Ajker Patrika

কালীগঞ্জে নৌকার কার্যালয় ভাঙচুর, থানায় অভিযোগ

কালীগঞ্জ (গাজীপুর) প্রতিনিধি
আপডেট : ০৫ জানুয়ারি ২০২৪, ১৫: ১৬
কালীগঞ্জে নৌকার কার্যালয় ভাঙচুর, থানায় অভিযোগ

গাজীপুরের কালীগঞ্জের নাগরী ইউনিয়নের কাকালিয়া এলাকার নৌকার নির্বাচনী ক্যাম্প ভাঙচুরের অভিযোগ উঠেছে স্বতন্ত্র প্রার্থীর কর্মী-সমর্থকদের বিরুদ্ধে। 

আজ শুক্রবার সকালে এ ঘটনায় নাগরী ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. আল আমিন চারজনকে প্রধান ও ২০-২৫ জনকে অজ্ঞাত করে থানায় অভিযোগ দায়ের করেন। 

কালীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহাতাব উদ্দিন বিষয়টি নিশ্চিত করেন। 

অভিযোগে উল্লেখ করা হয়, গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৬টার দিকে স্বতন্ত্র প্রার্থীর সমর্থকেরা জোটবদ্ধ হয়ে মো. আল আমিনের ওপর হামলা করে। তিনি পালিয়ে গেলে নৌকার নির্বাচনী প্রচারণা কার্যালয়ে হামলা করে। এ সময় পরিকল্পিতভাবে প্রধানমন্ত্রী, সাংসদ মেহের আফরোজ চুমকির ছবি এবং ৫-৭টি চেয়ার ভাঙচুর করে এবং নির্বাচন করতে দেবে না বলে হুমকি দেয়। পরে আল আমিন চিৎকার করলে আশপাশের লোকজন জড়ো হতে থাকে এবং হামলাকারীরা পালিয়ে যায়। 

ভুক্তভোগী আল আমিন বলেন, ৬টার দিকে বাড়ির সামনে অবস্থিত নৌকার কার্যালয়ে বসে থাকা অবস্থায় স্বতন্ত্র প্রার্থীর একটি মিছিল নৌকার কার্যালয় পার করার সময় অতর্কিত হামলা চালায়। এই হামলায় নেতৃত্ব দেন রতন সরকার, মইনুল সরকার, নাজির হোসেন এবং খালিদ মেম্বার। তাঁরা নির্বাচনী কার্যালয়ের পাশাপাশি প্রধানমন্ত্রী এবং এমপির ছবি ও চেয়ার ভাঙচুর করেন। পরে আশপাশের মানুষ এগিয়ে এলে তাঁরা পালিয়ে যান। 

ওসি মাহাতাব উদ্দিন বলেন, ‘অভিযোগটি আজকে সকালেই করা হয়েছে। তদন্তের পর যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করব। যেহেতু বিষয়টি নির্বাচনকেন্দ্রিক, তাই যত দ্রুত সম্ভব অভিযুক্তদের ব্যাপারে ব্যবস্থা নেব।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

রাকসুর ৮ কেন্দ্রের ফল: ভিপি পদে প্রায় চার গুণ ভোটে এগিয়ে শিবিরের জাহিদ

দুই দাবিতে জুলাই সনদ স্বাক্ষরের মঞ্চে অবস্থান ‘জুলাই যোদ্ধাদের’

রাকসুর ৯ কেন্দ্রের ফল: লড়াই জমাতে পারছেন না এষা

রাকসুর ১০ কেন্দ্রের ফল: ছাত্রদলের জিএস প্রার্থীর ভরাডুবি

রাকসুতে ভিপি-এজিএসে শিবির, জিএস পদে আধিপত্যবিরোধী ঐক্যের জয়

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

বন্ধুকে কুপিয়ে ও গলা কেটে হত্যা, যুবক গ্রেপ্তার

 নবীনগর (ব্রাহ্মণবাড়িয়া) প্রতিনিধি 
উমর হাসান। ছবি: সংগৃহীত
উমর হাসান। ছবি: সংগৃহীত

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগর উপজেলায় উমর হাসান (২৩) নামের এক যুবককে কুপিয়ে ও গলা কেটে হত্যা করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে উপজেলার বিটঘর ইউনিয়নের মহেশপুর গ্রামে এই ঘটনা ঘটে। খুনের ঘটনায় নিহত ব্যক্তির বন্ধু খাইরুল আমিনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

নিহত উমর হাসান মহেশপুর গ্রামের জাকির হোসেনের ছেলে। অন্যদিকে গ্রেপ্তার খাইরুল একই গ্রামের পশ্চিম পাড়ার চান মিয়ার ছেলে।

