয়ে।
পরিবারের বরাত দিয়ে পুলিশ জানায়, চলতি বছর কেশবপুরের পাঁজিয়া মহাবিদ্যালয় হতে বিএম শাখা থেকে তমা এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেয়। পরীক্ষার পর থেকে তার ভেতর ফল বিপর্যয়ের ভীতি কাজ করছিল। এ ছাড়া পরীক্ষায় অকৃতকার্য হতে পারে এমনটি মনে করে তমা হতাশায় থাকত। ফলাফল প্রকাশের দিন সকাল সাড়ে ১০টার দিকে হতাশাগ্রস্ত হয়ে তমা নিজ ঘরে আড়ার সঙ্গে ওড়না পেঁচিয়ে গলায় ফাঁস লাগিয়ে ঝুলে পড়ে। পরিবারের লোকজন দেখতে পেয়ে তাকে উদ্ধার করে বেলা ১১টার দিকে কেশবপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা (আরএমও) আহসানুল মিজান রুমি বলেন, মৃত অবস্থায় ওই কলেজ ছাত্রীকে হাসপাতালে আনা হয়।
পাঁজিয়া ডিগ্রী কলেজের অধ্যক্ষ রুহুল আমিন বলেন, তামান্না আক্তার তমা এ বছর বিএম শাখা থেকে এইচএসসি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে। ফলাফলে তমা ৪ দশমিক ৯২ পেয়ে উত্তীর্ণ হয়েছে।
কেশবপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জহিরুল আলম বলেন, পরীক্ষায় অকৃতকার্য হতে পারে এমন হতাশায় তামান্না আক্তার তমা গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করে। কোনো অভিযোগ না থাকায় পরিবারের কাছে মরদেহ হস্তান্তর করা হয়েছে।
চট্টগ্রাম নগরে পরীর পাহাড়ে যাতায়াতের দুর্ভোগ কমাতে বছরখানেক আগে সড়কের পাশের ২৩ শতক জায়গার ওপর গড়ে ওঠা অবৈধ দখলদারদের স্থাপনা ভেঙে দিয়েছিলেন তৎকালীন জেলা প্রশাসক। উচ্ছেদের পর সেখানে জনস্বার্থে প্রকল্প বাস্তবায়নের কথা ছিল। জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানের পর ডিসি রদবদল হলে সেই উদ্ধার করা জায়গা আরেক দখলদারের
২ ঘণ্টা আগেসিলেটের ১৩৩ বছরের পুরোনো এমসি কলেজ। এর ছাত্রাবাসের সপ্তম ব্লকে ১২৮ জন শিক্ষার্থীর পাশাপাশি কলেজের কয়েকজন কর্মচারীও থাকেন। কিন্তু বেশ কয়েক দিন ধরে পানির তীব্র সংকট থাকায় ভোগান্তিতে পড়েছেন শিক্ষার্থীরা। গোসল করা দূরে থাক, প্রয়োজনীয় খাওয়ার পানিও পাচ্ছেন না তাঁরা। তাই অনেকে বাধ্য হয়ে নিজ নিজ বাড়িতে চলে
২ ঘণ্টা আগেটানা বৃষ্টি আর উজানের ঢলে পদ্মা নদীতে বৃদ্ধি পাচ্ছে পানি। এতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর ও শিবগঞ্জ উপজেলার চরাঞ্চল ডুবে পানিবন্দী হয়ে পড়েছে পাঁচটি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলের সাড়ে ৬ হাজার পরিবার। অন্যদিকে কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের পদ্মার চরের নিম্নাঞ্চলের আবাদি জমি ও চলাচলের রাস্তা ডুবে গেছে। ইতিমধ্যে রামকৃষ্ণপুর
২ ঘণ্টা আগেরংপুরের তারাগঞ্জে গণপিটুনিতে শ্বশুর রূপলাল দাস (৪৫) ও জামাই প্রদীপ লালের (৩৫) প্রাণহানির পেছনে আইনশৃঙ্খলাহীনতাকে দুষছেন স্থানীয় লোকজন। তাঁরা বলছেন, গত কয়েক দিনের চুরি, ছিনতাই ও হত্যাকাণ্ড-সংশ্লিষ্ট অপরাধের কারণে স্থানীয় জনতার ভেতর মবের মনোভাব তৈরি হয়েছে। পাশাপাশি পুলিশও সেভাবে তৎপর নয়। এসব কারণেই শ্
২ ঘণ্টা আগে