যশোর প্রতিনিধি
যশোর পৌরসভার কাউন্সিলর ও জেলা যুবলীগের প্রচার সম্পাদক জাহিদ হোসেন মিলন ওরফে টাক মিলনকে যুবলীগ থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। মদ্যপ অবস্থায় গ্রেপ্তারের ঘটনায় গত ১৭ ফেব্রুয়ারি কেন্দ্রীয় যুবলীগ তাঁকে বহিষ্কার করে। কিন্তু কেন্দ্রীয় যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হোসেন খান নিখিল স্বাক্ষরিত বহিষ্কারের বিজ্ঞপ্তিটি গতকাল বুধবার রাতে ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়লে বিষয়টি জানাজানি হয়।
যুবলীগের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক (খুলনা বিভাগীয়) শামীম আল সাইফুল সোহাগ বহিষ্কারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। জাহিদ হোসেন মিলনের বিরুদ্ধে যশোর কোতোয়ালি থানায় হত্যা ও বিস্ফোরক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে একাধিক মামলা রয়েছে।
এ বিষয়ে জেলা যুবলীগের সভাপতি ও সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মোস্তফা ফরিদ আহমেদ চৌধুরী ও সাধারণ সম্পাদক জহিরুল ইসলাম চাকলাদার রেন্টু কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি। তবে যুবলীগের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক শামীম আল সাইফুল সোহাগ বলেন, ‘সংগঠনের শৃঙ্খলা ভঙ্গের দায়ে যশোর জেলা যুবলীগের প্রচার সম্পাদক পদ থেকে জাহিদ হোসেন মিলনকে বহিষ্কার করা হয়েছে। কেন্দ্রীয় যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হোসেন খান নিখিল সাময়িক বহিষ্কারের ওই চিঠিতে স্বাক্ষর করেছেন।’
স্থানীয় যুবলীগের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, গত ১৪ ফেব্রুয়ারি রাতে যশোর শহরের পালবাড়ি মোড়ে ব্যক্তিগত কার্যালয় থেকে জাহিদ হোসেন মিলন ওরফে টাক মিলনসহ চারজনকে মদ্যপ অবস্থায় গ্রেপ্তার করে পুলিশ। এ ঘটনায় রাতেই যশোর কোতোয়ালি থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলার পর আদালতের মাধ্যমে তাঁকে কারাগারে পাঠানো হয়। বর্তমানে তাঁরা যশোর কেন্দ্রীয় কারাগারে রয়েছেন। গ্রেপ্তার অপর তিনজন হলেন শহরের টালিখোলা এলাকার শেখ দস্তগীর হোসেন (৪৪), কদমতলা এলাকার শফিকুল ইসলাম (৩৭) ও টালিখোলা এলাকার মারুফুজ্জামান (৩৯)। তাঁরা কাউন্সিলর জাহিদ হোসেনের সহযোগী।
জেলা পুলিশ ও গোয়েন্দা সূত্রে জানা গেছে, গত ১৪ ফেব্রুয়ারি রাত পৌনে ৮টার দিকে পুলিশ জানতে পারে যে যশোর শহরের পালবাড়ি এলাকার একটি বাড়িতে কিছু উচ্ছৃঙ্খল ব্যক্তি মদ্যপ অবস্থায় গোলযোগ করছেন। পুলিশ গিয়ে পৌর কাউন্সিলর জাহিদ হোসেনসহ তাঁর তিন সহযোগীকে আটক করে। জাহিদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন অপকর্মের অভিযোগ রয়েছে। এর আগে ক্যাসিনোবিরোধী অভিযান