সাইফুল মাসুম ও সৌগত বসু, খুলনা থেকে
খুলনা সিটি করপোরেশন (কেসিসি) নির্বাচনে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে বিস্তর অভিযোগ রয়েছে জাতীয় পার্টির (জাপা) মনোনীত প্রার্থী শফিকুল ইসলাম মধুর। অভিযোগের বিষয়গুলো নিয়ে গণমাধ্যম ও পথসভার বক্তব্যে বললেও কখনোই নির্বাচন কমিশনে লিখিতভাবে জানাননি। তার প্রতিপক্ষরা বলছেন, ‘মধুর সব অভিযোগ মুখে মুখেই। মূলত ক্ষমতাসীনদের ইশারায় তিনি নির্বাচনে অংশ নিয়েছেন। এখন নির্বাচনী মাঠ গরম রাখতেই কৌশল হিসেবে এসব বলছেন।’
শফিকুল ইসলাম মধুর অভিযোগের মধ্যে রয়েছে, নির্বাচন প্রভাবিত করতে আওয়ামী লীগের প্রার্থী তালুকদার আব্দুল খালেক কালো টাকা উড়াচ্ছেন। তাঁর ক্যাডার বাহিনী দিয়ে জাতীয় পার্টির কর্মীদের ওপর হামলা করেছেন। নির্বাচনী আচারবিধি লঙ্ঘন করছেন। এ ছাড়া সাধারণ মানুষ ভোটকেন্দ্রে যেতে ভয় পাচ্ছে। সবখানে আওয়ামী লীগ নিজেদের মধ্যে মারামারি করছে। নির্বাচন কমিশন এসব দেখেও না দেখার ভান করে আছে।
কেসিসি নির্বাচন সরকারের সাজানো নির্বাচন বলে মন্তব্য করেছেন লাঙ্গলের প্রার্থী মধু। তিনি বলেন, ‘সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে যদি প্রশাসন ঠিক থাকে। তবে সুষ্ঠু নির্বাচন বানচাল করার চক্রান্ত চলছে। পুলিশ, প্রশাসন নীরব ভূমিকা পালন করছে।’
জাতীয় পার্টির এই মেয়র পদপ্রার্থী প্রশ্ন তুলে বলেন, এই সরকারের আমলে কোনো নির্বাচন সুষ্ঠু হয়েছে? আজকে বিএনপি, জামায়াত ভোটে আসেনি কেন? কারণ আওয়ামী লীগ সরকার মানুষের ভোটের অধিকার কেড়ে নিয়েছে।
মধুর অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে খুলনা সিটি করপোরেশন নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. আলাউদ্দীন বলেন, ‘এসব বিষয়ে কেউ আমাদের লিখিত অভিযোগ করেনি। অভিযোগ জানালে আমরা প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেব।’
মধুর অভিযোগের বিষয়ে ইসলামি আন্দোলনের প্রার্থী আব্দুল আওয়াল বলেন, তিনি সব সময় কালো টাকাসহ বিভিন্ন বাধাবিপত্তির অভিযোগ করেন। কিন্তু রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে কখনো লিখিত অভিযোগ দেন না। এইগুলা সব ভিত্তিহীন কথা।
নির্বাচন কমিশনে কেন লিখিত অভিযোগ দিচ্ছেন না জানতে চাইলে শফিকুল ইসলাম মধু আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নির্বাচন কমিশনকে অভিযোগ দিলে তাদের ক্ষমতা কতটুকু আছে, সেটা আমি নিজেই জানি। একটা কাগজে অভিযোগ দিলাম, ওই পর্যন্ত তুলে দেবে। তাদের কি ক্ষমতা আছে ব্যবস্থা নেওয়ার মতো? প্রশাসন যদি তাদের সহযোগিতা না করে। প্রধান নির্বাচন কমিশনারকে আমি বলেছিলাম আপনার কি স্বাধীনতা আছে সুষ্ঠু নির্বাচন করার মতো। তিনি উত্তর দিতে পারেননি।’
আগামী ১২ জুন খুলনা সিটি করপোরেশন নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। কেসিসি নির্বাচনে মেয়র পদে এবার পাঁচজন প্রার্থী রয়েছেন। তাঁরা হলেন আওয়ামী লীগের তালুকদার আব্দুল খালেক (নৌকা), জাতীয় পার্টির শফিকুল ইসলাম মধু (লাঙ্গল), ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আব্দুল আউয়াল (হাতপাখা), স্বতন্ত্রপ্রার্থী এস এম শফিকুর রহমান মুশফিক (দেয়াল ঘড়ি) ও জাকের পার্টির এস এম সাব্বির হোসেন (গোলাপ ফুল)।
খুলনা সিটি করপোরেশন (কেসিসি) নির্বাচনে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে বিস্তর অভিযোগ রয়েছে জাতীয় পার্টির (জাপা) মনোনীত প্রার্থী শফিকুল ইসলাম মধুর। অভিযোগের বিষয়গুলো নিয়ে গণমাধ্যম ও পথসভার বক্তব্যে বললেও কখনোই নির্বাচন কমিশনে লিখিতভাবে জানাননি। তার প্রতিপক্ষরা বলছেন, ‘মধুর সব অভিযোগ মুখে মুখেই। মূলত ক্ষমতাসীনদের ইশারায় তিনি নির্বাচনে অংশ নিয়েছেন। এখন নির্বাচনী মাঠ গরম রাখতেই কৌশল হিসেবে এসব বলছেন।’
শফিকুল ইসলাম মধুর অভিযোগের মধ্যে রয়েছে, নির্বাচন প্রভাবিত করতে আওয়ামী লীগের প্রার্থী তালুকদার আব্দুল খালেক কালো টাকা উড়াচ্ছেন। তাঁর ক্যাডার বাহিনী দিয়ে জাতীয় পার্টির কর্মীদের ওপর হামলা করেছেন। নির্বাচনী আচারবিধি লঙ্ঘন করছেন। এ ছাড়া সাধারণ মানুষ ভোটকেন্দ্রে যেতে ভয় পাচ্ছে। সবখানে আওয়ামী লীগ নিজেদের মধ্যে মারামারি করছে। নির্বাচন কমিশন এসব দেখেও না দেখার ভান করে আছে।
কেসিসি নির্বাচন সরকারের সাজানো নির্বাচন বলে মন্তব্য করেছেন লাঙ্গলের প্রার্থী মধু। তিনি বলেন, ‘সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে যদি প্রশাসন ঠিক থাকে। তবে সুষ্ঠু নির্বাচন বানচাল করার চক্রান্ত চলছে। পুলিশ, প্রশাসন নীরব ভূমিকা পালন করছে।’
জাতীয় পার্টির এই মেয়র পদপ্রার্থী প্রশ্ন তুলে বলেন, এই সরকারের আমলে কোনো নির্বাচন সুষ্ঠু হয়েছে? আজকে বিএনপি, জামায়াত ভোটে আসেনি কেন? কারণ আওয়ামী লীগ সরকার মানুষের ভোটের অধিকার কেড়ে নিয়েছে।
মধুর অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে খুলনা সিটি করপোরেশন নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. আলাউদ্দীন বলেন, ‘এসব বিষয়ে কেউ আমাদের লিখিত অভিযোগ করেনি। অভিযোগ জানালে আমরা প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেব।’
মধুর অভিযোগের বিষয়ে ইসলামি আন্দোলনের প্রার্থী আব্দুল আওয়াল বলেন, তিনি সব সময় কালো টাকাসহ বিভিন্ন বাধাবিপত্তির অভিযোগ করেন। কিন্তু রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে কখনো লিখিত অভিযোগ দেন না। এইগুলা সব ভিত্তিহীন কথা।
নির্বাচন কমিশনে কেন লিখিত অভিযোগ দিচ্ছেন না জানতে চাইলে শফিকুল ইসলাম মধু আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নির্বাচন কমিশনকে অভিযোগ দিলে তাদের ক্ষমতা কতটুকু আছে, সেটা আমি নিজেই জানি। একটা কাগজে অভিযোগ দিলাম, ওই পর্যন্ত তুলে দেবে। তাদের কি ক্ষমতা আছে ব্যবস্থা নেওয়ার মতো? প্রশাসন যদি তাদের সহযোগিতা না করে। প্রধান নির্বাচন কমিশনারকে আমি বলেছিলাম আপনার কি স্বাধীনতা আছে সুষ্ঠু নির্বাচন করার মতো। তিনি উত্তর দিতে পারেননি।’
আগামী ১২ জুন খুলনা সিটি করপোরেশন নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। কেসিসি নির্বাচনে মেয়র পদে এবার পাঁচজন প্রার্থী রয়েছেন। তাঁরা হলেন আওয়ামী লীগের তালুকদার আব্দুল খালেক (নৌকা), জাতীয় পার্টির শফিকুল ইসলাম মধু (লাঙ্গল), ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আব্দুল আউয়াল (হাতপাখা), স্বতন্ত্রপ্রার্থী এস এম শফিকুর রহমান মুশফিক (দেয়াল ঘড়ি) ও জাকের পার্টির এস এম সাব্বির হোসেন (গোলাপ ফুল)।
সড়কের গর্তে আটকে গেছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা। পেছনে তৈরি হয়েছে যানজট। পেছন থেকে কেউ জোরে হর্ন দিচ্ছে, আবার কেউ করছে গালাগাল। শেষমেশ কয়েকজন মিলে ধাক্কা দিয়ে ওঠাতে হয়েছে রিকশাটিকে। গত রোববার সকালে এমনটাই দেখা যায় রাজধানীর কারওয়ান বাজার থেকে হাতিরঝিল যাওয়ার সড়কে। সড়কটি পান্থপথ-তেজগাঁও লিংক রোড নামেও...
৬ ঘণ্টা আগেগাজীপুর মহানগরীর কোনাবাড়ীতে মাসব্যাপী শুরু হয়েছে কুটিরশিল্প মেলা। ১৮ এপ্রিল শুরু হওয়া এ মেলায় হস্ত ও কুটিরশিল্পের কোনো পণ্য নেই। রয়েছে দুটি মিষ্টির দোকান, কয়েকটি ফুচকার স্টল, ভূতের বাড়ি জাদু প্রদর্শনী, সার্কাস, নাগরদোলা, স্লিপার, ওয়াটার বোট, লটারির টিকিট বিক্রির ১০-১২টি কাউন্টার ও লটারির ড্র...
৭ ঘণ্টা আগেরাজধানীর একটি আবাসিক এলাকা থেকে গত সোমবার (২৮ এপ্রিল) নিখোঁজ হন নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী তাহিয়া। নিখোঁজ হওয়ার একদিন পর আজ বুধবার (৩০ এপ্রিল) বিকেল ৪টার দিকে তাঁকে কুড়িল বিশ্বরোড এলাকা থেকে উদ্ধার করেছে পুলিশ। বিকেল তাঁকে উদ্ধারের বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন ভাটারা থানার...
১০ ঘণ্টা আগেমালিকদের সব রকম অপকৌশল ও চাতুরতা সম্পর্কে শ্রমিকেরা সজাগ, সতর্ক ও সচেতন। মহান মে দিবসের বিপ্লবী চেতনাকে ধারণ করে দাবি ও অধিকার বাস্তবায়নের আন্দোলন বেগবান করতে হবে।
১০ ঘণ্টা আগে