জাহিদ হাসান, যশোর
কোথাও কোথাও বিশাল গর্ত, জমে আছে নোংরা পানি। কোথাও হাঁটুসমান কাদায় একাকার, আবার কোথাও কোথাও দেখে বোঝারই উপায় নেই, এটি পাকা সড়ক! মনে হবে যেন চাষ দেওয়া জমি। যানবাহন চলাচল করলে এসব কাদাপানি ছিটকে পড়ছে পথচারীদের গায়ে। কেউবা জুতা খুলে হাঁটুসমান পরনের কাপড় উঁচিয়ে চলছেন। এ দৃশ্য দেশের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ যশোর-খুলনা মহাসড়কের।
এই মহাসড়কের বসুন্দিয়া থেকে চেঙ্গুটিয়া পর্যন্ত পাঁচ কিলোমিটার অংশে যান চলাচল হয়ে উঠেছে চরম ঝুঁকিপূর্ণ। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা জানান, এ কারণে মহাসড়ককেন্দ্রিক বন্দরগুলোর ব্যবসা-বাণিজ্যে স্থবিরতা নেমে এসেছে।
স্থানীয়রা বলছেন, শত শত গর্ত আর কয়েক দিনের ভারী বৃষ্টির পর এই সড়ক মরণফাঁদে পরিণত হয়েছে; বিশেষ করে ভরা মৌসুমে সার সরবরাহ ব্যাহত হওয়ায় কৃষকেরাও ক্ষতির মুখে পড়েছেন। সড়ক বিভাগ বলছে, সংস্কারকাজ চলমান। শেষ হতে দেড় বছর সময় লাগবে।
দেশের বৃহত্তম স্থলবন্দর বেনাপোল, যশোরের নওয়াপাড়া নদীবন্দর, মোংলা বন্দর এবং ভোমরা স্থলবন্দরের সঙ্গে যোগাযোগের প্রধান রুট যশোর-খুলনা মহাসড়ক। প্রতিদিন হাজার হাজার পণ্যবাহী ছোট-বড় যানবাহন এই সড়ক দিয়ে চলাচল করে। সরকার ২০১৭ সালে সড়কটি সম্প্রসারণ ও পুনর্নির্মাণের উদ্যোগ নেয়। যদিও কাজের মেয়াদ কয়েক দফা বাড়িয়ে ২০২৩ সালে সম্পন্ন হয়, কয়েক মাসের মধ্যে সড়কের বিভিন্ন অংশ ভেঙে পড়ে। এরপর থেকে লাগাতার সংস্কারকাজ চালানো হলেও তার সুফল মিলছে না। বেশির ভাগ সময় এই মহাসড়কে চলতে গিয়ে দুর্ভোগে পড়তে হয়।
অভয়নগর উপজেলার প্রেমবাগ এলাকার বাসিন্দা আব্দুস সবুর বলেন, ‘এ মহাসড়কের পাশেই আমাদের গ্রাম। এ সড়ক ব্যবহার করে আমরা যাতায়াত করি। এখানে দিনরাত ২৪ ঘণ্টা যানবাহন চলাচল করে। ৩-৪ বছর ধরে সড়কটির উন্নয়নকাজ চলমান। তবে একদিকে সংস্কারের কাজ শেষ হতে না হতেই অন্যদিকে সড়ক আবার নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। সম্পূর্ণ সংস্কার না হওয়ার কারণে আমরা এলাকাবাসী অনেক কষ্ট পাচ্ছি। সামনে চেঙ্গুটিয়া বাজারে তিনটি স্কুল ও কলেজ রয়েছে।সড়কের হাঁটুকাদার কারণে শিক্ষার্থীদের যাতায়াতের সমস্যা হচ্ছে এবং যানবাহন চলাচলও ব্যাহত হচ্ছে।’