শুরু হলে দুবাই চলে যান তিনি। পরে দেশে ফেরার পথে জাহিদকে বিমানবন্দর থেকে ইমিগ্রেশন পুলিশ গ্রেপ্তার করে। পরে তিনি জামিনে মুক্তি পান। ২০১৮ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর রাতে শহরের পুরোনো কসবা কাজীপাড়া এলাকার যুবলীগ কর্মী শরিফুল ইসলাম ওরফে সোহাগকে গুলি ও কুপিয়ে হত্যা করে সন্ত্রাসীরা। অভিযোগ রয়েছে, ওই হত্যাকাণ্ডের পরিকল্পনাকারী ছিলেন জাহিদ। ওই মামলায় আটক এক আসামির জবানবন্দিতে জাহিদের নাম উঠে আসে। এ ছাড়া একাধিক মামলা আছে তাঁর বিরুদ্ধে।
যশোর পৌরসভার কাউন্সিলর ও জেলা যুবলীগের প্রচার সম্পাদক জাহিদ হোসেন মিলন ওরফে টাক মিলনকে যুবলীগ থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। মদ্যপ অবস্থায় গ্রেপ্তারের ঘটনায় গত ১৭ ফেব্রুয়ারি কেন্দ্রীয় যুবলীগ তাঁকে বহিষ্কার করে। কিন্তু কেন্দ্রীয় যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হোসেন খান নিখিল স্বাক্ষরিত বহিষ্কারের বিজ্ঞপ্তিটি গতকাল বুধবার রাতে ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়লে বিষয়টি জানাজানি হয়।
যুবলীগের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক (খুলনা বিভাগীয়) শামীম আল সাইফুল সোহাগ বহিষ্কারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। জাহিদ হোসেন মিলনের বিরুদ্ধে যশোর কোতোয়ালি থানায় হত্যা ও বিস্ফোরক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে একাধিক মামলা রয়েছে।
এ বিষয়ে জেলা যুবলীগের সভাপতি ও সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মোস্তফা ফরিদ আহমেদ চৌধুরী ও সাধারণ সম্পাদক জহিরুল ইসলাম চাকলাদার রেন্টু কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি। তবে যুবলীগের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক শামীম আল সাইফুল সোহাগ বলেন, ‘সংগঠনের শৃঙ্খলা ভঙ্গের দায়ে যশোর জেলা যুবলীগের প্রচার সম্পাদক পদ থেকে জাহিদ হোসেন মিলনকে বহিষ্কার করা হয়েছে। কেন্দ্রীয় যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হোসেন খান নিখিল সাময়িক বহিষ্কারের ওই চিঠিতে স্বাক্ষর করেছেন।’
স্থানীয় যুবলীগের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, গত ১৪ ফেব্রুয়ারি রাতে যশোর শহরের পালবাড়ি মোড়ে ব্যক্তিগত কার্যালয় থেকে জাহিদ হোসেন মিলন ওরফে টাক মিলনসহ চারজনকে মদ্যপ অবস্থায় গ্রেপ্তার করে পুলিশ। এ ঘটনায় রাতেই যশোর কোতোয়ালি থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলার পর আদালতের মাধ্যমে তাঁকে কারাগারে পাঠানো হয়। বর্তমানে তাঁরা যশোর কেন্দ্রীয় কারাগারে রয়েছেন। গ্রেপ্তার অপর তিনজন হলেন শহরের টালিখোলা এলাকার শেখ দস্তগীর হোসেন (৪৪), কদমতলা এলাকার শফিকুল ইসলাম (৩৭) ও টালিখোলা এলাকার মারুফুজ্জামান (৩৯)। তাঁরা কাউন্সিলর জাহিদ হোসেনের সহযোগী।
