অনেকের কাছেই মদের বোতলে ডুবে থাকা সাপ, মোটেই রুচিকর বা মনোহর দৃশ্য নয়। তবে এশিয়ার কিছু অঞ্চলে এই ছবি আশার প্রতীক, স্বাস্থ্য ভালো রাখার প্রতিশ্রুতি। এই ব্যতিক্রমী পানীয়টির নাম ‘স্নেক ওয়াইন’ বা সাপের ওয়াইন। শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে এটি পান করা হয়ে আসছে এই অঞ্চলে। অনেকেরই বিশ্বাস, এতে রয়েছে ওষধিগুণ।
একটি পিকআপ ভ্যানে করে পাচার করা হচ্ছিল ভারতীয় বিভিন্ন ব্র্যান্ডের মদ। পথে পুলিশ তল্লাশি (চেকপোস্টে) চালিয়ে ওই পিকআপ থেকে ১৪৫ বোতল ভারতীয় মদ জব্দ করে। এ সময় পিকআপ ভ্যানের চালকসহ আরও দুই মাদককারবারীকে আটক করা হয়।
খুলনা নগরীর পর এবার ডুমুরিয়া উপজেলায় বিষাক্ত মদ পানে দুজনের মৃত্যুর খবর জানা গেছে। তাঁদের একজন গত শুক্রবার রাতে এবং অপরজন গতকাল শনিবার রাতে মারা গেছেন। এ ছাড়া আরও কয়েকজন খুলনার বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
স্থানীয়ভাবে ‘হোমিও চিকিৎসক’ হিসেবে পরিচিত মোসলেম আলির একটি দোকান রয়েছে, যার নাম ‘মাতৃশোধন হোমিও ফার্মেসি’। পুলিশ জানায়, ফার্মেসির আড়ালে তিনি বাড়িতে বসে এলকোলি নামের মাদক, ঘুমের ওষুধ ও চুনের পানি মিশিয়ে মদ তৈরি করতেন। শনিবার রাতে ওই ফার্মেসিতে অভিযান চালিয়ে প্রতিষ্ঠানটি সিলগালা করা হয়েছে।