ট্রাকচালক নজরুল ইসলাম বলেন, ‘রুপদিয়া থেকে নওয়াপাড়া পর্যন্ত সড়কটি খানাখন্দে ভরা; বিশেষ করে চেঙ্গুটিয়া থেকে বসুন্দিয়া পর্যন্ত অংশটি একেবারেই চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। রাস্তায় হাঁটুকাদা সৃষ্টি হওয়ায় গাড়ি নিয়ে চলাচল করা কঠিন হচ্ছে। অনেক গাড়ির এক্সেল ভেঙে আটকে যাচ্ছে। গাড়ি উল্টে রাস্তার পাশে পড়ে যাচ্ছে। প্রতিদিন বাস ও ট্রাক ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। এই সড়কে ট্রিপ নিলে জ্যামে দু-তিন দিন আটকে থাকতে হয়।’
রাজিব হোসেন নামের এক স্থানীয় বাসিন্দা বলেন, ‘এই মহাসড়কে ২০২২ সাল থেকে সংস্কারকাজ চলছে। সরকার এখানে কোটি কোটি টাকা খরচ করছে, কিন্তু সঠিকভাবে কাজ হয়নি। বরং দুর্নীতির কারণে সড়কটির সর্বত্র ভাঙা খানাখন্দে ভরে গেছে। সড়কের আশপাশে অনেক শিল্পপ্রতিষ্ঠান, স্কুল, কলেজ ও মাদ্রাসা থাকলেও মানুষের চলাচলে ব্যাপক সমস্যা তৈরি হয়েছে। রোগী নিয়ে এই সড়কে যাতায়াত করা মৃত্যুকে আলিঙ্গন করার সমান।’
নওয়াপাড়া শিল্পনগরীর আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান নওয়াপাড়া গ্রুপের ম্যানেজার রাজু আহমেদ বলেন, ‘নওয়াপাড়া শুধু একটি নৌবন্দর নয়, এটি দেশের গুরুত্বপূর্ণ শিল্পনগরীও। এখানকার বন্দরের মাধ্যমে দেশের মোট চাহিদার প্রায় ৭০ শতাংশ আমদানি করা সার খালাস করে বিভিন্ন জেলায় সরবরাহ করা হয়। ভরা মৌসুমে যশোর-খুলনা মহাসড়কের বেহাল অবস্থার কারণে সার সরবরাহ এখন মারাত্মকভাবে ব্যাহত হচ্ছে; বিশেষ করে চেঙ্গুটিয়া থেকে বসুন্দিয়া পর্যন্ত ৫ কিলোমিটার রাস্তা এতটাই খারাপ যে ট্রাকগুলো লোড নিতেই চাইছে না। ফলে আমরা সার সরবরাহ করতে পারছি না।’
নওয়াপাড়া সার, সিমেন্ট ও খাদ্যশস্য ব্যবসায়ী সমিতির নেতা নূরে আলম বাবু বলেন, ‘যশোর-খুলনা মহাসড়কের করুণ অবস্থা টানা বর্ষায় আরও ভয়াবহ হয়ে গেছে। রাস্তা এতটাই নষ্ট হয়েছে যে এখন মালবাহী ট্রাকগুলো চলাচল করতে পারছে না। ফলে নওয়াপাড়া নৌবন্দরকেন্দ্রিক ব্যবসা-বাণিজ্য প্রায় অচল হয়ে পড়েছে। এতে ব্যবসায়ীরা বড় ধরনের আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়ছেন। এই সড়ক দ্রুত সংস্কার করে চলাচলের উপযোগী না করলে সার ও খাদ্যশস্য সরবরাহ ব্যাহত হবে। সময়মতো কৃষকের হাতে সার পৌঁছাতে না পারলে তার প্রভাব পড়বে উৎপাদনে, যা থেকে খাদ্যসংকটও দেখা দিতে পারে।’
সড়ক বিভাগের তথ্যমতে, যশোর শহরের পালবাড়ি মোড় থেকে অভয়নগরের রাজঘাট পর্যন্ত ৩৮ কিলোমিটার মহাসড়ক নির্মাণে এরই মধ্যে ৩২১ কোটি টাকা ব্যয় হয়েছে। নতুন করে আরও ১৭২ কোটি টাকার কাজ চলমান।
সড়ক ও জনপথ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী গোলাম কিবরিয়া বলেন, ‘মহাসড়কের মাটির গুণ খারাপ। আবার ওভারলোড যানবাহন চলাচলের কারণে দ্রুত নষ্ট হয়ে যায়। বুয়েটের পরামর্শে ঢালাই রাস্তা নির্মাণের কাজ চলছে। চার কিলোমিটার শেষ হয়েছে, ২ দশমিক ৩ কিলোমিটারের কাজ চলছে। আরও ৮ কিলোমিটার ঢালাই রাস্তা করা হবে। সব কাজ শেষ হতে দেড় বছর লাগবে।’
কোথাও কোথাও বিশাল গর্ত, জমে আছে নোংরা পানি। কোথাও হাঁটুসমান কাদায় একাকার, আবার কোথাও কোথাও দেখে বোঝারই উপায় নেই, এটি পাকা সড়ক! মনে হবে যেন চাষ দেওয়া জমি। যানবাহন চলাচল করলে এসব কাদাপানি ছিটকে পড়ছে পথচারীদের গায়ে। কেউবা জুতা খুলে হাঁটুসমান পরনের কাপড় উঁচিয়ে চলছেন। এ দৃশ্য দেশের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ যশোর-খুলনা মহাসড়কের।
এই মহাসড়কের বসুন্দিয়া থেকে চেঙ্গুটিয়া পর্যন্ত পাঁচ কিলোমিটার অংশে যান চলাচল হয়ে উঠেছে চরম ঝুঁকিপূর্ণ। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা জানান, এ কারণে মহাসড়ককেন্দ্রিক বন্দরগুলোর ব্যবসা-বাণিজ্যে স্থবিরতা নেমে এসেছে।
স্থানীয়রা বলছেন, শত শত গর্ত আর কয়েক দিনের ভারী বৃষ্টির পর এই সড়ক মরণফাঁদে পরিণত হয়েছে; বিশেষ করে ভরা মৌসুমে সার সরবরাহ ব্যাহত হওয়ায় কৃষকেরাও ক্ষতির মুখে পড়েছেন। সড়ক বিভাগ বলছে, সংস্কারকাজ চলমান। শেষ হতে দেড় বছর সময় লাগবে।
দেশের বৃহত্তম স্থলবন্দর বেনাপোল, যশোরের নওয়াপাড়া নদীবন্দর, মোংলা বন্দর এবং ভোমরা স্থলবন্দরের সঙ্গে যোগাযোগের প্রধান রুট যশোর-খুলনা মহাসড়ক। প্রতিদিন হাজার হাজার পণ্যবাহী ছোট-বড় যানবাহন এই সড়ক দিয়ে চলাচল করে। সরকার ২০১৭ সালে সড়কটি সম্প্রসারণ ও পুনর্নির্মাণের উদ্যোগ নেয়। যদিও কাজের মেয়াদ কয়েক দফা বাড়িয়ে ২০২৩ সালে সম্পন্ন হয়, কয়েক মাসের মধ্যে সড়কের বিভিন্ন অংশ ভেঙে পড়ে। এরপর থেকে লাগাতার সংস্কারকাজ চালানো হলেও তার সুফল মিলছে না। বেশির ভাগ সময় এই মহাসড়কে চলতে গিয়ে দুর্ভোগে পড়তে হয়।
অভয়নগর উপজেলার প্রেমবাগ এলাকার বাসিন্দা আব্দুস সবুর বলেন, ‘এ মহাসড়কের পাশেই আমাদের গ্রাম। এ সড়ক ব্যবহার করে আমরা যাতায়াত করি। এখানে দিনরাত ২৪ ঘণ্টা যানবাহন চলাচল করে। ৩-৪ বছর ধরে সড়কটির উন্নয়নকাজ চলমান। তবে একদিকে সংস্কারের কাজ শেষ হতে না হতেই অন্যদিকে সড়ক আবার নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। সম্পূর্ণ সংস্কার না হওয়ার কারণে আমরা এলাকাবাসী অনেক কষ্ট পাচ্ছি। সামনে চেঙ্গুটিয়া বাজারে তিনটি স্কুল ও কলেজ রয়েছে।সড়কের হাঁটুকাদার কারণে শিক্ষার্থীদের যাতায়াতের সমস্যা হচ্ছে এবং যানবাহন চলাচলও ব্যাহত হচ্ছে।’
