যশোর প্রতিনিধি

যশোর জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে প্রতিবন্ধী কার্ড চাইতে গিয়েছিলেন মনিরুল (৪৫) নামের এক প্রতিবন্ধী ব্যক্তি। তাঁর সঙ্গে বাগ্বিতণ্ডার একপর্যায়ে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের দুই কর্মচারী তাঁকে মারধর করেন। তখন চত্বরে থাকা শিক্ষার্থীরা ওই প্রতিবন্ধী ব্যক্তির পক্ষ নিলে ডিসি অফিসের কর্মচারীরা পাঁচজনকে আটকে রাখেন। পরে পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। আজ বুধবার দুপুরে এই ঘটনা ঘটে।
আটক পাঁচজন যশোর শহরের মুসলিম একাডেমি, জিলা স্কুল ও যশোর সরকারি কলেজের শিক্ষার্থী। পরে মুচলেকা নিয়ে তাদের পরিবারের জিম্মায় ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।
পুলিশ ও জেলা প্রশাসকের কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, আজ দুপুরে সদরের চাঁচড়া ইউনিয়ন থেকে ক্রাচ হাতে প্রতিবন্ধী মনিরুল অতিরিক্ত জেলা প্রশাসকের (সার্বিক) কক্ষের সামনে যান। অফিস সহকারীদের কাছে তাঁকে প্রতিবন্ধী কার্ড দেওয়ার জন্য বলেন। তখন অফিস সহকারীরা জানান যে এখানে কার্ড দেওয়া হয় না, ইউনিয়ন পরিষদে যোগাযোগ করতে হবে। একপর্যায়ে ওই প্রতিবন্ধী ব্যক্তি সিঁড়ি দিয়ে নামতে নামতে গালিগালাজ করতে থাকেন। তখন অফিস সহকারীরা তাঁকে বাধা দেন। এ নিয়ে দুই পক্ষের মারামারির ঘটনা ঘটে।
বাবুল আক্তার নামের এক অফিস সহকারীর দাবি, তাঁকে মনিরুল ক্রাচ দিয়ে আঘাত করেন। তাঁকে বাঁচাতে গেলে আবু হাসান নামের আরেক অফিস সহকারীর হাতে কামড় দেন ওই প্রতিবন্ধী ব্যক্তি। পরে অন্য কর্মচারীরা এসে তাঁকে মারধর করেন।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, একপর্যায়ে জেলা প্রশাসকের কার্যালয় চত্বরে আড্ডা দেওয়া ১০-১৫ জন শিক্ষার্থী প্রতিবন্ধী ব্যক্তির পক্ষ নিয়ে বিষয়টি মীমাংসা করতে গেলে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের কর্মচারীদের সঙ্গে বাগ্বিতণ্ডা হয়। এরপর কয়েকজন বাঁশ দিয়ে জেলা প্রশাসকের নেজারত শাখায় হামলার চেষ্টা করে। তখন কর্মচারীরা পাঁচজনকে নেজারত শাখায় আটকে রাখেন। পরে পুলিশ ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা-কর্মীরা গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন।
অতিরিক্ত জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের আহত অফিস সহকারী আবু হাসান দাবি করেন, ওই প্রতিবন্ধী ব্যক্তিকে মারধর করা হয়নি। নিচে নামিয়ে দেওয়া হয়। এরপর শিক্ষার্থীরা এসে হামলা চালায়।
স্থানীয় লোকজন জানান, শিক্ষার্থী ও কর্মচারীদের গোলযোগের এক ফাঁকে প্রতিবন্ধী ব্যক্তি জেলা প্রশাসকের কার্যালয় চত্বর ত্যাগ করেন। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, মনিরুল চাঁচড়া এলাকার খোরশেদের ছেলে।
তবে ঘটনার বিষয়ে জানতে মনিরুলের সঙ্গে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি।
নেজারত শাখার প্রশাসনিক কর্মকর্তা শাহিদুজ্জামান বলেন, ‘১০-১৫ জন শিক্ষার্থী আমাদের কক্ষে হামলা চালায়। তাদের মধ্যে একজনের হাতে বাঁশ ছিল। সে আমাদের কক্ষের দরজা ও জানালায় বাড়ি মারে। এগুলো ব্রিটিশ আমলের রড দিয়ে বানানো বলে ভাঙচুরের দৃশ্যত ক্ষত হয়নি। এমনকি তারা আমাদের কক্ষে এসেও কয়েকজনের ওপর হামলা চালায়। পাঁচজনকে আটকে রাখতে পারলেও বাকিরা পালিয়ে যায়।’
আটক পাঁচ শিক্ষার্থী জানায়, তারা ডিসি অফিস চত্বরে বসে ছিল। একসময় দেখে, অসহায় প্রতিবন্ধী একটা মানুষকে মারধর করছেন কিছু লোক। গিয়ে শোনেন, তাঁরা জেলা প্রশাসকের কর্মচারী। তাই এর প্রতিবাদ জানায়।
এদিকে একপর্যায়ে যশোর কোতোয়ালি মডেল থানার পুলিশ পরিদর্শক বাবুল হোসেনের নেতৃত্বে পুলিশের একটি টিম ঘটনাস্থলে আসে। পরে অভিযুক্ত পাঁচ শিক্ষার্থীকে জেলা প্রশাসক আজহারুল ইসলামের কক্ষে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে বিকেল ৪টার দিকে অভিযুক্ত শিক্ষার্থীদের মুচলেকা নিয়ে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন পুলিশ পরিদর্শক বাবুল হোসেন।