এলাকাবাসী জানান, উমর ও খাইরুলের ছোটবেলা থেকে বন্ধুত্ব ছিল। সম্প্রতি তাঁদের মধ্যে মনোমালিন্য হয়। এর জেরে গতকাল দিবাগত রাত আনুমানিক ২টার দিকে খাইরুল সিঁধ কেটে উমরের ঘরে ঢোকেন। পরে তাঁকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে ও গলা কেটে হত্যা করেন। এ সময় উমরের মা রাহেলা বেগম শব্দ শুনে ছেলের ঘরে প্রবেশ করলে খাইরুল তাঁকে কোপ মেরে আহত করে পালিয়ে যান।

নবীনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহিনুর ইসলাম বলেন, ‘পূর্বশত্রুতার জেরে খাইরুল প্রথমে উমরকে কুপিয়ে ও পরে গলা কেটে করে হত্যা করেন। খবর পেয়ে তাৎক্ষণিক অভিযান শুরু করি। মাত্র দুই ঘণ্টার মধ্যেই ঘাতককে গ্রেপ্তার করা সম্ভব হয় এবং হত্যায় ব্যবহৃত ছুরি উদ্ধার করা হয়। নিহতের লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। এই ঘটনায় নিহতের পরিবার থেকে মামলা করা হয়েছে।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

রাকসুর ৮ কেন্দ্রের ফল: ভিপি পদে প্রায় চার গুণ ভোটে এগিয়ে শিবিরের জাহিদ

দুই দাবিতে জুলাই সনদ স্বাক্ষরের মঞ্চে অবস্থান ‘জুলাই যোদ্ধাদের’

রাকসুর ৯ কেন্দ্রের ফল: লড়াই জমাতে পারছেন না এষা

রাকসুর ১০ কেন্দ্রের ফল: ছাত্রদলের জিএস প্রার্থীর ভরাডুবি

রাকসুতে ভিপি-এজিএসে শিবির, জিএস পদে আধিপত্যবিরোধী ঐক্যের জয়

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

মাদারীপুরের কলেজটিতে পাস করেননি কেউ

মাদারীপুর প্রতিনিধি
শিরিন জাহান মেমোরিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজ। ছবি: আজকের পত্রিকা
শিরিন জাহান মেমোরিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজ। ছবি: আজকের পত্রিকা

মাদারীপুরের একটি কলেজের ২৮ শিক্ষার্থীর মধ্যে ২৫ জন এবার এইচএসসি পরীক্ষা দিলেও পাস করেননি কেউই। গতকাল বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) সন্ধ্যায় এইচএসসির ফলাফল ঘোষণা করলে কলেজটির এই বিপর্যয়ের চিত্র দেখা যায়।

কলেজটি হচ্ছে মাদারীপুর সদর উপজেলার ধুরাইল ইউনিয়নের শিরিন জাহান মেমোরিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজ। কলেজটিতে ২৮ শিক্ষার্থীর বিপরীতে ১০ জন শিক্ষক রয়েছেন বলে জানিয়েছেন ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ বিকাশ চন্দন ভক্ত।

মাদারীপুর জেলা শিক্ষা অফিস থেকে জানা গেছে, ২০২৫ সালের এইচএসসি (সাধারণ) পরীক্ষায় মাদারীপুর জেলার ৫টি উপজেলা থেকে ৮ হাজার ২৫ জন পরীক্ষার্থী অংশ নেন। তাঁদের মধ্যে ৩ হাজার ৬৭৮ জন পাস ও ৪ হাজার ৩৪৭ জন ফেল করেছেন। জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১১৮ জন শিক্ষার্থী। গড়ে পাসের হার ৫০ দশমিক ১৯ শতাংশ।

এদিকে শতভাগ ফেলের তালিকায় রয়েছে মাদারীপুর সদর উপজেলার ধুরাইল ইউনিয়নের শিরিন জাহান মেমোরিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজ। কলেজটি থেকে মানবিক ও ব্যবসায় শাখায় ২৫ জন শিক্ষার্থী এইচএসসি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেছেন। তাঁদের মধ্য থেকে কেউই পাস করতে পারেননি।

কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ বিকাশ চন্দন ভক্ত বলেন, ‘আমাদের কলেজের ২৮ জন এইচএসসি পরীক্ষার্থী ছিল। এর মধ্যে ২৫ জন এইচএসসি পরীক্ষা দিয়েছে। বাকি তিনজন পরীক্ষা দেয়নি। তারা মানবিক ও ব্যবসায় শাখার শিক্ষার্থী। বিজ্ঞান শাখার কোনো পরীক্ষার্থী ছিল না। কিন্তু ফলাফল প্রকাশের পর দেখলাম, ২৫ জনের একজনও পাস করেনি। সবাই ইংরেজিতে ফেল করেছে। সর্বোচ্চ ৩ বিষয় পর্যন্ত ফেল আছে বলে জানতে পেরেছি। তবে সবাই ইংরেজিতে ফেল করার বিষয়ে কলেজের ইংরেজি শিক্ষককে জিজ্ঞেস করেছি। তিনি জানিয়েছেন, অন্তত ৭ থেকে ৮ জন পাস করার কথা ছিল। মনে হয়, শিক্ষার্থীরা বোর্ড চ্যালেঞ্জ করলে একেবারে জিরো হবে না। আমি আশাবাদী, ইংরেজিতে পাস আসতে পারে।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

রাকসুর ৮ কেন্দ্রের ফল: ভিপি পদে প্রায় চার গুণ ভোটে এগিয়ে শিবিরের জাহিদ

দুই দাবিতে জুলাই সনদ স্বাক্ষরের মঞ্চে অবস্থান ‘জুলাই যোদ্ধাদের’

রাকসুর ৯ কেন্দ্রের ফল: লড়াই জমাতে পারছেন না এষা

রাকসুর ১০ কেন্দ্রের ফল: ছাত্রদলের জিএস প্রার্থীর ভরাডুবি

রাকসুতে ভিপি-এজিএসে শিবির, জিএস পদে আধিপত্যবিরোধী ঐক্যের জয়

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

রামুতে ট্রেনে কাটা পড়ে এক যুবকের মৃত্যু

কক্সবাজার প্রতিনিধি
প্রতীকী ছবি
প্রতীকী ছবি

কক্সবাজারের রামু উপজেলায় ট্রেনে কাটা পড়ে এক যুবক নিহত হয়েছেন। আজ সকাল সাড়ে ১০টার দিকে উপজেলার রাজারকুল ইউনিয়নের মনসুর আলী স্কুলের পাশে এই দুর্ঘটনা ঘটে।

নিহত যুবকের নাম মো. ইউনুস (২৪)। তিনি রাজারকুল ইউনিয়নের নয়াপাড়া এলাকার ৫ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা ফয়েজ আহমদের ছেলে।

রাজারকুল ইউনিয়ন পরিষদের নারী সদস্য আলম শাইর জানান, কক্সবাজার থেকে ছেড়ে আসা প্রবাল এক্সপ্রেস ট্রেনে কাটা পড়েন যুবক। এতে তিনি ঘটনাস্থলে নিহত হন।

রামু থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আরিফ হোছাইন বলেন, দুর্ঘটনার খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

রাকসুর ৮ কেন্দ্রের ফল: ভিপি পদে প্রায় চার গুণ ভোটে এগিয়ে শিবিরের জাহিদ

দুই দাবিতে জুলাই সনদ স্বাক্ষরের মঞ্চে অবস্থান ‘জুলাই যোদ্ধাদের’

রাকসুর ৯ কেন্দ্রের ফল: লড়াই জমাতে পারছেন না এষা

রাকসুর ১০ কেন্দ্রের ফল: ছাত্রদলের জিএস প্রার্থীর ভরাডুবি

রাকসুতে ভিপি-এজিএসে শিবির, জিএস পদে আধিপত্যবিরোধী ঐক্যের জয়

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

নদীভাঙনের কবলে মাদ্রাসা, খোলা আকাশের নিচে পাঠদান

­হাতিয়া (নোয়াখালী) প্রতিনিধি
মাদ্রাসার জমি নদীভাঙনে বিলীন হয়ে পড়ছে। ছবি: আজকের পত্রিকা
মাদ্রাসার জমি নদীভাঙনে বিলীন হয়ে পড়ছে। ছবি: আজকের পত্রিকা

নদীর একের পর এক ঢেউ ক্রমাগত গ্রাস করে নিচ্ছে মাদ্রাসার ভূমি। স্থানীয় বাসিন্দাদের সহযোগিতায় দুটি টিনশেড ঘরের বেড়া ও চাল খুলে রাখা হয়েছে রাস্তার পাশে। বাধ্য হয়ে খোলা আকাশের নিচে শিশুদের পড়ালেখা করাচ্ছেন শিক্ষকেরা। এই দৃশ্য নোয়াখালী হাতিয়ার চানন্দী ইউনিয়নের ইসলামপুর দাখিল মাদ্রাসার।