ট্রাকচালক নজরুল ইসলাম বলেন, ‘রুপদিয়া থেকে নওয়াপাড়া পর্যন্ত সড়কটি খানাখন্দে ভরা; বিশেষ করে চেঙ্গুটিয়া থেকে বসুন্দিয়া পর্যন্ত অংশটি একেবারেই চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। রাস্তায় হাঁটুকাদা সৃষ্টি হওয়ায় গাড়ি নিয়ে চলাচল করা কঠিন হচ্ছে। অনেক গাড়ির এক্সেল ভেঙে আটকে যাচ্ছে। গাড়ি উল্টে রাস্তার পাশে পড়ে যাচ্ছে। প্রতিদিন বাস ও ট্রাক ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। এই সড়কে ট্রিপ নিলে জ্যামে দু-তিন দিন আটকে থাকতে হয়।’
রাজিব হোসেন নামের এক স্থানীয় বাসিন্দা বলেন, ‘এই মহাসড়কে ২০২২ সাল থেকে সংস্কারকাজ চলছে। সরকার এখানে কোটি কোটি টাকা খরচ করছে, কিন্তু সঠিকভাবে কাজ হয়নি। বরং দুর্নীতির কারণে সড়কটির সর্বত্র ভাঙা খানাখন্দে ভরে গেছে। সড়কের আশপাশে অনেক শিল্পপ্রতিষ্ঠান, স্কুল, কলেজ ও মাদ্রাসা থাকলেও মানুষের চলাচলে ব্যাপক সমস্যা তৈরি হয়েছে। রোগী নিয়ে এই সড়কে যাতায়াত করা মৃত্যুকে আলিঙ্গন করার সমান।’
নওয়াপাড়া শিল্পনগরীর আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান নওয়াপাড়া গ্রুপের ম্যানেজার রাজু আহমেদ বলেন, ‘নওয়াপাড়া শুধু একটি নৌবন্দর নয়, এটি দেশের গুরুত্বপূর্ণ শিল্পনগরীও। এখানকার বন্দরের মাধ্যমে দেশের মোট চাহিদার প্রায় ৭০ শতাংশ আমদানি করা সার খালাস করে বিভিন্ন জেলায় সরবরাহ করা হয়। ভরা মৌসুমে যশোর-খুলনা মহাসড়কের বেহাল অবস্থার কারণে সার সরবরাহ এখন মারাত্মকভাবে ব্যাহত হচ্ছে; বিশেষ করে চেঙ্গুটিয়া থেকে বসুন্দিয়া পর্যন্ত ৫ কিলোমিটার রাস্তা এতটাই খারাপ যে ট্রাকগুলো লোড নিতেই চাইছে না। ফলে আমরা সার সরবরাহ করতে পারছি না।’
নওয়াপাড়া সার, সিমেন্ট ও খাদ্যশস্য ব্যবসায়ী সমিতির নেতা নূরে আলম বাবু বলেন, ‘যশোর-খুলনা মহাসড়কের করুণ অবস্থা টানা বর্ষায় আরও ভয়াবহ হয়ে গেছে। রাস্তা এতটাই নষ্ট হয়েছে যে এখন মালবাহী ট্রাকগুলো চলাচল করতে পারছে না। ফলে নওয়াপাড়া নৌবন্দরকেন্দ্রিক ব্যবসা-বাণিজ্য প্রায় অচল হয়ে পড়েছে। এতে ব্যবসায়ীরা বড় ধরনের আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়ছেন। এই সড়ক দ্রুত সংস্কার করে চলাচলের উপযোগী না করলে সার ও খাদ্যশস্য সরবরাহ ব্যাহত হবে। সময়মতো কৃষকের হাতে সার পৌঁছাতে না পারলে তার প্রভাব পড়বে উৎপাদনে, যা থেকে খাদ্যসংকটও দেখা দিতে পারে।’
সড়ক বিভাগের তথ্যমতে, যশোর শহরের পালবাড়ি মোড় থেকে অভয়নগরের রাজঘাট পর্যন্ত ৩৮ কিলোমিটার মহাসড়ক নির্মাণে এরই মধ্যে ৩২১ কোটি টাকা ব্যয় হয়েছে। নতুন করে আরও ১৭২ কোটি টাকার কাজ চলমান।
সড়ক ও জনপথ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী গোলাম কিবরিয়া বলেন, ‘মহাসড়কের মাটির গুণ খারাপ। আবার ওভারলোড যানবাহন চলাচলের কারণে দ্রুত নষ্ট হয়ে যায়। বুয়েটের পরামর্শে ঢালাই রাস্তা নির্মাণের কাজ চলছে। চার কিলোমিটার শেষ হয়েছে, ২ দশমিক ৩ কিলোমিটারের কাজ চলছে। আরও ৮ কিলোমিটার ঢালাই রাস্তা করা হবে। সব কাজ শেষ হতে দেড় বছর লাগবে।’
পুরান ঢাকার স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ (মিটফোর্ড) হাসপাতালের সামনে নৃশংসভাবে ভাঙারি ব্যবসায়ী লাল চাঁদ ওরফে সোহাগকে (৪৩) হত্যার ঘটনার পর স্থবির হয়ে পড়েছে সেখানকার ব্যবসায়িক কার্যক্রম। আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছেন ভাঙারিপট্টির ব্যবসায়ীরা।পুরান ঢাকার স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ...
৪ ঘণ্টা আগে২০২৫ সালের জানুয়ারি থেকে মে—এই পাঁচ মাসে রাজধানী ঢাকায় খুন, অপহরণ, ছিনতাই, ডাকাতি ও চুরির মতো অপরাধ আশঙ্কাজনক হারে বেড়েছে। গত বছরের (২০২৪) একই সময়ের তুলনায় মোট অপরাধ বেড়েছে প্রায় ৪০ শতাংশ। সবচেয়ে বেশি বেড়েছে হত্যাকাণ্ড, যা আগের বছরের তুলনায় প্রায় ১৮২.৫ শতাংশ বেশি। পুলিশ সদর দপ্তরের...
৫ ঘণ্টা আগেচুয়াডাঙ্গার জীবননগরে গ্রামীণ অবকাঠামো রক্ষণাবেক্ষণ ও সংস্কারের টিআর-কাবিখা প্রকল্পের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ পাওয়া গেছে। উপজেলার আন্দুলবাড়িয়া ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান মির্জা হাকিমুর রহমান লিটনের বিরুদ্ধে প্রকল্পের বরাদ্দ থেকে ২০ শতাংশ অর্থ অফিস খরচের নাম করে রেখে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে।
৫ ঘণ্টা আগেগ্রামীণ সড়কের মাঝে ঠায় দাঁড়িয়ে রয়েছে প্রায় ৪০ ফুট দৈর্ঘ্যের একটি কংক্রিটের সেতু। দুই প্রান্তে ঝোপজঙ্গল। সেতুতে যানবাহন ওঠানোর জন্য নেই কোনো সংযোগ সড়ক। মাটির সরু পথে কোনো রকম সেতুতে ওঠেন পথচারীরা। সেতু দিয়ে যানবাহন চলাচল করতে না পারায় গ্রামবাসীকে দীর্ঘ পথ হেঁটে যেতে হয়।
৫ ঘণ্টা আগে