যশোর জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে প্রতিবন্ধী কার্ড চাইতে গিয়েছিলেন মনিরুল (৪৫) নামের এক প্রতিবন্ধী ব্যক্তি। তাঁর সঙ্গে বাগ্বিতণ্ডার একপর্যায়ে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের দুই কর্মচারী তাঁকে মারধর করেন। তখন চত্বরে থাকা শিক্ষার্থীরা ওই প্রতিবন্ধী ব্যক্তির পক্ষ নিলে ডিসি অফিসের কর্মচারীরা পাঁচজনকে আটকে রাখেন। পরে পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। আজ বুধবার দুপুরে এই ঘটনা ঘটে।
আটক পাঁচজন যশোর শহরের মুসলিম একাডেমি, জিলা স্কুল ও যশোর সরকারি কলেজের শিক্ষার্থী। পরে মুচলেকা নিয়ে তাদের পরিবারের জিম্মায় ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।
পুলিশ ও জেলা প্রশাসকের কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, আজ দুপুরে সদরের চাঁচড়া ইউনিয়ন থেকে ক্রাচ হাতে প্রতিবন্ধী মনিরুল অতিরিক্ত জেলা প্রশাসকের (সার্বিক) কক্ষের সামনে যান। অফিস সহকারীদের কাছে তাঁকে প্রতিবন্ধী কার্ড দেওয়ার জন্য বলেন। তখন অফিস সহকারীরা জানান যে এখানে কার্ড দেওয়া হয় না, ইউনিয়ন পরিষদে যোগাযোগ করতে হবে। একপর্যায়ে ওই প্রতিবন্ধী ব্যক্তি সিঁড়ি দিয়ে নামতে নামতে গালিগালাজ করতে থাকেন। তখন অফিস সহকারীরা তাঁকে বাধা দেন। এ নিয়ে দুই পক্ষের মারামারির ঘটনা ঘটে।
বাবুল আক্তার নামের এক অফিস সহকারীর দাবি, তাঁকে মনিরুল ক্রাচ দিয়ে আঘাত করেন। তাঁকে বাঁচাতে গেলে আবু হাসান নামের আরেক অফিস সহকারীর হাতে কামড় দেন ওই প্রতিবন্ধী ব্যক্তি। পরে অন্য কর্মচারীরা এসে তাঁকে মারধর করেন।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, একপর্যায়ে জেলা প্রশাসকের কার্যালয় চত্বরে আড্ডা দেওয়া ১০-১৫ জন শিক্ষার্থী প্রতিবন্ধী ব্যক্তির পক্ষ নিয়ে বিষয়টি মীমাংসা করতে গেলে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের কর্মচারীদের সঙ্গে বাগ্বিতণ্ডা হয়। এরপর কয়েকজন বাঁশ দিয়ে জেলা প্রশাসকের নেজারত শাখায় হামলার চেষ্টা করে। তখন কর্মচারীরা পাঁচজনকে নেজারত শাখায় আটকে রাখেন। পরে পুলিশ ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা-কর্মীরা গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন।
অতিরিক্ত জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের আহত অফিস সহকারী আবু হাসান দাবি করেন, ওই প্রতিবন্ধী ব্যক্তিকে মারধর করা হয়নি। নিচে নামিয়ে দেওয়া হয়। এরপর শিক্ষার্থীরা এসে হামলা চালায়।
স্থানীয় লোকজন জানান, শিক্ষার্থী ও কর্মচারীদের গোলযোগের এক ফাঁকে প্রতিবন্ধী ব্যক্তি জেলা প্রশাসকের কার্যালয় চত্বর ত্যাগ করেন। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, মনিরুল চাঁচড়া এলাকার খোরশেদের ছেলে।
তবে ঘটনার বিষয়ে জানতে মনিরুলের সঙ্গে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি।
নেজারত শাখার প্রশাসনিক কর্মকর্তা শাহিদুজ্জামান বলেন, ‘১০-১৫ জন শিক্ষার্থী আমাদের কক্ষে হামলা চালায়। তাদের মধ্যে একজনের হাতে বাঁশ ছিল। সে আমাদের কক্ষের দরজা ও জানালায় বাড়ি মারে। এগুলো ব্রিটিশ আমলের রড দিয়ে বানানো বলে ভাঙচুরের দৃশ্যত ক্ষত হয়নি। এমনকি তারা আমাদের কক্ষে এসেও কয়েকজনের ওপর হামলা চালায়। পাঁচজনকে আটকে রাখতে পারলেও বাকিরা পালিয়ে যায়।’
আটক পাঁচ শিক্ষার্থী জানায়, তারা ডিসি অফিস চত্বরে বসে ছিল। একসময় দেখে, অসহায় প্রতিবন্ধী একটা মানুষকে মারধর করছেন কিছু লোক। গিয়ে শোনেন, তাঁরা জেলা প্রশাসকের কর্মচারী। তাই এর প্রতিবাদ জানায়।
এদিকে একপর্যায়ে যশোর কোতোয়ালি মডেল থানার পুলিশ পরিদর্শক বাবুল হোসেনের নেতৃত্বে পুলিশের একটি টিম ঘটনাস্থলে আসে। পরে অভিযুক্ত পাঁচ শিক্ষার্থীকে জেলা প্রশাসক আজহারুল ইসলামের কক্ষে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে বিকেল ৪টার দিকে অভিযুক্ত শিক্ষার্থীদের মুচলেকা নিয়ে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন পুলিশ পরিদর্শক বাবুল হোসেন।

রাজশাহীতে জুলাই স্মৃতিস্তম্ভের সামনে দাঁড়িয়ে ‘জয় বাংলা’ স্লোগান দেওয়া সেই তরুণীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল সোমবার রাতে গোদাগাড়ী উপজেলার গোয়ালপাড়া গ্রাম থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
২৬ মিনিট আগে
নড়াইলের কালিয়ায় মাসুদ রানা শেখ (৫০) নামের স্বেচ্ছাসেবক দলের এক নেতাকে কুপিয়ে ও পিটিয়ে হত্যার ঘটনা ঘটেছে। আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) সকালে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়। এর আগের দিন গতকাল সোমবার রাতে তাঁর ওপর হামলার ঘটনা ঘটে।
৪২ মিনিট আগে
সিরাজগঞ্জে কারাগারে আহমদ মোস্তফা খান বাচ্চু নামের এক আসামির মৃত্যু হয়েছে। আজ মঙ্গলবার সিরাজগঞ্জের ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়।
১ ঘণ্টা আগে
ময়মনসিংহের ত্রিশাল উপজেলায় এক গৃহবধূকে বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। তিনি গতকাল সোমবার রাতে থানায় মামলা করেছেন। মামলার বাদীর এক স্বজনের অভিযোগ, রাতের অন্ধকারে ওই নারীর স্কুলপড়ুয়া মেয়েকে ভেবে তাঁকে তুলে নিয়ে ধর্ষণ করা হয়। অভিযুক্ত ব্যক্তির নাম আকমল হোসেন (৩৮)। তিনি ঘটনার পর থেকে পলাতক বলে
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী

রাজশাহীতে জুলাই স্মৃতিস্তম্ভের সামনে দাঁড়িয়ে ‘জয় বাংলা’ স্লোগান দেওয়া সেই তরুণীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল সোমবার রাতে গোদাগাড়ী উপজেলার গোয়ালপাড়া গ্রাম থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
রাজশাহী মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি) ও কাঁকনহাট পুলিশ ফাঁড়ির যৌথ দল এ অভিযান চালায়। গ্রেপ্তার শেখ মিফতা ফাইজা (১৯) নাটোর সদর থানার দিঘাপাতিয়া এলাকার বাসিন্দা। তাঁর বাবার নাম মোশারফ হোসেন চপল শেখ।
এর আগে সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ফাইজার একটি ভিডিও ভাইরাল হয়। ভিডিও দেখা যায়, রাজশাহী নগরীর সিঅ্যান্ডবি মোড়ে জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভের সামনে দাঁড়িয়ে তিনি অশ্রাব্য ভাষায় গালি দেন। এরপর নিজের মোবাইল ফোন থেকে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছবি দেখিয়ে ‘জয় বাংলা’ স্লোগান দেন।
এ বিষয়ে আরএমপির মুখপাত্র গাজিউর রহমান জানান, ফাইজা ওই ভিডিওটি ফেসবুকে রিল হিসেবে পোস্ট করেছিলেন। পরে তা দ্রুত ভাইরাল হয়। তানভির আহমেদ সুইট নামের এক ব্যক্তি ২৫ অক্টোবর বিষয়টি আরএমপির ডিবিকে অবহিত করেন।
ডিবি পুলিশ তাৎক্ষণিক অভিযান পরিচালনা করলেও কৌশলে ফাইজা পালিয়ে যান। পরবর্তীকালে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
তিনি আরও জানান, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে ফাইজা স্বীকার করেছেন, তিনি নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের একজন সক্রিয় কর্মী। তাঁর ফেসবুক ও অন্যান্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম পর্যালোচনায় দেখা যায়, ফাইজা রাষ্ট্রের অখণ্ডতা, সংহতি, জননিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্বের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রমূলক কর্মকাণ্ডে জড়িত রয়েছেন।
এ ছাড়া তিনি ছাত্রলীগের পক্ষে বিভিন্ন পোস্ট, ছবি ও ভিডিও শেয়ার করাসহ টেলিগ্রাম ও হোয়াটসঅ্যাপে একাধিক অনলাইন গ্রুপ তৈরি করে সদস্যদের মধ্যে যোগাযোগ রক্ষা করতেন।
এ ঘটনায় তাঁর বিরুদ্ধে নগরীর রাজপাড়া থানায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে মামলা করা হচ্ছে। আজ মঙ্গলবারই তাঁকে আদালতে তুলে সাত দিনের রিমান্ডের আবেদন করা হবে বলেও জানান পুলিশের এ কর্মকর্তা।

রাজশাহীতে জুলাই স্মৃতিস্তম্ভের সামনে দাঁড়িয়ে ‘জয় বাংলা’ স্লোগান দেওয়া সেই তরুণীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল সোমবার রাতে গোদাগাড়ী উপজেলার গোয়ালপাড়া গ্রাম থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
রাজশাহী মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি) ও কাঁকনহাট পুলিশ ফাঁড়ির যৌথ দল এ অভিযান চালায়। গ্রেপ্তার শেখ মিফতা ফাইজা (১৯) নাটোর সদর থানার দিঘাপাতিয়া এলাকার বাসিন্দা। তাঁর বাবার নাম মোশারফ হোসেন চপল শেখ।
এর আগে সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ফাইজার একটি ভিডিও ভাইরাল হয়। ভিডিও দেখা যায়, রাজশাহী নগরীর সিঅ্যান্ডবি মোড়ে জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভের সামনে দাঁড়িয়ে তিনি অশ্রাব্য ভাষায় গালি দেন। এরপর নিজের মোবাইল ফোন থেকে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছবি দেখিয়ে ‘জয় বাংলা’ স্লোগান দেন।
এ বিষয়ে আরএমপির মুখপাত্র গাজিউর রহমান জানান, ফাইজা ওই ভিডিওটি ফেসবুকে রিল হিসেবে পোস্ট করেছিলেন। পরে তা দ্রুত ভাইরাল হয়। তানভির আহমেদ সুইট নামের এক ব্যক্তি ২৫ অক্টোবর বিষয়টি আরএমপির ডিবিকে অবহিত করেন।
ডিবি পুলিশ তাৎক্ষণিক অভিযান পরিচালনা করলেও কৌশলে ফাইজা পালিয়ে যান। পরবর্তীকালে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
তিনি আরও জানান, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে ফাইজা স্বীকার করেছেন, তিনি নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের একজন সক্রিয় কর্মী। তাঁর ফেসবুক ও অন্যান্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম পর্যালোচনায় দেখা যায়, ফাইজা রাষ্ট্রের অখণ্ডতা, সংহতি, জননিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্বের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রমূলক কর্মকাণ্ডে জড়িত রয়েছেন।
এ ছাড়া তিনি ছাত্রলীগের পক্ষে বিভিন্ন পোস্ট, ছবি ও ভিডিও শেয়ার করাসহ টেলিগ্রাম ও হোয়াটসঅ্যাপে একাধিক অনলাইন গ্রুপ তৈরি করে সদস্যদের মধ্যে যোগাযোগ রক্ষা করতেন।
এ ঘটনায় তাঁর বিরুদ্ধে নগরীর রাজপাড়া থানায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে মামলা করা হচ্ছে। আজ মঙ্গলবারই তাঁকে আদালতে তুলে সাত দিনের রিমান্ডের আবেদন করা হবে বলেও জানান পুলিশের এ কর্মকর্তা।

যশোর জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে প্রতিবন্ধী কার্ড চাইতে গিয়েছিলেন মনিরুল (৪৫) নামের এক প্রতিবন্ধী ব্যক্তি। তাঁর সঙ্গে বাগ্বিতণ্ডার একপর্যায়ে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের দুই কর্মচারী তাঁকে মারধর করেন। তখন চত্বরে থাকা শিক্ষার্থীরা ওই প্রতিবন্ধী ব্যক্তির পক্ষ নিলে ডিসি অফিসের কর্মচারীরা পাঁচজনকে আটকে রাখে
২১ মে ২০২৫
নড়াইলের কালিয়ায় মাসুদ রানা শেখ (৫০) নামের স্বেচ্ছাসেবক দলের এক নেতাকে কুপিয়ে ও পিটিয়ে হত্যার ঘটনা ঘটেছে। আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) সকালে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়। এর আগের দিন গতকাল সোমবার রাতে তাঁর ওপর হামলার ঘটনা ঘটে।
৪২ মিনিট আগে
সিরাজগঞ্জে কারাগারে আহমদ মোস্তফা খান বাচ্চু নামের এক আসামির মৃত্যু হয়েছে। আজ মঙ্গলবার সিরাজগঞ্জের ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়।
১ ঘণ্টা আগে
ময়মনসিংহের ত্রিশাল উপজেলায় এক গৃহবধূকে বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। তিনি গতকাল সোমবার রাতে থানায় মামলা করেছেন। মামলার বাদীর এক স্বজনের অভিযোগ, রাতের অন্ধকারে ওই নারীর স্কুলপড়ুয়া মেয়েকে ভেবে তাঁকে তুলে নিয়ে ধর্ষণ করা হয়। অভিযুক্ত ব্যক্তির নাম আকমল হোসেন (৩৮)। তিনি ঘটনার পর থেকে পলাতক বলে
১ ঘণ্টা আগেনড়াইল প্রতিনিধি

নড়াইলের কালিয়ায় মাসুদ রানা শেখ (৫০) নামের স্বেচ্ছাসেবক দলের এক নেতাকে কুপিয়ে ও পিটিয়ে হত্যার ঘটনা ঘটেছে। আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) সকালে খুলনা মেডিকেল কলেজ (খুমেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়। এর আগের দিন গতকাল সোমবার রাতে তাঁর ওপর হামলার ঘটনা ঘটে।
নিহত মাসুদ শেখ কালিয়া উপজেলার শুক্তগ্রামের সবোর শেখের ছেলে। তিনি কালিয়া উপজেলার বাবরা-হাচলা ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্যসচিব ছিলেন।
কালিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল্লাহ আল মামুন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
পুলিশ ও স্থানীয় বাসিন্দারা বলছে, গতকাল রাত ৮টার দিকে উপজেলার শুক্তগ্রামে মোবাইল ফোন বেচাকেনাকে কেন্দ্র করে স্থানীয় সুজন খানের সঙ্গে মাসুদ রানার বিরোধ হয়। বিষয়টি স্থানীয়ভাবে মীমাংসাও হয়। ওই রাতে শুক্তগ্রাম দত্তের মোড় বাজার থেকে বাড়ি ফেরার পথে সুজন খান ও তাঁর লোকজন মাসুদ রানাকে দেশীয় অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে ও হাতুড়ি দিয়ে পিটিয়ে গুরুতর আহত করেন। স্থানীয় বাসিন্দারা তাঁকে উদ্ধার করে প্রথমে কালিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান। সেখান থেকে উন্নত চিকিৎসার জন্য খুমেক হাসপাতালে নেওয়া হয়। আজ সকাল সাড়ে ৯টার দিকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।
নিহত মাসুদ রানার ছোট ভাই ওমর সানি শেখ অভিযোগ করে বলেন, ‘সুজন খান মাদক কারবারে জড়িত ছিলেন। আমার ভাই মাসুদ রানা তাঁকে মাদক কারবার থেকে বিরত থাকার জন্য বললে তিনি আমার ভাইয়ের ওপর ক্ষিপ্ত হয়ে তাঁকে কুপিয়ে ও পিটিয়ে হত্যাকাণ্ড ঘটান।’
ঘটনার পর থেকে অভিযুক্ত সুজন খান ও তাঁর পক্ষের লোকজন পলাতক থাকায় তাঁদের বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি।
কালিয়া থানার ওসি বলেন, এলাকার পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে। জড়িত ব্যক্তিদের আটকের চেষ্টা চলছে। হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে মাদক বেচাকেনায় বাধা দেওয়ার বিষয় আছে কি না, সে বিষয়ে জানা নেই।

নড়াইলের কালিয়ায় মাসুদ রানা শেখ (৫০) নামের স্বেচ্ছাসেবক দলের এক নেতাকে কুপিয়ে ও পিটিয়ে হত্যার ঘটনা ঘটেছে। আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) সকালে খুলনা মেডিকেল কলেজ (খুমেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়। এর আগের দিন গতকাল সোমবার রাতে তাঁর ওপর হামলার ঘটনা ঘটে।
নিহত মাসুদ শেখ কালিয়া উপজেলার শুক্তগ্রামের সবোর শেখের ছেলে। তিনি কালিয়া উপজেলার বাবরা-হাচলা ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্যসচিব ছিলেন।
কালিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল্লাহ আল মামুন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
পুলিশ ও স্থানীয় বাসিন্দারা বলছে, গতকাল রাত ৮টার দিকে উপজেলার শুক্তগ্রামে মোবাইল ফোন বেচাকেনাকে কেন্দ্র করে স্থানীয় সুজন খানের সঙ্গে মাসুদ রানার বিরোধ হয়। বিষয়টি স্থানীয়ভাবে মীমাংসাও হয়। ওই রাতে শুক্তগ্রাম দত্তের মোড় বাজার থেকে বাড়ি ফেরার পথে সুজন খান ও তাঁর লোকজন মাসুদ রানাকে দেশীয় অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে ও হাতুড়ি দিয়ে পিটিয়ে গুরুতর আহত করেন। স্থানীয় বাসিন্দারা তাঁকে উদ্ধার করে প্রথমে কালিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান। সেখান থেকে উন্নত চিকিৎসার জন্য খুমেক হাসপাতালে নেওয়া হয়। আজ সকাল সাড়ে ৯টার দিকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।
নিহত মাসুদ রানার ছোট ভাই ওমর সানি শেখ অভিযোগ করে বলেন, ‘সুজন খান মাদক কারবারে জড়িত ছিলেন। আমার ভাই মাসুদ রানা তাঁকে মাদক কারবার থেকে বিরত থাকার জন্য বললে তিনি আমার ভাইয়ের ওপর ক্ষিপ্ত হয়ে তাঁকে কুপিয়ে ও পিটিয়ে হত্যাকাণ্ড ঘটান।’
ঘটনার পর থেকে অভিযুক্ত সুজন খান ও তাঁর পক্ষের লোকজন পলাতক থাকায় তাঁদের বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি।
কালিয়া থানার ওসি বলেন, এলাকার পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে। জড়িত ব্যক্তিদের আটকের চেষ্টা চলছে। হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে মাদক বেচাকেনায় বাধা দেওয়ার বিষয় আছে কি না, সে বিষয়ে জানা নেই।

যশোর জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে প্রতিবন্ধী কার্ড চাইতে গিয়েছিলেন মনিরুল (৪৫) নামের এক প্রতিবন্ধী ব্যক্তি। তাঁর সঙ্গে বাগ্বিতণ্ডার একপর্যায়ে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের দুই কর্মচারী তাঁকে মারধর করেন। তখন চত্বরে থাকা শিক্ষার্থীরা ওই প্রতিবন্ধী ব্যক্তির পক্ষ নিলে ডিসি অফিসের কর্মচারীরা পাঁচজনকে আটকে রাখে
২১ মে ২০২৫
রাজশাহীতে জুলাই স্মৃতিস্তম্ভের সামনে দাঁড়িয়ে ‘জয় বাংলা’ স্লোগান দেওয়া সেই তরুণীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল সোমবার রাতে গোদাগাড়ী উপজেলার গোয়ালপাড়া গ্রাম থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
২৬ মিনিট আগে
সিরাজগঞ্জে কারাগারে আহমদ মোস্তফা খান বাচ্চু নামের এক আসামির মৃত্যু হয়েছে। আজ মঙ্গলবার সিরাজগঞ্জের ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়।
১ ঘণ্টা আগে
ময়মনসিংহের ত্রিশাল উপজেলায় এক গৃহবধূকে বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। তিনি গতকাল সোমবার রাতে থানায় মামলা করেছেন। মামলার বাদীর এক স্বজনের অভিযোগ, রাতের অন্ধকারে ওই নারীর স্কুলপড়ুয়া মেয়েকে ভেবে তাঁকে তুলে নিয়ে ধর্ষণ করা হয়। অভিযুক্ত ব্যক্তির নাম আকমল হোসেন (৩৮)। তিনি ঘটনার পর থেকে পলাতক বলে
১ ঘণ্টা আগেসিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি

সিরাজগঞ্জে কারাগারে আহমদ মোস্তফা খান বাচ্চু নামের এক আসামির মৃত্যু হয়েছে। আজ মঙ্গলবার সিরাজগঞ্জের ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়।
আহমদ মোস্তফা খান বাচ্চু জেলার এনায়েতপুর থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি এবং ২০২৪ সালের ৪ আগস্ট এনায়েতপুর থানার ১৫ পুলিশ হত্যা মামলার আসামি।
বিষয়টি নিশ্চিত করে জেলা কারাগারের ভারপ্রাপ্ত কারাধ্যক্ষ এস এম কামরুল হুদা বলেন, ‘চলতি বছরের ২৪ এপ্রিল এনায়েতপুর থানায় পুলিশ হত্যা মামলায় এজাহারভুক্ত আসামি আহমদ মোস্তফা খান বাচ্চুকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়। পরে আরও চারটি হত্যা মামলায় তাঁকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়।
কামরুল হুদা জানান, উচ্চ রক্তচাপ, হৃদ্রোগসহ বিভিন্ন শারীরিক সমস্যায় ভুগছিলেন বাচ্চু। মঙ্গলবার সকালে কারাগারে হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়লে তাঁকে জেনারেল হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়। ময়নাতদন্ত শেষে নিহত বাচ্চুর মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তরের প্রক্রিয়া চলছে।

সিরাজগঞ্জে কারাগারে আহমদ মোস্তফা খান বাচ্চু নামের এক আসামির মৃত্যু হয়েছে। আজ মঙ্গলবার সিরাজগঞ্জের ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়।
আহমদ মোস্তফা খান বাচ্চু জেলার এনায়েতপুর থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি এবং ২০২৪ সালের ৪ আগস্ট এনায়েতপুর থানার ১৫ পুলিশ হত্যা মামলার আসামি।
বিষয়টি নিশ্চিত করে জেলা কারাগারের ভারপ্রাপ্ত কারাধ্যক্ষ এস এম কামরুল হুদা বলেন, ‘চলতি বছরের ২৪ এপ্রিল এনায়েতপুর থানায় পুলিশ হত্যা মামলায় এজাহারভুক্ত আসামি আহমদ মোস্তফা খান বাচ্চুকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়। পরে আরও চারটি হত্যা মামলায় তাঁকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়।
কামরুল হুদা জানান, উচ্চ রক্তচাপ, হৃদ্রোগসহ বিভিন্ন শারীরিক সমস্যায় ভুগছিলেন বাচ্চু। মঙ্গলবার সকালে কারাগারে হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়লে তাঁকে জেনারেল হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়। ময়নাতদন্ত শেষে নিহত বাচ্চুর মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তরের প্রক্রিয়া চলছে।

যশোর জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে প্রতিবন্ধী কার্ড চাইতে গিয়েছিলেন মনিরুল (৪৫) নামের এক প্রতিবন্ধী ব্যক্তি। তাঁর সঙ্গে বাগ্বিতণ্ডার একপর্যায়ে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের দুই কর্মচারী তাঁকে মারধর করেন। তখন চত্বরে থাকা শিক্ষার্থীরা ওই প্রতিবন্ধী ব্যক্তির পক্ষ নিলে ডিসি অফিসের কর্মচারীরা পাঁচজনকে আটকে রাখে
২১ মে ২০২৫
রাজশাহীতে জুলাই স্মৃতিস্তম্ভের সামনে দাঁড়িয়ে ‘জয় বাংলা’ স্লোগান দেওয়া সেই তরুণীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল সোমবার রাতে গোদাগাড়ী উপজেলার গোয়ালপাড়া গ্রাম থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
২৬ মিনিট আগে
নড়াইলের কালিয়ায় মাসুদ রানা শেখ (৫০) নামের স্বেচ্ছাসেবক দলের এক নেতাকে কুপিয়ে ও পিটিয়ে হত্যার ঘটনা ঘটেছে। আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) সকালে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়। এর আগের দিন গতকাল সোমবার রাতে তাঁর ওপর হামলার ঘটনা ঘটে।
৪২ মিনিট আগে
ময়মনসিংহের ত্রিশাল উপজেলায় এক গৃহবধূকে বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। তিনি গতকাল সোমবার রাতে থানায় মামলা করেছেন। মামলার বাদীর এক স্বজনের অভিযোগ, রাতের অন্ধকারে ওই নারীর স্কুলপড়ুয়া মেয়েকে ভেবে তাঁকে তুলে নিয়ে ধর্ষণ করা হয়। অভিযুক্ত ব্যক্তির নাম আকমল হোসেন (৩৮)। তিনি ঘটনার পর থেকে পলাতক বলে
১ ঘণ্টা আগেত্রিশাল (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি

ময়মনসিংহের ত্রিশাল উপজেলায় এক গৃহবধূকে বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। তিনি গতকাল সোমবার রাতে থানায় মামলা করেছেন। মামলার বাদীর এক স্বজনের অভিযোগ, রাতের অন্ধকারে ওই নারীর স্কুলপড়ুয়া মেয়েকে ভেবে তাঁকে তুলে নিয়ে ধর্ষণ করা হয়।
অভিযুক্ত ব্যক্তির নাম আকমল হোসেন (৩৮)। তিনি ঘটনার পর থেকে পলাতক বলে পুলিশ জানিয়েছে। তাঁকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
মামলার এজাহার থেকে জানা গেছে, ১৮ অক্টোবর ভোররাতে উপজেলার একটি গ্রামের ওই গৃহবধূ ঘর থেকে বের হয়ে শৌচাগারে যান। বের হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে পেছন থেকে মুখ চেপে ধরে তাঁকে দূরের একটি ধানখেতে নিয়ে ধর্ষণ করেন আকমল। এ সময় তাঁর চিৎকার শুনে স্বামী ও প্রতিবেশীরা এগিয়ে এলে ওই যুবক পালিয়ে যান।
গৃহবধূর ছোট ভাই বলেন, ‘আমার বোনের সপ্তম শ্রেণিতে পড়ুয়া মেয়েকে উত্ত্যক্ত করতেন আকমল। ঘটনার দিন ভোররাতে ভাগনির ওড়না গায়ে দিয়ে আমার বোন টয়লেটে যান। ধারণা করা হচ্ছে, সেই ওড়না দেখে আকমল আমার ভাগনিকে মনে করে বোনকে তুলে নিয়ে ধর্ষণ করেন। ঘটনার পর থেকে ভয়ভীতি ও প্রাণনাশের হুমকি দেওয়ায় পরিবারটি থানায় যেতে পারেনি। পরে বোনকে নিয়ে থানায় গিয়ে অভিযোগ করলে পুলিশ মামলা নেয়।’
ত্রিশাল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনসুর আহাম্মদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, এক গৃহবধূ ধর্ষণের অভিযোগে মামলা করেছেন। তাঁর স্বাস্থ্য পরীক্ষার কথা রয়েছে। অভিযুক্ত ব্যক্তিকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
মনসুর আহাম্মদ আরও বলেন, লোকজন বলছে, মেয়েকে ভেবে তার মাকে তুলে নিয়ে ধর্ষণ করা হয়েছে। তবে মামলার অভিযোগে এমন কিছু বাদী উল্লেখ করেননি।

ময়মনসিংহের ত্রিশাল উপজেলায় এক গৃহবধূকে বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। তিনি গতকাল সোমবার রাতে থানায় মামলা করেছেন। মামলার বাদীর এক স্বজনের অভিযোগ, রাতের অন্ধকারে ওই নারীর স্কুলপড়ুয়া মেয়েকে ভেবে তাঁকে তুলে নিয়ে ধর্ষণ করা হয়।
অভিযুক্ত ব্যক্তির নাম আকমল হোসেন (৩৮)। তিনি ঘটনার পর থেকে পলাতক বলে পুলিশ জানিয়েছে। তাঁকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
মামলার এজাহার থেকে জানা গেছে, ১৮ অক্টোবর ভোররাতে উপজেলার একটি গ্রামের ওই গৃহবধূ ঘর থেকে বের হয়ে শৌচাগারে যান। বের হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে পেছন থেকে মুখ চেপে ধরে তাঁকে দূরের একটি ধানখেতে নিয়ে ধর্ষণ করেন আকমল। এ সময় তাঁর চিৎকার শুনে স্বামী ও প্রতিবেশীরা এগিয়ে এলে ওই যুবক পালিয়ে যান।
গৃহবধূর ছোট ভাই বলেন, ‘আমার বোনের সপ্তম শ্রেণিতে পড়ুয়া মেয়েকে উত্ত্যক্ত করতেন আকমল। ঘটনার দিন ভোররাতে ভাগনির ওড়না গায়ে দিয়ে আমার বোন টয়লেটে যান। ধারণা করা হচ্ছে, সেই ওড়না দেখে আকমল আমার ভাগনিকে মনে করে বোনকে তুলে নিয়ে ধর্ষণ করেন। ঘটনার পর থেকে ভয়ভীতি ও প্রাণনাশের হুমকি দেওয়ায় পরিবারটি থানায় যেতে পারেনি। পরে বোনকে নিয়ে থানায় গিয়ে অভিযোগ করলে পুলিশ মামলা নেয়।’
ত্রিশাল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনসুর আহাম্মদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, এক গৃহবধূ ধর্ষণের অভিযোগে মামলা করেছেন। তাঁর স্বাস্থ্য পরীক্ষার কথা রয়েছে। অভিযুক্ত ব্যক্তিকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
মনসুর আহাম্মদ আরও বলেন, লোকজন বলছে, মেয়েকে ভেবে তার মাকে তুলে নিয়ে ধর্ষণ করা হয়েছে। তবে মামলার অভিযোগে এমন কিছু বাদী উল্লেখ করেননি।

যশোর জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে প্রতিবন্ধী কার্ড চাইতে গিয়েছিলেন মনিরুল (৪৫) নামের এক প্রতিবন্ধী ব্যক্তি। তাঁর সঙ্গে বাগ্বিতণ্ডার একপর্যায়ে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের দুই কর্মচারী তাঁকে মারধর করেন। তখন চত্বরে থাকা শিক্ষার্থীরা ওই প্রতিবন্ধী ব্যক্তির পক্ষ নিলে ডিসি অফিসের কর্মচারীরা পাঁচজনকে আটকে রাখে
২১ মে ২০২৫
রাজশাহীতে জুলাই স্মৃতিস্তম্ভের সামনে দাঁড়িয়ে ‘জয় বাংলা’ স্লোগান দেওয়া সেই তরুণীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল সোমবার রাতে গোদাগাড়ী উপজেলার গোয়ালপাড়া গ্রাম থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
২৬ মিনিট আগে
নড়াইলের কালিয়ায় মাসুদ রানা শেখ (৫০) নামের স্বেচ্ছাসেবক দলের এক নেতাকে কুপিয়ে ও পিটিয়ে হত্যার ঘটনা ঘটেছে। আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) সকালে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়। এর আগের দিন গতকাল সোমবার রাতে তাঁর ওপর হামলার ঘটনা ঘটে।
৪২ মিনিট আগে
সিরাজগঞ্জে কারাগারে আহমদ মোস্তফা খান বাচ্চু নামের এক আসামির মৃত্যু হয়েছে। আজ মঙ্গলবার সিরাজগঞ্জের ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়।
১ ঘণ্টা আগে