জেলা পুলিশ ও গোয়েন্দা সূত্রে জানা গেছে, গত ১৪ ফেব্রুয়ারি রাত পৌনে ৮টার দিকে পুলিশ জানতে পারে যে যশোর শহরের পালবাড়ি এলাকার একটি বাড়িতে কিছু উচ্ছৃঙ্খল ব্যক্তি মদ্যপ অবস্থায় গোলযোগ করছেন। পুলিশ গিয়ে পৌর কাউন্সিলর জাহিদ হোসেনসহ তাঁর তিন সহযোগীকে আটক করে। জাহিদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন অপকর্মের অভিযোগ রয়েছে। এর আগে ক্যাসিনোবিরোধী অভিযান শুরু হলে দুবাই চলে যান তিনি। পরে দেশে ফেরার পথে জাহিদকে বিমানবন্দর থেকে ইমিগ্রেশন পুলিশ গ্রেপ্তার করে। পরে তিনি জামিনে মুক্তি পান। ২০১৮ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর রাতে শহরের পুরোনো কসবা কাজীপাড়া এলাকার যুবলীগ কর্মী শরিফুল ইসলাম ওরফে সোহাগকে গুলি ও কুপিয়ে হত্যা করে সন্ত্রাসীরা। অভিযোগ রয়েছে, ওই হত্যাকাণ্ডের পরিকল্পনাকারী ছিলেন জাহিদ। ওই মামলায় আটক এক আসামির জবানবন্দিতে জাহিদের নাম উঠে আসে। এ ছাড়া একাধিক মামলা আছে তাঁর বিরুদ্ধে।
টানা বৃষ্টি আর উজানের ঢলে পদ্মা নদীতে বৃদ্ধি পাচ্ছে পানি। এতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর ও শিবগঞ্জ উপজেলার চরাঞ্চল ডুবে পানিবন্দী হয়ে পড়েছে পাঁচটি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলের সাড়ে ৬ হাজার পরিবার। অন্যদিকে কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের পদ্মার চরের নিম্নাঞ্চলের আবাদি জমি ও চলাচলের রাস্তা ডুবে গেছে। ইতিমধ্যে রামকৃষ্ণপুর
৮ মিনিট আগেরংপুরের তারাগঞ্জে গণপিটুনিতে শ্বশুর রূপলাল দাস (৪৫) ও জামাই প্রদীপ লালের (৩৫) প্রাণহানির পেছনে আইনশৃঙ্খলাহীনতাকে দুষছেন স্থানীয় লোকজন। তাঁরা বলছেন, গত কয়েক দিনের চুরি, ছিনতাই ও হত্যাকাণ্ড-সংশ্লিষ্ট অপরাধের কারণে স্থানীয় জনতার ভেতর মবের মনোভাব তৈরি হয়েছে। পাশাপাশি পুলিশও সেভাবে তৎপর নয়। এসব কারণেই শ্
১৫ মিনিট আগেশেরপুরের গারো পাহাড়ে মানুষের বিচরণ বাড়ার পাশাপাশি কমতে শুরু করেছে বন-জঙ্গল। এতে সেখানে বন্য হাতির জীবন সংকটে পড়েছে। প্রায়ই নানা ঘটনায় প্রাণ হারিয়ে গারো পাহাড় থেকে বিলুপ্তের পথে বিশালাকৃতির এই প্রাণী। এদিকে হাতি-মানুষের দ্বন্দ্বে প্রাণ হারাচ্ছে মানুষও। গত ৩০ বছরে শেরপুরে হাতি-মানুষের দ্বন্দ্বে জেলায়
১৯ মিনিট আগে২০২০ সালের ২৪ নভেম্বর একনেক সভায় পাস হয় যশোর-ঝিনাইদহ মহাসড়কের ৪৭ দশমিক ৪৮ কিলোমিটার সড়ক ছয় লেনে উন্নীতকরণের প্রকল্প। ৪ হাজার ১৮৭ কোটি ৭০ লাখ টাকার এ প্রকল্পের মেয়াদ নির্ধারিত হয় ২০২১ সালের জানুয়ারি থেকে ২০২৩ সালের ডিসেম্বর। কিন্তু ভূমি অধিগ্রহণ জটিলতায় বাড়ানো হয়েছে প্রকল্পের মেয়াদ ও মূল্য।
২৩ মিনিট আগে