সম্প্রতি ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখা যায়, ইসলামপুর বাজারের দক্ষিণ পাশে মাদ্রাসাপ্রধান মাওলানা আব্দুল আহাদের বাড়িতে চলছে শিশুদের পাঠদান। ১০-১২টি বেঞ্চে অর্ধশতাধিক শিশুকে পাঠদানে ব্যস্ত দুজন শিক্ষক। প্রচণ্ড গরমে ঘামছে শিশুরা। নদীতে ভেঙে পড়ার মুখে মাদ্রাসার ভিটার অবশিষ্ট অংশ। দু-একদিনের মধ্যে হয়তো মাদ্রাসার কোনো চিহ্ন আর পাওয়া যাবে না। পাশেই আধা পাকা মসজিদটি ভাঙনের ঝুঁকি মাথায় নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে। রাস্তার ওপর মাদ্রাসার টিনশেডের ঘরগুলো খুলে রাখা হয়েছে কয়েকটি ভাগে ভাগ করে।

মাদ্রাসার সহকারী শিক্ষক এ টি এম আমিরুল ইসলাম জানান, ৩০০ ছাত্র-ছাত্রী ছিল এই মাদ্রাসায়। মাদ্রাসার সঙ্গে অনেকে ঘরবাড়ি নদীতে বিলীন হওয়ায় অনেকে অন্যত্র চলে গেছেন। এখনো প্রায় শতাধিক শিক্ষার্থী আসেন অস্থায়ী ভিত্তিতে চলা এই পাঠদান ক্লাসে। সবাইকে জায়গা দেওয়া যায় না। দু-তিন ভাগে ভাগ করে পড়াতে হয়। রোধের মধ্যে তারা বেশি সময় থাকতে পারে না। আবার খোলা আকাশের নিচে বৃষ্টি এলে সবাইকে চলে যেতে হয়। এখন আর কেউ বেতন-ভাতা দেয় না। নিজেরা মাদ্রাসাকে টিকিয়ে রাখার জন্য অনাহারে-অর্ধাহারে থেকে চেষ্টা করে যাচ্ছেন।

ইসলামপুর বাজারের ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি আব্দুল খালেক জানান, স্থানীয় বাসিন্দাদের সহযোগিতায় ২০০১ সালে মাদ্রাসাটি প্রতিষ্ঠা করা হয়। এই অঞ্চলে ভালো কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ছিল না। এ জন্য এখানে ছাত্র-ছাত্রীও ছিল অনেক। সবাই সহযোগিতা করেছেন। কিন্তু নদীভাঙনে এখন সব শেষ। তিনি আরও জানান, গত ১০ বছরে চানন্দী ইউনিয়নের অব্যাহত ভাঙনে অর্ধশতাধিক মসজিদ, মাদ্রাসা, প্রাথমিক বিদ্যালয় নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। এখনো ভাঙন অব্যাহত আছে।

গাছতলায় বসে পড়ছে শিশুরা। ছবি: আজকের পত্রিকা
গাছতলায় বসে পড়ছে শিশুরা। ছবি: আজকের পত্রিকা

মাদ্রাসার প্রধান মাওলানা আব্দুল আহাদ বলেন, নদী একেবারে কাছে চলে আসায় দুই মাস আগে মাদ্রাসায় পাঠদান বন্ধ করে দেওয়া হয়। তখনো মাদ্রাসায় ছাত্র-ছাত্রী ছিল ২৮৫ জন। এরপর মাদ্রাসার ঘরের বেড়া ও চাল খুলে ফেলা হয়। এর পর থেকে অনেক দিন পাঠদান বন্ধ। অনেক শিক্ষার্থী অন্য কাজে ঢুকে গেছে। অনেকে পড়ালেখা বন্ধ করে দিয়েছে। নদীভাঙনে এই অঞ্চলের মানুষ অর্থনৈতিকভাবে পঙ্গু হয়ে পড়েছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

রাকসুর ৮ কেন্দ্রের ফল: ভিপি পদে প্রায় চার গুণ ভোটে এগিয়ে শিবিরের জাহিদ

দুই দাবিতে জুলাই সনদ স্বাক্ষরের মঞ্চে অবস্থান ‘জুলাই যোদ্ধাদের’

রাকসুর ৯ কেন্দ্রের ফল: লড়াই জমাতে পারছেন না এষা

রাকসুর ১০ কেন্দ্রের ফল: ছাত্রদলের জিএস প্রার্থীর ভরাডুবি

রাকসুতে ভিপি-এজিএসে শিবির, জিএস পদে আধিপত্যবিরোধী ঐক্যের জয়

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত