বাগেরহাট ও চিতলমারী প্রতিনিধি
বাগেরহাটের চিতলমারীতে এক কিশোরীকে বেকারির চুল্লির মধ্যে থেকে হাত-পা ও মুখ বাঁধা অবস্থায় পুলিশ উদ্ধার করেছে। গতকাল সোমবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে উপজেলার বড়বাড়িয়া গাংপাড় গ্রামের পলাশ শেখের বেকারির চুল্লি থেকে তাকে উদ্ধার করা হয়।
আজ মঙ্গলবার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন চিতলমারী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এ এইচ এম কামরুজ্জামান খান।
কিশোরী একটি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেণির ছাত্রী। সে বর্তমানে চিতলমারী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন রয়েছে।
কিশোরীর বাবা জানান, প্রতিবেশী মিরাজ শেখ, আজগর শেখ, পলাশ শেখ ও সাইফুল শেখের সঙ্গে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলে আসছিল। সেই সূত্র ধরে প্রতিপক্ষরা সোমবার রাতে তাঁর মেয়েকে জোরপূর্বক তুলে নিয়ে যায়। পরে তাঁরা হাত-পা ও মুখ বেঁধে পলাশ শেখের বেকারির চুল্লির মধ্যে লুকিয়ে রাখেন।
খোঁজাখুঁজির একপর্যায়ে পুলিশ ও এলাকাবাসী বেকারির চুল্লির মধ্যে থেকে হাত-পা ও মুখ বাঁধা এবং সারা শরীরে কেরোসিন দেওয়া অবস্থায় ওই কিশোরীকে উদ্ধার করা হয়। তিনি এ ঘটনার সুষ্ঠু বিচার দাবি করেন।
তবে চুল্লির মালিক পলাশ শেখের ভাই মিরাজ শেখ সব অভিযোগ অস্বীকার করে মোবাইল ফোনে বলেন, ‘ওদের সঙ্গে আমাদের কোনো বিরোধ নেই। অন্য শরিকদের সঙ্গে বিরোধ রয়েছে।’
চিতলমারী উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা চিকিৎসক মো. মামুন হাসান বলেন, ‘সোমবার রাতে গুরুতর অবস্থায় ওই কিশোরীকে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে। তার চিকিৎসা চলছে। তাকে পর্যবেক্ষণে রেখেছি। তার শরীরের সুস্থতার ওপর নির্ভর করে আমরা পরবর্তী ব্যবস্থা গ্রহণ করব।’
চিতলমারী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এ এইচ এম কামরুজ্জামান খান বলেন, ‘খবর পেয়ে পুলিশ ওই কিশোরীকে উদ্ধার করেছে। কিশোরী হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে। যাঁদের বিরুদ্ধে বেঁধে রাখার অভিযোগ, তাঁদের সঙ্গে ওই কিশোরীর পরিবারের জমিজমাসংক্রান্ত বিরোধ রয়েছে। সব বিষয় মাথায় রেখে আসলে বিষয়টি কী ঘটেছে, তা আমরা ক্ষতিয়ে দেখছি। এ ছাড়া ওই কিশোরীর পরিবারের পক্ষ থেকে কোনো লিখিত অভিযোগ দেয়নি।’
বাগেরহাটের চিতলমারীতে এক কিশোরীকে বেকারির চুল্লির মধ্যে থেকে হাত-পা ও মুখ বাঁধা অবস্থায় পুলিশ উদ্ধার করেছে। গতকাল সোমবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে উপজেলার বড়বাড়িয়া গাংপাড় গ্রামের পলাশ শেখের বেকারির চুল্লি থেকে তাকে উদ্ধার করা হয়।
আজ মঙ্গলবার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন চিতলমারী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এ এইচ এম কামরুজ্জামান খান।
কিশোরী একটি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেণির ছাত্রী। সে বর্তমানে চিতলমারী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন রয়েছে।
কিশোরীর বাবা জানান, প্রতিবেশী মিরাজ শেখ, আজগর শেখ, পলাশ শেখ ও সাইফুল শেখের সঙ্গে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলে আসছিল। সেই সূত্র ধরে প্রতিপক্ষরা সোমবার রাতে তাঁর মেয়েকে জোরপূর্বক তুলে নিয়ে যায়। পরে তাঁরা হাত-পা ও মুখ বেঁধে পলাশ শেখের বেকারির চুল্লির মধ্যে লুকিয়ে রাখেন।
খোঁজাখুঁজির একপর্যায়ে পুলিশ ও এলাকাবাসী বেকারির চুল্লির মধ্যে থেকে হাত-পা ও মুখ বাঁধা এবং সারা শরীরে কেরোসিন দেওয়া অবস্থায় ওই কিশোরীকে উদ্ধার করা হয়। তিনি এ ঘটনার সুষ্ঠু বিচার দাবি করেন।
তবে চুল্লির মালিক পলাশ শেখের ভাই মিরাজ শেখ সব অভিযোগ অস্বীকার করে মোবাইল ফোনে বলেন, ‘ওদের সঙ্গে আমাদের কোনো বিরোধ নেই। অন্য শরিকদের সঙ্গে বিরোধ রয়েছে।’
চিতলমারী উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা চিকিৎসক মো. মামুন হাসান বলেন, ‘সোমবার রাতে গুরুতর অবস্থায় ওই কিশোরীকে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে। তার চিকিৎসা চলছে। তাকে পর্যবেক্ষণে রেখেছি। তার শরীরের সুস্থতার ওপর নির্ভর করে আমরা পরবর্তী ব্যবস্থা গ্রহণ করব।’
চিতলমারী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এ এইচ এম কামরুজ্জামান খান বলেন, ‘খবর পেয়ে পুলিশ ওই কিশোরীকে উদ্ধার করেছে। কিশোরী হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে। যাঁদের বিরুদ্ধে বেঁধে রাখার অভিযোগ, তাঁদের সঙ্গে ওই কিশোরীর পরিবারের জমিজমাসংক্রান্ত বিরোধ রয়েছে। সব বিষয় মাথায় রেখে আসলে বিষয়টি কী ঘটেছে, তা আমরা ক্ষতিয়ে দেখছি। এ ছাড়া ওই কিশোরীর পরিবারের পক্ষ থেকে কোনো লিখিত অভিযোগ দেয়নি।’
চট্টগ্রাম নগরে পরীর পাহাড়ে যাতায়াতের দুর্ভোগ কমাতে বছরখানেক আগে সড়কের পাশের ২৩ শতক জায়গার ওপর গড়ে ওঠা অবৈধ দখলদারদের স্থাপনা ভেঙে দিয়েছিলেন তৎকালীন জেলা প্রশাসক। উচ্ছেদের পর সেখানে জনস্বার্থে প্রকল্প বাস্তবায়নের কথা ছিল।
৫ ঘণ্টা আগেসিলেটের ১৩৩ বছরের পুরোনো এমসি কলেজ। এর ছাত্রাবাসের সপ্তম ব্লকে ১২৮ জন শিক্ষার্থীর পাশাপাশি কলেজের কয়েকজন কর্মচারীও থাকেন। কিন্তু বেশ কয়েক দিন ধরে পানির তীব্র সংকট থাকায় ভোগান্তিতে পড়েছেন শিক্ষার্থীরা। গোসল করা দূরে থাক, প্রয়োজনীয় খাওয়ার পানিও পাচ্ছেন না তাঁরা। তাই অনেকে বাধ্য হয়ে নিজ নিজ বাড়িতে চলে
৫ ঘণ্টা আগেটানা বৃষ্টি আর উজানের ঢলে পদ্মা নদীতে বৃদ্ধি পাচ্ছে পানি। এতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর ও শিবগঞ্জ উপজেলার চরাঞ্চল ডুবে পানিবন্দী হয়ে পড়েছে পাঁচটি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলের সাড়ে ৬ হাজার পরিবার। অন্যদিকে কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের পদ্মার চরের নিম্নাঞ্চলের আবাদি জমি ও চলাচলের রাস্তা ডুবে গেছে। ইতিমধ্যে রামকৃষ্ণপুর
৬ ঘণ্টা আগেরংপুরের তারাগঞ্জে গণপিটুনিতে শ্বশুর রূপলাল দাস (৪৫) ও জামাই প্রদীপ লালের (৩৫) প্রাণহানির পেছনে আইনশৃঙ্খলাহীনতাকে দুষছেন স্থানীয় লোকজন। তাঁরা বলছেন, গত কয়েক দিনের চুরি, ছিনতাই ও হত্যাকাণ্ড-সংশ্লিষ্ট অপরাধের কারণে স্থানীয় জনতার ভেতর মবের মনোভাব তৈরি হয়েছে। পাশাপাশি পুলিশও সেভাবে তৎপর নয়। এসব কারণেই শ্
৬ ঘণ্টা আগে